প্রতিনিধি, রামপাল (বাগেরহাট)
বাগেরহাটের রামপালের কয়লা ভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৩ হাজার ৭৫২ টন কয়লা নিয়ে ভারতের কলকাতা বন্দর থেকে ছেড়ে আসা তিনটি কার্গো জাহাজ আজ সোমবার ভোরে মোংলা বন্দরে এসে পৌঁছেছে। এখানে মোংলা কাস্টমসের যাবতীয় কার্যপ্রক্রিয়া শেষে এ কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রে খালাস করা হবে। তবে এ কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি হিসেবে নয়, ব্যবহৃত হবে কেন্দ্রটিতে কয়লা রাখার গোডাউনের (কোল শেড) মেঝে নির্মাণের জন্য।
রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র কর্তৃপক্ষ জানায়, গত ৩ জুলাই কলকাতার শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি পোর্টের (কলকাতা পোর্ট) নেতাজি সুভাষ ডক (এনএসডি) থেকে প্রথম কার্গো জাহাজ এমভি শ্যামল বাংলায় ১ হাজার ৮৫৫ টন কয়লা বোঝাই হয়। এরপর ৪ জুলাই এমভি এনামুল হোসেন জাহাজে ১ হাজার ২২২ টন ও ৫ জুলাই এমভি আল–বেরুনী সৈকত–০২ জাহাজে ৬৭৫ টন কয়লা বোঝাই হয়। এরপর জাহাজ তিনটি গত ৮ জুলাই কলকাতা বন্দর থেকে ছেড়ে সে দেশের বজবজ, ঘোড়ামারা, নামখানা, বাগানবাড়ী, মন্দির, হেমনগর ও আংটিহারা হয়ে ১৯ জুলাই এদেশের মোংলা বন্দরে এসে পোঁছায়।
এর আগে গত ৩ জুলাই কলকাতা বন্দরে এ কয়লা রপ্তানির প্রথম চালানের উদ্বোধন করেন কলকাতা বন্দরের চেয়ারম্যান বিনীত কুমার।
বাগেরহাটের রামপালে এ তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রটি তৈরি করছে বাংলাদেশ ও ভারত ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড। ভারতের ন্যাশনাল থার্মাল পাওয়ার করপোরেশন লিমিটেড (এনটিপিসি) ও বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড (পিডিবি) এখানে বিনিয়োগ করেছে।
রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র কর্তৃপক্ষ আরও জানায়, রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে জ্বালানি হিসেবে খুবই উন্নতমানের কয়লা ব্যবহার করা হবে। এখন যে কয়লা আনা হয়েছে এটি দিয়ে শুধু কয়লা সংরক্ষণের জন্য চারটি কোল শেড (গুদামের মেঝে) তৈরির কাজে ব্যবহৃত হবে। এটি জ্বালানি কয়লা নয়। কর্তৃপক্ষ আরো বলে, আগামী ডিসেম্বরের যে কোনো সময়ে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র উৎপাদনে যাবে। তবে তারিখ নির্ধারণ হয়নি। ডিসেম্বরে উৎপাদনে যাওয়ার সব প্রস্তুতি নিয়ে দ্রুত গতিতে কাজ চলছে। এরই মধ্যে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন দুটি ইউনিটের প্রায় ৬৮ ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। তবে করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে কাজ কিছুটা পিছিয়ে গেছে।
আগামী ডিসেম্বরে এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি উৎপাদনে গেলে প্রতিদিন জ্বালানি হিসেবে ১০ থেকে ১২ হাজার টন কয়লার প্রয়োজন হবে।
বাগেরহাটের রামপালের কয়লা ভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৩ হাজার ৭৫২ টন কয়লা নিয়ে ভারতের কলকাতা বন্দর থেকে ছেড়ে আসা তিনটি কার্গো জাহাজ আজ সোমবার ভোরে মোংলা বন্দরে এসে পৌঁছেছে। এখানে মোংলা কাস্টমসের যাবতীয় কার্যপ্রক্রিয়া শেষে এ কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রে খালাস করা হবে। তবে এ কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি হিসেবে নয়, ব্যবহৃত হবে কেন্দ্রটিতে কয়লা রাখার গোডাউনের (কোল শেড) মেঝে নির্মাণের জন্য।
রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র কর্তৃপক্ষ জানায়, গত ৩ জুলাই কলকাতার শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি পোর্টের (কলকাতা পোর্ট) নেতাজি সুভাষ ডক (এনএসডি) থেকে প্রথম কার্গো জাহাজ এমভি শ্যামল বাংলায় ১ হাজার ৮৫৫ টন কয়লা বোঝাই হয়। এরপর ৪ জুলাই এমভি এনামুল হোসেন জাহাজে ১ হাজার ২২২ টন ও ৫ জুলাই এমভি আল–বেরুনী সৈকত–০২ জাহাজে ৬৭৫ টন কয়লা বোঝাই হয়। এরপর জাহাজ তিনটি গত ৮ জুলাই কলকাতা বন্দর থেকে ছেড়ে সে দেশের বজবজ, ঘোড়ামারা, নামখানা, বাগানবাড়ী, মন্দির, হেমনগর ও আংটিহারা হয়ে ১৯ জুলাই এদেশের মোংলা বন্দরে এসে পোঁছায়।
এর আগে গত ৩ জুলাই কলকাতা বন্দরে এ কয়লা রপ্তানির প্রথম চালানের উদ্বোধন করেন কলকাতা বন্দরের চেয়ারম্যান বিনীত কুমার।
বাগেরহাটের রামপালে এ তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রটি তৈরি করছে বাংলাদেশ ও ভারত ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড। ভারতের ন্যাশনাল থার্মাল পাওয়ার করপোরেশন লিমিটেড (এনটিপিসি) ও বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড (পিডিবি) এখানে বিনিয়োগ করেছে।
রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র কর্তৃপক্ষ আরও জানায়, রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে জ্বালানি হিসেবে খুবই উন্নতমানের কয়লা ব্যবহার করা হবে। এখন যে কয়লা আনা হয়েছে এটি দিয়ে শুধু কয়লা সংরক্ষণের জন্য চারটি কোল শেড (গুদামের মেঝে) তৈরির কাজে ব্যবহৃত হবে। এটি জ্বালানি কয়লা নয়। কর্তৃপক্ষ আরো বলে, আগামী ডিসেম্বরের যে কোনো সময়ে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র উৎপাদনে যাবে। তবে তারিখ নির্ধারণ হয়নি। ডিসেম্বরে উৎপাদনে যাওয়ার সব প্রস্তুতি নিয়ে দ্রুত গতিতে কাজ চলছে। এরই মধ্যে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন দুটি ইউনিটের প্রায় ৬৮ ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। তবে করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে কাজ কিছুটা পিছিয়ে গেছে।
আগামী ডিসেম্বরে এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি উৎপাদনে গেলে প্রতিদিন জ্বালানি হিসেবে ১০ থেকে ১২ হাজার টন কয়লার প্রয়োজন হবে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। রোববার (২৪ নভেম্বর) আইন মন্ত্রণালয় থেকে এই সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়
২ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর দায়িত্ব নিয়ে তড়িঘড়ি করে বেশির ভাগ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার। নতুন ডিসিদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে এখন নানা রকম অভিযোগ আসছে। এই অবস্থায় নতুন কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে ডিসি নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগেসংবিধান সংস্কারে গঠিত কমিশন চলতি নভেম্বর মাসের মধ্যে অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা শেষ করবে বলে জানিয়েছেন কমিশনটির প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘যদি কোনো ধরনের অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতির সৃষ্টি না হয় তাহলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সুপারিশের খসড়া প্রকাশ করা সম্ভব হবে। সুপারিশ চূড়ান্ত করে সরকারের কাছে দে
৩ ঘণ্টা আগেজাপান বাংলাদেশে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তন নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি জানান, জাপান অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে সহায়তা করতে প্রস্তুত এবং দুই দেশের ঐতিহাসিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে