নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোটা সংস্কার আন্দোলনের নামে ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড হলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে সমসাময়িক বিষয় নিয়ে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন।
আসাদুজ্জামান খান বলেন, কোটা আন্দোলন বলার কিছু নেই তবে তাঁরা যদি ভাঙচুর করে, যদি এভাবে কারও পরামর্শে বা নেতৃত্বে ভাঙচুর করে, ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড করে, তাহলে তাঁদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। ধ্বংস করলেই, জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করলেই, রক্ত ঝরালেই, দেশের স্বার্থে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজটি করবে। তাঁদের প্রতি সেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যেখানে ভাঙচুর হবে, যেখানেই হত্যাযজ্ঞ হবে, যেখানেই রক্তপাত হবে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সেই কাজটা, দায়িত্বটা পালন করবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ছাত্রদের একটু অপেক্ষা করা উচিত ছিল। বিচারে শেষ পর্যন্ত কী হয় সেটা দেখা উচিত ছিল। সেটি না দেখেই নানা ধরনের প্রোগ্রাম দিচ্ছে, রাস্তা অবরোধ করছে। রাস্তা অবরোধ করলে সবার ভোগান্তি হয়।
কোটা আন্দোলনকারীদের আদালতে যাওয়ার বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তাঁরা কোর্টে যেতে পারেন, যেটা প্রধান বিচারপতি বলেছেন কিংবা তাঁরা এসে যোগাযোগ করতে পারেন। এসব কিছু করতে পারেন, এ সকল রাস্তা তাদের জন্য খোলা রয়েছে। এ খোলা রাস্তায় না গিয়ে, এ ধরনের রাস্তায় যাওয়া তাঁদের জন্য আমি মনে করি ঠিক ভালো না। এই জায়গাটি থেকে তাঁদের চলে আসা উচিত। এটাই হলো তাঁদের কাছে মেসেজ।’
গতকাল সোমবার ছাত্রলীগের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষ হয়। আজকে সারা দেশে বিভিন্ন জায়গায় শিক্ষার্থীরা মাঠে নেমেছে। এখন পরিস্থিতি কোন দিকে যাচ্ছে, এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ছাত্রলীগ, ছাত্র ইউনিয়ন, কমিউনিস্ট পার্টি কিংবা ছাত্রদল এগুলোতে সংজ্ঞায়িত করা হচ্ছে না। ছাত্ররা হয়তো একদল পক্ষে রয়েছে আরেক দল বিপক্ষে রয়েছে। হতে পারে এগুলো। কোন দল পক্ষে কোন দল বিপক্ষে সেগুলো জানার বিষয় নয়। তাঁরা নিয়মতান্ত্রিকভাবে কাউকে কষ্ট না দিয়ে তাঁদের কথাগুলো যাতে বলে। তাহলে সবাই সেটা উপলব্ধি করতে পারবে।
সারা দেশে অবরোধ করা হচ্ছে। এতে আইন-শৃঙ্খলা ভেঙে পড়েছে কি না এ বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘ভেঙে পড়েছে এ কথায় আমি একমত নই। আইনশৃঙ্খলা সঠিকভাবেই আছে। আপনারা চলছেন আমিও চলছি, সবই চলছে সবকিছুই হচ্ছে।’
শিক্ষার্থীরা ভুল করছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘রাস্তা অবরোধ করে দাবি আদায়, এটা সঠিক পন্থা নয়। রাষ্ট্রপতির কাছে তাঁরা আবেদন দিয়েছে, সেটি স্টাডি করতে হবে, রাষ্ট্রপতি মহোদয় আমাদের একটা নির্দেশনা দেবেন, সেটা নিয়ে আমরা কাজ করব।’
শিক্ষার্থীরা প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে—এ বিষয়ে আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘এগুলো শেখানো বক্তব্য, এগুলো ছাত্রদের বক্তব্য নয়। কটূক্তি যে করছে এগুলো তারা করেনি। তাঁদের এগুলো হয়তো কেউ শিখিয়ে দিয়েছে, শেখানো বুলিই তাঁরা বলেছেন। আমার মনে হয় তাঁরা এই বুলি ভুলবশতই করেছে।’
কোটা সংস্কার আন্দোলনের নামে ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড হলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে সমসাময়িক বিষয় নিয়ে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন।
আসাদুজ্জামান খান বলেন, কোটা আন্দোলন বলার কিছু নেই তবে তাঁরা যদি ভাঙচুর করে, যদি এভাবে কারও পরামর্শে বা নেতৃত্বে ভাঙচুর করে, ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড করে, তাহলে তাঁদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। ধ্বংস করলেই, জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করলেই, রক্ত ঝরালেই, দেশের স্বার্থে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজটি করবে। তাঁদের প্রতি সেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যেখানে ভাঙচুর হবে, যেখানেই হত্যাযজ্ঞ হবে, যেখানেই রক্তপাত হবে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সেই কাজটা, দায়িত্বটা পালন করবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ছাত্রদের একটু অপেক্ষা করা উচিত ছিল। বিচারে শেষ পর্যন্ত কী হয় সেটা দেখা উচিত ছিল। সেটি না দেখেই নানা ধরনের প্রোগ্রাম দিচ্ছে, রাস্তা অবরোধ করছে। রাস্তা অবরোধ করলে সবার ভোগান্তি হয়।
কোটা আন্দোলনকারীদের আদালতে যাওয়ার বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তাঁরা কোর্টে যেতে পারেন, যেটা প্রধান বিচারপতি বলেছেন কিংবা তাঁরা এসে যোগাযোগ করতে পারেন। এসব কিছু করতে পারেন, এ সকল রাস্তা তাদের জন্য খোলা রয়েছে। এ খোলা রাস্তায় না গিয়ে, এ ধরনের রাস্তায় যাওয়া তাঁদের জন্য আমি মনে করি ঠিক ভালো না। এই জায়গাটি থেকে তাঁদের চলে আসা উচিত। এটাই হলো তাঁদের কাছে মেসেজ।’
গতকাল সোমবার ছাত্রলীগের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষ হয়। আজকে সারা দেশে বিভিন্ন জায়গায় শিক্ষার্থীরা মাঠে নেমেছে। এখন পরিস্থিতি কোন দিকে যাচ্ছে, এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ছাত্রলীগ, ছাত্র ইউনিয়ন, কমিউনিস্ট পার্টি কিংবা ছাত্রদল এগুলোতে সংজ্ঞায়িত করা হচ্ছে না। ছাত্ররা হয়তো একদল পক্ষে রয়েছে আরেক দল বিপক্ষে রয়েছে। হতে পারে এগুলো। কোন দল পক্ষে কোন দল বিপক্ষে সেগুলো জানার বিষয় নয়। তাঁরা নিয়মতান্ত্রিকভাবে কাউকে কষ্ট না দিয়ে তাঁদের কথাগুলো যাতে বলে। তাহলে সবাই সেটা উপলব্ধি করতে পারবে।
সারা দেশে অবরোধ করা হচ্ছে। এতে আইন-শৃঙ্খলা ভেঙে পড়েছে কি না এ বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘ভেঙে পড়েছে এ কথায় আমি একমত নই। আইনশৃঙ্খলা সঠিকভাবেই আছে। আপনারা চলছেন আমিও চলছি, সবই চলছে সবকিছুই হচ্ছে।’
শিক্ষার্থীরা ভুল করছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘রাস্তা অবরোধ করে দাবি আদায়, এটা সঠিক পন্থা নয়। রাষ্ট্রপতির কাছে তাঁরা আবেদন দিয়েছে, সেটি স্টাডি করতে হবে, রাষ্ট্রপতি মহোদয় আমাদের একটা নির্দেশনা দেবেন, সেটা নিয়ে আমরা কাজ করব।’
শিক্ষার্থীরা প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে—এ বিষয়ে আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘এগুলো শেখানো বক্তব্য, এগুলো ছাত্রদের বক্তব্য নয়। কটূক্তি যে করছে এগুলো তারা করেনি। তাঁদের এগুলো হয়তো কেউ শিখিয়ে দিয়েছে, শেখানো বুলিই তাঁরা বলেছেন। আমার মনে হয় তাঁরা এই বুলি ভুলবশতই করেছে।’
থাইল্যান্ড, মিয়ানমার, লাওস, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ায় ভ্রমণের ব্যাপারে বাংলাদেশি নাগরিকদের সতর্ক করেছে সরকার। স্ক্যাম চক্রের প্রতারণা এড়াতে নিয়োগ যাচাই এবং সাইবার নিরাপত্তা মেনে চলার পরামর্শ।
২৩ মিনিট আগেহজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
৭ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
৭ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৭ ঘণ্টা আগে