সবুজ শর্মা শাকিল, সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম)
বহু পুরোনো জরাজীর্ণ মন্দির। মন্দিরের দেয়াল থেকে খসে পড়া আস্তরণের ওপরে উঠেছে তৃণলতাসহ বিভিন্ন ধরনের আগাছা। ভেতরে রয়েছে চতুর্ভুজ আকৃতির কুণ্ডলী। সে কুণ্ডলীতে থাকা স্বচ্ছ জলের তলা থেকে বুদ্বুদ শব্দে ওপরে উঠছে পানি। তার ওপর দাউ দাউ করে জ্বলছে আগুন। জনশ্রুতি রয়েছে হাজার হাজার বছর ধরে অগভীর এ কুণ্ডের পানির ওপর আগুন জ্বললেও পানি একেবারে ঠান্ডা। গল্পটা চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার বাড়বকুণ্ড ইউনিয়নের গহিন পাহাড়ের ভেতরে থাকা সনাতনী ধর্মাবলম্বীদের পবিত্র তীর্থপীঠ বাড়বানল ‘অগ্নিকুণ্ড’ মন্দিরের।
লৌকিক নানা ধরনের কাহিনি রয়েছি এ মন্দিরকে ঘিরে। সনাতনী ধর্মপ্রাণ মানুষের বিশ্বাস—সত্য যুগ থেকে ঐশ্বরিকভাবে এই অগ্নিকুণ্ডে জ্বলছে আগুন। যা এখনো নামেনি। অন্যদিকে ভূতত্ত্ববিদদের মতে মিথেন গ্যাসের কারণে জ্বলছে অগ্নিকুণ্ডের এই আগুন। পুণ্যার্থীদের পাশাপাশি সাধারণ পর্যটকদেরও আকৃষ্ট করছে বাড়বানল ‘অগ্নিকুণ্ড’ মন্দির।
স্থানীয় ধর্মপ্রাণ সনাতনীরা জানিয়েছেন, অগ্নিকুণ্ড মন্দিরটি কত সালে নির্মাণ করা হয়েছে তার সঠিক ইতিহাস এখনো জানা যায়নি। চন্দ্রনাথ পঞ্চ ক্রোশের একটি মহা তীর্থস্থান এ অগ্নিকুণ্ড। এ অগ্নিকুণ্ডকে ঘিরেই প্রাচীনকাল থেকেই শিবের অষ্টমূর্তির প্রতীকে অষ্টলিঙ্গমূর্তি প্রতিষ্ঠিত। আর তাকে ঘিরেই এ অগ্নিকুণ্ড মন্দির প্রতিষ্ঠিত। মন্দিরটি প্রতিষ্ঠার সঠিক ইতিহাস জানা না গেলেও ১৫০১-১৫১০ সালের মধ্যে ত্রিপুরার রাজা ধন্যমাণিক্য চট্টগ্রাম পরিভ্রমণকালে এই অগ্নিকুণ্ড মন্দিরে আসেন। তখন তিনি নিজ উদ্যোগে এ মন্দিরটি সংস্কার করেন।
উইকিপিডিয়ার তথ্যানুসারে, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পবিত্র তীর্থপীঠ বাড়বানলের এ অগ্নিকুণ্ডের নাম অনুসারে ইউনিয়নটির নাম হয়েছে বাড়বকুণ্ড। যা জেলা প্রশাসনের ওয়েবসাইটেও উল্লেখ করা রয়েছে।
সরেজমিন দেখা যায়, সবুজ বৃক্ষরাজিতে ঘেরা দুটি পাহাড়ের মাঝের একটি টিলার মধ্যে অগ্নিকুণ্ড মন্দিরটি রয়েছে। জরাজীর্ণ দ্বিতল ভবনের মন্দিরটি ওপর থেকে সিঁড়ি বয়ে গেছে নিচ অবধি। ভবনটির নিচতলার খোলা কক্ষের মাঝখানে রয়েছে চতুর্ভুজ আকৃতির ১০ বর্গফুটের একটি ছোট্ট কুণ্ড। আর সেই কুণ্ডটি দুই ভাগে বিভক্ত। দক্ষিণের অংশে দাউ দাউ করে জ্বলছে আগুন। আর উত্তরের অংশে থাকা পানির নিচ থেকে উঠছে বুদ্বুদ শব্দ। কুণ্ডের যে অংশে আগুন জলে সে অংশে দাঁড়ানো ভক্তদের আগুনে আঁচ থেকে রক্ষা করতে ইট–সিমেন্টের দেয়াল তুলে চুলার মতো করে দেওয়া হয়েছে। আর সেখানে আসা ভক্তরা অগ্নিকুণ্ডের পানিতে স্নান সেরে ভক্তি সহকারে পূজা-অর্চনা করছেন।
অগ্নিকুণ্ড মন্দির থেকে ওপরে উঠলেই চোখে পড়ে শনিবাড়ি, বিষ্ণু মন্দির, জগন্নাথ মন্দির, ত্রিনাথ মন্দির, শিব মন্দির ও অন্নপূর্ণা মন্দির। এ ছাড়া অগ্নিকুণ্ডের পাশেই রয়েছে বাড়বকুণ্ড ও কালভৈরব মন্দির। অগ্নিকুণ্ড মন্দিরে আগত সনাতনী ভক্তরা স্নান শেষে ভক্তিভরে দর্শন করেন এসব মন্দির।
চার বন্ধুকে সঙ্গে নিয়ে অগ্নিকুণ্ড মন্দির দর্শনে হাটহাজারী থেকে আসেন পুণ্যার্থী টিপলু পালিত। তিনি জানান, অগ্নিকুণ্ড মন্দির দর্শন ও কুণ্ডের পানিতে স্নান করার উদ্দেশ্যে তাঁরা চার বন্ধু একসঙ্গে ছুটে এসেছেন। তাঁরা দুপুরে মন্দিরে পৌঁছে অগ্নিকুণ্ডে স্নান সেরেছেন। তারপর অগ্নিকুণ্ডের আশপাশে থাকা সব মন্দিরে করেছেন পূজা–অর্চনা।
আলাপ হয় নগরীর কাট্টলী থেকে আসা সনাতনী পুণ্যার্থী সৈকত নাথ ও অরূপ ভৌমিকের সঙ্গে। তাঁরা জানান, সনাতন ধর্মাবলম্বী মানুষের চন্দ্রনাথ দর্শনের পরে অবশ্যই বাড়বকুণ্ড অগ্নিকুণ্ড মন্দির দর্শন ও এখানে থাকা অগ্নিকুণ্ডে স্নান করতে হয়। তা না হলে অসম্পূর্ণ রয়ে যায় তীর্থ দর্শন। তাই তাঁরা মহাদেবের সান্নিধ্য লাভে চন্দ্রনাথ দর্শন শেষে অগ্নিকুণ্ডে এসে স্নান সেরেছেন।
অগ্নিকুণ্ড মন্দিরের সেবায়েত কালী নারায়ণ ভারতী জানান, তাঁরা বংশ পরম্পরায় শত শত বছর ধরে এ মন্দিরের পূজা–অর্চনা করে আসছেন। সুপ্রাচীন কাল থেকে বাড়বকুণ্ডের অগ্নিকুণ্ডে দৈব শক্তির প্রভাবে আগুন জ্বলছে। আর এ আগুনে স্বয়ং অগ্নিদেবতা বিরাজমান রয়েছে বলেই তা হাজার বছরেও নামেনি।
বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেডের (বাপেক্স) উপব্যবস্থাপক মনির হোসেন বলেন, অগ্নিকুণ্ডে আগুনের রহস্য উদ্ঘাটনে একাধিকবার জরিপ করা হয়েছে। জরিপকালে বাণিজ্যিকভাবে উত্তোলনের কোনো গ্যাস মজুত রয়েছে, এমন তথ্য মেলেনি। ধারণা করছি, কম চাপ সম্পূর্ণ পকেট গ্যাসের কারণেই এ অগ্নিকুণ্ডে আগুন জ্বলছে।
বাড়বানল অগ্নিকুণ্ডে যেভাবে যেতে হবে
প্রথমে বাসে করে ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কের বাড়বকুণ্ড বাজারে এসে নামতে হবে। তারপর রিকশায় করে বাজারের ভেতরের দিয়ে পূর্ব দিকের রেললাইন পার হয়ে পাহাড়ের ভেতরে যেতে হবে। পাহাড়ি রাস্তা, ঝিরিপথ ও আঁকাবাঁকা সড়কের কিছু দূর গেলেই পথের দুই ধারে চোখে পড়বে লাল পেয়ারাবাগান। সেই সঙ্গে কানে ভেসে আসবে পাখ-পাখালির কিচিরমিচির। দুই পাহাড়ের মাঝে থাকা প্রাকৃতিক ছড়ার সামান্য অংশ পায়ে মাড়িয়ে একটু হেঁটে গেলেই দৃষ্টিগোচর হবে বাড়ববানল অগ্নিকুণ্ড মন্দির।
বহু পুরোনো জরাজীর্ণ মন্দির। মন্দিরের দেয়াল থেকে খসে পড়া আস্তরণের ওপরে উঠেছে তৃণলতাসহ বিভিন্ন ধরনের আগাছা। ভেতরে রয়েছে চতুর্ভুজ আকৃতির কুণ্ডলী। সে কুণ্ডলীতে থাকা স্বচ্ছ জলের তলা থেকে বুদ্বুদ শব্দে ওপরে উঠছে পানি। তার ওপর দাউ দাউ করে জ্বলছে আগুন। জনশ্রুতি রয়েছে হাজার হাজার বছর ধরে অগভীর এ কুণ্ডের পানির ওপর আগুন জ্বললেও পানি একেবারে ঠান্ডা। গল্পটা চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার বাড়বকুণ্ড ইউনিয়নের গহিন পাহাড়ের ভেতরে থাকা সনাতনী ধর্মাবলম্বীদের পবিত্র তীর্থপীঠ বাড়বানল ‘অগ্নিকুণ্ড’ মন্দিরের।
লৌকিক নানা ধরনের কাহিনি রয়েছি এ মন্দিরকে ঘিরে। সনাতনী ধর্মপ্রাণ মানুষের বিশ্বাস—সত্য যুগ থেকে ঐশ্বরিকভাবে এই অগ্নিকুণ্ডে জ্বলছে আগুন। যা এখনো নামেনি। অন্যদিকে ভূতত্ত্ববিদদের মতে মিথেন গ্যাসের কারণে জ্বলছে অগ্নিকুণ্ডের এই আগুন। পুণ্যার্থীদের পাশাপাশি সাধারণ পর্যটকদেরও আকৃষ্ট করছে বাড়বানল ‘অগ্নিকুণ্ড’ মন্দির।
স্থানীয় ধর্মপ্রাণ সনাতনীরা জানিয়েছেন, অগ্নিকুণ্ড মন্দিরটি কত সালে নির্মাণ করা হয়েছে তার সঠিক ইতিহাস এখনো জানা যায়নি। চন্দ্রনাথ পঞ্চ ক্রোশের একটি মহা তীর্থস্থান এ অগ্নিকুণ্ড। এ অগ্নিকুণ্ডকে ঘিরেই প্রাচীনকাল থেকেই শিবের অষ্টমূর্তির প্রতীকে অষ্টলিঙ্গমূর্তি প্রতিষ্ঠিত। আর তাকে ঘিরেই এ অগ্নিকুণ্ড মন্দির প্রতিষ্ঠিত। মন্দিরটি প্রতিষ্ঠার সঠিক ইতিহাস জানা না গেলেও ১৫০১-১৫১০ সালের মধ্যে ত্রিপুরার রাজা ধন্যমাণিক্য চট্টগ্রাম পরিভ্রমণকালে এই অগ্নিকুণ্ড মন্দিরে আসেন। তখন তিনি নিজ উদ্যোগে এ মন্দিরটি সংস্কার করেন।
উইকিপিডিয়ার তথ্যানুসারে, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পবিত্র তীর্থপীঠ বাড়বানলের এ অগ্নিকুণ্ডের নাম অনুসারে ইউনিয়নটির নাম হয়েছে বাড়বকুণ্ড। যা জেলা প্রশাসনের ওয়েবসাইটেও উল্লেখ করা রয়েছে।
সরেজমিন দেখা যায়, সবুজ বৃক্ষরাজিতে ঘেরা দুটি পাহাড়ের মাঝের একটি টিলার মধ্যে অগ্নিকুণ্ড মন্দিরটি রয়েছে। জরাজীর্ণ দ্বিতল ভবনের মন্দিরটি ওপর থেকে সিঁড়ি বয়ে গেছে নিচ অবধি। ভবনটির নিচতলার খোলা কক্ষের মাঝখানে রয়েছে চতুর্ভুজ আকৃতির ১০ বর্গফুটের একটি ছোট্ট কুণ্ড। আর সেই কুণ্ডটি দুই ভাগে বিভক্ত। দক্ষিণের অংশে দাউ দাউ করে জ্বলছে আগুন। আর উত্তরের অংশে থাকা পানির নিচ থেকে উঠছে বুদ্বুদ শব্দ। কুণ্ডের যে অংশে আগুন জলে সে অংশে দাঁড়ানো ভক্তদের আগুনে আঁচ থেকে রক্ষা করতে ইট–সিমেন্টের দেয়াল তুলে চুলার মতো করে দেওয়া হয়েছে। আর সেখানে আসা ভক্তরা অগ্নিকুণ্ডের পানিতে স্নান সেরে ভক্তি সহকারে পূজা-অর্চনা করছেন।
অগ্নিকুণ্ড মন্দির থেকে ওপরে উঠলেই চোখে পড়ে শনিবাড়ি, বিষ্ণু মন্দির, জগন্নাথ মন্দির, ত্রিনাথ মন্দির, শিব মন্দির ও অন্নপূর্ণা মন্দির। এ ছাড়া অগ্নিকুণ্ডের পাশেই রয়েছে বাড়বকুণ্ড ও কালভৈরব মন্দির। অগ্নিকুণ্ড মন্দিরে আগত সনাতনী ভক্তরা স্নান শেষে ভক্তিভরে দর্শন করেন এসব মন্দির।
চার বন্ধুকে সঙ্গে নিয়ে অগ্নিকুণ্ড মন্দির দর্শনে হাটহাজারী থেকে আসেন পুণ্যার্থী টিপলু পালিত। তিনি জানান, অগ্নিকুণ্ড মন্দির দর্শন ও কুণ্ডের পানিতে স্নান করার উদ্দেশ্যে তাঁরা চার বন্ধু একসঙ্গে ছুটে এসেছেন। তাঁরা দুপুরে মন্দিরে পৌঁছে অগ্নিকুণ্ডে স্নান সেরেছেন। তারপর অগ্নিকুণ্ডের আশপাশে থাকা সব মন্দিরে করেছেন পূজা–অর্চনা।
আলাপ হয় নগরীর কাট্টলী থেকে আসা সনাতনী পুণ্যার্থী সৈকত নাথ ও অরূপ ভৌমিকের সঙ্গে। তাঁরা জানান, সনাতন ধর্মাবলম্বী মানুষের চন্দ্রনাথ দর্শনের পরে অবশ্যই বাড়বকুণ্ড অগ্নিকুণ্ড মন্দির দর্শন ও এখানে থাকা অগ্নিকুণ্ডে স্নান করতে হয়। তা না হলে অসম্পূর্ণ রয়ে যায় তীর্থ দর্শন। তাই তাঁরা মহাদেবের সান্নিধ্য লাভে চন্দ্রনাথ দর্শন শেষে অগ্নিকুণ্ডে এসে স্নান সেরেছেন।
অগ্নিকুণ্ড মন্দিরের সেবায়েত কালী নারায়ণ ভারতী জানান, তাঁরা বংশ পরম্পরায় শত শত বছর ধরে এ মন্দিরের পূজা–অর্চনা করে আসছেন। সুপ্রাচীন কাল থেকে বাড়বকুণ্ডের অগ্নিকুণ্ডে দৈব শক্তির প্রভাবে আগুন জ্বলছে। আর এ আগুনে স্বয়ং অগ্নিদেবতা বিরাজমান রয়েছে বলেই তা হাজার বছরেও নামেনি।
বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেডের (বাপেক্স) উপব্যবস্থাপক মনির হোসেন বলেন, অগ্নিকুণ্ডে আগুনের রহস্য উদ্ঘাটনে একাধিকবার জরিপ করা হয়েছে। জরিপকালে বাণিজ্যিকভাবে উত্তোলনের কোনো গ্যাস মজুত রয়েছে, এমন তথ্য মেলেনি। ধারণা করছি, কম চাপ সম্পূর্ণ পকেট গ্যাসের কারণেই এ অগ্নিকুণ্ডে আগুন জ্বলছে।
বাড়বানল অগ্নিকুণ্ডে যেভাবে যেতে হবে
প্রথমে বাসে করে ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কের বাড়বকুণ্ড বাজারে এসে নামতে হবে। তারপর রিকশায় করে বাজারের ভেতরের দিয়ে পূর্ব দিকের রেললাইন পার হয়ে পাহাড়ের ভেতরে যেতে হবে। পাহাড়ি রাস্তা, ঝিরিপথ ও আঁকাবাঁকা সড়কের কিছু দূর গেলেই পথের দুই ধারে চোখে পড়বে লাল পেয়ারাবাগান। সেই সঙ্গে কানে ভেসে আসবে পাখ-পাখালির কিচিরমিচির। দুই পাহাড়ের মাঝে থাকা প্রাকৃতিক ছড়ার সামান্য অংশ পায়ে মাড়িয়ে একটু হেঁটে গেলেই দৃষ্টিগোচর হবে বাড়ববানল অগ্নিকুণ্ড মন্দির।
১৯৬০ সালের দিকে স্যাম পানাপুলোস এবং তাঁর ভাই ঐতিহ্যবাহী পিৎজায় এক নতুন উপাদান যোগ করার সিদ্ধান্ত নেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী পিৎজার উপাদানের সঙ্গে যুক্ত হলো প্যাকেটজাত আনারস। এর নাম রাখা হয় হাওয়াইয়ান পিৎজা। মাসখানেকের...
২ দিন আগেঅ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীদের জন্য নেপাল উপযুক্ত জায়গা। উঁচু পাহাড়ে ট্রেকিং থেকে শুরু করে প্যারাগ্লাইডিং কিংবা বাঞ্জি জাম্পিংয়ের মতো দুর্দান্ত সব কর্মকাণ্ডের জন্য এক নামে পরিচিত দেশটি। তবে এসব অ্যাকটিভিটি ছাড়াও সব ধরনের ভ্রমণপিয়াসির জন্য নেপালে কিছু না কিছু কর্মকাণ্ড রয়েছে।
২ দিন আগেপাহাড় বলতে বান্দরবানই আমাকে বেশি মুগ্ধ করে। এর নৈসর্গিক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মুখে বলে কিংবা ছবিতে দেখিয়ে শেষ করা যাবে না।
২ দিন আগেপঞ্চাশ হাজার ফুলের বীজ থেকে তৈরি হয়েছে ৩৬০ বর্গমিটার দীর্ঘ একটি কার্পেট। এতে আরও যোগ হয়েছে ঐতিহ্যবাহী জ্যামিতিক নকশা ও মার্বেল পাথর। সেটি দেখতে ভিড় জমেছে পর্যটকের।
২ দিন আগে