নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘৯৮টা ছররা গুলির চিহ্ন ছিল ওর শরীরে। একদম টার্গেট করে ওকে মারা হইসে। সংবাদ সংগ্রহ করাটাই কি ওর অপরাধ ছিল?’ বলছিলেন কোটা আন্দোলনকে ঘিরে সহিংসতায় নিহত সাংবাদিক এটিএম তুরাবের (৩৪) ভাই আবুল আহসান মো. আজরফ।
১৯ জুলাই সিলেট নগরের বন্দরবাজার এলাকায় পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে গুলিবিদ্ধ হন তুরাব। তিনি দৈনিক নয়া দিগন্তের সিলেট ব্যুরো প্রধান ছিলেন। একই সঙ্গে স্থানীয় দৈনিক জালালাবাদে কাজ করতেন।
মো. আজরফ আজকের পত্রিকাকে জানান, ১৯ জুলাই জুমার নামাজের পর সিলেট বন্দরবাজার এলাকার কোর্ট পয়েন্টে সংবাদ সংগ্রহ করছিলেন তুরাব। একপর্যায়ে মিছিল শুরু হলে তুরাব মিছিলের পেছনে অন্য সহকর্মীদের সঙ্গে ভিড়ে যান। মিছিলটি নগরের পুরান লেন গলির মুখে পৌঁছালে গোলাগুলি শুরু হয়। এ সময় তুরাব গুলিবিদ্ধ হয়ে চিৎকার দিয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। আশপাশের লোকজন তাঁকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ছিলেন না। তুরাবের শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে নগরের সোবহানীঘাট এলাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যা ৬টা ৪৪ মিনিটে তুরাব মারা যান।
কোটা আন্দোলনকে ঘিরে দায়িত্ব পালনকালে তুরাবের মতোই নিহত হয়েছেন আরও তিন সাংবাদিক। তাঁরা হলেন অনলাইন সংবাদমাধ্যম ঢাকা টাইমসের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেদী হাসান (৩১), দ্য রিপোর্টের সাবেক কনটেন্ট ক্রিয়েটর তাহির জামান প্রিয় ও দৈনিক ভোরের আওয়াজ পত্রিকার গাজীপুরের গাছা থানা প্রতিনিধি মো. শাকিল হোসেন।
নিহতদের পরিবারের সদস্যদের প্রশ্ন, দায়িত্ব পালন করাই কি তাঁদের অপরাধ ছিল?
এটিএম তুরাবের ভাই মো. আজরফ জানান, চার ভাইবোনের মধ্যে তুরাব সবার ছোট। বড় বোন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী এবং বড় ভাই ফ্রান্স প্রবাসী। তাঁরা তুরাবকে বিদেশে স্থায়ী হওয়ার জন্য বলতেন। কিন্তু সাংবাদিকতার প্রতি ভালোবাসার কারণেই তুরাব দেশ ছাড়েননি। গত মে মাসে বিয়ে হয় তাঁর। স্ত্রী বর্তমানে লন্ডনে অবস্থান করছেন।
মো. আজরফ জানান, তাঁর ভাই নিহত হওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা করতে গিয়েছিলেন। কিন্তু মামলা হিসেবে নথিভুক্ত না করে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) হিসেবে নেওয়া হয়েছে।
১৮ জুলাই সন্ধ্যায় রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে দায়িত্ব পালনকালে গুলিবিদ্ধ হন ঢাকা টাইমসের সাংবাদিক হাসান মেহেদী। তাঁর ভাই জাহিদ আশিক আজকের পত্রিকাকে জানান, যাত্রাবাড়ীর কাজলায় মেয়র হানিফ ফ্লাইওভারে টোল প্লাজার কাছাকাছি স্থানে গুলিবিদ্ধ হন তিনি। তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। তাঁর সারা শরীরে অসংখ্য ছররা গুলির চিহ্ন ছিল। গ্রামের বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফলে দাফন করা হয়েছে তাঁকে।
এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো মামলা করা হয়নি বলে জানান জাহিদ আশিক। তিনি বলেন, ‘যে গেছে, তাকে তো আর ফিরে পাব না! তাই মামলা করিনি। আমাদের পরিবারের এখন এলোমেলো অবস্থা। ভাইয়ার বাচ্চা দুটো একদম ছোট। বড় মেয়ের বয়স তিন বছর। আর ছোটটি মাত্র সাত মাসের। ভাইয়ার মৃত্যুসংবাদ শোনার পর থেকে আমাদের বাবা-মাও শয্যাশায়ী।’
দ্য রিপোর্টের সাবেক কনটেন্ট ক্রিয়েটর তাহির জামান প্রিয় ১৯ জুলাই রাজধানীর গ্রিন রোডে গুলিতে নিহত হন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর প্রিয় যখন নিথর হয়ে পড়ে ছিলেন, তখন আবারও গুলি চালায় পুলিশ। ঘটনার এক দিন পর তাঁর লাশ ঢাকা মেডিকেল কলেজের (ঢামেক) মর্গ থেকে সংগ্রহ করে তাঁর পরিবার। রংপুরে তাঁকে দাফন করা হয়েছে।
তাহির জামান প্রিয়র মা সামসি জামান রংপুর শহরের জুম্মাপাড়ায় থাকেন। ছেলের মৃত্যুর বিচার চান তিনি। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আমি অবশ্যই মামলা করব। আমাদের দেশের মধ্যে বোধ হয় দুটো ভাগ হয়ে গেছে। প্রশাসন, সুশীল সমাজ কারও কাছ থেকে আমি কোনো সহমর্মিতা পাইনি। কেউ আমার পাশে এসে দাঁড়ায়নি। আমার পরিবারে পুরুষ মানুষ কেউ নেই। আমার মেয়ে ক্লাস সেভেনে পড়ে। আর প্রিয়র মেয়েটা মাত্র তিন বছরের। ও প্লে গ্রুপে পড়ছে। ওদের দেখাশোনার দায়িত্ব আমারই। সবকিছু সামলে নিয়ে আমি অবশ্যই মামলা করব।’
১৮ জুলাই গাজীপুরে দায়িত্ব পালনকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান দৈনিক ভোরের আওয়াজ পত্রিকার প্রতিনিধি মো. শাকিল হোসেন।
এ ছাড়া কোটা আন্দোলনকে ঘিরে রাজধানীসহ সারা দেশে ছড়িয়ে পড়া সহিংসতার ঘটনার খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে আহত হয়েছেন অন্তত ২২২ জন সাংবাদিক ও সংবাদকর্মী। এর মধ্যে গুরুতর অবস্থা অন্তত ৬৫ জনের। তাঁদের বেশির ভাগই কাঁদানে গ্যাস, সাউন্ড গ্রেনেড ও রাবার বুলেটের আঘাতে আহত হয়েছেন।
দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিক হতাহতের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে)। সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনাগুলোর তদন্ত করতে বাংলাদেশ সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সাংবাদিকদের অধিকার রক্ষায় সোচ্চার বৈশ্বিক এই সংগঠন।
‘৯৮টা ছররা গুলির চিহ্ন ছিল ওর শরীরে। একদম টার্গেট করে ওকে মারা হইসে। সংবাদ সংগ্রহ করাটাই কি ওর অপরাধ ছিল?’ বলছিলেন কোটা আন্দোলনকে ঘিরে সহিংসতায় নিহত সাংবাদিক এটিএম তুরাবের (৩৪) ভাই আবুল আহসান মো. আজরফ।
১৯ জুলাই সিলেট নগরের বন্দরবাজার এলাকায় পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে গুলিবিদ্ধ হন তুরাব। তিনি দৈনিক নয়া দিগন্তের সিলেট ব্যুরো প্রধান ছিলেন। একই সঙ্গে স্থানীয় দৈনিক জালালাবাদে কাজ করতেন।
মো. আজরফ আজকের পত্রিকাকে জানান, ১৯ জুলাই জুমার নামাজের পর সিলেট বন্দরবাজার এলাকার কোর্ট পয়েন্টে সংবাদ সংগ্রহ করছিলেন তুরাব। একপর্যায়ে মিছিল শুরু হলে তুরাব মিছিলের পেছনে অন্য সহকর্মীদের সঙ্গে ভিড়ে যান। মিছিলটি নগরের পুরান লেন গলির মুখে পৌঁছালে গোলাগুলি শুরু হয়। এ সময় তুরাব গুলিবিদ্ধ হয়ে চিৎকার দিয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। আশপাশের লোকজন তাঁকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ছিলেন না। তুরাবের শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে নগরের সোবহানীঘাট এলাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যা ৬টা ৪৪ মিনিটে তুরাব মারা যান।
কোটা আন্দোলনকে ঘিরে দায়িত্ব পালনকালে তুরাবের মতোই নিহত হয়েছেন আরও তিন সাংবাদিক। তাঁরা হলেন অনলাইন সংবাদমাধ্যম ঢাকা টাইমসের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেদী হাসান (৩১), দ্য রিপোর্টের সাবেক কনটেন্ট ক্রিয়েটর তাহির জামান প্রিয় ও দৈনিক ভোরের আওয়াজ পত্রিকার গাজীপুরের গাছা থানা প্রতিনিধি মো. শাকিল হোসেন।
নিহতদের পরিবারের সদস্যদের প্রশ্ন, দায়িত্ব পালন করাই কি তাঁদের অপরাধ ছিল?
এটিএম তুরাবের ভাই মো. আজরফ জানান, চার ভাইবোনের মধ্যে তুরাব সবার ছোট। বড় বোন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী এবং বড় ভাই ফ্রান্স প্রবাসী। তাঁরা তুরাবকে বিদেশে স্থায়ী হওয়ার জন্য বলতেন। কিন্তু সাংবাদিকতার প্রতি ভালোবাসার কারণেই তুরাব দেশ ছাড়েননি। গত মে মাসে বিয়ে হয় তাঁর। স্ত্রী বর্তমানে লন্ডনে অবস্থান করছেন।
মো. আজরফ জানান, তাঁর ভাই নিহত হওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা করতে গিয়েছিলেন। কিন্তু মামলা হিসেবে নথিভুক্ত না করে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) হিসেবে নেওয়া হয়েছে।
১৮ জুলাই সন্ধ্যায় রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে দায়িত্ব পালনকালে গুলিবিদ্ধ হন ঢাকা টাইমসের সাংবাদিক হাসান মেহেদী। তাঁর ভাই জাহিদ আশিক আজকের পত্রিকাকে জানান, যাত্রাবাড়ীর কাজলায় মেয়র হানিফ ফ্লাইওভারে টোল প্লাজার কাছাকাছি স্থানে গুলিবিদ্ধ হন তিনি। তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। তাঁর সারা শরীরে অসংখ্য ছররা গুলির চিহ্ন ছিল। গ্রামের বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফলে দাফন করা হয়েছে তাঁকে।
এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো মামলা করা হয়নি বলে জানান জাহিদ আশিক। তিনি বলেন, ‘যে গেছে, তাকে তো আর ফিরে পাব না! তাই মামলা করিনি। আমাদের পরিবারের এখন এলোমেলো অবস্থা। ভাইয়ার বাচ্চা দুটো একদম ছোট। বড় মেয়ের বয়স তিন বছর। আর ছোটটি মাত্র সাত মাসের। ভাইয়ার মৃত্যুসংবাদ শোনার পর থেকে আমাদের বাবা-মাও শয্যাশায়ী।’
দ্য রিপোর্টের সাবেক কনটেন্ট ক্রিয়েটর তাহির জামান প্রিয় ১৯ জুলাই রাজধানীর গ্রিন রোডে গুলিতে নিহত হন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর প্রিয় যখন নিথর হয়ে পড়ে ছিলেন, তখন আবারও গুলি চালায় পুলিশ। ঘটনার এক দিন পর তাঁর লাশ ঢাকা মেডিকেল কলেজের (ঢামেক) মর্গ থেকে সংগ্রহ করে তাঁর পরিবার। রংপুরে তাঁকে দাফন করা হয়েছে।
তাহির জামান প্রিয়র মা সামসি জামান রংপুর শহরের জুম্মাপাড়ায় থাকেন। ছেলের মৃত্যুর বিচার চান তিনি। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আমি অবশ্যই মামলা করব। আমাদের দেশের মধ্যে বোধ হয় দুটো ভাগ হয়ে গেছে। প্রশাসন, সুশীল সমাজ কারও কাছ থেকে আমি কোনো সহমর্মিতা পাইনি। কেউ আমার পাশে এসে দাঁড়ায়নি। আমার পরিবারে পুরুষ মানুষ কেউ নেই। আমার মেয়ে ক্লাস সেভেনে পড়ে। আর প্রিয়র মেয়েটা মাত্র তিন বছরের। ও প্লে গ্রুপে পড়ছে। ওদের দেখাশোনার দায়িত্ব আমারই। সবকিছু সামলে নিয়ে আমি অবশ্যই মামলা করব।’
১৮ জুলাই গাজীপুরে দায়িত্ব পালনকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান দৈনিক ভোরের আওয়াজ পত্রিকার প্রতিনিধি মো. শাকিল হোসেন।
এ ছাড়া কোটা আন্দোলনকে ঘিরে রাজধানীসহ সারা দেশে ছড়িয়ে পড়া সহিংসতার ঘটনার খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে আহত হয়েছেন অন্তত ২২২ জন সাংবাদিক ও সংবাদকর্মী। এর মধ্যে গুরুতর অবস্থা অন্তত ৬৫ জনের। তাঁদের বেশির ভাগই কাঁদানে গ্যাস, সাউন্ড গ্রেনেড ও রাবার বুলেটের আঘাতে আহত হয়েছেন।
দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিক হতাহতের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে)। সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনাগুলোর তদন্ত করতে বাংলাদেশ সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সাংবাদিকদের অধিকার রক্ষায় সোচ্চার বৈশ্বিক এই সংগঠন।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক এ কে এম মনিরুজ্জামানকে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব পদে বদলি করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে পদ–পদবি ব্যবহার করে প্রভাব খাটানোর অভিযোগ রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালে বাংলাদেশে ৩১০ জন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। তাদের মাঝে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীও রয়েছেন। এর মধ্যে ৬৫ শতাংশের বেশি কৈশোর বয়সী।
৩ ঘণ্টা আগেগত ৫ মাসে (৪ আগস্ট ২০২৪ থেকে) সারা দেশের ৪০টি মাজারে ৪৪টি হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি হামলার ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিভাগে। আজ প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে...
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাসকে গ্রেপ্তার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ শনিবার পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) সহায়তায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। দুদকের ঊর্ধ্বতন একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে...
৬ ঘণ্টা আগে