আজকের পত্রিকা ডেস্ক
শেখ হাসিনার সরকার পতনের মধ্য দিয়ে সাংবিধানিক, নির্বাচনব্যবস্থার, প্রশাসনিক ও অর্থনৈতিক সংস্কারের সুযোগ সৃষ্টি হয়। এরপর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে। প্রথমে এই সরকারের প্রতি যে সমর্থন ছিল, তা কমে আসতে শুরু করেছে। এই সরকার ক্ষমতায় এসে সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, তার ফলাফল যাতে আসে সে জন্য চাপে আছে সরকার।
বাংলাদেশের গণতন্ত্রের পথ সুগম করতে এবং সংস্কারে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও এর সদস্যদেশগুলো কী পদক্ষেপ নিতে পারে, এ বিষয়ক এক প্রতিবেদনে ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের (আইসিজি) পক্ষ থেকে এসব কথা বলা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার আইসিজি এ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
প্রতিবেদনের সারাংশে আইসিজি আরও বলেছে, বাংলাদেশে নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে, সরকারের ওপর চাপ বাড়ছে সংস্কারের কাজ শেষ করার। সংস্থাটির বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই পরিস্থিতিতে গণতন্ত্রের পথে নতুন যাত্রায় বাংলাদেশকে সাহায্য করতে পারে ইইউ এবং এর সদস্যরা।
সরকারের বর্তমান অবস্থা তুলে ধরে আইসিজি বলেছে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক শক্তিগুলোর মধ্যে ফাটল দেখা দিয়েছে, তা সামাল দিতেই শুধু সরকার হিমশিম খাচ্ছে না, দিন দিন সরকার জনগণের সমালোচনার মুখেও পড়ছে।
আইসিজির পক্ষ থেকে আরও বলা হয়েছে, আগামী বছর সরকারের চ্যালেঞ্জ আরও বাড়বে। এর কারণ হিসেবে বলছে, নির্বাচনের মাঠে বিএনপিসহ ইসলামি দল, ছাত্রনেতাসহ অন্যরা এই সময় সোচ্চার হবে। সরকার আরেকটি কারণে চ্যালেঞ্জের মুখে থাকবে। সেটি হলো প্রতিবেশী দেশ ভারত। এই দেশটি শেখ হাসিনাকে শেষ দিন পর্যন্ত সমর্থন দিয়ে গেছে। ফলে দেশে স্থিতিশীলতা ধরে রাখার ক্ষেত্রে ভারতের চ্যালেঞ্জের মুখেও পড়তে হবে সরকারকে।
ইইউ ও সদস্যদেশগুলোর উদ্দেশে আইসিজি বলেছে, তাদের উচিত বাংলাদেশে উচ্চপর্যায়ের সফর আয়োজন করা ও অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কারকাজে সমর্থনের ওপর জোর দেওয়া অব্যাহত রাখা, যাতে দেশের অভ্যন্তরে ইউনূস সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয় এবং তার কর্মসূচি ক্ষুণ্ন করতে চাওয়া শক্তিগুলো দুর্বল হয়। নতুন অংশীদারি প্রতিষ্ঠা ও সহযোগিতামূলক চুক্তি করার চেষ্টাও অব্যাহত রাখতে হবে ইইউকে।
এ ছাড়া আইসিজি মনে করে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের রাজনৈতিক, প্রশাসনিক ও অর্থনৈতিক সংস্কার কর্মসূচিকে কারিগরি এবং আর্থিকভাবে সমর্থন দেওয়া দরকার। গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা, শাসনব্যবস্থার উন্নয়ন ও মানবাধিকার রক্ষাসহ বেশ কিছু ক্ষেত্রে সহায়তা দিতে পারে ইইউ। এ জোটের উচিত হবে নির্বাচনগুলো পর্যবেক্ষণে একটি নির্বাচনী পর্যবেক্ষক মিশন পাঠানো।
শেখ হাসিনার সরকার পতনের মধ্য দিয়ে সাংবিধানিক, নির্বাচনব্যবস্থার, প্রশাসনিক ও অর্থনৈতিক সংস্কারের সুযোগ সৃষ্টি হয়। এরপর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে। প্রথমে এই সরকারের প্রতি যে সমর্থন ছিল, তা কমে আসতে শুরু করেছে। এই সরকার ক্ষমতায় এসে সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, তার ফলাফল যাতে আসে সে জন্য চাপে আছে সরকার।
বাংলাদেশের গণতন্ত্রের পথ সুগম করতে এবং সংস্কারে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও এর সদস্যদেশগুলো কী পদক্ষেপ নিতে পারে, এ বিষয়ক এক প্রতিবেদনে ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের (আইসিজি) পক্ষ থেকে এসব কথা বলা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার আইসিজি এ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
প্রতিবেদনের সারাংশে আইসিজি আরও বলেছে, বাংলাদেশে নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে, সরকারের ওপর চাপ বাড়ছে সংস্কারের কাজ শেষ করার। সংস্থাটির বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই পরিস্থিতিতে গণতন্ত্রের পথে নতুন যাত্রায় বাংলাদেশকে সাহায্য করতে পারে ইইউ এবং এর সদস্যরা।
সরকারের বর্তমান অবস্থা তুলে ধরে আইসিজি বলেছে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক শক্তিগুলোর মধ্যে ফাটল দেখা দিয়েছে, তা সামাল দিতেই শুধু সরকার হিমশিম খাচ্ছে না, দিন দিন সরকার জনগণের সমালোচনার মুখেও পড়ছে।
আইসিজির পক্ষ থেকে আরও বলা হয়েছে, আগামী বছর সরকারের চ্যালেঞ্জ আরও বাড়বে। এর কারণ হিসেবে বলছে, নির্বাচনের মাঠে বিএনপিসহ ইসলামি দল, ছাত্রনেতাসহ অন্যরা এই সময় সোচ্চার হবে। সরকার আরেকটি কারণে চ্যালেঞ্জের মুখে থাকবে। সেটি হলো প্রতিবেশী দেশ ভারত। এই দেশটি শেখ হাসিনাকে শেষ দিন পর্যন্ত সমর্থন দিয়ে গেছে। ফলে দেশে স্থিতিশীলতা ধরে রাখার ক্ষেত্রে ভারতের চ্যালেঞ্জের মুখেও পড়তে হবে সরকারকে।
ইইউ ও সদস্যদেশগুলোর উদ্দেশে আইসিজি বলেছে, তাদের উচিত বাংলাদেশে উচ্চপর্যায়ের সফর আয়োজন করা ও অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কারকাজে সমর্থনের ওপর জোর দেওয়া অব্যাহত রাখা, যাতে দেশের অভ্যন্তরে ইউনূস সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয় এবং তার কর্মসূচি ক্ষুণ্ন করতে চাওয়া শক্তিগুলো দুর্বল হয়। নতুন অংশীদারি প্রতিষ্ঠা ও সহযোগিতামূলক চুক্তি করার চেষ্টাও অব্যাহত রাখতে হবে ইইউকে।
এ ছাড়া আইসিজি মনে করে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের রাজনৈতিক, প্রশাসনিক ও অর্থনৈতিক সংস্কার কর্মসূচিকে কারিগরি এবং আর্থিকভাবে সমর্থন দেওয়া দরকার। গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা, শাসনব্যবস্থার উন্নয়ন ও মানবাধিকার রক্ষাসহ বেশ কিছু ক্ষেত্রে সহায়তা দিতে পারে ইইউ। এ জোটের উচিত হবে নির্বাচনগুলো পর্যবেক্ষণে একটি নির্বাচনী পর্যবেক্ষক মিশন পাঠানো।
তুলনামূলকভাবে অল্প সময়ের মধ্যে বদলি করায় ‘সংক্ষুব্ধ হয়ে’ উচ্চ আদালতে রিট পিটিশন করেছেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের একজন সহকারী পরিচালক (এডি)। কর্মকর্তাদের অনেকেই বলছেন, সরকারি কর্মচারী হিসেবে এ রকম রিট কোনো ভালো নজির নয়। তবে একই সঙ্গে কর্মকর্তাদের কেউ কেউ তাঁর বদলির পেছনে বিশেষ উদ্দেশ্য...
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে অবস্থান করা বৈধ-অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করছে সরকার। বিভিন্ন সংস্থার মাধ্যমে বিদেশিদের তালিকা তৈরি করা হবে। এ ছাড়া ঢাকা মহানগর পুলিশের মাধ্যমে বাড়ির মালিকদের কাছ থেকে বিদেশি নাগরিকদের তথ্য চাওয়া হবে। এরপর অবৈধ বিদেশিদের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য...
৬ ঘণ্টা আগেউচ্চ আদালতের রায়ে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরার পথ খুলেছে সম্প্রতি। এই অবস্থায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে, কীভাবে আয়োজন করা যায়, তা নিয়ে সরকারের মধ্যে আলোচনা চলছে। বর্তমান সরকারকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারে রূপান্তর করে নির্বাচন করা যায় কি না, এ নিয়েও চিন্তাভাবনা আছে বলে সংশ্লিষ্ট...
৬ ঘণ্টা আগেক্ষমতা কমিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে জবাবদিহির আওতায় আনতে আস্থা ভোটের বিধান চায় সংবিধান সংস্কার কমিশন। কমিশন মনে করে, বিদ্যমান সংবিধানে প্রধানমন্ত্রীর অবারিত ক্ষমতা থাকায় দেশে সাংবিধানিক একনায়কতন্ত্রের সৃষ্টি হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীকে জবাবদিহির মুখোমুখি করা যায় না। দলে জবাবদিহি তৈরি হলে দেশে ফ্যাসিবাদ তৈরি...
৬ ঘণ্টা আগে