কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
সন্ত্রাসী হামলার আশঙ্কা তুলে ধরে নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে বলেছে যুক্তরাজ্য। বিশেষ করে কয়েকটি এলাকায় অপ্রয়োজনীয় ভ্রমণ এড়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ সতর্কতা জারি করে।
ফরেন, কমনওয়েলথ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অফিসের (এফসিডিও) বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সন্ত্রাসীরা বাংলাদেশের ভেতরে হামলা চালাতে পারে। বাংলাদেশের কয়েকটি এলাকায় নিরাপত্তার ঝুঁকি আছে। সাম্প্রতিক ঘটনাবলী ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এফসিডিও জানিয়েছে, বাংলাদেশের কিছু এলাকায় সহিংসতা এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের আশঙ্কা রয়েছে। এছাড়া স্থানীয় বিরোধ ও নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনাও এই সতর্কতা জারিতে ভূমিকা রেখেছে। দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের কিছু অংশ এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে ভ্রমণকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
ব্রিটিশ নাগরিকদের জরুরি প্রয়োজনে ভ্রমণের সময় সর্বদা সতর্ক থাকা এবং স্থানীয় প্রশাসনের নির্দেশনা মেনে চলার আহ্বান জানানো হয়েছে। নিরাপত্তাজনিত তথ্য জানার জন্য এফসিডিওর ওয়েবসাইট নিয়মিত পরিদর্শনের কথাও বলা হয়েছে।
বাংলাদেশে সামগ্রিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি উন্নত করতে স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক অংশীদারদের কার্যকর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
যুক্তরাজ্য বলছে, গত জুলাই–আগস্ট মাসে বাংলাদেশে সহিংস ঘটনা ঘটনা ঘটেছে। তারপর থেকেই রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থির রয়েছে। বিক্ষোভ সমাবেশ হচ্ছে। বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে যে কোনো সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষ হতে পারে। সহিংসতা, ভাঙচুর, যানবাহন ও সম্পত্তিতে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটতে পারে। প্রাণহানির ঝুঁকিও আছে।
হালনাগাদ ভ্রমণ সতর্কতায় বলা হয়, বাংলাদেশে নির্বিচার সন্ত্রাসী হামলা চালানো হতে পারে। জনাকীর্ণ এলাকা, ধর্মীয় স্থাপনা ও রাজনৈতিক সভা–সমাবেশসহ বিভিন্ন জায়গায় এই হামলা হতে পারে।
যুক্তরাজ্যের হাইকমিশন বলেছে, কিছু গোষ্ঠী এমন ব্যক্তিদের টার্গেট করেছে, যাঁদের ইসলামপরিপন্থী জীবনাচরণ ও মতামত রয়েছে বলে তারা মনে করে।
হাইকমিশন আরও বলেছে, মাঝেমধ্যে সংখ্যালঘু ধর্মীয় গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে হামলা হয়েছে এবং পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীকে টার্গেট করা হয়েছে। প্রধান শহরগুলোতে এসব হামলায় বিস্ফোরক ব্যবহার করা হয়েছে।
যুক্তরাজ্যের নাগরিকদের বিক্ষোভ সমাবেশ নজরে এলে নিরাপদ স্থানে সরে যেতে ও সতর্কতার সঙ্গে চলতে বলা হয়েছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া জানা যায়নি। তবে বাংলাদেশে ব্রিটিশ হাইকমিশনের সঙ্গে স্থানীয় প্রশাসন নিরাপত্তা পরিস্থিতি উন্নত করতে যোগাযোগ রক্ষা করছে।
ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দপ্তর বলছে, পরিকল্পিত হামলা নস্যাৎ করতে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ তৎপর রয়েছে। অল্প সময়ের নোটিশে নিরাপত্তা বাহিনীর উপস্থিতি বাড়ানো ও মানুষের চলাচলের ওপর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হতে পারে।
সন্ত্রাসী হামলার আশঙ্কা তুলে ধরে নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে বলেছে যুক্তরাজ্য। বিশেষ করে কয়েকটি এলাকায় অপ্রয়োজনীয় ভ্রমণ এড়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ সতর্কতা জারি করে।
ফরেন, কমনওয়েলথ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অফিসের (এফসিডিও) বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সন্ত্রাসীরা বাংলাদেশের ভেতরে হামলা চালাতে পারে। বাংলাদেশের কয়েকটি এলাকায় নিরাপত্তার ঝুঁকি আছে। সাম্প্রতিক ঘটনাবলী ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এফসিডিও জানিয়েছে, বাংলাদেশের কিছু এলাকায় সহিংসতা এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের আশঙ্কা রয়েছে। এছাড়া স্থানীয় বিরোধ ও নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনাও এই সতর্কতা জারিতে ভূমিকা রেখেছে। দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের কিছু অংশ এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে ভ্রমণকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
ব্রিটিশ নাগরিকদের জরুরি প্রয়োজনে ভ্রমণের সময় সর্বদা সতর্ক থাকা এবং স্থানীয় প্রশাসনের নির্দেশনা মেনে চলার আহ্বান জানানো হয়েছে। নিরাপত্তাজনিত তথ্য জানার জন্য এফসিডিওর ওয়েবসাইট নিয়মিত পরিদর্শনের কথাও বলা হয়েছে।
বাংলাদেশে সামগ্রিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি উন্নত করতে স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক অংশীদারদের কার্যকর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
যুক্তরাজ্য বলছে, গত জুলাই–আগস্ট মাসে বাংলাদেশে সহিংস ঘটনা ঘটনা ঘটেছে। তারপর থেকেই রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থির রয়েছে। বিক্ষোভ সমাবেশ হচ্ছে। বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে যে কোনো সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষ হতে পারে। সহিংসতা, ভাঙচুর, যানবাহন ও সম্পত্তিতে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটতে পারে। প্রাণহানির ঝুঁকিও আছে।
হালনাগাদ ভ্রমণ সতর্কতায় বলা হয়, বাংলাদেশে নির্বিচার সন্ত্রাসী হামলা চালানো হতে পারে। জনাকীর্ণ এলাকা, ধর্মীয় স্থাপনা ও রাজনৈতিক সভা–সমাবেশসহ বিভিন্ন জায়গায় এই হামলা হতে পারে।
যুক্তরাজ্যের হাইকমিশন বলেছে, কিছু গোষ্ঠী এমন ব্যক্তিদের টার্গেট করেছে, যাঁদের ইসলামপরিপন্থী জীবনাচরণ ও মতামত রয়েছে বলে তারা মনে করে।
হাইকমিশন আরও বলেছে, মাঝেমধ্যে সংখ্যালঘু ধর্মীয় গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে হামলা হয়েছে এবং পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীকে টার্গেট করা হয়েছে। প্রধান শহরগুলোতে এসব হামলায় বিস্ফোরক ব্যবহার করা হয়েছে।
যুক্তরাজ্যের নাগরিকদের বিক্ষোভ সমাবেশ নজরে এলে নিরাপদ স্থানে সরে যেতে ও সতর্কতার সঙ্গে চলতে বলা হয়েছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া জানা যায়নি। তবে বাংলাদেশে ব্রিটিশ হাইকমিশনের সঙ্গে স্থানীয় প্রশাসন নিরাপত্তা পরিস্থিতি উন্নত করতে যোগাযোগ রক্ষা করছে।
ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দপ্তর বলছে, পরিকল্পিত হামলা নস্যাৎ করতে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ তৎপর রয়েছে। অল্প সময়ের নোটিশে নিরাপত্তা বাহিনীর উপস্থিতি বাড়ানো ও মানুষের চলাচলের ওপর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হতে পারে।
হারিছ চৌধুরীর পরিচয় নির্ধারণে কবর থেকে দেহাবশেষ তুলে করা ডিএনএ টেস্টের ফল তার পরিবারের সঙ্গে মিলেছে। এতে প্রমাণিত হয়েছে মাহমুদুর রহমান পরিচয়ে ঢাকার সাভারে কবর দেওয়া ব্যক্তিই সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব আবুল হারিছ চৌধুরী।
১৭ মিনিট আগেছাত্র-জনতার আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গুমের ঘটনা তদন্তে গঠিত কমিশনের মেয়াদ তিন মাস বাড়ানো হয়েছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ গতকাল মঙ্গলবার এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ মার্চ পর্যন্ত বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
২৪ মিনিট আগেগত ৫ আগস্ট পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ২ হাজার ২০০ জন কারাবন্দী পালিয়েছিল। এর মধ্যে ৭০ জঙ্গিসহ ৭০০ বন্দী এখনো পলাতক রয়েছে বলে জানিয়েছেন কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন।
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, ভারতের উচিত বাংলাদেশের নতুন বাস্তবতা উপলব্ধি করা এবং দ্ব্যর্থহীনভাবে বাংলাদেশে জুলাই অভ্যুত্থান এবং ছাত্র-জনতার গণতান্ত্রিক সংগ্রামকে স্বীকৃতি দেওয়া। উপদেষ্টা আজ বুধবার সকাল ৬টার দিকে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে এক পোস্টে এ কথা বলেন...
২ ঘণ্টা আগে