উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলের নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।
রিজওয়ানা হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে বাতিলের পক্ষে।’
পরে সন্ধ্যায় এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘গত বছর পতিত স্বৈরাচার ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টকে নতুন একটি বোতলে নাম দিয়েছিল সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট। কিন্তু, উদ্দেশ্যটা একই ছিল। উদ্দেশ্য ছিল মানুষের কণ্ঠরোধ করা, ভিন্নমত প্রকাশকারীদের দমানো। এর মাধ্যমে অনেক লোককে হয়রানি করা হয়েছিল, যার মধ্যে বিশাল অংশ ছিল সংখ্যালঘু। তাদের জেল দেওয়া হয়েছিল। আজকে উপদেষ্টা পরিষদে সিদ্ধান্ত হয়েছে এটাকে নীতিগতভাবে বাতিল করা হবে।’
তিনি জানান, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে আজ তাঁর কার্যালয়ে ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন (রহিতকরণ) অধ্যাদেশ, ২০২৪’-এর খসড়া অনুমোদনের জন্য উত্থাপনের কথা ছিল। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর রাষ্ট্রপতি সংসদ ভেঙে দিয়েছেন। এ কারণে আইনটি রহিতকরণ প্রস্তাব উপদেষ্টা পরিষদের অনুমোদনের পর রাষ্ট্রপতিকে অধ্যাদেশ জারি করতে হবে।
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের বিষয়ে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার ও অপূর্ব জাহাঙ্গীর।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব আরও বলেন, গত সরকারের সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল করা হলেও এবিষয়ে নতুন আইন করা হবে। তাতে নারীদের নিরাপত্তা, আর্থিক প্রযুক্তিগত নিরাপত্তা, হ্যাকিং প্রতিরোধ ও ব্যাংকগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে খুব দ্রুত আইন করা হবে। এটা আগের আইনের মত নয়। এর মূল ফোকাস থাকবে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠী ও আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলের নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।
রিজওয়ানা হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে বাতিলের পক্ষে।’
পরে সন্ধ্যায় এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘গত বছর পতিত স্বৈরাচার ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টকে নতুন একটি বোতলে নাম দিয়েছিল সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট। কিন্তু, উদ্দেশ্যটা একই ছিল। উদ্দেশ্য ছিল মানুষের কণ্ঠরোধ করা, ভিন্নমত প্রকাশকারীদের দমানো। এর মাধ্যমে অনেক লোককে হয়রানি করা হয়েছিল, যার মধ্যে বিশাল অংশ ছিল সংখ্যালঘু। তাদের জেল দেওয়া হয়েছিল। আজকে উপদেষ্টা পরিষদে সিদ্ধান্ত হয়েছে এটাকে নীতিগতভাবে বাতিল করা হবে।’
তিনি জানান, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে আজ তাঁর কার্যালয়ে ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন (রহিতকরণ) অধ্যাদেশ, ২০২৪’-এর খসড়া অনুমোদনের জন্য উত্থাপনের কথা ছিল। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর রাষ্ট্রপতি সংসদ ভেঙে দিয়েছেন। এ কারণে আইনটি রহিতকরণ প্রস্তাব উপদেষ্টা পরিষদের অনুমোদনের পর রাষ্ট্রপতিকে অধ্যাদেশ জারি করতে হবে।
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের বিষয়ে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার ও অপূর্ব জাহাঙ্গীর।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব আরও বলেন, গত সরকারের সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল করা হলেও এবিষয়ে নতুন আইন করা হবে। তাতে নারীদের নিরাপত্তা, আর্থিক প্রযুক্তিগত নিরাপত্তা, হ্যাকিং প্রতিরোধ ও ব্যাংকগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে খুব দ্রুত আইন করা হবে। এটা আগের আইনের মত নয়। এর মূল ফোকাস থাকবে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠী ও আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ এবং কমিশনের সদস্যরা পদত্যাগ করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপতি বরাবর তারা পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন কমিশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা ইউশা রহমান।
২৫ মিনিট আগেক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ‘মুজিব বর্ষ’ উদযাপনের নামে ‘মূর্তি বানিয়ে’ রাষ্ট্রের হাজার হাজার কোটি টাকা অপচয়ের ডকুমেন্টেশন করা হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
৩১ মিনিট আগেডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে এক দিনে আরও সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ২০৯ জন রোগী। আজ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ তথ্যে বিষয়টি জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেবিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ এর দুটি ধারা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানি শেষ হয়েছে। এই বিষয়ে আগামী ১৪ নভেম্বর রায়ের জন্য দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট। শুনানি শেষে আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চ রায়ের জন্য এ দিন ধার্য করেন।
১ ঘণ্টা আগে