নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর পাঁচ থানার পৃথক মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী দীপু মনিসহ ছয়জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ইমরান আহমেদ পৃথক পৃথক আদেশে গ্রেপ্তার দেখানোর এই নির্দেশ দেন।
অন্য যাঁদের বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে, তাঁরা হলেন সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী ও সংসদ সদস্য শাজাহান খান, সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার এবং শাজাহান খানের ছেলে আসিবুর রহমান খান।
প্রত্যেককে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। সংশ্লিষ্ট মামলার তদন্ত কর্মকর্তারা পৃথক পৃথকভাবে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন। আদালত আবেদন মঞ্জুর করে তাঁদের আবার কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীর পল্টন থানার যুবদল নেতা শামীম হত্যা মামলায় ডা. দীপু মনিকে, উত্তরা পশ্চিম থানাধীন আমির হোসেন হত্যা মামলায় হাসানুল হক ইনু ও আনিসুল হককে, বাড্ডা থানার রফিকুল ইসলাম হত্যা মামলায় শাজাহান খান ও তাঁর ছেলে আসিবুর রহমান খানকে, শাহজাহানপুর থানার বিএনপি কর্মী সৈয়দ হাসান মাহমুদকে হত্যাচেষ্টা ও অপহরণের মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুলকে হককে এবং মিরপুর থানাধীন এলাকায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ও কিশোর মিজানুর রহমান হত্যা মামলায় সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদারকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছেন আদালত।
গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিভিন্ন স্থান থেকে আওয়ামী লীগের মন্ত্রী, সংসদ সদস্য এবং নেতাদের আটক করে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে রিমান্ডে নেওয়া হয়।
রিমান্ড শেষে আবার তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়। এই আসামিদের প্রত্যেককেই কয়েক দফা রিমান্ডে নেওয়ার পর কারাগারে পাঠানো হয়।
রিমান্ড আবেদনে তদন্ত কর্মকর্তারা উল্লেখ করেছেন, আসামিদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট মামলার ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার তথ্যপ্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। তাঁদের কারাগারে আটক রাখা প্রয়োজন এবং ভবিষ্যতে রিমান্ডে নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে।
রাজধানীর পাঁচ থানার পৃথক মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী দীপু মনিসহ ছয়জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ইমরান আহমেদ পৃথক পৃথক আদেশে গ্রেপ্তার দেখানোর এই নির্দেশ দেন।
অন্য যাঁদের বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে, তাঁরা হলেন সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী ও সংসদ সদস্য শাজাহান খান, সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার এবং শাজাহান খানের ছেলে আসিবুর রহমান খান।
প্রত্যেককে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। সংশ্লিষ্ট মামলার তদন্ত কর্মকর্তারা পৃথক পৃথকভাবে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন। আদালত আবেদন মঞ্জুর করে তাঁদের আবার কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীর পল্টন থানার যুবদল নেতা শামীম হত্যা মামলায় ডা. দীপু মনিকে, উত্তরা পশ্চিম থানাধীন আমির হোসেন হত্যা মামলায় হাসানুল হক ইনু ও আনিসুল হককে, বাড্ডা থানার রফিকুল ইসলাম হত্যা মামলায় শাজাহান খান ও তাঁর ছেলে আসিবুর রহমান খানকে, শাহজাহানপুর থানার বিএনপি কর্মী সৈয়দ হাসান মাহমুদকে হত্যাচেষ্টা ও অপহরণের মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুলকে হককে এবং মিরপুর থানাধীন এলাকায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ও কিশোর মিজানুর রহমান হত্যা মামলায় সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদারকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছেন আদালত।
গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিভিন্ন স্থান থেকে আওয়ামী লীগের মন্ত্রী, সংসদ সদস্য এবং নেতাদের আটক করে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে রিমান্ডে নেওয়া হয়।
রিমান্ড শেষে আবার তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়। এই আসামিদের প্রত্যেককেই কয়েক দফা রিমান্ডে নেওয়ার পর কারাগারে পাঠানো হয়।
রিমান্ড আবেদনে তদন্ত কর্মকর্তারা উল্লেখ করেছেন, আসামিদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট মামলার ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার তথ্যপ্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। তাঁদের কারাগারে আটক রাখা প্রয়োজন এবং ভবিষ্যতে রিমান্ডে নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে।
জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা) এবং বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের নির্বাহী কমিটি পুনর্গঠন করেছে সরকার। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় আজ বুধবার এ বিষয়ে দুটি গেজেট প্রকাশ করেছে
২ ঘণ্টা আগেজিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার করা আপিলের ওপর শুনানি শুরু হয়েছে। আজ বুধবার বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের বেঞ্চে এই শুনানি হয়।
২ ঘণ্টা আগেবিচার বিভাগের অর্থবহ স্বাধীনতা নিশ্চিতকল্পে পৃথক বিচার বিভাগীয় সচিবালয় প্রতিষ্ঠা করা অত্যন্ত জরুরি। তাই দ্রুততম সময়ের মধ্যে বিচার বিভাগীয় সচিবালয় প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন।
৩ ঘণ্টা আগেকোরআন এবং হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে লক্ষ্য করে অপ্রয়োজনীয়, বিবেক বর্জিত, ধৃষ্টতামূলক ও উসকানিমূলক আশালীন বক্তব্য ও আচরণের জন্য মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের মতো শাস্তির বিধান থাকা বাঞ্ছনীয়, যা সংসদ বিবেচনা
৩ ঘণ্টা আগে