অনলাইন ডেস্ক
ভারতের আদানি গ্রুপের কাছ থেকে বিদ্যুৎ কেনার যে চুক্তি আছে—বাংলাদেশের সেটি আদালত বাতিল না করলে, অন্তর্বর্তী সরকার আলোচনার মাধ্যমে ক্রয়মূল্য কমানোর চেষ্টা করবে। জ্বালানি উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান গতকাল রোববার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ কথা জানিয়েছেন। আদানির প্রসঙ্গ টেনে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা কোনো বিদ্যুৎ উৎপাদককে আমাদের ব্ল্যাকমেল করতে দেব না।’
বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এই অবস্থান এমন একসময়ে ব্যক্ত করা হলো, যার মাত্র কয়েক দিন আগেই আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানির বিরুদ্ধে মার্কিন কর্তৃপক্ষ ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগ এনেছে। মার্কিন বিচার বিভাগের অভিযোগে বলা হয়েছে, গৌতম আদানি ২৬৫ মিলিয়ন ডলারের ঘুষ কেলেঙ্কারিতে জড়িত ছিলেন। তবে আদানি এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
আদানি এই অভিযোগ অস্বীকার করলেও মার্কিন অভিযোগের নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে গোষ্ঠীটির ওপর। এরই মধ্যে ভারতের একটি রাজ্য আদানি গ্রুপের সঙ্গে একটি বিদ্যুৎ চুক্তি পর্যালোচনা করছে এবং ফ্রান্সের টোটালএনার্জিস আদানি গ্রুপের প্রকল্পে তাদের বিনিয়োগ স্থগিত করেছে।
বাংলাদেশের হাইকোর্টে আদানির সঙ্গে থাকা বিদ্যুৎ আমদানি চুক্তি বাতিলের সম্ভাবনা বিবেচনা করতে আবেদন করেন এক আইনজীবী। তাঁর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত সপ্তাহে হাইকোর্ট একটি বিশেষজ্ঞ কমিটিকে আদানির দুই বিলিয়ন ডলারের কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে সরবরাহকৃত বিদ্যুতের চুক্তিটি পরীক্ষা করার নির্দেশ দিয়েছেন। ফেব্রুয়ারি মাসে এই তদন্ত শেষ হওয়ার কথা রয়েছে এবং তখনই আদালত এই বিষয়ে রায় দেবেন।
এর আগে, ২০১৭ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের আমলে আদানি গ্রুপের সঙ্গে এই চুক্তি স্বাক্ষর করে। তবে চলতি বছর জনগণের ব্যাপক বিক্ষোভ ও দুর্নীতির অভিযোগের মুখে শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হন। ভারতের ঝাড়খন্ড রাজ্যের গোড্ডায় অবস্থিত ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন এই বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ গত বছর শুরু হয়। এটি বাংলাদেশের মোট বিদ্যুৎ চাহিদার প্রায় ১০ ভাগ পূরণ করে।
বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা মোহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘যদি চুক্তিতে কোনো অস্বাভাবিকতা থাকে, তবে তা পুনঃ আলোচনা করতে হবে। তবে দুর্নীতি বা ঘুষের মতো অনিয়ম থাকলে চুক্তি বাতিল করতে হবে। উভয় সিদ্ধান্তই আদালতের নির্দেশিত তদন্তের ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে নেওয়া হবে।’
ফাওজুল কবির খান আরও জানান, ভারতের বিদ্যুৎকেন্দ্রের কিছু কর অব্যাহতির সুবিধা বাংলাদেশ না পাওয়াসহ কিছু ইস্যু ইতিমধ্যেই আদানিকে জানানো হয়েছে, যা চুক্তি পুনর্বিবেচনার ভিত্তি হতে পারে। তিনি বলেন, আদানির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের দুর্নীতির অভিযোগ সরাসরি বাংলাদেশি চুক্তির ওপর প্রভাব ফেলবে না।
এই বিষয়ে আদানি এখনো কোনো মন্তব্য করেনি। তবে আদানি পাওয়ার লিমিটেড তাদের সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ঝাড়খন্ডের বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বাংলাদেশে নিরবচ্ছিন্ন, নির্ভরযোগ্য ও সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে, যা গ্রাহকদের গড় খরচ উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে দেবে।
আদানিসহ আরও ছয়টি বিদ্যুৎ চুক্তি তদন্ত করতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার এরই মধ্যে একটি পৃথক কমিটি গঠন করেছে। সরকারের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘তদন্তগুলো যেন আন্তর্জাতিক আলোচনায় এবং সালিসিতে গ্রহণযোগ্য হয়, তা নিশ্চিত করাই লক্ষ্য।’
আদানি পাওয়ার ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশকে দেওয়া প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের জন্য ১৪ দশমিক শূন্য ২ টাকা মূল্য নির্ধারণ করেছে। তবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) তথ্য অনুযায়ী, এই দর ভারতের গড় ৮ দশমিক ৭৭ টাকার তুলনায় অনেক বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে আদানি বিদ্যুতের দাম কমিয়ে ১২ টাকা নামিয়ে আনে। তবে এটি এখনো ভারতের অন্যান্য বেসরকারি উৎপাদকদের তুলনায় ২৭ শতাংশ বেশি এবং রাষ্ট্রায়ত্ত বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর তুলনায় ৬৩ শতাংশ বেশি।
বাংলাদেশে খুচরা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম ৮ দশমিক ৯৫ টাকা প্রতি ইউনিট। যার ফলে সরকারকে বছরে ৩২০ বিলিয়ন টাকা ভর্তুকি দিতে হয় বলে জানান ফাওজুল কবির খান। তিনি বলেন, ‘মূল্য বেশি হওয়ার কারণে সরকারকে ভর্তুকি দিতে হচ্ছে। আমরা চাই, শুধু আদানির নয়, সব বিদ্যুৎ উৎপাদকের দাম খুচরা মূল্যের নিচে আসুক।’
জ্বালানি উপদেষ্টা আরও জানান, বাংলাদেশ আদানির কাছ থেকে আমদানি করা বিদ্যুতের মূল্য পরিশোধ অব্যাহত রাখবে। সম্প্রতি বকেয়া পরিশোধ বিলম্বিত হওয়ার কারণে আদানি বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেকে কমিয়ে দিয়েছে।
ফাওজুল কবির খান আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ উৎপাদন ক্ষমতা চাহিদা মেটানোর জন্য যথেষ্ট, যদিও কিছু বিদ্যুৎকেন্দ্র গ্যাস সংকট বা অন্যান্য কারণে অচল বা কম উৎপাদন করছে। যখন আদানি সরবরাহ অর্ধেক কমিয়ে দিয়েছিল, তখন তেমন কিছুই ঘটেনি। আমরা কোনো বিদ্যুৎ উৎপাদককে আমাদের ব্ল্যাকমেল করতে দেব না।’
ভারতের আদানি গ্রুপের কাছ থেকে বিদ্যুৎ কেনার যে চুক্তি আছে—বাংলাদেশের সেটি আদালত বাতিল না করলে, অন্তর্বর্তী সরকার আলোচনার মাধ্যমে ক্রয়মূল্য কমানোর চেষ্টা করবে। জ্বালানি উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান গতকাল রোববার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ কথা জানিয়েছেন। আদানির প্রসঙ্গ টেনে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা কোনো বিদ্যুৎ উৎপাদককে আমাদের ব্ল্যাকমেল করতে দেব না।’
বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এই অবস্থান এমন একসময়ে ব্যক্ত করা হলো, যার মাত্র কয়েক দিন আগেই আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানির বিরুদ্ধে মার্কিন কর্তৃপক্ষ ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগ এনেছে। মার্কিন বিচার বিভাগের অভিযোগে বলা হয়েছে, গৌতম আদানি ২৬৫ মিলিয়ন ডলারের ঘুষ কেলেঙ্কারিতে জড়িত ছিলেন। তবে আদানি এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
আদানি এই অভিযোগ অস্বীকার করলেও মার্কিন অভিযোগের নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে গোষ্ঠীটির ওপর। এরই মধ্যে ভারতের একটি রাজ্য আদানি গ্রুপের সঙ্গে একটি বিদ্যুৎ চুক্তি পর্যালোচনা করছে এবং ফ্রান্সের টোটালএনার্জিস আদানি গ্রুপের প্রকল্পে তাদের বিনিয়োগ স্থগিত করেছে।
বাংলাদেশের হাইকোর্টে আদানির সঙ্গে থাকা বিদ্যুৎ আমদানি চুক্তি বাতিলের সম্ভাবনা বিবেচনা করতে আবেদন করেন এক আইনজীবী। তাঁর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত সপ্তাহে হাইকোর্ট একটি বিশেষজ্ঞ কমিটিকে আদানির দুই বিলিয়ন ডলারের কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে সরবরাহকৃত বিদ্যুতের চুক্তিটি পরীক্ষা করার নির্দেশ দিয়েছেন। ফেব্রুয়ারি মাসে এই তদন্ত শেষ হওয়ার কথা রয়েছে এবং তখনই আদালত এই বিষয়ে রায় দেবেন।
এর আগে, ২০১৭ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের আমলে আদানি গ্রুপের সঙ্গে এই চুক্তি স্বাক্ষর করে। তবে চলতি বছর জনগণের ব্যাপক বিক্ষোভ ও দুর্নীতির অভিযোগের মুখে শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হন। ভারতের ঝাড়খন্ড রাজ্যের গোড্ডায় অবস্থিত ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন এই বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ গত বছর শুরু হয়। এটি বাংলাদেশের মোট বিদ্যুৎ চাহিদার প্রায় ১০ ভাগ পূরণ করে।
বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা মোহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘যদি চুক্তিতে কোনো অস্বাভাবিকতা থাকে, তবে তা পুনঃ আলোচনা করতে হবে। তবে দুর্নীতি বা ঘুষের মতো অনিয়ম থাকলে চুক্তি বাতিল করতে হবে। উভয় সিদ্ধান্তই আদালতের নির্দেশিত তদন্তের ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে নেওয়া হবে।’
ফাওজুল কবির খান আরও জানান, ভারতের বিদ্যুৎকেন্দ্রের কিছু কর অব্যাহতির সুবিধা বাংলাদেশ না পাওয়াসহ কিছু ইস্যু ইতিমধ্যেই আদানিকে জানানো হয়েছে, যা চুক্তি পুনর্বিবেচনার ভিত্তি হতে পারে। তিনি বলেন, আদানির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের দুর্নীতির অভিযোগ সরাসরি বাংলাদেশি চুক্তির ওপর প্রভাব ফেলবে না।
এই বিষয়ে আদানি এখনো কোনো মন্তব্য করেনি। তবে আদানি পাওয়ার লিমিটেড তাদের সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ঝাড়খন্ডের বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বাংলাদেশে নিরবচ্ছিন্ন, নির্ভরযোগ্য ও সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে, যা গ্রাহকদের গড় খরচ উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে দেবে।
আদানিসহ আরও ছয়টি বিদ্যুৎ চুক্তি তদন্ত করতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার এরই মধ্যে একটি পৃথক কমিটি গঠন করেছে। সরকারের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘তদন্তগুলো যেন আন্তর্জাতিক আলোচনায় এবং সালিসিতে গ্রহণযোগ্য হয়, তা নিশ্চিত করাই লক্ষ্য।’
আদানি পাওয়ার ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশকে দেওয়া প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের জন্য ১৪ দশমিক শূন্য ২ টাকা মূল্য নির্ধারণ করেছে। তবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) তথ্য অনুযায়ী, এই দর ভারতের গড় ৮ দশমিক ৭৭ টাকার তুলনায় অনেক বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে আদানি বিদ্যুতের দাম কমিয়ে ১২ টাকা নামিয়ে আনে। তবে এটি এখনো ভারতের অন্যান্য বেসরকারি উৎপাদকদের তুলনায় ২৭ শতাংশ বেশি এবং রাষ্ট্রায়ত্ত বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর তুলনায় ৬৩ শতাংশ বেশি।
বাংলাদেশে খুচরা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম ৮ দশমিক ৯৫ টাকা প্রতি ইউনিট। যার ফলে সরকারকে বছরে ৩২০ বিলিয়ন টাকা ভর্তুকি দিতে হয় বলে জানান ফাওজুল কবির খান। তিনি বলেন, ‘মূল্য বেশি হওয়ার কারণে সরকারকে ভর্তুকি দিতে হচ্ছে। আমরা চাই, শুধু আদানির নয়, সব বিদ্যুৎ উৎপাদকের দাম খুচরা মূল্যের নিচে আসুক।’
জ্বালানি উপদেষ্টা আরও জানান, বাংলাদেশ আদানির কাছ থেকে আমদানি করা বিদ্যুতের মূল্য পরিশোধ অব্যাহত রাখবে। সম্প্রতি বকেয়া পরিশোধ বিলম্বিত হওয়ার কারণে আদানি বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেকে কমিয়ে দিয়েছে।
ফাওজুল কবির খান আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ উৎপাদন ক্ষমতা চাহিদা মেটানোর জন্য যথেষ্ট, যদিও কিছু বিদ্যুৎকেন্দ্র গ্যাস সংকট বা অন্যান্য কারণে অচল বা কম উৎপাদন করছে। যখন আদানি সরবরাহ অর্ধেক কমিয়ে দিয়েছিল, তখন তেমন কিছুই ঘটেনি। আমরা কোনো বিদ্যুৎ উৎপাদককে আমাদের ব্ল্যাকমেল করতে দেব না।’
১৫ আগস্টে জাতীয় শোক দিবসের ছুটি ঘোষণা নিয়ে হাইকোর্টের রায় স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগ। গতকাল রোববার এই আদেশ দেওয়া হয়। আজ সোমবার অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার অনীক আর হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের নানামুখী উদ্যোগের কথা উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন, ‘পার্বত্য জেলাগুলোর নৈসর্গিক সৌন্দর্য সংরক্ষণ ও পর্যটন শিল্পের প্রসারে স্থানীয় জনসাধারণকে সম্পৃক্ত করে নানামুখী সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এতে বেকারত্ব কমবে, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে এবং জীবনযাত্রার উন্নতি ও সামাজিক...
২ ঘণ্টা আগেপদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের পুরো ১৭২ কিলোমিটার রেলপথের কাজ শেষ। এখন শুধু উদ্বোধনের পালা। গত নভেম্বর থেকেই উদ্বোধনের জন্য ২ ডিসেম্বরের কথা বলা হয়েছিল। এই রেলপথে ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু এবং গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী হয়ে যশোর–খুলনা রেলপথে যাতায়াতের দূরত্বের সময় কমবে প্রায় সাড়ে ৩ ঘণ্টার মতো এবং যশোর...
৪ ঘণ্টা আগেদেশের আর্থিক খাতের প্রকৃত পরিস্থিতি তুলে ধরার উদ্দেশ্যে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি তিন মাসের অনুসন্ধান শেষে প্রতিবেদন দিয়েছে। কমিটি বলেছে, আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরের শাসনে দুর্নীতি, লুণ্ঠন এবং ভয়ংকর রকমের আর্থিক কারচুপির যে চিত্র পাওয়া গেছে, তা আতঙ্কিত হওয়ার মতো।
১০ ঘণ্টা আগে