বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পাটপণ্যকে ‘বর্ষ পণ্য ২০২৩’ এবং পাটকে কৃষিপণ্য ঘোষণা করেছেন। অথচ দেশে পাটপণ্য ব্যবহারে সংশ্লিষ্টরা উদাসীন, যা অনভিপ্রেত। পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন, ২০১০ অনুযায়ী ১৯ পণ্যে পাটের বস্তার সঠিক ব্যবহার নিশ্চিতে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইনের বাস্তবায়নসংক্রান্ত অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন। সভায় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আব্দুর রউফ, পাট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও অতিরিক্ত সচিব ড. সেলিনা আক্তার, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব তসলিমা কানিজ নাহিদাসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বিদ্যমান আইন অনুযায়ী ধান, চাল, গম, ভুট্টা, সার ও চিনি পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহারের জন্য নির্ধারিত ছিল। পরবর্তীতে মরিচ, হলুদ, পেঁয়াজ, আদা, রসুন, ডাল, ধনে, আলু, আটা, ময়দা, তুষ-খুদ-কুঁড়াসহ মোট ১৯টি পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহারের জন্য নির্ধারিত হয়।
আইনের বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে পাটমন্ত্রী বলেন, পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন, ২০১০ অনুযায়ী ১৯টি পণ্যে পাটের বস্তা ব্যবহার বাধ্যতামূলক রয়েছে। এসব পণ্যে কেউ যদি প্লাস্টিক ব্যবহার করে তাহলে আইনি ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হবে। আইনটির বাস্তবায়ন হলে পাটের বস্তার চাহিদা বাড়বে। পাটের উৎপাদন বৃদ্ধিসহ পাটের শিল্প ও পরিবেশ রক্ষা পাবে।
২০১৮ সালের ৬ আগস্ট পোলট্রি ও ফিস ফিড মোড়কীকরণে পাটের বস্তা ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়। পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন, ২০১০-এর ধারা-১৪ অনুযায়ী পাটের মোড়ক ব্যবহার না করলে অনূর্ধ্ব এক বছর কারাদণ্ড বা অনধিক ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করা হবে।
বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পাটপণ্যকে ‘বর্ষ পণ্য ২০২৩’ এবং পাটকে কৃষিপণ্য ঘোষণা করেছেন। অথচ দেশে পাটপণ্য ব্যবহারে সংশ্লিষ্টরা উদাসীন, যা অনভিপ্রেত। পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন, ২০১০ অনুযায়ী ১৯ পণ্যে পাটের বস্তার সঠিক ব্যবহার নিশ্চিতে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইনের বাস্তবায়নসংক্রান্ত অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন। সভায় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আব্দুর রউফ, পাট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও অতিরিক্ত সচিব ড. সেলিনা আক্তার, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব তসলিমা কানিজ নাহিদাসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বিদ্যমান আইন অনুযায়ী ধান, চাল, গম, ভুট্টা, সার ও চিনি পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহারের জন্য নির্ধারিত ছিল। পরবর্তীতে মরিচ, হলুদ, পেঁয়াজ, আদা, রসুন, ডাল, ধনে, আলু, আটা, ময়দা, তুষ-খুদ-কুঁড়াসহ মোট ১৯টি পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহারের জন্য নির্ধারিত হয়।
আইনের বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে পাটমন্ত্রী বলেন, পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন, ২০১০ অনুযায়ী ১৯টি পণ্যে পাটের বস্তা ব্যবহার বাধ্যতামূলক রয়েছে। এসব পণ্যে কেউ যদি প্লাস্টিক ব্যবহার করে তাহলে আইনি ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হবে। আইনটির বাস্তবায়ন হলে পাটের বস্তার চাহিদা বাড়বে। পাটের উৎপাদন বৃদ্ধিসহ পাটের শিল্প ও পরিবেশ রক্ষা পাবে।
২০১৮ সালের ৬ আগস্ট পোলট্রি ও ফিস ফিড মোড়কীকরণে পাটের বস্তা ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়। পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন, ২০১০-এর ধারা-১৪ অনুযায়ী পাটের মোড়ক ব্যবহার না করলে অনূর্ধ্ব এক বছর কারাদণ্ড বা অনধিক ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করা হবে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত হাইকমিশনার মো. রিয়াজ হামিদুল্লাহ। এ উপলক্ষে বিভিন্ন দেশের দূতাবাস ও হাই কমিশনের কূটনীতিক, দিল্লির নাগরিক সমাজের সদস্য এবং সাংবাদিকদের নিয়ে এক উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়।
২৬ মিনিট আগেরাজধানীর পূর্বাচলে রাজউকের প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা পৃথক দুই মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তাঁর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়সহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের আমন্ত্রণে বেশ কয়েকজন ব্রিটিশ শল্য চিকিৎসক ঢাকায় এসেছিলেন। তাঁদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল মূলত গত বছরের জুলাই আগস্টে শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় চোখে আঘাত পাওয়া আন্দোলনকারীদের সুচিকিৎসা দেওয়া। এরই মধ্যে ব্রিটিশ চিকিৎসকেরা অন্তত ২০ জন জুলাইযোদ্ধা
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, রাষ্ট্র সংস্কার প্রশ্নের সবার লক্ষ্য এক। তবে সংস্কার বাস্তবায়নের পথ নিয়ে সামান্য ভিন্নতা আছে। আলোচনার মাধ্যমে মতপার্থক্য দূর করে যে সব জায়গায় ঐকমত্য আছে তার ভিত্তিতে দ্রুতই জাতীয় সনদ তৈরি করা যাবে। এই সনদ তৈরির মাধ্যমে জাতির রাষ্ট্র সংস্কারের...
৪ ঘণ্টা আগে