নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে উঠিয়ে আনা কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। আজ শনিবার সংসদ নির্বাচনের আগের দিন বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত মিট দ্য প্রেসে সিইসি এমন মন্তব্য করেন।
সিইসি বলেন, ‘কতটা নিয়ন্ত্রিত হবে, সেটা ভবিষ্যৎ বলবে। সর্বাত্মক চেষ্টা হচ্ছে। তবে কোনো একটা বিরোধী পক্ষ ভোট বর্জনের পাশাপাশি প্রতিহত করার চেষ্টা করছে। এতে নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে উঠিয়ে আনতে কঠিন হবে। আশা করি ভোটাররা আসবে। আরও ৪৮ ঘণ্টা অপেক্ষা করুন, সেটা হয়তো দেখতে পারবেন।’
ট্রেনে আগুন দেওয়ার বিষয়ে সিইসি বলেন, ‘চলন্ত ট্রেনে আগুন দেওয়া হয়েছে। এতে চার থেকে পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এই বেদনাদায়ক দৃশ্য অবলোকন করতে হয়েছে। কে আগুন লাগিয়েছে, কারা লাগিয়েছে, তা আমরা জানি না। দেশে হরতাল-অবরোধ চলছে। এতে হরতালের সঙ্গে কাকতালীয়ভাবে মিল খুঁজতে পারেন। এটা সত্য কিংবা মিথ্যা হতে পারে।’
হাবিবুল আউয়াল আরও বলেন, ‘যেকোনো অগ্নিকাণ্ড গুরুতর অপরাধ। রাজনীতিতে মতভেদ থাকলে সংলাপ ও আলাপের মাধ্যমে সমাধান করা যেতে পারে। তবে সেটি নির্বাচন কমিশনের কাজ না। আগুন ও হতাহতের ঘটনায় আমরা বেদনাহত, এ ধরনের ঘটনা ঘটানো উচিত না, এটি কোনো রাজনৈতিক দল করলে তা অমার্জনীয় অপরাধ।’
সিইসি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন কি কোনো রাজনৈতিক দল? কমিশনের ওপর আস্থা থাকুক বা না থাকুক দলগুলোর মধ্যে পারস্পরিক আস্থা আসা দরকার। কোনো বিশেষজ্ঞ কি বলবেন যে ১০ বছর নির্বাচন বন্ধ করুন, দলগুলো সমঝোতায় আসলে ভোট করুন। তাহলে আমি নির্বাচন বন্ধ করে দেব।’
ভোটকেন্দ্রে মিডিয়ার অবাধ অধিকার থাকবে জানিয়ে হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘ইসির একজন কর্মকর্তাও ভোট গ্রহণের জন্য সম্পৃক্ত থাকবেন না। সেই ভোট গ্রহণের মধ্যেই যদি কারচুপি হয়, কিছু দায়ভার আমাদের ওপর আসবে। কেন্দ্রে সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী প্রিসাইডিং অফিসার। তার দায়িত্ব বারবার স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়েছে। কাজেই দায়ভার আপনাদেরকেও নিতে হবে। কেননা, ভোটকেন্দ্রে মিডিয়ার অবাধ অধিকার থাকবে। তাদেরও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব রয়েছে। স্বচ্ছতা তুলে ধরতে পারলে নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা বেড়ে যেতে পারে।’
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘অনেকে সিলেকশন বলছেন, শুধু সিলেকশন নয় আরও কিছু বলছেন। আমি স্পষ্ট করে বলছি, আমাদের কাজ হচ্ছে নির্বাচন আয়োজন করা, রাজনৈতিক বিতর্কে সম্পৃক্ত হওয়া আমাদের কাজ না। এ সংকট রাজনৈতিক।’
সিইসি বলেন, ‘বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিলে এটি আরও গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক হতো। তারা ভোটারদের ভোটদান থেকে বিরত থাকতে বলেছে। আমরা বলব, তাদের (ভোটার) ভোট দিতে আসা উচিত। এটি তাদের পবিত্র রাজনৈতিক কর্তব্য যে ভোট দিয়ে প্রতিনিধি নির্বাচন করা।’
কত শতাংশ ভোট পড়লে নির্বাচন কমিশন সন্তুষ্ট হবে, এমন প্রশ্নের জবাবে হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘এটি বলা কঠিন। কত ভোট পড়লে আমি খুশি হব, এ বিষয়ে এখন কথা বলা কঠিন। তবে ২ শতাংশ ভোট পড়লেই নির্বাচন হয়ে যাবে। কত শতাংশ পড়লে একটা নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে, সেটা নিয়ে অনেক বিতর্ক আছে। গ্রহণযোগ্যতার কোনো সুস্পষ্ট মানদণ্ড নেই। কেউ বলবেন গ্রহণযোগ্য হয়েছে, কেউ বলবেন হয়নি। আপনারা দৃশ্যমান করে তোলার চেষ্টা করবেন। এতে দেশে-বিদেশে গ্রহণযোগ্য হবে। গণমাধ্যমের প্রকৃত চিত্র উঠে আসলেই মানুষ প্রকৃত চিত্র বুঝতে পারবে।’
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘আট লাখের বেশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ভোট গ্রহণের সময় ভোটারদের নিরাপত্তায় নিয়োজিত আছে। বড় দল ভোটবিরোধী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে। শান্তিপূর্ণ হলে আমরা কিছু মনে করব না। ভোটকেন্দ্রে না যাওয়ার জন্য বলবে, সেটা অপরাধ। এটাই আমাদের চ্যালেঞ্জ।’
মার্কিন ভিসা নীতির বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘এটা কমিশনের দায়িত্ব নয়, কে অংশ নেবে। কমিশন সবাইকে আহ্বান জানাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার জন্য। নির্বাচন হতে হবে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য। তারা (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) অবাধ, সুষ্ঠু গ্রহণযোগ্য নির্বাচন বিশ্বাস করে। যারা এ ক্ষেত্রে বাধা তাদের ওপর এই নীতি প্রয়োগ করবে। আমরা নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করছি না। আমরা জানি না, কারা আগুন দিচ্ছে, মানুষকে হত্যা করছে। আমরা আমাদের জায়গায় থেকে অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের চেষ্টা করছি। আমরা এটা নিয়ে চিন্তিত নই। কারণ, এটা আমাদের বিষয় নয়। ভিসা কী, পাসপোর্ট কী, অর্থনীতি কী তা আমি বুঝি না। এটা বোঝে পররাষ্ট্র দপ্তর।’
এই নির্বাচনের পর বিরোধী দল কে হবে, সরকার কে হবে—তা জানা। এই পরিস্থিতিতে আপনি বিব্রত কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘এটা আমাদের বিষয় নয়। নির্বাচন হলে তারাই সংসদে সিদ্ধান্ত নেবে। আমরা এ জন্য মোটেই বিব্রত নই।’
সিইসি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন হচ্ছে নির্বাচন ব্যবস্থাপনা বডি। আমি বলতে চাই আমরা বিশ্বাস করি গ্রহণযোগ্য, অংশগ্রহণমূলক এবং স্বচ্ছতামূলক নির্বাচন। স্থানীয়ভাবেই কেবল নয়, আমরা আন্তর্জাতিকভাবে পর্যবেক্ষণ হোক—সেটা চাই।’
এ সময় নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আহসান হাবিব খান (অব.), বেগম রাশেদা সুলতানা, মো. আলমগীর, আনিছুর রহমান, ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম ও পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন উপস্থিত ছিলেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে উঠিয়ে আনা কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। আজ শনিবার সংসদ নির্বাচনের আগের দিন বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত মিট দ্য প্রেসে সিইসি এমন মন্তব্য করেন।
সিইসি বলেন, ‘কতটা নিয়ন্ত্রিত হবে, সেটা ভবিষ্যৎ বলবে। সর্বাত্মক চেষ্টা হচ্ছে। তবে কোনো একটা বিরোধী পক্ষ ভোট বর্জনের পাশাপাশি প্রতিহত করার চেষ্টা করছে। এতে নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে উঠিয়ে আনতে কঠিন হবে। আশা করি ভোটাররা আসবে। আরও ৪৮ ঘণ্টা অপেক্ষা করুন, সেটা হয়তো দেখতে পারবেন।’
ট্রেনে আগুন দেওয়ার বিষয়ে সিইসি বলেন, ‘চলন্ত ট্রেনে আগুন দেওয়া হয়েছে। এতে চার থেকে পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এই বেদনাদায়ক দৃশ্য অবলোকন করতে হয়েছে। কে আগুন লাগিয়েছে, কারা লাগিয়েছে, তা আমরা জানি না। দেশে হরতাল-অবরোধ চলছে। এতে হরতালের সঙ্গে কাকতালীয়ভাবে মিল খুঁজতে পারেন। এটা সত্য কিংবা মিথ্যা হতে পারে।’
হাবিবুল আউয়াল আরও বলেন, ‘যেকোনো অগ্নিকাণ্ড গুরুতর অপরাধ। রাজনীতিতে মতভেদ থাকলে সংলাপ ও আলাপের মাধ্যমে সমাধান করা যেতে পারে। তবে সেটি নির্বাচন কমিশনের কাজ না। আগুন ও হতাহতের ঘটনায় আমরা বেদনাহত, এ ধরনের ঘটনা ঘটানো উচিত না, এটি কোনো রাজনৈতিক দল করলে তা অমার্জনীয় অপরাধ।’
সিইসি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন কি কোনো রাজনৈতিক দল? কমিশনের ওপর আস্থা থাকুক বা না থাকুক দলগুলোর মধ্যে পারস্পরিক আস্থা আসা দরকার। কোনো বিশেষজ্ঞ কি বলবেন যে ১০ বছর নির্বাচন বন্ধ করুন, দলগুলো সমঝোতায় আসলে ভোট করুন। তাহলে আমি নির্বাচন বন্ধ করে দেব।’
ভোটকেন্দ্রে মিডিয়ার অবাধ অধিকার থাকবে জানিয়ে হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘ইসির একজন কর্মকর্তাও ভোট গ্রহণের জন্য সম্পৃক্ত থাকবেন না। সেই ভোট গ্রহণের মধ্যেই যদি কারচুপি হয়, কিছু দায়ভার আমাদের ওপর আসবে। কেন্দ্রে সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী প্রিসাইডিং অফিসার। তার দায়িত্ব বারবার স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়েছে। কাজেই দায়ভার আপনাদেরকেও নিতে হবে। কেননা, ভোটকেন্দ্রে মিডিয়ার অবাধ অধিকার থাকবে। তাদেরও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব রয়েছে। স্বচ্ছতা তুলে ধরতে পারলে নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা বেড়ে যেতে পারে।’
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘অনেকে সিলেকশন বলছেন, শুধু সিলেকশন নয় আরও কিছু বলছেন। আমি স্পষ্ট করে বলছি, আমাদের কাজ হচ্ছে নির্বাচন আয়োজন করা, রাজনৈতিক বিতর্কে সম্পৃক্ত হওয়া আমাদের কাজ না। এ সংকট রাজনৈতিক।’
সিইসি বলেন, ‘বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিলে এটি আরও গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক হতো। তারা ভোটারদের ভোটদান থেকে বিরত থাকতে বলেছে। আমরা বলব, তাদের (ভোটার) ভোট দিতে আসা উচিত। এটি তাদের পবিত্র রাজনৈতিক কর্তব্য যে ভোট দিয়ে প্রতিনিধি নির্বাচন করা।’
কত শতাংশ ভোট পড়লে নির্বাচন কমিশন সন্তুষ্ট হবে, এমন প্রশ্নের জবাবে হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘এটি বলা কঠিন। কত ভোট পড়লে আমি খুশি হব, এ বিষয়ে এখন কথা বলা কঠিন। তবে ২ শতাংশ ভোট পড়লেই নির্বাচন হয়ে যাবে। কত শতাংশ পড়লে একটা নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে, সেটা নিয়ে অনেক বিতর্ক আছে। গ্রহণযোগ্যতার কোনো সুস্পষ্ট মানদণ্ড নেই। কেউ বলবেন গ্রহণযোগ্য হয়েছে, কেউ বলবেন হয়নি। আপনারা দৃশ্যমান করে তোলার চেষ্টা করবেন। এতে দেশে-বিদেশে গ্রহণযোগ্য হবে। গণমাধ্যমের প্রকৃত চিত্র উঠে আসলেই মানুষ প্রকৃত চিত্র বুঝতে পারবে।’
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘আট লাখের বেশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ভোট গ্রহণের সময় ভোটারদের নিরাপত্তায় নিয়োজিত আছে। বড় দল ভোটবিরোধী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে। শান্তিপূর্ণ হলে আমরা কিছু মনে করব না। ভোটকেন্দ্রে না যাওয়ার জন্য বলবে, সেটা অপরাধ। এটাই আমাদের চ্যালেঞ্জ।’
মার্কিন ভিসা নীতির বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘এটা কমিশনের দায়িত্ব নয়, কে অংশ নেবে। কমিশন সবাইকে আহ্বান জানাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার জন্য। নির্বাচন হতে হবে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য। তারা (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) অবাধ, সুষ্ঠু গ্রহণযোগ্য নির্বাচন বিশ্বাস করে। যারা এ ক্ষেত্রে বাধা তাদের ওপর এই নীতি প্রয়োগ করবে। আমরা নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করছি না। আমরা জানি না, কারা আগুন দিচ্ছে, মানুষকে হত্যা করছে। আমরা আমাদের জায়গায় থেকে অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের চেষ্টা করছি। আমরা এটা নিয়ে চিন্তিত নই। কারণ, এটা আমাদের বিষয় নয়। ভিসা কী, পাসপোর্ট কী, অর্থনীতি কী তা আমি বুঝি না। এটা বোঝে পররাষ্ট্র দপ্তর।’
এই নির্বাচনের পর বিরোধী দল কে হবে, সরকার কে হবে—তা জানা। এই পরিস্থিতিতে আপনি বিব্রত কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘এটা আমাদের বিষয় নয়। নির্বাচন হলে তারাই সংসদে সিদ্ধান্ত নেবে। আমরা এ জন্য মোটেই বিব্রত নই।’
সিইসি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন হচ্ছে নির্বাচন ব্যবস্থাপনা বডি। আমি বলতে চাই আমরা বিশ্বাস করি গ্রহণযোগ্য, অংশগ্রহণমূলক এবং স্বচ্ছতামূলক নির্বাচন। স্থানীয়ভাবেই কেবল নয়, আমরা আন্তর্জাতিকভাবে পর্যবেক্ষণ হোক—সেটা চাই।’
এ সময় নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আহসান হাবিব খান (অব.), বেগম রাশেদা সুলতানা, মো. আলমগীর, আনিছুর রহমান, ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম ও পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন উপস্থিত ছিলেন।
নতুন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন ও অপর চার নির্বাচন কমিশনারের শপথ আগামী রোববার অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ রোববার বেলা দেড়টায় সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাঁদের শপথ পাঠ করাবেন। সুপ্রিম কোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে এ কথা জানান।
১৫ মিনিট আগেনির্বাচনের দিকে ধাপে ধাপে এগিয়ে যাবে সরকার বলে জানিয়েছেন ভূমি, পর্যটন ও বেসামরিক বিমান উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ। আজ শুক্রবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বিআইসিসিতে এশিয়ান আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা-২০২৪ পরিদর্শন শেষে প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা জানান।
৪৪ মিনিট আগেঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস ভিসা আবেদনকারীদের জন্য নতুন ঘোষণা দিয়েছে। সহজ হয়েছে সাক্ষাৎকারবিহীন ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া। বিস্তারিত জানুন।
১ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড, মিয়ানমার, লাওস, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ায় ভ্রমণের ব্যাপারে বাংলাদেশি নাগরিকদের সতর্ক করেছে সরকার। স্ক্যাম চক্রের প্রতারণা এড়াতে নিয়োগ যাচাই এবং সাইবার নিরাপত্তা মেনে চলার পরামর্শ।
৩ ঘণ্টা আগে