নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমানে বাংলাদেশে ৫২টি বিদেশি দূতাবাস রয়েছে বলে জাতীয় সংসদে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। এ ছাড়া বর্তমানে বিশ্বের ৬০টি দেশে বাংলাদেশের ৮১টি কূটনৈতিক মিশন চালু রয়েছে; আরও ১১টি নতুন মিশন স্থাপনের লক্ষ্যে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কাজ করছে বলে জানান মন্ত্রী।
আজ সোমবার জাতীয় সংসদে সরকার দলীয় সংসদ সদস্য এম আবদুল লতিফ ও জাতীয় পার্টির সৈয়দ আবু হোসেনের প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপন করা হয়।
জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য সৈয়দ আবু হোসেনের প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, বর্তমানে বিশ্বের ৬০টি দেশে বাংলাদেশের ৮১টি কূটনৈতিক মিশন চালু রয়েছে। এ ছাড়া আরও ১১টি নতুন মিশন স্থাপনের লক্ষ্যে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কাজ করছে। তিনি বলেন, সব প্রশাসনিক প্রক্রিয়া শেষে চালুর অপেক্ষায় থাকা দুটি মিশন রয়েছে। তা হলো: কাবুল (আফগানিস্তান) ও ফ্রিটাউন (সিয়েরালিওন)।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জোহর বাহরু (মালয়েশিয়া) ও অসলোতে (নরওয়ে) মিশন স্থাপনে নীতিগত অনুমোদন দিয়েছেন।
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নীতিগত অনুমোদন ও মন্ত্রিসভার অনুমোদনের পর ওআইসি (জেদ্দা, সৌদি আরব) স্থায়ী মিশন স্থাপনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রণালয়, প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটির অনুমোদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের পরে বুয়েন্স এইরেস (আর্জেন্টিনা), ডাবলিন (আয়ারল্যান্ড), ফ্রাঙ্কফুর্ট (জার্মানি), সাওপাওলো (ব্রাজিল) ও গুয়াংজুতে (চীন) মিশন স্থাপনের জন্য পরবর্তী অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে।
নওগাঁ–২ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য শহীদুজ্জামান সরকারের প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ২০৪১ সাল নাগাদ ভিশন–২০৪১ বাস্তবায়নে ‘ইকোনমিক ডিপ্লোমেসি’–এর বিকল্প নেই। তাই উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণে প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী নেতৃত্বে ‘অর্থনৈতিক কূটনীতি’কে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, সরকার কার্যকর কূটনৈতিক প্রয়াসের মাধ্যমে বিশ্ব পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থ ও মূল্যবোধ সংরক্ষণ এবং ভাবমূর্তি সংরক্ষণের পাশাপাশি অর্থনৈতিক কূটনীতির ভিত্তি হিসেবে পাঁচটি লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। সেগুলো হলো—বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং বিনিয়োগ বহুমুখীকরণ; রপ্তানি বৃদ্ধি ও বহুমুখীকরণ; বিদেশে বাংলাদেশি অভিবাসীদের লাভজনক কর্মসংস্থান সৃষ্টি; প্রযুক্তি হস্তান্তর; বিদেশে বাংলাদেশি অভিবাসীদের মানসম্মত সেবা নিশ্চিতকরণ।
বর্তমানে বাংলাদেশে ৫২টি বিদেশি দূতাবাস রয়েছে বলে জাতীয় সংসদে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। এ ছাড়া বর্তমানে বিশ্বের ৬০টি দেশে বাংলাদেশের ৮১টি কূটনৈতিক মিশন চালু রয়েছে; আরও ১১টি নতুন মিশন স্থাপনের লক্ষ্যে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কাজ করছে বলে জানান মন্ত্রী।
আজ সোমবার জাতীয় সংসদে সরকার দলীয় সংসদ সদস্য এম আবদুল লতিফ ও জাতীয় পার্টির সৈয়দ আবু হোসেনের প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপন করা হয়।
জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য সৈয়দ আবু হোসেনের প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, বর্তমানে বিশ্বের ৬০টি দেশে বাংলাদেশের ৮১টি কূটনৈতিক মিশন চালু রয়েছে। এ ছাড়া আরও ১১টি নতুন মিশন স্থাপনের লক্ষ্যে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কাজ করছে। তিনি বলেন, সব প্রশাসনিক প্রক্রিয়া শেষে চালুর অপেক্ষায় থাকা দুটি মিশন রয়েছে। তা হলো: কাবুল (আফগানিস্তান) ও ফ্রিটাউন (সিয়েরালিওন)।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জোহর বাহরু (মালয়েশিয়া) ও অসলোতে (নরওয়ে) মিশন স্থাপনে নীতিগত অনুমোদন দিয়েছেন।
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নীতিগত অনুমোদন ও মন্ত্রিসভার অনুমোদনের পর ওআইসি (জেদ্দা, সৌদি আরব) স্থায়ী মিশন স্থাপনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রণালয়, প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটির অনুমোদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের পরে বুয়েন্স এইরেস (আর্জেন্টিনা), ডাবলিন (আয়ারল্যান্ড), ফ্রাঙ্কফুর্ট (জার্মানি), সাওপাওলো (ব্রাজিল) ও গুয়াংজুতে (চীন) মিশন স্থাপনের জন্য পরবর্তী অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে।
নওগাঁ–২ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য শহীদুজ্জামান সরকারের প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ২০৪১ সাল নাগাদ ভিশন–২০৪১ বাস্তবায়নে ‘ইকোনমিক ডিপ্লোমেসি’–এর বিকল্প নেই। তাই উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণে প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী নেতৃত্বে ‘অর্থনৈতিক কূটনীতি’কে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, সরকার কার্যকর কূটনৈতিক প্রয়াসের মাধ্যমে বিশ্ব পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থ ও মূল্যবোধ সংরক্ষণ এবং ভাবমূর্তি সংরক্ষণের পাশাপাশি অর্থনৈতিক কূটনীতির ভিত্তি হিসেবে পাঁচটি লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। সেগুলো হলো—বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং বিনিয়োগ বহুমুখীকরণ; রপ্তানি বৃদ্ধি ও বহুমুখীকরণ; বিদেশে বাংলাদেশি অভিবাসীদের লাভজনক কর্মসংস্থান সৃষ্টি; প্রযুক্তি হস্তান্তর; বিদেশে বাংলাদেশি অভিবাসীদের মানসম্মত সেবা নিশ্চিতকরণ।
আগামী ডিসেম্বর থেকে ২০২৬ সালের জুন মাসের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের লক্ষ্য নিয়ে সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার তাগিদ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা এবং জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। ঐকমত্য কমিশনের দুই সদস্যের সঙ্গে এক বৈঠকে তিনি এই তাগিদ দেন।
২ ঘণ্টা আগেবাংলা বছরের শেষ দিন ‘চৈত্রসংক্রান্তি’। আগামীকাল ১৩ এপ্রিল (রোববার) সমাপ্তি ঘটবে ১৪৩১ সনের। চৈত্রসংক্রান্তি ঘিরে প্রাচীনকাল থেকে চলে আসছে নানা অনুষ্ঠান-পূজা-পার্বণ-মেলা। চৈত্রসংক্রান্তি উদ্যাপনে রাজধানীসহ সারা দেশে আয়োজিত হচ্ছে নানা ধরনের অনুষ্ঠান।
৩ ঘণ্টা আগেভারত থেকে আরও ৩৬ হাজার ১০০ টন সেদ্ধ চাল নিয়ে এমভি ফ্রসো নামের একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে। আজ শনিবার (১২ এপ্রিল) খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের ভূমিকম্পদুর্গত মানুষের জন্য দ্বিতীয় পর্যায়ের মানবিক সহায়তা সামগ্রী নিয়ে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর জাহাজ ‘বানৌজা সমুদ্র অভিযান’ ইয়াঙ্গুনে পৌঁছেছে। ঢাকায় প্রাপ্ত এক তথ্য বিবরণীতে এ কথা জানিয়ে বলা হয়, ‘জাহাজটি ৭৫ দশমিক ৫ টন শুকনো খাবার, স্বাস্থ্যসেবা উপকরণ, পানি, তাঁবু, জরুরি সামগ্রীসহ ১২
৩ ঘণ্টা আগে