শাহরিয়ার হাসান, ঢাকা
সারা দেশে আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীদের ওপর নজরদারি বাড়িয়েছে পুলিশ। বিভিন্ন মামলায় আসামি থাকা নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তারে অভিযানও জোরদার করেছে। পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশে সারা দেশে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
পুলিশের সূত্র জানায়, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীরা দলীয় প্রধান শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনাসহ বিভিন্ন দাবিতে ঢাকায় সমবেত হয়ে দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টির পরিকল্পনা করেছেন বলে গোয়েন্দা তথ্য রয়েছে। তথ্য অনুযায়ী, তাঁরা বিভিন্ন জেলা, উপজেলা থেকে সংগঠিতভাবে ঢাকায় আসবেন। ঢাকায় তাঁরা সমাবেশ করবেন এবং সরকারবিরোধী প্রচার ও কর্মকাণ্ড চালাবেন। এ জন্য ঢাকায় আসতে পারেন সন্দেহভাজন এমন নেতাদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করছে পুলিশ। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ঠিক রাখতে কয়েক দিন ধরে রাজধানীসহ সারা দেশে দলটির নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার অভিযানও জোরদার করা হয়েছে।
জানতে চাইলে পুলিশ সদর দপ্তরের মুখপাত্র সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি) ইনামুল হক সাগর আজকের পত্রিকাকে বলেন, কেউ যদি উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করে থাকে, তাদের আইনের আওতায় আনাই পুলিশের দায়িত্ব।
গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের পতন ঘটে। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে চলে যান দলটির সভাপতি শেখ হাসিনা। দেশ ছাড়েন বেশ কয়েকজন সাবেক মন্ত্রী, দলটির কেন্দ্রীয় নেতারাসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের অনেক নেতা। আত্মগোপন করেন অনেকে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গণহত্যা, হত্যা, হত্যাচেষ্টাসহ বিভিন্ন অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তাঁর সরকারের মন্ত্রী, দলীয় নেতাদের বিরুদ্ধে সারা দেশে কয়েক হাজার মামলা হয়েছে। পুলিশের একটি সূত্র জানায়, ৫ আগস্টের পর সারা দেশে অন্তত ২৪ হাজার মামলায় আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মী, পুলিশ ও প্রশাসনের কর্মকর্তাসহ প্রায় দেড় লাখ জনকে আসামি করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে শতাধিক নেতাসহ ১২ হাজারের বেশি কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকসহ ২৭ জন সাবেক মন্ত্রী, ছয়জন সাবেক প্রতিমন্ত্রী, তিনজন সাবেক উপমন্ত্রী এবং ৪৩ জন সাবেক সংসদ সদস্য। এ ছাড়া কয়েক শ পুলিশ কর্মকর্তাও বিভিন্ন মামলায় আসামি হয়েছেন, যাঁদের মধ্যে সাবেকসহ ২৮ কর্মকর্তা কারাগারে রয়েছেন।
জানা যায়, ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনা অনলাইনে নিয়মিত দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করছেন। বৈঠকে তিনি দেশে ফিরে আসার ইচ্ছা জানাচ্ছেন। সে জন্য নেতা-কর্মীদের নিজেদের মধ্যে জোটবদ্ধ থেকে প্রস্তুত থাকতে অনুরোধ করেছেন।
পুলিশের সূত্র জানায়, গোয়েন্দা তথ্যের পর অস্থিতিশীল পরিস্থিতি যেন সৃষ্টি না হয়, সে জন্য পুলিশ বাহিনীকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনার পর পুলিশের বিশেষ শাখা (এসবি) থেকে বিভিন্ন জেলার পুলিশের বিশেষ শাখাকে (ডিএসবি) এ বিষয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। ৯ এপ্রিল চট্টগ্রামের ডিএসবি থেকে সব থানায় পাঠানো একটি চিঠিতে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ঢাকায় আসার পরিকল্পনা করছেন। তাঁরা প্রতিটি ইউনিয়ন থেকে অন্তত ২০০ নেতা-কর্মী নিয়ে আসার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, যাতে ঢাকায় সরকারবিরোধী কার্যকলাপ করা যায়। ঢাকায় যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন এমন নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তারের জন্য মোবাইল ফোন নজরদারি, মহাসড়কে চেকপোস্টের মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ এবং ভাড়ায় চালিত মাইক্রোবাস ও গাড়ির স্ট্যান্ডে নজরদারি বাড়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সূত্র জানায়, পুলিশের পদক্ষেপের অংশ হিসেবে রাত ৮টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত সন্দেহভাজনদের চলাচল পর্যবেক্ষণ এবং বিশেষ নজরদারি চালানো হচ্ছে। প্রতিটি থানাকে দৈনিক প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে, যাতে ঢাকায় যাওয়ার প্রস্তুতি নেওয়া নেতা-কর্মীদের তথ্য সঠিকভাবে সংগ্রহ করা যায়। পুলিশ বলছে, নিরাপত্তাজনিত আশঙ্কা থেকে এবং পরিস্থিতি পর্যালোচনার পর এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) এডিসি পদমর্যাদার এক কর্মকর্তা বলেন, সর্বশেষ গত সপ্তাহে একটি বৈঠকে শেখ হাসিনার দেশে ফিরে আসার বিষয়টি জোরালো হয়। তার পর থেকেই গ্রেপ্তারের এমন নির্দেশনা পেয়েছেন তাঁরা। মামলা রয়েছে আওয়ামী লীগের এমন ছোট-বড় সব নেতা-কর্মীকে এক মাসের মধ্যে গ্রেপ্তারের নির্দেশ রয়েছে। সে অনুযায়ী অভিযানও শুরু হয়েছে।
ডিএমপির গণমাধ্যম শাখার তথ্য বলছে, বিভিন্ন মামলার আসামি ঢাকার এমন ১০ জন আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীকে এক দিনে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ, যা গত এক সপ্তাহে গ্রেপ্তার নেতা–কর্মীর সংখ্যার চেয়ে বেশি। বলা হয়েছে, এই অভিযান চলবে।
ডিএমপির ডিবির অতিরিক্ত কমিশনার রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, ‘আমরা শুরু থেকেই অভিযুক্ত নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার এবং নজরদারি চালাচ্ছি। তাঁদের কর্মকাণ্ড যদি সরকারবিরোধী হয়ে থাকে, আমরা তাঁদের আইনের আওতায় আনব।’
আরও খবর পড়ুন
সারা দেশে আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীদের ওপর নজরদারি বাড়িয়েছে পুলিশ। বিভিন্ন মামলায় আসামি থাকা নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তারে অভিযানও জোরদার করেছে। পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশে সারা দেশে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
পুলিশের সূত্র জানায়, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীরা দলীয় প্রধান শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনাসহ বিভিন্ন দাবিতে ঢাকায় সমবেত হয়ে দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টির পরিকল্পনা করেছেন বলে গোয়েন্দা তথ্য রয়েছে। তথ্য অনুযায়ী, তাঁরা বিভিন্ন জেলা, উপজেলা থেকে সংগঠিতভাবে ঢাকায় আসবেন। ঢাকায় তাঁরা সমাবেশ করবেন এবং সরকারবিরোধী প্রচার ও কর্মকাণ্ড চালাবেন। এ জন্য ঢাকায় আসতে পারেন সন্দেহভাজন এমন নেতাদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করছে পুলিশ। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ঠিক রাখতে কয়েক দিন ধরে রাজধানীসহ সারা দেশে দলটির নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার অভিযানও জোরদার করা হয়েছে।
জানতে চাইলে পুলিশ সদর দপ্তরের মুখপাত্র সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি) ইনামুল হক সাগর আজকের পত্রিকাকে বলেন, কেউ যদি উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করে থাকে, তাদের আইনের আওতায় আনাই পুলিশের দায়িত্ব।
গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের পতন ঘটে। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে চলে যান দলটির সভাপতি শেখ হাসিনা। দেশ ছাড়েন বেশ কয়েকজন সাবেক মন্ত্রী, দলটির কেন্দ্রীয় নেতারাসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের অনেক নেতা। আত্মগোপন করেন অনেকে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গণহত্যা, হত্যা, হত্যাচেষ্টাসহ বিভিন্ন অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তাঁর সরকারের মন্ত্রী, দলীয় নেতাদের বিরুদ্ধে সারা দেশে কয়েক হাজার মামলা হয়েছে। পুলিশের একটি সূত্র জানায়, ৫ আগস্টের পর সারা দেশে অন্তত ২৪ হাজার মামলায় আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মী, পুলিশ ও প্রশাসনের কর্মকর্তাসহ প্রায় দেড় লাখ জনকে আসামি করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে শতাধিক নেতাসহ ১২ হাজারের বেশি কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকসহ ২৭ জন সাবেক মন্ত্রী, ছয়জন সাবেক প্রতিমন্ত্রী, তিনজন সাবেক উপমন্ত্রী এবং ৪৩ জন সাবেক সংসদ সদস্য। এ ছাড়া কয়েক শ পুলিশ কর্মকর্তাও বিভিন্ন মামলায় আসামি হয়েছেন, যাঁদের মধ্যে সাবেকসহ ২৮ কর্মকর্তা কারাগারে রয়েছেন।
জানা যায়, ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনা অনলাইনে নিয়মিত দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করছেন। বৈঠকে তিনি দেশে ফিরে আসার ইচ্ছা জানাচ্ছেন। সে জন্য নেতা-কর্মীদের নিজেদের মধ্যে জোটবদ্ধ থেকে প্রস্তুত থাকতে অনুরোধ করেছেন।
পুলিশের সূত্র জানায়, গোয়েন্দা তথ্যের পর অস্থিতিশীল পরিস্থিতি যেন সৃষ্টি না হয়, সে জন্য পুলিশ বাহিনীকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনার পর পুলিশের বিশেষ শাখা (এসবি) থেকে বিভিন্ন জেলার পুলিশের বিশেষ শাখাকে (ডিএসবি) এ বিষয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। ৯ এপ্রিল চট্টগ্রামের ডিএসবি থেকে সব থানায় পাঠানো একটি চিঠিতে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ঢাকায় আসার পরিকল্পনা করছেন। তাঁরা প্রতিটি ইউনিয়ন থেকে অন্তত ২০০ নেতা-কর্মী নিয়ে আসার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, যাতে ঢাকায় সরকারবিরোধী কার্যকলাপ করা যায়। ঢাকায় যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন এমন নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তারের জন্য মোবাইল ফোন নজরদারি, মহাসড়কে চেকপোস্টের মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ এবং ভাড়ায় চালিত মাইক্রোবাস ও গাড়ির স্ট্যান্ডে নজরদারি বাড়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সূত্র জানায়, পুলিশের পদক্ষেপের অংশ হিসেবে রাত ৮টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত সন্দেহভাজনদের চলাচল পর্যবেক্ষণ এবং বিশেষ নজরদারি চালানো হচ্ছে। প্রতিটি থানাকে দৈনিক প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে, যাতে ঢাকায় যাওয়ার প্রস্তুতি নেওয়া নেতা-কর্মীদের তথ্য সঠিকভাবে সংগ্রহ করা যায়। পুলিশ বলছে, নিরাপত্তাজনিত আশঙ্কা থেকে এবং পরিস্থিতি পর্যালোচনার পর এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) এডিসি পদমর্যাদার এক কর্মকর্তা বলেন, সর্বশেষ গত সপ্তাহে একটি বৈঠকে শেখ হাসিনার দেশে ফিরে আসার বিষয়টি জোরালো হয়। তার পর থেকেই গ্রেপ্তারের এমন নির্দেশনা পেয়েছেন তাঁরা। মামলা রয়েছে আওয়ামী লীগের এমন ছোট-বড় সব নেতা-কর্মীকে এক মাসের মধ্যে গ্রেপ্তারের নির্দেশ রয়েছে। সে অনুযায়ী অভিযানও শুরু হয়েছে।
ডিএমপির গণমাধ্যম শাখার তথ্য বলছে, বিভিন্ন মামলার আসামি ঢাকার এমন ১০ জন আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীকে এক দিনে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ, যা গত এক সপ্তাহে গ্রেপ্তার নেতা–কর্মীর সংখ্যার চেয়ে বেশি। বলা হয়েছে, এই অভিযান চলবে।
ডিএমপির ডিবির অতিরিক্ত কমিশনার রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, ‘আমরা শুরু থেকেই অভিযুক্ত নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার এবং নজরদারি চালাচ্ছি। তাঁদের কর্মকাণ্ড যদি সরকারবিরোধী হয়ে থাকে, আমরা তাঁদের আইনের আওতায় আনব।’
আরও খবর পড়ুন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, সংস্কার কমিশনগুলোর উদ্দেশ্য বাংলাদেশ যেন এমন একটা ব্যবস্থা তৈরি করা, যাতে করে পুনরায় কোন অবস্থাতে ফ্যাসিবাদী শাসন প্রতিষ্ঠিত হতে না পারে।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস চার দিনের সরকারি সফরে কাতার যাচ্ছেন। আজ সোমবার সন্ধ্যায় কাতারের রাজধানী দোহার উদ্দেশে রওনা দেবেন তিনি। সেখানে তিনি ‘আর্থনা সামিট-২০২৫’–এ যোগ দেবেন।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার সম্প্রতি চীন সফরের ফলাফল পর্যালোচনা এবং বাংলাদেশ-চীন সহযোগিতা দ্রুততর করতে চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তাঁরা এ সাক্ষাৎ করেন।
১৪ ঘণ্টা আগেএজেন্সিগুলোর গাফিলতির কারণে চলতি বছর প্রায় সাড়ে ১০ হাজার ব্যক্তির হজ পালন নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছিল। এ নিয়ে ধর্ম উপদেষ্টার হুঁশিয়ারির পর তৎপরতা বাড়িয়েছে এজেন্সিগুলো। এতে অনিশ্চয়তা প্রায় কেটে গেছে। হজযাত্রীদের ভিসাপ্রক্রিয়াও প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে