নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দাবি পূরণে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির ‘সুনির্দিষ্ট আশ্বাসের’ প্রেক্ষিতে কর্মবিরতি কর্মসূচি স্থগিত করেছে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি। আগামী ১৭ অক্টোবর (সোমবার) ও ১৯ অক্টোবর (বুধবার) এই কর্মবিরতি পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল।
আজ রোববার বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কর্মসূচি স্থগিতের এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, শিক্ষামন্ত্রীর সুনির্দিষ্ট আশ্বাসের প্রেক্ষিতে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি আহুত আগামী ১৭ ও ১৯ অক্টোবরের সর্বাত্মক কর্মবিরতির কর্মসূচি স্থগিত করা হলো।
এর আগে গতকাল শনিবার রাতে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির সঙ্গে রাজধানীতে তাঁর সরকারি বাসভবনে বৈঠক করেন আন্দোলনকারী বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির নেতারা।
বৈঠক শেষে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘শিক্ষকদের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। আমরা সব সময়ই শিক্ষকদের দাবি পূরণে সচেষ্ট। শিক্ষকেরা আমাকে আশ্বাস দিয়েছেন, কর্মবিরতি প্রত্যাহার করা হবে। নির্বাচনের আগেই শিক্ষা ক্যাডারের পদোন্নতি হবে।’
আর বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির সভাপতি এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) শাহেদুল খবীর চৌধুরী বলেন, ‘আলোচনায় আমরা স্যাটিসফাইড; আমরা আশা করছি, আমাদের দাবিগুলো পূরণ হবে। আজকের সবগুলো বিষয় সাংগঠনিকভাবে আলোচনার মাধ্যমে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত (কর্মবিরতি প্রত্যাহার) জানাব। আমাদের দাবি দাওয়া পূরণের বিষয়ে আমরা আশাবাদী।’
কর্মকর্তার সংখ্যার দিক দিয়ে সবচেয়ে বড় দুটি ক্যাডারের একটি শিক্ষা। এই ক্যাডারে ১৬ হাজার ১৩২টি পদের বিপরীতে কর্মরত আছেন ১৩ হাজারের কিছু বেশি। তাঁদের অধিকাংশই সরকারি কলেজের শিক্ষক। কিছু মাউশিসহ শিক্ষাসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে কর্মরত।
যোগ্য সব কর্মকর্তার পদোন্নতি, নতুন পদ সৃষ্টি, আন্তক্যাডার বৈষম্য নিরসনসহ বিভিন্ন দাবিতে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি গত ১৪ সেপ্টেম্বর মাউশি প্রাঙ্গণে অবস্থান কর্মসূচি এবং ২ অক্টোবর কর্মবিরতি পালন করে। এরপর ১০,১১ ও ১২ অক্টোবর দেশের সব সরকারি কলেজ, মাদ্রাসা, শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজ, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি), মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তর, সব শিক্ষা বোর্ড, এনসিটিবি, নায়েম, ব্যানবেইসসহ শিক্ষাসংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালিত হয়েছে। শিক্ষকদের কর্মবিরতির কারণে সরকারি কলেজগুলোতে গত বৃহস্পতিবার কোনো ক্লাস ও অভ্যন্তরীণ পরীক্ষা হয়নি। ভর্তি, ফরম পূরণ, প্রশিক্ষণ কর্মশালা এবং দাপ্তরিক কার্যক্রমও বন্ধ ছিল।
দাবি পূরণে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির ‘সুনির্দিষ্ট আশ্বাসের’ প্রেক্ষিতে কর্মবিরতি কর্মসূচি স্থগিত করেছে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি। আগামী ১৭ অক্টোবর (সোমবার) ও ১৯ অক্টোবর (বুধবার) এই কর্মবিরতি পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল।
আজ রোববার বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কর্মসূচি স্থগিতের এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, শিক্ষামন্ত্রীর সুনির্দিষ্ট আশ্বাসের প্রেক্ষিতে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি আহুত আগামী ১৭ ও ১৯ অক্টোবরের সর্বাত্মক কর্মবিরতির কর্মসূচি স্থগিত করা হলো।
এর আগে গতকাল শনিবার রাতে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির সঙ্গে রাজধানীতে তাঁর সরকারি বাসভবনে বৈঠক করেন আন্দোলনকারী বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির নেতারা।
বৈঠক শেষে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘শিক্ষকদের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। আমরা সব সময়ই শিক্ষকদের দাবি পূরণে সচেষ্ট। শিক্ষকেরা আমাকে আশ্বাস দিয়েছেন, কর্মবিরতি প্রত্যাহার করা হবে। নির্বাচনের আগেই শিক্ষা ক্যাডারের পদোন্নতি হবে।’
আর বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির সভাপতি এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) শাহেদুল খবীর চৌধুরী বলেন, ‘আলোচনায় আমরা স্যাটিসফাইড; আমরা আশা করছি, আমাদের দাবিগুলো পূরণ হবে। আজকের সবগুলো বিষয় সাংগঠনিকভাবে আলোচনার মাধ্যমে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত (কর্মবিরতি প্রত্যাহার) জানাব। আমাদের দাবি দাওয়া পূরণের বিষয়ে আমরা আশাবাদী।’
কর্মকর্তার সংখ্যার দিক দিয়ে সবচেয়ে বড় দুটি ক্যাডারের একটি শিক্ষা। এই ক্যাডারে ১৬ হাজার ১৩২টি পদের বিপরীতে কর্মরত আছেন ১৩ হাজারের কিছু বেশি। তাঁদের অধিকাংশই সরকারি কলেজের শিক্ষক। কিছু মাউশিসহ শিক্ষাসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে কর্মরত।
যোগ্য সব কর্মকর্তার পদোন্নতি, নতুন পদ সৃষ্টি, আন্তক্যাডার বৈষম্য নিরসনসহ বিভিন্ন দাবিতে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি গত ১৪ সেপ্টেম্বর মাউশি প্রাঙ্গণে অবস্থান কর্মসূচি এবং ২ অক্টোবর কর্মবিরতি পালন করে। এরপর ১০,১১ ও ১২ অক্টোবর দেশের সব সরকারি কলেজ, মাদ্রাসা, শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজ, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি), মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তর, সব শিক্ষা বোর্ড, এনসিটিবি, নায়েম, ব্যানবেইসসহ শিক্ষাসংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালিত হয়েছে। শিক্ষকদের কর্মবিরতির কারণে সরকারি কলেজগুলোতে গত বৃহস্পতিবার কোনো ক্লাস ও অভ্যন্তরীণ পরীক্ষা হয়নি। ভর্তি, ফরম পূরণ, প্রশিক্ষণ কর্মশালা এবং দাপ্তরিক কার্যক্রমও বন্ধ ছিল।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
৬ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৭ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৭ ঘণ্টা আগে