অনলাইন ডেস্ক
স্ট্রিট ফুডের জন্য বিখ্যাত থাইল্যান্ড। পর্যটকদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকে থাইল্যান্ডের নানা পদের খাবার। স্ট্রিট ফুডের জাদু যেকোনো ভোজনরসিককে আকৃষ্ট করবে। থাইল্যান্ড জায়গাটাই এমন, এখানকার মানুষ খেতে ভালোবাসে। পর্যটকদের বেশির ভাগই থাইল্যান্ডের ব্যাংকক, পাতায়া, ফুকেত—এসব জায়গায় ঘুরতে যান। তবে অপেক্ষাকৃত কম জনপ্রিয় থাইল্যান্ডের ‘ত্রাং’ শহরের গল্প জেনে আপনি অবাক হবেন। ভোজনরসিকদের জন্য এটি এক স্বর্গরাজ্য বলা চলে। থাইল্যান্ডের ত্রাং শহরের মানুষ এতটাই ভোজনরসিক যে তাঁরা দিনে ৯ বেলা ভুরিভোজ করেন। স্ট্রিট ফুডের স্বর্গরাজ্য সেই ত্রাং শহরের গল্পই তুলে ধরেছে বিবিসি। ইংরেজি থেকে অনুবাদ করেছেন আমিনুল ইসলাম নাবিল।
থাইল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর ত্রাং। এই শহরের মানুষের ঘুম ভাঙে ভোর ৪টায়। ভোরবেলায়ই জমজমাট হয়ে ওঠে এখানকার স্ট্রিট ফুড ও ক্যাফে স্টলগুলো। ভোরেই ঐতিহ্যবাহী ‘দিম সাম’ খেতে দোকানগুলোতে ভিড় জমায় মানুষ। ভোর থেকে ভোজনরসিকদের আনাগোনা শুরু হলেও মূলত সারা রাত ধরে চলে খাবার তৈরির কার্যক্রম। মধ্যরাতেই চুলার ধোঁয়া আর খাবারের ঘ্রাণ ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে।
মধ্যরাতে শূকর কেটে খাবারের জন্য প্রস্তুত করা হয়। মসলা মাখানো শূকর চুল্লিতে রাখা হয় ঘণ্টাখানেক। সেটি বের করার পর প্রস্তুত করা হয় পরিবেশনের জন্য। ত্রাং শহরের মূল বাজারে ভোররাত ৪টা থেকেই এগুলো বিক্রির জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়।
পৃথিবীর এমন কম জায়গাই রয়েছে, যেখানে প্রতিদিন এমন আস্ত শূকরের কাবাব পাওয়া যায়। এগুলো আবার কেজি হিসেবেও বিক্রি করা হয়।
তবে ত্রাং শহরে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মুসলিমের বসবাস। তাঁদের কথা চিন্তা করে ত্রাং শহরে ‘হালাল খাবারের’ অসংখ্য দোকান গড়ে উঠেছে। রুটিসহ নানা আইটেমের খাবারের আয়োজন থাকে সেই সব দোকানে।
বিশ্বের কম জায়গাই রয়েছে, যেখানে ত্রাং শহরের মতো রাজসিক সকালের নাশতার এমন পসরা বসে। পুরো থাইল্যান্ডই খাবারের জন্য বিখ্যাত। তবে ত্রাং শহরকে অন্য সব শহর থেকে সহজেই আলাদা করা যায়। এখানকার মানুষের মধ্যে সকালের নাশতা নিয়ে যে উন্মাদনা, সেটিকে এক কথায় ‘পাগলামি’ বলা চলে।
দিম সাম দিয়ে সকালের নাশতার প্রথম পর্ব শুরু করে এখানকার মানুষ। কয়েক দশকের পুরোনো বেশ কিছু রেস্তোরাঁ রয়েছে এখানে। দিম সাম ছাড়াও এখানে পাওয়া যায় ধোঁয়া ওঠা নুডলস ও বাটিভর্তি জাউভাত। দোকানগুলোতে ট্রেতে সাজানো থাকে হরেক পদের তরকারি। নানা ভাজা আইটেম এবং স্যুপও থাকে। ডুবো তেলে ভাজা ময়দা দিয়ে তৈরি নানা খাবারও পাওয়া যায় এখানে।
ঐতিহ্যবাহী থাই রান্নাকে মূলত চার ভাগে ভাগ করা যায়। তম (সিদ্ধ খাবার), ইয়াম (মসলাদার সালাদ), ত্যাম (ভর্তা করা খাবার) ও গায়েং (তরকারি)। ডিপ-ফ্রাই, স্টায়ার-ফ্রাই এবং স্টিমড ডিশগুলো চীনা খাবারের অংশ।
খাবারের ইতিহাস নিয়ে কাজ করেন ত্রাং-ভিত্তিক রেস্তোরাঁর মালিক খানাপোর্ন জানজির্দসাক। তিনি বলেন, ত্রাং শহরের রেস্তোরাঁগুলোতে বিভিন্ন ধরনের শ্রমিক কাজ করেন। এখানে তাঁদের থাকার ব্যবস্থাও রয়েছে। ত্রাং শহরের মানুষ এক কথায় সারা দিনই খায়। ভোর ৫টা বাজলেই রেস্তোরাঁর মালিকেরা বাজার করতে বের হয়ে পড়েন।
ত্রাং শহরের সকালের নাশতার সংস্কৃতির সঙ্গে রাবার চাষের একটা যোগসূত্র রয়েছে। রাবার এখানকার গুরুত্বপূর্ণ ফসল। রাবার বাগানের শ্রমিকেরা কাজের জন্য রাত ২টাতেই জেগে ওঠেন। ফলে সকালের নাশতাটা তাঁরা রাতের শেষ ভাগে কিংবা একদম ভোরে করেন। এভাবেই একসময় ভোরবেলায় নাশতার সংস্কৃতি চালু হয়।
খানাপোর্ন জানজির্দসাক জানান, রাবার শ্রমিকেরা সূর্য ওঠার আগে অনেক সময় দুবারও নাশতা খেয়ে ফেলেন।
ত্রাং শহরের সকালের নাশতার সঙ্গে জড়িয়ে আছে আরও একটি বিষয়। ১৫ শতক থেকে এখানে চীনা অভিবাসীদের আগমন শুরু হয়। ব্যবসা-বাণিজ্য ও কাজের সন্ধানে তাঁরা থাইল্যান্ডের আন্দামান সমুদ্র উপকূল হয়ে এখানে আসেন। ফলে এ জায়গায় বিপুলসংখ্যক চীনার বসবাস। এতে ত্রাং শহরে সংস্কৃতির একটা মিশ্রণ ঘটেছে। ত্রাং শহরের সকালের এমন রাজসিক নাশতার পেছনে চীনা ক্যান্টোনিজদেরও উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রয়েছে।
ত্রাং শহরের রেস্তোরাঁগুলো সকাল ৭টার মধ্যেই পরিপূর্ণ হয়ে যায়। স্কুলের শিক্ষার্থীরা, অফিসগামী মানুষ সবাই এসব দোকানে ভিড় জমায়। তারা চাসহ আরও নানা খাবার খায়। তবে জিপ খাও রেস্তোরাঁর চতুর্থ প্রজন্মের ক্যান্টোনিজ মালিক ইয়াওওয়ানি থিরাকলিলা জানান, আগের দিনে মানুষ এখানে এসে শুধু চা পান করতেন। বর্তমানে টি-স্টলগুলো সব রেস্তোরাঁয় রূপ নিয়েছে। ত্রাং শহর এখন দিম সাম রেস্তোরাঁর সমার্থক হয়ে উঠেছে।
ইয়াওওয়ানি থিরাকলিলা বলেন, ‘আমরা বাড়ি থেকে তৈরি করা দিম সাম পরিবেশন করে থাকি। ছোট বাঁশের ঝুড়িতে সেদ্ধ করার পরিবর্তে আমরা ঐতিহ্যবাহী প্রশস্ত ট্রেতে দিম সাম সেদ্ধ করি।’
কুন চিয়াং ব্যাং রাক রেস্তোরাঁর দ্বিতীয় প্রজন্মের মালিক সোমিওট আথাকিজমংকোল বলেন, ‘আমি প্রতিদিন রাত ৩টা বাজে ময়দা মাখতে ঘুম থেকে উঠি। ভোর ৬টা থেকে এগুলো ভাজতে শুরু করি এবং সকাল ৯টা থেকে বিক্রি শুরু করি।’
এখানকার একটি খাবারের দোকানের মালিক থানাতিপ বুনিয়ারাত বলেন, ‘ত্রাং শহরের মানুষ সেই রকমের ভোজনরসিক! থাইল্যান্ডের অন্যান্য শহরের লোকেরা দিনে চারবার খায়, আর এখানকার মানুষ দিনে খায় নয়বার!’
স্ট্রিট ফুডের জন্য বিখ্যাত থাইল্যান্ড। পর্যটকদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকে থাইল্যান্ডের নানা পদের খাবার। স্ট্রিট ফুডের জাদু যেকোনো ভোজনরসিককে আকৃষ্ট করবে। থাইল্যান্ড জায়গাটাই এমন, এখানকার মানুষ খেতে ভালোবাসে। পর্যটকদের বেশির ভাগই থাইল্যান্ডের ব্যাংকক, পাতায়া, ফুকেত—এসব জায়গায় ঘুরতে যান। তবে অপেক্ষাকৃত কম জনপ্রিয় থাইল্যান্ডের ‘ত্রাং’ শহরের গল্প জেনে আপনি অবাক হবেন। ভোজনরসিকদের জন্য এটি এক স্বর্গরাজ্য বলা চলে। থাইল্যান্ডের ত্রাং শহরের মানুষ এতটাই ভোজনরসিক যে তাঁরা দিনে ৯ বেলা ভুরিভোজ করেন। স্ট্রিট ফুডের স্বর্গরাজ্য সেই ত্রাং শহরের গল্পই তুলে ধরেছে বিবিসি। ইংরেজি থেকে অনুবাদ করেছেন আমিনুল ইসলাম নাবিল।
থাইল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর ত্রাং। এই শহরের মানুষের ঘুম ভাঙে ভোর ৪টায়। ভোরবেলায়ই জমজমাট হয়ে ওঠে এখানকার স্ট্রিট ফুড ও ক্যাফে স্টলগুলো। ভোরেই ঐতিহ্যবাহী ‘দিম সাম’ খেতে দোকানগুলোতে ভিড় জমায় মানুষ। ভোর থেকে ভোজনরসিকদের আনাগোনা শুরু হলেও মূলত সারা রাত ধরে চলে খাবার তৈরির কার্যক্রম। মধ্যরাতেই চুলার ধোঁয়া আর খাবারের ঘ্রাণ ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে।
মধ্যরাতে শূকর কেটে খাবারের জন্য প্রস্তুত করা হয়। মসলা মাখানো শূকর চুল্লিতে রাখা হয় ঘণ্টাখানেক। সেটি বের করার পর প্রস্তুত করা হয় পরিবেশনের জন্য। ত্রাং শহরের মূল বাজারে ভোররাত ৪টা থেকেই এগুলো বিক্রির জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়।
পৃথিবীর এমন কম জায়গাই রয়েছে, যেখানে প্রতিদিন এমন আস্ত শূকরের কাবাব পাওয়া যায়। এগুলো আবার কেজি হিসেবেও বিক্রি করা হয়।
তবে ত্রাং শহরে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মুসলিমের বসবাস। তাঁদের কথা চিন্তা করে ত্রাং শহরে ‘হালাল খাবারের’ অসংখ্য দোকান গড়ে উঠেছে। রুটিসহ নানা আইটেমের খাবারের আয়োজন থাকে সেই সব দোকানে।
বিশ্বের কম জায়গাই রয়েছে, যেখানে ত্রাং শহরের মতো রাজসিক সকালের নাশতার এমন পসরা বসে। পুরো থাইল্যান্ডই খাবারের জন্য বিখ্যাত। তবে ত্রাং শহরকে অন্য সব শহর থেকে সহজেই আলাদা করা যায়। এখানকার মানুষের মধ্যে সকালের নাশতা নিয়ে যে উন্মাদনা, সেটিকে এক কথায় ‘পাগলামি’ বলা চলে।
দিম সাম দিয়ে সকালের নাশতার প্রথম পর্ব শুরু করে এখানকার মানুষ। কয়েক দশকের পুরোনো বেশ কিছু রেস্তোরাঁ রয়েছে এখানে। দিম সাম ছাড়াও এখানে পাওয়া যায় ধোঁয়া ওঠা নুডলস ও বাটিভর্তি জাউভাত। দোকানগুলোতে ট্রেতে সাজানো থাকে হরেক পদের তরকারি। নানা ভাজা আইটেম এবং স্যুপও থাকে। ডুবো তেলে ভাজা ময়দা দিয়ে তৈরি নানা খাবারও পাওয়া যায় এখানে।
ঐতিহ্যবাহী থাই রান্নাকে মূলত চার ভাগে ভাগ করা যায়। তম (সিদ্ধ খাবার), ইয়াম (মসলাদার সালাদ), ত্যাম (ভর্তা করা খাবার) ও গায়েং (তরকারি)। ডিপ-ফ্রাই, স্টায়ার-ফ্রাই এবং স্টিমড ডিশগুলো চীনা খাবারের অংশ।
খাবারের ইতিহাস নিয়ে কাজ করেন ত্রাং-ভিত্তিক রেস্তোরাঁর মালিক খানাপোর্ন জানজির্দসাক। তিনি বলেন, ত্রাং শহরের রেস্তোরাঁগুলোতে বিভিন্ন ধরনের শ্রমিক কাজ করেন। এখানে তাঁদের থাকার ব্যবস্থাও রয়েছে। ত্রাং শহরের মানুষ এক কথায় সারা দিনই খায়। ভোর ৫টা বাজলেই রেস্তোরাঁর মালিকেরা বাজার করতে বের হয়ে পড়েন।
ত্রাং শহরের সকালের নাশতার সংস্কৃতির সঙ্গে রাবার চাষের একটা যোগসূত্র রয়েছে। রাবার এখানকার গুরুত্বপূর্ণ ফসল। রাবার বাগানের শ্রমিকেরা কাজের জন্য রাত ২টাতেই জেগে ওঠেন। ফলে সকালের নাশতাটা তাঁরা রাতের শেষ ভাগে কিংবা একদম ভোরে করেন। এভাবেই একসময় ভোরবেলায় নাশতার সংস্কৃতি চালু হয়।
খানাপোর্ন জানজির্দসাক জানান, রাবার শ্রমিকেরা সূর্য ওঠার আগে অনেক সময় দুবারও নাশতা খেয়ে ফেলেন।
ত্রাং শহরের সকালের নাশতার সঙ্গে জড়িয়ে আছে আরও একটি বিষয়। ১৫ শতক থেকে এখানে চীনা অভিবাসীদের আগমন শুরু হয়। ব্যবসা-বাণিজ্য ও কাজের সন্ধানে তাঁরা থাইল্যান্ডের আন্দামান সমুদ্র উপকূল হয়ে এখানে আসেন। ফলে এ জায়গায় বিপুলসংখ্যক চীনার বসবাস। এতে ত্রাং শহরে সংস্কৃতির একটা মিশ্রণ ঘটেছে। ত্রাং শহরের সকালের এমন রাজসিক নাশতার পেছনে চীনা ক্যান্টোনিজদেরও উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রয়েছে।
ত্রাং শহরের রেস্তোরাঁগুলো সকাল ৭টার মধ্যেই পরিপূর্ণ হয়ে যায়। স্কুলের শিক্ষার্থীরা, অফিসগামী মানুষ সবাই এসব দোকানে ভিড় জমায়। তারা চাসহ আরও নানা খাবার খায়। তবে জিপ খাও রেস্তোরাঁর চতুর্থ প্রজন্মের ক্যান্টোনিজ মালিক ইয়াওওয়ানি থিরাকলিলা জানান, আগের দিনে মানুষ এখানে এসে শুধু চা পান করতেন। বর্তমানে টি-স্টলগুলো সব রেস্তোরাঁয় রূপ নিয়েছে। ত্রাং শহর এখন দিম সাম রেস্তোরাঁর সমার্থক হয়ে উঠেছে।
ইয়াওওয়ানি থিরাকলিলা বলেন, ‘আমরা বাড়ি থেকে তৈরি করা দিম সাম পরিবেশন করে থাকি। ছোট বাঁশের ঝুড়িতে সেদ্ধ করার পরিবর্তে আমরা ঐতিহ্যবাহী প্রশস্ত ট্রেতে দিম সাম সেদ্ধ করি।’
কুন চিয়াং ব্যাং রাক রেস্তোরাঁর দ্বিতীয় প্রজন্মের মালিক সোমিওট আথাকিজমংকোল বলেন, ‘আমি প্রতিদিন রাত ৩টা বাজে ময়দা মাখতে ঘুম থেকে উঠি। ভোর ৬টা থেকে এগুলো ভাজতে শুরু করি এবং সকাল ৯টা থেকে বিক্রি শুরু করি।’
এখানকার একটি খাবারের দোকানের মালিক থানাতিপ বুনিয়ারাত বলেন, ‘ত্রাং শহরের মানুষ সেই রকমের ভোজনরসিক! থাইল্যান্ডের অন্যান্য শহরের লোকেরা দিনে চারবার খায়, আর এখানকার মানুষ দিনে খায় নয়বার!’
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
১৬ ঘণ্টা আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
১৬ ঘণ্টা আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
১৬ ঘণ্টা আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
১৭ ঘণ্টা আগে