অনলাইন ডেস্ক
গত ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুত হয়ে দেশত্যাগের পর প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে বক্তব্য দিয়েছেন বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেই বক্তব্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতির অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে পাল্টা গণহত্যার অভিযোগ তুলেছেন তিনি। ভারতের সংবাদ সংস্থা পিটিআই এতথ্য দিয়েছে।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে পদত্যাগের পর ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন শেখ হাসিনা। সেখানে বসেই বাংলাদেশেরর বিজয় দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে তিনি এই অভিযোগ করেন। সেখানে হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টানসহ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা ও নির্যাতনের অভিযোগ তুলেন আ.লীগ সভাপতি।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘সংখ্যালঘুদের ওপর এই নির্যাতন কেন? কেন তাদের নির্মমভাবে আক্রমণ করা হচ্ছে?’ তিনি আরও বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীর সরকারের অধীনে সংখ্যালঘুদের পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে।’
পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাবা শেখ মুজিবুর রহমানসহ পরিবারের সদস্যদের হত্যাকাণ্ডের মতো তাঁকে ও বোন শেখ রেহানাকে হত্যার ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল বলে দাবি করেন হাসিনা।
৫ আগস্ট গণভবনে সংঘটিত সহিংস হামলার ঘটনা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘সশস্ত্র বিক্ষোভকারীদের গণভবনের দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছিল। নিরাপত্তারক্ষীরা গুলি চালালে অনেক মানুষ মারা যেত। সেদিন আমাকে গণভবন ছেড়ে যেতে বাধ্য করা হয়েছিল। আমি বলেছিলাম, কিছুতেই যেন গুলি চালানো না হয়।’
হাসিনা তাঁর বক্তব্যে ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ অর্ন্তবর্তী সরকারের সদস্যদের বিরুদ্ধে সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সহিংসতা উসকে দেওয়ার অভিযোগ তোলেন।
তিনি বলেন, ‘আজ আমাকে গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত করা হচ্ছে। বাস্তবে, ড. ইউনূসই সুপরিকল্পিতভাবে সংঘটিত গণহত্যায় জড়িত। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান— কেউ রক্ষা পায়নি। ১১টি গির্জা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, মন্দির ও বৌদ্ধ বিহার ভেঙে ফেলা হয়েছে। হিন্দুরা যখন প্রতিবাদ করল, তখন ইসকনের এক নেতাকে গ্রেপ্তার করা হলো।’
হাসিনা আরও দাবি করেন, সহিংসতা এড়াতেই অগাস্টে তিনি বাংলাদেশ ছেড়েছিলেন। কিন্তু চলে যাওয়ার পর ‘সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা আরও বেড়েছে’ বলে অভিযোগ করেন তিনি।
তাঁদের দুই বোনকে হত্যা করার ষড়যন্ত্র হয়েছিল দাবি করে হাসিনা বলেন, ‘যখন নির্বিচারে মানুষ মারা যাচ্ছিল, তখন আমি দেশ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিলাম। কিন্তু আমার পদত্যাগের পরও সহিংসতা থামেনি।’
বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়সহ সংখ্যালঘুদের ওপর সহিংসতা ও নিপীড়নের বিষয়টি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছে ভারত। দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। এরই মধ্যে এমন বক্তব্য দিরেন শেখ হাসিনা।
গত ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুত হয়ে দেশত্যাগের পর প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে বক্তব্য দিয়েছেন বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেই বক্তব্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতির অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে পাল্টা গণহত্যার অভিযোগ তুলেছেন তিনি। ভারতের সংবাদ সংস্থা পিটিআই এতথ্য দিয়েছে।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে পদত্যাগের পর ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন শেখ হাসিনা। সেখানে বসেই বাংলাদেশেরর বিজয় দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে তিনি এই অভিযোগ করেন। সেখানে হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টানসহ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা ও নির্যাতনের অভিযোগ তুলেন আ.লীগ সভাপতি।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘সংখ্যালঘুদের ওপর এই নির্যাতন কেন? কেন তাদের নির্মমভাবে আক্রমণ করা হচ্ছে?’ তিনি আরও বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীর সরকারের অধীনে সংখ্যালঘুদের পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে।’
পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাবা শেখ মুজিবুর রহমানসহ পরিবারের সদস্যদের হত্যাকাণ্ডের মতো তাঁকে ও বোন শেখ রেহানাকে হত্যার ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল বলে দাবি করেন হাসিনা।
৫ আগস্ট গণভবনে সংঘটিত সহিংস হামলার ঘটনা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘সশস্ত্র বিক্ষোভকারীদের গণভবনের দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছিল। নিরাপত্তারক্ষীরা গুলি চালালে অনেক মানুষ মারা যেত। সেদিন আমাকে গণভবন ছেড়ে যেতে বাধ্য করা হয়েছিল। আমি বলেছিলাম, কিছুতেই যেন গুলি চালানো না হয়।’
হাসিনা তাঁর বক্তব্যে ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ অর্ন্তবর্তী সরকারের সদস্যদের বিরুদ্ধে সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সহিংসতা উসকে দেওয়ার অভিযোগ তোলেন।
তিনি বলেন, ‘আজ আমাকে গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত করা হচ্ছে। বাস্তবে, ড. ইউনূসই সুপরিকল্পিতভাবে সংঘটিত গণহত্যায় জড়িত। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান— কেউ রক্ষা পায়নি। ১১টি গির্জা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, মন্দির ও বৌদ্ধ বিহার ভেঙে ফেলা হয়েছে। হিন্দুরা যখন প্রতিবাদ করল, তখন ইসকনের এক নেতাকে গ্রেপ্তার করা হলো।’
হাসিনা আরও দাবি করেন, সহিংসতা এড়াতেই অগাস্টে তিনি বাংলাদেশ ছেড়েছিলেন। কিন্তু চলে যাওয়ার পর ‘সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা আরও বেড়েছে’ বলে অভিযোগ করেন তিনি।
তাঁদের দুই বোনকে হত্যা করার ষড়যন্ত্র হয়েছিল দাবি করে হাসিনা বলেন, ‘যখন নির্বিচারে মানুষ মারা যাচ্ছিল, তখন আমি দেশ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিলাম। কিন্তু আমার পদত্যাগের পরও সহিংসতা থামেনি।’
বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়সহ সংখ্যালঘুদের ওপর সহিংসতা ও নিপীড়নের বিষয়টি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছে ভারত। দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। এরই মধ্যে এমন বক্তব্য দিরেন শেখ হাসিনা।
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের মৌলিক স্বাধীনতা, ধর্মীয় স্বাধীনতা ও মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গত মঙ্গলবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের সার্বিক পরিস্থিতি ও সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর গ্রেপ্তার ইস্যুতে...
৭ ঘণ্টা আগেভারতের ত্রিপুরার আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলা ও জাতীয় পতাকায় আগুন দেওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে যে উত্তাপ ছড়িয়েছে, তা এখনো কমছে না। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভারতের সঙ্গে লাগোয়া সীমান্তে এক বাংলাদেশিকে হত্যা ও এক তরুণকে নির্যাতন এবং আগরতলায় এক বাংলাদেশিকে নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে।
৭ ঘণ্টা আগেমত-পথ ও আদর্শের ভিন্নতা থাকলেও দেশের সার্বভৌমত্ব, অস্তিত্ব, স্বাধীনতা ও মর্যাদা রক্ষায় এবং অপপ্রচার ও উসকানির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকার কথা জানিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো। গতকাল বুধবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সংলাপে এমন অঙ্গীকার করেন রাজনৈতিক দলগুলোর..
৭ ঘণ্টা আগেবিচার বিভাগের জন্য প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের প্রশংসা করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বুধবার সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান বিচারপতি সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে এমন প্রশংসা করেন তিনি। সুপ্রিম কোর্ট থেকে...
৮ ঘণ্টা আগে