নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
একই কারিকুলাম ও পাঠ্যসূচির আওতায় অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত সারা দেশে একীভূত শিক্ষাব্যবস্থা চালু করাসহ ৮ দফা দাবি জানিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি। আজ বুধবার সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে দাবিগুলো জানায় সংগঠনটি।
এতে লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি আমিনুল ইসলাম চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘দেশে বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের প্রাথমিক শিক্ষা চালু রয়েছে। যেমন সরকার নিয়ন্ত্রিত প্রাথমিক শিক্ষা, কিন্ডার গার্টেন, ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষা, এনজিও চালিত শিক্ষা, ইংলিশ মিডিয়াম নামে যেসব প্রাথমিক শিক্ষাব্যবস্থা চালু আছে, তাতে শিক্ষার সর্বজনীনতা বজায় থাকছে কি না, তা প্রশ্ন সাপেক্ষ। কারণ একটি সাধারণ প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কিন্ডার গার্টেন শিক্ষাব্যবস্থা ভিন্নধর্মী।’
বিভিন্ন মাধ্যমের শিক্ষাব্যবস্থা শিশুদের মধ্যে শ্রেণিবিভক্তির দেয়াল তৈরি করছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এমন পরিস্থিতি কাম্য হতে পারে না। এ জন্য সারা দেশে একই কারিকুলাম ও পাঠ্যসূচির আওতায় প্রথম শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত একীভূত শিক্ষাব্যবস্থা চালু করা জরুরি।’
এ সময় সংগঠনটির পক্ষ থেকে প্রাথমিকে স্বতন্ত্র ক্যাডার সার্ভিস চালুসহ আট দফা দাবি তুলে ধরা হয়।
দাবিগুলো হলো—প্রাথমিকে স্বতন্ত্র ক্যাডার সার্ভিস চালু করতে হবে; শুধু সহকারী শিক্ষক (পুরুষ/মহিলা) এমএ পাস বা সমমানের শিক্ষাগত যোগ্যতাসম্পন্ন নবম গ্রেডে পিএসসির মাধ্যমে নিয়োগ প্রদান করা; সহকারী শিক্ষক পদ ছাড়া ওপরের সব পদে নিয়োগ বন্ধ রেখে শুধু সহকারী শিক্ষকদের মধ্য থেকে মেধা, যোগ্যতা যাচাই সাপেক্ষে বিভাগীয় উচ্চপদে শতভাগ পদোন্নতির মাধ্যমে মহাপরিচালক পদ পর্যন্ত নিয়োগদানের ব্যবস্থা করতে হবে;
এ ছাড়া জাতীয়করণকৃত শিক্ষকদের গেজেট, পরিপত্র, দেশের প্রচলিত বিধিবিধানের আলোকে বেসরকারি চাকরিকালের ৫০ শতাংশ ধরে জ্যেষ্ঠতা, পদোন্নতি, উত্তোলিত টাইম স্কেল, গেজেটে বাদ পড়া প্রধান শিক্ষকদের গেজেটভুক্ত করা; বর্তমানে কর্মরত শিক্ষকদের জন্য যোগ্যতাভিত্তিক ভিন্ন ভিন্ন স্কেল প্রদান করা;
সেই সঙ্গে একই কারিকুলাম ও পাঠ্যসূচির আওতায় অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত সারা দেশে একীভূত শিক্ষাব্যবস্থা চালু; প্রতিটি বিদ্যালয়ে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম, কম্পিউটার, ল্যাপটপ ও পাঠদানের উপকরণ সামগ্রী সরবরাহ করা।
একইভাবে প্রতিটি বিদ্যালয়ের কাজ সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য একজন অফিস সহকারী নিয়োগ, বাকি বিদ্যালয়গুলোতে পিয়ন নিয়োগের ব্যবস্থা করা; আইএলও এবং ইউনেসকো সনদ অনুযায়ী প্রাথমিক শিক্ষা সম্পর্কিত সব কমিটিতে ফলপ্রসূ সিদ্ধান্তের জন্য শিক্ষক প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত করা।
একই কারিকুলাম ও পাঠ্যসূচির আওতায় অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত সারা দেশে একীভূত শিক্ষাব্যবস্থা চালু করাসহ ৮ দফা দাবি জানিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি। আজ বুধবার সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে দাবিগুলো জানায় সংগঠনটি।
এতে লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি আমিনুল ইসলাম চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘দেশে বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের প্রাথমিক শিক্ষা চালু রয়েছে। যেমন সরকার নিয়ন্ত্রিত প্রাথমিক শিক্ষা, কিন্ডার গার্টেন, ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষা, এনজিও চালিত শিক্ষা, ইংলিশ মিডিয়াম নামে যেসব প্রাথমিক শিক্ষাব্যবস্থা চালু আছে, তাতে শিক্ষার সর্বজনীনতা বজায় থাকছে কি না, তা প্রশ্ন সাপেক্ষ। কারণ একটি সাধারণ প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কিন্ডার গার্টেন শিক্ষাব্যবস্থা ভিন্নধর্মী।’
বিভিন্ন মাধ্যমের শিক্ষাব্যবস্থা শিশুদের মধ্যে শ্রেণিবিভক্তির দেয়াল তৈরি করছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এমন পরিস্থিতি কাম্য হতে পারে না। এ জন্য সারা দেশে একই কারিকুলাম ও পাঠ্যসূচির আওতায় প্রথম শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত একীভূত শিক্ষাব্যবস্থা চালু করা জরুরি।’
এ সময় সংগঠনটির পক্ষ থেকে প্রাথমিকে স্বতন্ত্র ক্যাডার সার্ভিস চালুসহ আট দফা দাবি তুলে ধরা হয়।
দাবিগুলো হলো—প্রাথমিকে স্বতন্ত্র ক্যাডার সার্ভিস চালু করতে হবে; শুধু সহকারী শিক্ষক (পুরুষ/মহিলা) এমএ পাস বা সমমানের শিক্ষাগত যোগ্যতাসম্পন্ন নবম গ্রেডে পিএসসির মাধ্যমে নিয়োগ প্রদান করা; সহকারী শিক্ষক পদ ছাড়া ওপরের সব পদে নিয়োগ বন্ধ রেখে শুধু সহকারী শিক্ষকদের মধ্য থেকে মেধা, যোগ্যতা যাচাই সাপেক্ষে বিভাগীয় উচ্চপদে শতভাগ পদোন্নতির মাধ্যমে মহাপরিচালক পদ পর্যন্ত নিয়োগদানের ব্যবস্থা করতে হবে;
এ ছাড়া জাতীয়করণকৃত শিক্ষকদের গেজেট, পরিপত্র, দেশের প্রচলিত বিধিবিধানের আলোকে বেসরকারি চাকরিকালের ৫০ শতাংশ ধরে জ্যেষ্ঠতা, পদোন্নতি, উত্তোলিত টাইম স্কেল, গেজেটে বাদ পড়া প্রধান শিক্ষকদের গেজেটভুক্ত করা; বর্তমানে কর্মরত শিক্ষকদের জন্য যোগ্যতাভিত্তিক ভিন্ন ভিন্ন স্কেল প্রদান করা;
সেই সঙ্গে একই কারিকুলাম ও পাঠ্যসূচির আওতায় অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত সারা দেশে একীভূত শিক্ষাব্যবস্থা চালু; প্রতিটি বিদ্যালয়ে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম, কম্পিউটার, ল্যাপটপ ও পাঠদানের উপকরণ সামগ্রী সরবরাহ করা।
একইভাবে প্রতিটি বিদ্যালয়ের কাজ সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য একজন অফিস সহকারী নিয়োগ, বাকি বিদ্যালয়গুলোতে পিয়ন নিয়োগের ব্যবস্থা করা; আইএলও এবং ইউনেসকো সনদ অনুযায়ী প্রাথমিক শিক্ষা সম্পর্কিত সব কমিটিতে ফলপ্রসূ সিদ্ধান্তের জন্য শিক্ষক প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত করা।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। রোববার (২৪ নভেম্বর) আইন মন্ত্রণালয় থেকে এই সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়
৩ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর দায়িত্ব নিয়ে তড়িঘড়ি করে বেশির ভাগ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার। নতুন ডিসিদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে এখন নানা রকম অভিযোগ আসছে। এই অবস্থায় নতুন কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে ডিসি নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
৩ ঘণ্টা আগেসংবিধান সংস্কারে গঠিত কমিশন চলতি নভেম্বর মাসের মধ্যে অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা শেষ করবে বলে জানিয়েছেন কমিশনটির প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘যদি কোনো ধরনের অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতির সৃষ্টি না হয় তাহলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সুপারিশের খসড়া প্রকাশ করা সম্ভব হবে। সুপারিশ চূড়ান্ত করে সরকারের কাছে দে
৪ ঘণ্টা আগেজাপান বাংলাদেশে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তন নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি জানান, জাপান অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে সহায়তা করতে প্রস্তুত এবং দুই দেশের ঐতিহাসিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে