নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারি চাকরিতে যেসব শূন্য পদ রয়েছে, তা দ্রুত পূরণের জন্য মন্ত্রণালয়গুলোকে সুপারিশ করেছে সংসদীয় কমিটি। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদ ভবনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ সুপারিশ করা হয়। সংসদ সচিবালয় থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বৈঠকে উপস্থিত এক সদস্য আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বৈঠকে মন্ত্রণালয়গুলোর শূন্য পদ পূরণের বিষয়েই আলোচনা হয়েছে। সেখানে জনগুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের নিয়োগে অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। আজকের (বৃহস্পতিবার) বৈঠকে শূন্য পদের সংখ্যা বলা হলেও মন্ত্রণালয়ভিত্তিক তথ্য দেওয়া হয়নি। তাই আগামী বৈঠকে মন্ত্রণালয়ভিত্তিক শূন্য পদের সংখ্যা উপস্থাপনের জন্য বলা হয়েছে। আর শূন্যপদ পূরণে কী কী বাধা রয়েছে, সেটা নিয়ে আগামী বৈঠকে আলোচনা হবে।’
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে মোট ৫৮টি মন্ত্রণালয় বা বিভাগের ১৯ লাখ ১৬ হাজার ৫১৯ অনুমোদিত পদের মধ্যে ১৫ লাখ ৪৬ হাজার ৭২ পদ পূরণ হয়েছে। ফাঁকা রয়েছে তিন লাখ ৭০ হাজার ৪৪৭ পদ। কমিটি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়সহ অন্যান্য মন্ত্রণালয় বা বিভাগ এবং অধীনস্থ প্রতিষ্ঠানসমূহের অনুমোদিত ও শূন্য পদ পূরণকল্পে গুরুত্ব অনুযায়ী মন্ত্রণালয় বা বিভাগ নির্বাচন করে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করে।
এ ছাড়া আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক করে মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে যে নিয়োগ দেওয়া হয় (১৩-২০ গ্রেড), সেগুলোর শূন্যপদ পূরণের লক্ষ্যে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করে।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, কমিটির আগের বৈঠকে সরকারের মন্ত্রণালয়গুলোতে কতটি পদ ফাঁকা এবং পূরণে কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, তা জানতে চাওয়া হয়। বৃহস্পতিবারের বৈঠকে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ সুপারিশের বাস্তবায়ন অগ্রগতি উপস্থাপন করা হয়। পরে বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয় বলে জানা গেছে।
কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ সাদিকের সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও অংশগ্রহণ করেন—কমিটির সদস্য ও জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, নূর-ই-আলম চৌধুরী, বীরেন শিকদার, মেহের আফরোজ, শরীফ আহমেদ, মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, শাহদাব আকবর, আসাদুজ্জামান আসাদ এবং শাহ সারোয়ার কবীর।
সরকারি চাকরিতে যেসব শূন্য পদ রয়েছে, তা দ্রুত পূরণের জন্য মন্ত্রণালয়গুলোকে সুপারিশ করেছে সংসদীয় কমিটি। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদ ভবনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ সুপারিশ করা হয়। সংসদ সচিবালয় থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বৈঠকে উপস্থিত এক সদস্য আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বৈঠকে মন্ত্রণালয়গুলোর শূন্য পদ পূরণের বিষয়েই আলোচনা হয়েছে। সেখানে জনগুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের নিয়োগে অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। আজকের (বৃহস্পতিবার) বৈঠকে শূন্য পদের সংখ্যা বলা হলেও মন্ত্রণালয়ভিত্তিক তথ্য দেওয়া হয়নি। তাই আগামী বৈঠকে মন্ত্রণালয়ভিত্তিক শূন্য পদের সংখ্যা উপস্থাপনের জন্য বলা হয়েছে। আর শূন্যপদ পূরণে কী কী বাধা রয়েছে, সেটা নিয়ে আগামী বৈঠকে আলোচনা হবে।’
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে মোট ৫৮টি মন্ত্রণালয় বা বিভাগের ১৯ লাখ ১৬ হাজার ৫১৯ অনুমোদিত পদের মধ্যে ১৫ লাখ ৪৬ হাজার ৭২ পদ পূরণ হয়েছে। ফাঁকা রয়েছে তিন লাখ ৭০ হাজার ৪৪৭ পদ। কমিটি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়সহ অন্যান্য মন্ত্রণালয় বা বিভাগ এবং অধীনস্থ প্রতিষ্ঠানসমূহের অনুমোদিত ও শূন্য পদ পূরণকল্পে গুরুত্ব অনুযায়ী মন্ত্রণালয় বা বিভাগ নির্বাচন করে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করে।
এ ছাড়া আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক করে মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে যে নিয়োগ দেওয়া হয় (১৩-২০ গ্রেড), সেগুলোর শূন্যপদ পূরণের লক্ষ্যে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করে।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, কমিটির আগের বৈঠকে সরকারের মন্ত্রণালয়গুলোতে কতটি পদ ফাঁকা এবং পূরণে কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, তা জানতে চাওয়া হয়। বৃহস্পতিবারের বৈঠকে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ সুপারিশের বাস্তবায়ন অগ্রগতি উপস্থাপন করা হয়। পরে বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয় বলে জানা গেছে।
কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ সাদিকের সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও অংশগ্রহণ করেন—কমিটির সদস্য ও জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, নূর-ই-আলম চৌধুরী, বীরেন শিকদার, মেহের আফরোজ, শরীফ আহমেদ, মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, শাহদাব আকবর, আসাদুজ্জামান আসাদ এবং শাহ সারোয়ার কবীর।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৩ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৪ ঘণ্টা আগে