ত্বকের স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতনতা বেড়েছে। সৌন্দর্যচর্চায় এখন ট্রেন্ডিংয়ে কোরিয়ান স্কিন কেয়ার। বিশেষ করে কোরিয়ান গ্লাস স্কিন অনেকের কাছে আকাঙ্ক্ষিত। কোরীয় মেয়েদের মতো ত্বক পেতে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে কোরিয়ান স্কিন কেয়ার পণ্যও। তবে বংশগত, আবহাওয়া, খাদ্যাভ্যাসের ভিন্নতার কারণে কোরীয় ও বাঙালিদের ত্বকের ধরন ভিন্ন
তাপমাত্রা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শারীরিক জটিলতা বাড়ে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা। এ সমস্যা কমিয়ে সুস্থ ও স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনে খাদ্যাভ্যাসে কিছু পরিবর্তন আনতে হবে।
ত্বক সুন্দর রাখতে আমরা কত কীই–না করি। বাজারে নামে নিত্য়নতুন ত্বক সুন্দরকারী পণ্য়ের ঢল। কিন্তু ত্বক ভালো রাখতে বাহ্য়িক যত্নই কি সব? যাঁরা রোজ বাইরে বের হন, তাঁদের ত্বক সূর্যরশ্মি, ধুলাবালি ও গাড়ির ধোঁয়ার প্রভাবে তুলনামূলক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ ছাড়া নারীদের ক্ষেত্রে ঋতুচক্র, মেনোপজের আগে ও মেনোপজের ক
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, পেটের চর্বি এড়াতে ফাস্ট ফুড, মিষ্টি ও প্রক্রিয়াজাত মাংসের পাশাপাশি শর্করা এবং উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবার সীমিত করতে হবে। পেটের মেদ কমানোর জন্য বেশ কয়েকটি উপায় আছে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ব্যায়ামের পরিমাণ বাড়ানো, মানসিক চাপ কম নেওয়া, অ্যালকোহল গ্রহণ থেকে বিরত থাকা, সাম
হাড়ের স্বাস্থ্য সুস্থ রাখতে স্বাস্থ্যকর খাদ্যতালিকা অনুসরণ করা উচিত। পুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস শক্তিশালী হাড়ের জন্য একটি ব্লিডিং ব্লক তৈরি করে। এটি পরে হাড়জনিত বিভিন্ন সমস্যা, যেমন অস্টিওপোরোসিস, আর্থ্রাইটিস কিংবা রিউমা-আর্থ্রাইটিস হওয়ার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। হাড় সুস্থ রাখতে বেশ কিছু ভিটামিন ও খনিজের
অন্য কারণের মতো জেনেটিক বা জিনগত কারণও অকালমৃত্যুর জন্য দায়ী হতে পারে। তবে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনে জিনগত মৃত্যুর ঝুঁকি কমিয়ে জীবনকাল উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়াতে সহায়তা করতে পারে বলে নতুন গবেষণায় উঠে এসেছে।
আমিষের উৎস হিসেবে লাল মাংসের বদলে হেরিং, সার্ডিনস এবং অ্যাঙ্কোভির মতো তৃণভোজী মাছের ওপর নির্ভরতা বছরে ৭ লাখ ৫০ হাজার জীবন বাঁচাতে পারে। খাদ্যাভ্যাসের এই পরিবর্তন সহায়তা করতে জলবায়ুসংকট মোকাবিলায়ও। নতুন একটি গবেষণায় এমন পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
সম্প্রতি ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং বেশ গুরুত্ব পেয়েছে। কারণ, স্থূলতা আর পুষ্টিবিজ্ঞানে কিছু নতুন ভাবনা আসায় এ ধরনের উপবাসের কার্যকারিতা ভালোভাবে বোঝা গেছে। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংয়ের মানে হচ্ছে, দিনের একটি সময় উপোস বা না খেয়ে থাকা। শরীরের চাহিদা বুঝে তা ১০ থেকে ১৬ ঘণ্টা হতে পারে।
সোহানা সাবা কখনো জিমে যান না। জিমের ভারী যন্ত্র দিয়ে কসরত করা একেবারেই অপছন্দ এ অভিনেত্রীর। স্লিম থাকতে বিশেষ খাদ্যাভ্যাসও মেনে চলেন না। এসব শুনে অবাক হন অনেকে, জানতে চান তাঁর ফিটনেসের রহস্য। তিনি তখন তাঁদের শোনান মেডিটেশন ও ইয়োগার প্রতি নিজের আগ্রহের গল্প। মেডিটেশনের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক প্রায় ১৭ বছর
সৌদি আরবের হাইল অঞ্চলে গুরুত্বপূর্ণ প্রাগৈতিহাসিক স্থান আবিষ্কৃত হয়েছে। সেখানে খনন করে বেশকিছু প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন মিলেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নিদর্শন ছিল- নব্যপ্রস্তর যুগে ব্যবহৃত এক ধরনের ‘গ্রাইন্ডিং টুলস’ বা কোনো কিছুকে ধারালো বা মসৃণ করার যন্ত্র। এই আবিষ্কার থেকে প্রাচীন মানুষের জীব
বৈশ্বিক উন্নয়নের সঙ্গে উষ্ণায়নের প্রভাবও সাম্প্রতিক সময়ে আমরা ভালোভাবেই টের পাচ্ছি। দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাস প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এ জন্য অনেকাংশেই দায়ী। খাদ্য উৎপাদন থেকে খাবার টেবিল পর্যন্ত আসতে যে পরিমাণ কার্বন নির্গত হয় তা বিশ্বে মোট কার্বন নির্গমনের এক-চতুর্থাংশ বলে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গব
রোজায় ইফতার ও সাহ্রির খাদ্যতালিকায় পুষ্টিকর খাদ্য রাখার চেষ্টা বহু যুগের। তবে যুগ যুগ ধরে চলে আসা কিছু অস্বাস্থ্যকর খাদ্য আমরা ইফতার ও সাহ্রিতে খেয়ে থাকি স্বাদের জন্য। এগুলো দেহের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। রোজায় সুস্থ থাকতে ক্ষতিকর খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে।
স্ট্রিট ফুডের জন্য বিখ্যাত থাইল্যান্ড। পর্যটকদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকে থাইল্যান্ডের নানা পদের খাবার। স্ট্রিট ফুডের জাদু যেকোনো ভোজনরসিককে আকৃষ্ট করবে। থাইল্যান্ড জায়গাটাই এমন, এখানকার মানুষেরা খেতে ভালোবাসেন। পর্যটকদের বেশির ভাগই থাইল্যান্ডের ব্যাংকক, পাতায়া, ফুকেত এসব জায়গায় ঘুরতে যান। তবে অ
সঠিক খাদ্য যিনি গ্রহণ করেন তার হাসপাতালে যাওয়ার দরকার হয় না। এমনকি তার ওষুধ খাওয়ারও প্রয়োজন হয় না। আজ বৃহস্পতিবার ‘নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে গণমাধ্যমের ভূমিকা’ শীর্ষক এক কর্মশালায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক এ কথা বলেন
এমন আশকারা পেতে পেতে মেকআপের শখ কখন যে আসক্তিতে পরিণত হয়, বলা খুব কঠিন। মেকআপের প্রতি এই আসক্তির নাম কসমোহোলিক। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এই আসক্তি ত্বকের জন্য মারাত্মক পরিণতি ডেকে আনতে পারে। তার প্রভাব পড়তে পারে মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর।
আমাদের শরীরের সুস্থতা পর্যবেক্ষণের জন্য নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা উচিত। বয়স বাড়ার সঙ্গে অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন ও অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের জন্য আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ বাসা বাঁধে। তাই বয়স ত্রিশের কোঠা পার হলে প্রত্যেকেরই নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা জরুরি।
বেঁচে থাকার জন্য খাওয়া, না খাওয়ার জন্য বাঁচা—এই নিয়ে একটা নাতিদীর্ঘ বিতর্ক হতেই পারে। কিন্তু সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে হলে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের কোনো বিকল্প নেই। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সামাজিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক বা ধর্মীয় রীতিনীতি অনুযায়ী খাদ্যদ্রব্যের বাছবিচার বা পছন্দ-অপছন্দ থাকতেই পারে। ক