নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধান উপদেষ্টার দৈনিক কার্যসূচি অনুযায়ী, আজ বেলা ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত তাঁর সরকারি বাসভবন যমুনায় এ মতবিনিময় সভা হবে। ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর বিভিন্ন সময়ে ড. ইউনূস বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীসহ বিভিন্ন দলের সঙ্গে আলাদা বৈঠক করেছেন। আজও তিনি বিভিন্ন দলের নেতাদের সঙ্গে আলাদা মতবিনিময় করতে পারেন। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব জানা গেছে।
সূত্র জানায়, আজকের মতবিনিময় সভায় অংশ নিতে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে বিএনপি, জামায়াত, জাতীয় পার্টি (জাপা), জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি-বিজেপি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, এবি পার্টিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
তবে ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ এবং দলটির নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের কোনো শরিককে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধানের আগের মতো আজকের মতবিনিময় সভায়ও আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। এ নিয়ে ১৪ দলের শরিকেরা হতাশ।
একাধিক শরিক দলের নেতারা বলেছেন, আওয়ামী লীগের নেতাদের মতো তাঁরা তো আত্মগোপন করেননি। আমন্ত্রণ জানানো হলে তাঁরাও সংস্কার প্রস্তাব দিতে পারতেন।
প্রধান উপদেষ্টার আজকের মতবিনিময় সভায় কোন কোন রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে—এ প্রশ্নে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার শপথ নেওয়ার পর যেসব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে মতবিনিময় করেছিলেন, এবারও তাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আওয়ামী লীগ ও এর শরিকদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, আগের মতবিনিময়ে এসব দলের নেতারা উপস্থিত ছিলেন না। সে হিসেবে এবারও তাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা। পরে আন্দোলনকারীদের পছন্দে ৮ আগস্ট প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের নেতৃত্বে শপথ নেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা।
রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর আওয়ামী লীগের নেতারা চলে গেছেন আত্মগোপনে। মোবাইল নম্বরও বন্ধ। তবে কয়েকজন নেতার হোয়াটসঅ্যাপ খোলা রয়েছে। যোগাযোগ করা হলে আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর এক সদস্য আজকের পত্রিকাকে জানান, আজকের মতবিনিময় সভায় তাঁদের দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।
১৪ দলের শরিক ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় পার্টি-জেপি, জাসদ, সাম্যবাদী দল, গণতন্ত্রী পার্টির নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাদেরও আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া বলেন, ‘বৈঠকের বিষয়ে আমরা কিছুই জানি না। এখন তাঁরা যদি দেশকে রাজনৈতিকভাবে দ্বিধাবিভক্ত করেন অসুবিধা কী!’
আমন্ত্রণ না পাওয়ার কথা জানিয়ে জাতীয় পার্টি-জেপির মহাসচিব শেখ শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘এখন হয়তো তারা (অন্তর্বর্তী সরকার) মনে করছেন, যাদের সঙ্গে বৈঠক করলে দেশের স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনা যাবে, তাদের সঙ্গেই তাঁরা বেশি কথা বলছেন।’ এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, শুধু তাদের দল নয়, নিবন্ধিত সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে নিশ্চয়ই তাঁরা (সরকার) বসবেন। আলোচনা করবেন। সেটা তারা কিংবা তাদের মনোনীত ব্যক্তি, কিংবা নির্বাচন কমিশন হবে। এটা তাদের প্রত্যাশা।
প্রধান উপদেষ্টার দৈনিক কার্যসূচি অনুযায়ী, আজ বেলা ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত তাঁর সরকারি বাসভবন যমুনায় এ মতবিনিময় সভা হবে। ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর বিভিন্ন সময়ে ড. ইউনূস বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীসহ বিভিন্ন দলের সঙ্গে আলাদা বৈঠক করেছেন। আজও তিনি বিভিন্ন দলের নেতাদের সঙ্গে আলাদা মতবিনিময় করতে পারেন। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব জানা গেছে।
সূত্র জানায়, আজকের মতবিনিময় সভায় অংশ নিতে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে বিএনপি, জামায়াত, জাতীয় পার্টি (জাপা), জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি-বিজেপি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, এবি পার্টিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
তবে ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ এবং দলটির নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের কোনো শরিককে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধানের আগের মতো আজকের মতবিনিময় সভায়ও আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। এ নিয়ে ১৪ দলের শরিকেরা হতাশ।
একাধিক শরিক দলের নেতারা বলেছেন, আওয়ামী লীগের নেতাদের মতো তাঁরা তো আত্মগোপন করেননি। আমন্ত্রণ জানানো হলে তাঁরাও সংস্কার প্রস্তাব দিতে পারতেন।
প্রধান উপদেষ্টার আজকের মতবিনিময় সভায় কোন কোন রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে—এ প্রশ্নে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার শপথ নেওয়ার পর যেসব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে মতবিনিময় করেছিলেন, এবারও তাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আওয়ামী লীগ ও এর শরিকদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, আগের মতবিনিময়ে এসব দলের নেতারা উপস্থিত ছিলেন না। সে হিসেবে এবারও তাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা। পরে আন্দোলনকারীদের পছন্দে ৮ আগস্ট প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের নেতৃত্বে শপথ নেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা।
রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর আওয়ামী লীগের নেতারা চলে গেছেন আত্মগোপনে। মোবাইল নম্বরও বন্ধ। তবে কয়েকজন নেতার হোয়াটসঅ্যাপ খোলা রয়েছে। যোগাযোগ করা হলে আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর এক সদস্য আজকের পত্রিকাকে জানান, আজকের মতবিনিময় সভায় তাঁদের দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।
১৪ দলের শরিক ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় পার্টি-জেপি, জাসদ, সাম্যবাদী দল, গণতন্ত্রী পার্টির নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাদেরও আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া বলেন, ‘বৈঠকের বিষয়ে আমরা কিছুই জানি না। এখন তাঁরা যদি দেশকে রাজনৈতিকভাবে দ্বিধাবিভক্ত করেন অসুবিধা কী!’
আমন্ত্রণ না পাওয়ার কথা জানিয়ে জাতীয় পার্টি-জেপির মহাসচিব শেখ শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘এখন হয়তো তারা (অন্তর্বর্তী সরকার) মনে করছেন, যাদের সঙ্গে বৈঠক করলে দেশের স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনা যাবে, তাদের সঙ্গেই তাঁরা বেশি কথা বলছেন।’ এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, শুধু তাদের দল নয়, নিবন্ধিত সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে নিশ্চয়ই তাঁরা (সরকার) বসবেন। আলোচনা করবেন। সেটা তারা কিংবা তাদের মনোনীত ব্যক্তি, কিংবা নির্বাচন কমিশন হবে। এটা তাদের প্রত্যাশা।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৪ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৪ ঘণ্টা আগে