পুলিশে চাকরি পাচ্ছেন ছাত্র আন্দোলনে আহত ১০০ জন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রকাশ : ০৭ জানুয়ারি ২০২৫, ১৫: ২৩
আপডেট : ০৭ জানুয়ারি ২০২৫, ২০: ৩৫
Thumbnail image
সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম। ছবি: আজকের পত্রিকা

জুলাই-আগস্টের ছাত্র আন্দোলনে আহত ১০০ জন পুলিশের চাকরি পাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ মঙ্গলবার দুপুরে পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ ও সিআইডির প্রধান কার্যালয় পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা অনেক বিষয়ে কথা বলেছি। আপনারা জানেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় অনেকে নিহত এবং আহত হয়েছে। যারা আহত হয়েছে, তাদের কর্মসংস্থানের একটা ব্যবস্থা কীভাবে করা যায়, সে বিষয়ে আমরা আলোচনা করেছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘পুলিশের পক্ষ থেকে আমরা এ বিষয়ে একটা প্রপোজাল পাঠিয়েছি। যারা আহত হয়েছে, তাদের পুলিশে চাকরি দেওয়ার বিষয়ে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সবাইকে তো আর নেওয়া যাবে না, তবে একেকজন একেকভাবে আহত হয়েছেন। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আহতদের মধ্যে কয়েকজনকে আমরা পুলিশে নেব। আমরা দ্রুত এ বিষয়ে কার্যক্রম শুরু করব। আমরা আপাতত ১০০ জন আহতকে দিয়ে শুরু করতে যাচ্ছি। পরে এই সংখ্যা আরও বাড়াব। আমরা আপাতত পুলিশে শুরু করছি, পরে আমার মন্ত্রণালয়ের অধীনের সব ডিপার্টমেন্টে এটা করে দেব।’

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনার মামলার দ্রুত তদন্ত প্রতিবেদন দিতে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) নির্দেশ দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘বিগত সরকারের আমলে সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল মানি লন্ডারিং। বিষয়টি নিয়ে আমি সিআইডি প্রধানকে সবচেয়ে বেশি নির্দেশনা দিয়েছি। আমি সিআইডি প্রধানকে বলেছি, তিনি যেন দ্রুত বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে রিজার্ভ চুরির ঘটনার প্রতিবেদন দেন। বিগত সরকারের আমলে মানি লন্ডারিং সবচেয়ে বেশি হয়েছে। আমি সিআইডিকে নির্দেশ দিয়েছি, মানি লন্ডারিংয়ের মামলাগুলোর প্রতিবেদন যেন দ্রুত দেয়।’

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘তদন্তের নামে সময়ক্ষেপণ করে লাভ নেই। আমি একটা রিপোর্ট চাই যে, কারা কারা মানি লন্ডারিংয়ে সঙ্গে জড়িত। যদি তদন্তের নামে দুই-তিন বছর চলে যায়, তাহলে তো এটার কোনো কার্যকারিতা থাকে না।’

একটা ব্যবস্থা কীভাবে করা যায়, সে বিষয়ে আমরা আলোচনা করেছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘পুলিশের পক্ষ থেকে আমরা এ বিষয়ে একটা প্রপোজাল পাঠিয়েছি। যারা আহত হয়েছে, তাদের পুলিশে চাকরি দেওয়ার বিষয়ে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সবাইকে তো আর নেওয়া যাবে না, তবে একেকজন একেকভাবে আহত হয়েছেন। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আহতদের মধ্যে কয়েকজনকে আমরা পুলিশে নেব। আমরা দ্রুত এ বিষয়ে কার্যক্রম শুরু করব। আমরা আপাতত ১০০ জন আহতকে দিয়ে শুরু করতে যাচ্ছি। পরে এই সংখ্যা আরও বাড়াব। আমরা আপাতত পুলিশে শুরু করছি, পরে আমার মন্ত্রণালয়ের অধীনের সব ডিপার্টমেন্টে এটা করে দেব।’

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনার মামলার দ্রুত তদন্ত প্রতিবেদন দিতে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) নির্দেশ দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘বিগত সরকারের আমলে সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল মানি লন্ডারিং। বিষয়টি নিয়ে আমি সিআইডি প্রধানকে সবচেয়ে বেশি নির্দেশনা দিয়েছি। আমি সিআইডি প্রধানকে বলেছি, তিনি যেন দ্রুত বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে রিজার্ভ চুরির ঘটনার প্রতিবেদন দেন। বিগত সরকারের আমলে মানি লন্ডারিং সবচেয়ে বেশি হয়েছে। আমি সিআইডিকে নির্দেশ দিয়েছি, মানি লন্ডারিংয়ের মামলাগুলোর প্রতিবেদন যেন দ্রুত দেয়।’

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘তদন্তের নামে সময়ক্ষেপণ করে লাভ নেই। আমি একটা রিপোর্ট চাই যে, কারা কারা মানি লন্ডারিংয়ে সঙ্গে জড়িত। যদি তদন্তের নামে দুই-তিন বছর চলে যায়, তাহলে তো এটার কোনো কার্যকারিতা থাকে না।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত