নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন অসত্য, বিভ্রান্তকর, কুরুচিপূর্ণ ও বানোয়াট তথ্য-উপাত্ত ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট/শেয়ার করতে নিষেধ করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। এর কোনো ব্যত্যয় ঘটলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইন মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানানো হয়েছে।
গত বুধবার অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. হামিদুল হকের সই করা এক অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা যায়।
এতে বলা হয়, বর্তমানে অবাধ তথ্য প্রবাহের যুগে সরকারি, বেসরকারি নির্বিশেষে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর ও মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং শিক্ষকগণও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করেন। সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, কোটা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে কিছু কিছু স্বার্থান্বেষী ব্যক্তি/গোষ্ঠী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন অসত্য, বিভ্রান্তকর, কুরুচিপূর্ণ ও বানোয়াট তথ্য-উপাত্ত ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট/শেয়ার করে সরকারকে হেয় প্রতিপন্ন করার অসৎ উদ্দেশ্যে লিপ্ত রয়েছেন। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর দেশের অন্যতম বৃহৎ সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং এ অধিদপ্তরের আওতায় বর্তমানে প্রায় পাঁচ লাখের কাছাকাছি শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী কর্মরত রয়েছেন। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসাবে সরকারের কোনো আদেশ, নিষেধ বা কার্যক্রম সম্পর্কে সমালোচনা করা বা সরকারি কোনো কার্যক্রম বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নেতিবাচক পোস্ট/শেয়ার করা ‘সরকারী কর্মচারী আচরণ বিধিমালা-১৯৭৯’ এর পরিপন্থী।
আরও বলা হয়, এর আগেও প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারী-শিক্ষকেরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার সংক্রান্ত বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জারি করা সরকারি প্রতিষ্ঠানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার নির্দেশিকা, ২০১৯ (পরিমার্জিত সংস্করণ) এ বর্ণিত বিধান অনুসরণ করা বাধ্যতামূলক এবং ইতিপূর্বে এ অধিদপ্তরে থেকে বহুবার বিষয়টি চিঠির মাধ্যমে সব শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরকে অবহিত করা হয়েছে।
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন অসত্য, বিভ্রান্তকর, কুরুচিপূর্ণ ও বানোয়াট তথ্য-উপাত্ত ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট/শেয়ার করতে নিষেধ করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। এর কোনো ব্যত্যয় ঘটলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইন মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানানো হয়েছে।
গত বুধবার অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. হামিদুল হকের সই করা এক অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা যায়।
এতে বলা হয়, বর্তমানে অবাধ তথ্য প্রবাহের যুগে সরকারি, বেসরকারি নির্বিশেষে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর ও মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং শিক্ষকগণও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করেন। সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, কোটা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে কিছু কিছু স্বার্থান্বেষী ব্যক্তি/গোষ্ঠী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন অসত্য, বিভ্রান্তকর, কুরুচিপূর্ণ ও বানোয়াট তথ্য-উপাত্ত ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট/শেয়ার করে সরকারকে হেয় প্রতিপন্ন করার অসৎ উদ্দেশ্যে লিপ্ত রয়েছেন। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর দেশের অন্যতম বৃহৎ সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং এ অধিদপ্তরের আওতায় বর্তমানে প্রায় পাঁচ লাখের কাছাকাছি শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী কর্মরত রয়েছেন। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসাবে সরকারের কোনো আদেশ, নিষেধ বা কার্যক্রম সম্পর্কে সমালোচনা করা বা সরকারি কোনো কার্যক্রম বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নেতিবাচক পোস্ট/শেয়ার করা ‘সরকারী কর্মচারী আচরণ বিধিমালা-১৯৭৯’ এর পরিপন্থী।
আরও বলা হয়, এর আগেও প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারী-শিক্ষকেরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার সংক্রান্ত বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জারি করা সরকারি প্রতিষ্ঠানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার নির্দেশিকা, ২০১৯ (পরিমার্জিত সংস্করণ) এ বর্ণিত বিধান অনুসরণ করা বাধ্যতামূলক এবং ইতিপূর্বে এ অধিদপ্তরে থেকে বহুবার বিষয়টি চিঠির মাধ্যমে সব শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরকে অবহিত করা হয়েছে।
ভোটার তালিকা হালনাগাদের জন্য আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে নাগরিকের তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু করবেন তথ্য সংগ্রহকারীরা। জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের মধ্যে অনেকেই এখনো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাঁদের তথ্য...
২০ মিনিট আগেনির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের গত ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সরকারের কাছে প্রতিবেদন দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু কাজ শেষ না হওয়ায় গত ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত এর মেয়াদ বাড়ানো হয়।
৪২ মিনিট আগেজুলাই–আগস্ট গণ–অভ্যুত্থানে আহতদের পুনর্বাসনের জন্য জীবনবৃত্তান্ত (সিভি) আহ্বান করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ‘জুলাই গণ–অভ্যুত্থান বিষয়ক বিশেষ সেল’।
১ ঘণ্টা আগেবগুড়া সেনানিবাসে সাঁজোয়া কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্মেলনে সেনাপ্রধান সাঁজোয়া কোরের আধুনিক প্রশিক্ষণ ও সক্ষমতা বৃদ্ধির ওপর জোর দেন। পাশাপাশি নবনিযুক্ত কর্নেল কমান্ড্যান্ট মেজর জেনারেল মো. হাবীব উল্লাহর দায়িত্ব গ্রহণ উপলক্ষে গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে