নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোনো কোনো মামলায় বুদ্ধিগত দুর্নীতি হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন আপিল বিভাগের বিদায়ী বিচারপতি মো. নুরুজ্জামান। আজ বৃহস্পতিবার অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয় ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির পক্ষ থেকে দেওয়া বিদায় সংবর্ধনায় তিনি এমন মন্তব্য করেন। আপিল বিভাগে ওই সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
বিচারপতি মো. নুরুজ্জামানের ৬৭ বছর পূর্ণ হওয়ায় তাঁর শেষ কর্মদিবস হবে ৩০ জুন। তবে হজে যাবেন বলে আজই ছিল তাঁর শেষ কর্মদিবস।
বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিচারপতি মো. নুরুজ্জামান বলেন, ‘বিজ্ঞ আইনজীবীগণ যদি পর্যবেক্ষণ করেন যে কোনো কোনো মামলায় বুদ্ধিগত দুর্নীতি হচ্ছে। যেমন, এই প্রাঙ্গণে আংকেল কোর্ট (স্বজনপ্রীতি), ব্যাচমেট ও ক্লাসমেট কোর্টের গুঞ্জন আছে। সে ক্ষেত্রে বিচার বিভাগের প্রতি জনগণের আস্থার ব্যত্যয় ঘটে। বিচারালয়ে আইনজীবীগণ যদি যোগ্য ও সৎ হন, তবে বিচারক ও আদালতের কর্মচারী ও কর্মকর্তারা অসৎ থাকতে পারবেন না।’
বিচারপতি মো. নুরুজ্জামান বলেন, ‘আমি আমার আইনজীবী ও বিচারিক অভিজ্ঞতা থেকেই উপলব্ধি করছি যে বিচারালয়ে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে পারলেই দেশে সঠিক গণতন্ত্র চর্চা ও প্রতিষ্ঠা সম্ভব। কিন্তু সমাজে কোনো কোনো ব্যক্তি বা শ্রেণি এ সত্যকে মেনে না নিয়ে বিচার বিভাগ ও বিচারকর্মে হস্তক্ষেপের প্রচেষ্টায় লিপ্ত আছে। যা দেশ-জাতি ও গণতন্ত্রের জন্য বাধা হয়ে ওঠে। তবে এ কথাও একই সঙ্গে সত্য যে বিচারকগণকেও সত্য উপলব্ধি করে তাঁদের দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করার ব্রত নিয়ে কাজ করতে হবে।’
বিদায় সংবর্ধনার প্রতিক্রিয়ায় বিচারপতি মো. নুরুজ্জামান বলেন, ‘বিচার করার মালিক আল্লাহ, যিনি আমাদের সৃষ্টিকর্তা। তিনি দুনিয়ার জীবনে শান্তি ও শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য এই দুনিয়ায় বিচারকার্যের জন্য বিচারক হিসেবে অনেক মানুষকে মর্যাদাবান করেছেন। তাই বিজ্ঞ বিচারকবৃন্দ হচ্ছেন আল্লাহর বিচারিক প্রতিনিধি।’
কোনো কোনো মামলায় বুদ্ধিগত দুর্নীতি হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন আপিল বিভাগের বিদায়ী বিচারপতি মো. নুরুজ্জামান। আজ বৃহস্পতিবার অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয় ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির পক্ষ থেকে দেওয়া বিদায় সংবর্ধনায় তিনি এমন মন্তব্য করেন। আপিল বিভাগে ওই সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
বিচারপতি মো. নুরুজ্জামানের ৬৭ বছর পূর্ণ হওয়ায় তাঁর শেষ কর্মদিবস হবে ৩০ জুন। তবে হজে যাবেন বলে আজই ছিল তাঁর শেষ কর্মদিবস।
বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিচারপতি মো. নুরুজ্জামান বলেন, ‘বিজ্ঞ আইনজীবীগণ যদি পর্যবেক্ষণ করেন যে কোনো কোনো মামলায় বুদ্ধিগত দুর্নীতি হচ্ছে। যেমন, এই প্রাঙ্গণে আংকেল কোর্ট (স্বজনপ্রীতি), ব্যাচমেট ও ক্লাসমেট কোর্টের গুঞ্জন আছে। সে ক্ষেত্রে বিচার বিভাগের প্রতি জনগণের আস্থার ব্যত্যয় ঘটে। বিচারালয়ে আইনজীবীগণ যদি যোগ্য ও সৎ হন, তবে বিচারক ও আদালতের কর্মচারী ও কর্মকর্তারা অসৎ থাকতে পারবেন না।’
বিচারপতি মো. নুরুজ্জামান বলেন, ‘আমি আমার আইনজীবী ও বিচারিক অভিজ্ঞতা থেকেই উপলব্ধি করছি যে বিচারালয়ে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে পারলেই দেশে সঠিক গণতন্ত্র চর্চা ও প্রতিষ্ঠা সম্ভব। কিন্তু সমাজে কোনো কোনো ব্যক্তি বা শ্রেণি এ সত্যকে মেনে না নিয়ে বিচার বিভাগ ও বিচারকর্মে হস্তক্ষেপের প্রচেষ্টায় লিপ্ত আছে। যা দেশ-জাতি ও গণতন্ত্রের জন্য বাধা হয়ে ওঠে। তবে এ কথাও একই সঙ্গে সত্য যে বিচারকগণকেও সত্য উপলব্ধি করে তাঁদের দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করার ব্রত নিয়ে কাজ করতে হবে।’
বিদায় সংবর্ধনার প্রতিক্রিয়ায় বিচারপতি মো. নুরুজ্জামান বলেন, ‘বিচার করার মালিক আল্লাহ, যিনি আমাদের সৃষ্টিকর্তা। তিনি দুনিয়ার জীবনে শান্তি ও শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য এই দুনিয়ায় বিচারকার্যের জন্য বিচারক হিসেবে অনেক মানুষকে মর্যাদাবান করেছেন। তাই বিজ্ঞ বিচারকবৃন্দ হচ্ছেন আল্লাহর বিচারিক প্রতিনিধি।’
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
৭ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৭ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৭ ঘণ্টা আগে