বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
বাংলাদেশের উজানে দার্জিলিংয়ে খাল খননের মাধ্যমে তিস্তা নদীর পানি সরিয়ে নেওয়ার খবরের সত্যতা যাচাই করছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ভারতের সংশ্লিষ্ট পক্ষের থেকে যাচাইয়ের পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে ঢাকা।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত সাপ্তাহিক সংবাদ ব্রিফিংয়ে মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এবং জনকূটনীতি বিভাগের মহাপরিচালক সেহেলী সাবরীন এ কথা জানান।
সেহেলী সাবরীন বলেন, পশ্চিমবঙ্গে খাল খননের মধ্য দিয়ে তিস্তার পানি সরিয়ে নিচ্ছে ভারত, প্রকাশিত এমন খবরের সত্যতা যাচাই করা হবে। বিষয়টি ভারতের সংশ্লিষ্ট পক্ষের থেকে যাচাইয়ের পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে ঢাকা। প্রতিবেশী দেশটির সঙ্গে সুসম্পর্কের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘যে কোনো সমস্যা আলোচনার মাধ্যমে সমাধানে আগ্রহী বাংলাদেশ।’
প্রসঙ্গত, গত ১৩ মার্চ ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়, দার্জিলিংয়ে পরিকল্পিত ৩টি জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের মধ্যে দুটি কারণে তিস্তার পানি প্রবাহ আরও কমে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বিশেষ করে ডিসেম্বর-এপ্রিল মাসে, যখন বাংলাদেশে সেচের জন্য পানির চাহিদা বেশি থাকে। পশ্চিমবঙ্গ সরকার তিস্তা লো ড্যাম প্রকল্প (টিএলডিপি) ১ ও ২ এর ওপর একটি বিশদ প্রকল্প প্রতিবেদন (ডিপিআর) তৈরির নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে। বড় রঙ্গিত নদীর ওপর পরিকল্পিত এই ২ জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের সম্মিলিত সক্ষমতা হবে ৭১ মেগাওয়াট।
দ্য টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়, টিএলডিপি-১ ও ২ নিয়ে অনেক আগ্রহ তৈরি হয়েছে। কারণ, বড় রঙ্গিত নদী বাংলাদেশে প্রবাহিত তিস্তার সঙ্গে মিলিত হয়েছে। তিস্তার পানিতে বাংলাদেশের অধিকার আছে এবং তিস্তার পানি বণ্টন নিয়ে ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে চুক্তি সই হওয়ার কথা থাকলেও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরোধিতার কারণে তা স্থগিত হয়।
এদিকে আগামী ২২-২৩ মার্চ জাতিসংঘের সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ইউএন ২০২৩ ওয়াটার কনফারেন্স। নেদারল্যান্ডস ও তাজিকিস্তানের যৌথ সভাপতিত্বে এই সম্মেলনে বাংলাদেশও অংশ নিচ্ছে। সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে পানি বিষয়ক অভিযোজনে বাংলাদেশের নিজস্ব অভিজ্ঞতাগুলো তুলে ধরবেন। এ ছাড়া ভবিষ্যতে পানির প্রাপ্যতা এবং সামগ্রিকভাবে পানি ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনায় অংশ নেবে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের উজানে দার্জিলিংয়ে খাল খননের মাধ্যমে তিস্তা নদীর পানি সরিয়ে নেওয়ার খবরের সত্যতা যাচাই করছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ভারতের সংশ্লিষ্ট পক্ষের থেকে যাচাইয়ের পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে ঢাকা।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত সাপ্তাহিক সংবাদ ব্রিফিংয়ে মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এবং জনকূটনীতি বিভাগের মহাপরিচালক সেহেলী সাবরীন এ কথা জানান।
সেহেলী সাবরীন বলেন, পশ্চিমবঙ্গে খাল খননের মধ্য দিয়ে তিস্তার পানি সরিয়ে নিচ্ছে ভারত, প্রকাশিত এমন খবরের সত্যতা যাচাই করা হবে। বিষয়টি ভারতের সংশ্লিষ্ট পক্ষের থেকে যাচাইয়ের পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে ঢাকা। প্রতিবেশী দেশটির সঙ্গে সুসম্পর্কের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘যে কোনো সমস্যা আলোচনার মাধ্যমে সমাধানে আগ্রহী বাংলাদেশ।’
প্রসঙ্গত, গত ১৩ মার্চ ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়, দার্জিলিংয়ে পরিকল্পিত ৩টি জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের মধ্যে দুটি কারণে তিস্তার পানি প্রবাহ আরও কমে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বিশেষ করে ডিসেম্বর-এপ্রিল মাসে, যখন বাংলাদেশে সেচের জন্য পানির চাহিদা বেশি থাকে। পশ্চিমবঙ্গ সরকার তিস্তা লো ড্যাম প্রকল্প (টিএলডিপি) ১ ও ২ এর ওপর একটি বিশদ প্রকল্প প্রতিবেদন (ডিপিআর) তৈরির নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে। বড় রঙ্গিত নদীর ওপর পরিকল্পিত এই ২ জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের সম্মিলিত সক্ষমতা হবে ৭১ মেগাওয়াট।
দ্য টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়, টিএলডিপি-১ ও ২ নিয়ে অনেক আগ্রহ তৈরি হয়েছে। কারণ, বড় রঙ্গিত নদী বাংলাদেশে প্রবাহিত তিস্তার সঙ্গে মিলিত হয়েছে। তিস্তার পানিতে বাংলাদেশের অধিকার আছে এবং তিস্তার পানি বণ্টন নিয়ে ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে চুক্তি সই হওয়ার কথা থাকলেও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরোধিতার কারণে তা স্থগিত হয়।
এদিকে আগামী ২২-২৩ মার্চ জাতিসংঘের সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ইউএন ২০২৩ ওয়াটার কনফারেন্স। নেদারল্যান্ডস ও তাজিকিস্তানের যৌথ সভাপতিত্বে এই সম্মেলনে বাংলাদেশও অংশ নিচ্ছে। সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে পানি বিষয়ক অভিযোজনে বাংলাদেশের নিজস্ব অভিজ্ঞতাগুলো তুলে ধরবেন। এ ছাড়া ভবিষ্যতে পানির প্রাপ্যতা এবং সামগ্রিকভাবে পানি ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনায় অংশ নেবে বাংলাদেশ।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। রোববার (২৪ নভেম্বর) আইন মন্ত্রণালয় থেকে এই সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়
৮ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর দায়িত্ব নিয়ে তড়িঘড়ি করে বেশির ভাগ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার। নতুন ডিসিদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে এখন নানা রকম অভিযোগ আসছে। এই অবস্থায় নতুন কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে ডিসি নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
৮ ঘণ্টা আগেসংবিধান সংস্কারে গঠিত কমিশন চলতি নভেম্বর মাসের মধ্যে অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা শেষ করবে বলে জানিয়েছেন কমিশনটির প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘যদি কোনো ধরনের অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতির সৃষ্টি না হয় তাহলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সুপারিশের খসড়া প্রকাশ করা সম্ভব হবে। সুপারিশ চূড়ান্ত করে সরকারের কাছে দে
৯ ঘণ্টা আগেজাপান বাংলাদেশে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তন নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি জানান, জাপান অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে সহায়তা করতে প্রস্তুত এবং দুই দেশের ঐতিহাসিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে