বিজ্ঞপ্তি
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ জাহেদ কামাল, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি। তিনি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিনের স্থলাভিষিক্ত হলেন।
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন মহাপরিচালককে দায়িত্ব হস্তান্তর করেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিন বিএসপি (বার), এনডিসি, পিএসসি, জি, এম ফিল। মহাপরিচালক হিসেবে ২ বছর ৪ মাস দায়িত্ব পালন শেষে তিনি ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স থেকে সেনাবাহিনীতে প্রত্যাবর্তন করলেন।
এর আগে বুধবার (২ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১১টায় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে এ উপলক্ষে ‘বিদায় সংবর্ধনা ও বরণ অনুষ্ঠান’-এর আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বিদায়ী ও নবনিযুক্ত মহাপরিচালক, পরিচালকগণসহ ট্রেনিং কমপ্লেক্সের অধ্যক্ষ এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সর্বস্তরের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। সারা বাংলাদেশ থেকে সকল বিভাগের বিভাগীয় উপপরিচালকগণ এবং সহকারী পরিচালকগণ এ সময় অনলাইনে যুক্ত ছিলেন।
বিদায় সংবর্ধনা ও বরণ অনুষ্ঠানে বিদায়ী ও নবনিযুক্ত মহাপরিচালকদ্বয় ছাড়াও অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত সহকারী পরিচালক (উন্নয়ন) শামস আরমান, সহকারী পরিচালক (প্রশিক্ষণ) মো. মনির হোসেন, রাজশাহী বিভাগের উপপরিচালক মো. নইমুল আহছান ভূঁইয়া, ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক মো. ছালেহ উদ্দিন, ট্রেনিং কমপ্লেক্সের অধ্যক্ষ মামুন মাহমুদ, অধিদপ্তরের উপপরিচালক (উন্নয়ন) ওহিদুল ইসলাম, উপপরিচালক (অপাঃ ও মেইনঃ) মো. কামাল উদ্দিন ভূঁইয়া, পরিচালক (অপাঃ ও মেইনঃ) লে. কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী বক্তব্য রাখেন।
অনুষ্ঠানে সূচনা বক্তব্য রাখেন—পরিচালক (প্রশিক্ষণ, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) লে. কর্নেল মো. রেজাউল করিম, পিএসসি। বক্তারা তাঁদের বক্তব্যে বিদায়ী মহাপরিচালকের সফল কর্মকালের বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরে তাঁর প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন এবং তাঁরা সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন। একই সঙ্গে তাঁরা নবনিযুক্ত মহাপরিচালক মহোদয়কে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়ে তাঁর নেতৃত্বে ফায়ার সার্ভিস আরও উন্নত, সমৃদ্ধ ও জনবান্ধব প্রতিষ্ঠানে পরিণত হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
নবনিযুক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ জাহেদ কামাল তাঁর বক্তব্যের শুরুতে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ, ছাত্র-জনতার সাম্প্রতিক আন্দোলন এবং ফায়ার সার্ভিসের অপারেশনাল কাজে শাহাদত বরণকারীদের গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন। তিনি ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মতো সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠানে তাঁকে মহাপরিচালক হিসেবে নিযুক্ত করায় মহান আল্লাহর কাছে শুকরিয়া, মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও সেনাবাহিনী প্রধানসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। তিনি বিদায়ী মহাপরিচালকের উন্নয়নকাজের প্রশংসা করেন এবং তিনি ফায়ার সার্ভিসকে আরও এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা অব্যাহত রাখবেন বলে প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। তিনি তাঁর কর্মকালে মন্ত্রণালয়সহ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীর সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন।
বিদায়ী মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিন তাঁর বক্তব্যে বিগত ২ বছর ৪ মাস সময়ের কর্মজীবনের স্মৃতিচারণা করেন। তিনি বলেন, উন্নয়ন একটি চলমান প্রক্রিয়া। তিনি তাঁর সাধ্যমতো ফায়ার সার্ভিসকে এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছেন। তাঁকে সহযোগিতা করায় তিনি ফায়ার সার্ভিসের সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও সরকারের কাছে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। নবনিযুক্ত মহাপরিচালক সেই ধারা অব্যাহত রেখে উন্নয়ন প্রক্রিয়া আরও বেগবান করবেন বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। মিডিয়া সেলের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. শাহজাহান শিকদারের সঞ্চালনায় বিদায় ও বরণ অনুষ্ঠানটি পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) মোহাম্মদ মোজাম্মেল হকের ধন্যবাদ জ্ঞাপনের মাধ্যমে সমাপ্ত হয়।
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১১টায় বিদায়ী দরবার গ্রহণ করেন বিদায়ী মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিন। এ সময় নবনিযুক্ত মহাপরিচালকসহ সকল স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। এরপর বিদায়ী মহাপরিচালক নবনিযুক্ত মহাপরিচালককে তাঁর অফিস কক্ষে দায়িত্ব বুঝিয়ে দিয়ে মহাপরিচালকের অফিশিয়াল চেয়ারে বসিয়ে দেন। দায়িত্ব গ্রহণ ও হস্তান্তরের আনুষ্ঠানিকতা শেষে বিদায়ী মহাপরিচালক সকল স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎ করেন। এরপর তাঁকে বহনকারী সুসজ্জিত গাড়িটিতে বাঁধা রশি ধরে সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী তাঁকে অধিদপ্তরের সদর দরজা পর্যন্ত এগিয়ে দেন।
উল্লেখ্য, গত ২২ সেপ্টেম্বর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ দুজন মহাপরিচালকের নিয়োগ ও প্রত্যাবর্তন আদেশ জারি হয়েছিল।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ জাহেদ কামাল, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি। তিনি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিনের স্থলাভিষিক্ত হলেন।
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন মহাপরিচালককে দায়িত্ব হস্তান্তর করেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিন বিএসপি (বার), এনডিসি, পিএসসি, জি, এম ফিল। মহাপরিচালক হিসেবে ২ বছর ৪ মাস দায়িত্ব পালন শেষে তিনি ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স থেকে সেনাবাহিনীতে প্রত্যাবর্তন করলেন।
এর আগে বুধবার (২ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১১টায় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে এ উপলক্ষে ‘বিদায় সংবর্ধনা ও বরণ অনুষ্ঠান’-এর আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বিদায়ী ও নবনিযুক্ত মহাপরিচালক, পরিচালকগণসহ ট্রেনিং কমপ্লেক্সের অধ্যক্ষ এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সর্বস্তরের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। সারা বাংলাদেশ থেকে সকল বিভাগের বিভাগীয় উপপরিচালকগণ এবং সহকারী পরিচালকগণ এ সময় অনলাইনে যুক্ত ছিলেন।
বিদায় সংবর্ধনা ও বরণ অনুষ্ঠানে বিদায়ী ও নবনিযুক্ত মহাপরিচালকদ্বয় ছাড়াও অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত সহকারী পরিচালক (উন্নয়ন) শামস আরমান, সহকারী পরিচালক (প্রশিক্ষণ) মো. মনির হোসেন, রাজশাহী বিভাগের উপপরিচালক মো. নইমুল আহছান ভূঁইয়া, ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক মো. ছালেহ উদ্দিন, ট্রেনিং কমপ্লেক্সের অধ্যক্ষ মামুন মাহমুদ, অধিদপ্তরের উপপরিচালক (উন্নয়ন) ওহিদুল ইসলাম, উপপরিচালক (অপাঃ ও মেইনঃ) মো. কামাল উদ্দিন ভূঁইয়া, পরিচালক (অপাঃ ও মেইনঃ) লে. কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী বক্তব্য রাখেন।
অনুষ্ঠানে সূচনা বক্তব্য রাখেন—পরিচালক (প্রশিক্ষণ, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) লে. কর্নেল মো. রেজাউল করিম, পিএসসি। বক্তারা তাঁদের বক্তব্যে বিদায়ী মহাপরিচালকের সফল কর্মকালের বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরে তাঁর প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন এবং তাঁরা সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন। একই সঙ্গে তাঁরা নবনিযুক্ত মহাপরিচালক মহোদয়কে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়ে তাঁর নেতৃত্বে ফায়ার সার্ভিস আরও উন্নত, সমৃদ্ধ ও জনবান্ধব প্রতিষ্ঠানে পরিণত হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
নবনিযুক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ জাহেদ কামাল তাঁর বক্তব্যের শুরুতে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ, ছাত্র-জনতার সাম্প্রতিক আন্দোলন এবং ফায়ার সার্ভিসের অপারেশনাল কাজে শাহাদত বরণকারীদের গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন। তিনি ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মতো সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠানে তাঁকে মহাপরিচালক হিসেবে নিযুক্ত করায় মহান আল্লাহর কাছে শুকরিয়া, মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও সেনাবাহিনী প্রধানসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। তিনি বিদায়ী মহাপরিচালকের উন্নয়নকাজের প্রশংসা করেন এবং তিনি ফায়ার সার্ভিসকে আরও এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা অব্যাহত রাখবেন বলে প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। তিনি তাঁর কর্মকালে মন্ত্রণালয়সহ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীর সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন।
বিদায়ী মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিন তাঁর বক্তব্যে বিগত ২ বছর ৪ মাস সময়ের কর্মজীবনের স্মৃতিচারণা করেন। তিনি বলেন, উন্নয়ন একটি চলমান প্রক্রিয়া। তিনি তাঁর সাধ্যমতো ফায়ার সার্ভিসকে এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছেন। তাঁকে সহযোগিতা করায় তিনি ফায়ার সার্ভিসের সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও সরকারের কাছে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। নবনিযুক্ত মহাপরিচালক সেই ধারা অব্যাহত রেখে উন্নয়ন প্রক্রিয়া আরও বেগবান করবেন বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। মিডিয়া সেলের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. শাহজাহান শিকদারের সঞ্চালনায় বিদায় ও বরণ অনুষ্ঠানটি পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) মোহাম্মদ মোজাম্মেল হকের ধন্যবাদ জ্ঞাপনের মাধ্যমে সমাপ্ত হয়।
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১১টায় বিদায়ী দরবার গ্রহণ করেন বিদায়ী মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিন। এ সময় নবনিযুক্ত মহাপরিচালকসহ সকল স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। এরপর বিদায়ী মহাপরিচালক নবনিযুক্ত মহাপরিচালককে তাঁর অফিস কক্ষে দায়িত্ব বুঝিয়ে দিয়ে মহাপরিচালকের অফিশিয়াল চেয়ারে বসিয়ে দেন। দায়িত্ব গ্রহণ ও হস্তান্তরের আনুষ্ঠানিকতা শেষে বিদায়ী মহাপরিচালক সকল স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎ করেন। এরপর তাঁকে বহনকারী সুসজ্জিত গাড়িটিতে বাঁধা রশি ধরে সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী তাঁকে অধিদপ্তরের সদর দরজা পর্যন্ত এগিয়ে দেন।
উল্লেখ্য, গত ২২ সেপ্টেম্বর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ দুজন মহাপরিচালকের নিয়োগ ও প্রত্যাবর্তন আদেশ জারি হয়েছিল।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
৫ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
৬ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৬ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৭ ঘণ্টা আগে