নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্থগিতাদেশ অমান্য করে রাজধানীর মুগদা সড়কের দুপাশে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করায় আদালত অবমাননার রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) চেয়ারম্যান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, স্থানীয় কাউন্সিলরসহ সংশ্লিষ্ট আটজনকে আগামী ১০ দিনের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
এই সংক্রান্ত আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ সোমবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসেন দোলনের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ফিদা এম কামাল, সঙ্গে ছিলেন মো. মশিহুর রহমান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়। আর সিটি করপোরেশনের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মেছবাহুর রহমান।
আদেশের পর মো. মশিহুর রহমান বলেন, স্থগিতাদেশ অমান্য করে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করায় হাইকোর্ট ১০ দিনের রুল জারি করেছেন।
শুনানিতে রিট আবেদনকারীদের আইনজীবী ফিদা এম কামাল বলেন, আদালতের আদেশকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে ভাঙচুর চালানো হয়েছে। ভাঙচুরের আগে নোটিশ দিতে হবে। অধিগ্রহণ করতে হলেও নিয়ম অনুযায়ী করতে হবে। এ সময় সিটি করপোরেশনের আইনজীবী আদালতে বলেন, আদালতের আদেশের পর কোনো উচ্ছেদ হয়নি।
ফিদা এম কামাল বলেন, ‘আমাদের কাছে ভাঙচুরের ভিডিও আছে।’ এ সময় আদালত বলেন, ‘ঠিক আছে এখানে ভিডিও দেখার সুযোগ আছে। প্রয়োজনে আমরা দেখব। শুধু বিচার করলেই হবে না, মানুষকে দেখাতেও হবে।’ পরে হাইকোর্ট রুল জারি করেন।
এর আগে স্থানীয় বাসিন্দা সালাউদ্দিন ও মাহবুবুর রহমানসহ ৩২ জন রিট করেন। ওই রিট শুনানী করে মুগদা সড়কের দুপাশে উচ্ছেদ অভিযান স্থগিত করতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে উচ্ছেদের আগে জমির মূল্য পরিশোধ এবং ক্ষতিপূরণ দিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুলও জারি করা হয়। তবে ওই স্থগিতাদেশের পরও উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করায় আদালত অবমাননার অভিযোগ দায়ের করেন আবেদনকারীরা।
স্থগিতাদেশ অমান্য করে রাজধানীর মুগদা সড়কের দুপাশে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করায় আদালত অবমাননার রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) চেয়ারম্যান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, স্থানীয় কাউন্সিলরসহ সংশ্লিষ্ট আটজনকে আগামী ১০ দিনের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
এই সংক্রান্ত আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ সোমবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসেন দোলনের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ফিদা এম কামাল, সঙ্গে ছিলেন মো. মশিহুর রহমান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়। আর সিটি করপোরেশনের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মেছবাহুর রহমান।
আদেশের পর মো. মশিহুর রহমান বলেন, স্থগিতাদেশ অমান্য করে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করায় হাইকোর্ট ১০ দিনের রুল জারি করেছেন।
শুনানিতে রিট আবেদনকারীদের আইনজীবী ফিদা এম কামাল বলেন, আদালতের আদেশকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে ভাঙচুর চালানো হয়েছে। ভাঙচুরের আগে নোটিশ দিতে হবে। অধিগ্রহণ করতে হলেও নিয়ম অনুযায়ী করতে হবে। এ সময় সিটি করপোরেশনের আইনজীবী আদালতে বলেন, আদালতের আদেশের পর কোনো উচ্ছেদ হয়নি।
ফিদা এম কামাল বলেন, ‘আমাদের কাছে ভাঙচুরের ভিডিও আছে।’ এ সময় আদালত বলেন, ‘ঠিক আছে এখানে ভিডিও দেখার সুযোগ আছে। প্রয়োজনে আমরা দেখব। শুধু বিচার করলেই হবে না, মানুষকে দেখাতেও হবে।’ পরে হাইকোর্ট রুল জারি করেন।
এর আগে স্থানীয় বাসিন্দা সালাউদ্দিন ও মাহবুবুর রহমানসহ ৩২ জন রিট করেন। ওই রিট শুনানী করে মুগদা সড়কের দুপাশে উচ্ছেদ অভিযান স্থগিত করতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে উচ্ছেদের আগে জমির মূল্য পরিশোধ এবং ক্ষতিপূরণ দিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুলও জারি করা হয়। তবে ওই স্থগিতাদেশের পরও উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করায় আদালত অবমাননার অভিযোগ দায়ের করেন আবেদনকারীরা।
সারা দেশে আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে মশার উৎপাত। কয়েক মাস ধরে এমন উৎপাতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে জনজীবন। রাজধানীতে দিনের বেলায় কোনো রকমে টিকতে পারলেও সন্ধ্যা হওয়ার পরপর ঘরে-বাইরে মশার যন্ত্রণায় দাঁড়ানোই দায় হয়ে পড়ে। এ অবস্থায় আসন্ন গরমের মৌসুমে মশাবাহিত রোগের প্রকোপ বাড়ার আশঙ্কা করছেন জনস্বাস্থ্যবিদেরা।
৫ ঘণ্টা আগেশুধু রাত নয়, দিনদুপুরেও মহাসড়কে বাসে ডাকাতি হয়েছে। রাতে সড়ক-মহাসড়কে বাসসহ যানবাহনে একের পর এক ডাকাতিতে তৈরি হওয়া আতঙ্কে নতুন মাত্রা যুক্ত করেছে গত রোববার ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে বেলা দুইটায় সাভারের রেডিও কলোনি এলাকার এই ডাকাতি। রাতের মতো দিনেও যেন অরক্ষিত মহাসড়ক।
৫ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং ভোট সম্ভবত এই বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে।
৯ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এমন একটি সমাজ গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন, যেখানে কোনো বেওয়ারিশ লাশ থাকবে না। তিনি বলেছেন, ‘এমন এক সমাজ চাই, যেখানে বেওয়ারিশ লাশ যেন না থাকে। আমাদের লক্ষ্যও সেটি।’
৯ ঘণ্টা আগে