অনলাইন ডেস্ক
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার জন্য লিটমাস টেস্ট হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। চলতি মাসের ৮ থেকে ১২ তারিখ পর্যন্ত ঢাকা সফর করে যুক্তরাষ্ট্রের থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই) ও ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউটের (এনডিআই) একটি যৌথ প্রতিনিধিদল। সেই সফরের মূল্যায়নের পরিপ্রেক্ষিতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে প্রতিনিধিদল। সেখানেই এ কথা বলা হয়।
আইআরআইয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশের শক্তিশালী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের দৃঢ় ঐতিহ্য দেশটির উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার লক্ষ্যে ভিশন-২০৪১ বাস্তবায়নের জন্য একটি শক্তিশালী ভিত্তি স্থাপন করেছে। কিন্তু বর্তমান রাজনৈতিক পরিবেশ সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে বেশ কয়েকটি চ্যালেঞ্জ উপস্থাপন করে, যার মধ্য আপসহীন মনোভাব, রাজনীতিতে একক দলকে সুবিধা দেওয়া, উসকানিমূলক বক্তব্য, রাজনৈতিক সহিংসতা, ব্যাপক অনিশ্চয়তা ও ভয়ের পরিবেশ, সংকুচিত জনপরিসর ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং নাগরিক, রাজনীতিবিদ ও সমাজের অন্যান্য স্তরের মানুষের মধ্যে আস্থার ঘাটতি উল্লেখযোগ্য।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘নারী, যুবসমাজ ও সমাজের অন্যান্য প্রান্তিক গোষ্ঠীও রাজনীতি ও জনপরিসরে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য বাধার সম্মুখীন হয়। বাংলাদেশ ইতিহাসের সন্ধিক্ষণে অবস্থান করছে এবং আসন্ন নির্বাচন দেশটির গণতান্ত্রিক, অংশগ্রহণমূলক ও প্রতিযোগিতামূলক রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার প্রতি অঙ্গীকারের একটি লিটমাস পরীক্ষা হিসেবে হাজির হয়েছে।’
বাংলাদেশের নির্বাচনী প্রক্রিয়া নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক সাবেক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী কার্ল এফ ইন্ডারফুর্থ বলেন, ‘আমরা মনে করি, প্রাথমিক সমস্যা হলো প্রধান প্রধান রাজনৈতিক উপাদানগুলোর মধ্যে গঠনমূলক সংযোগের অভাব। এ ক্ষেত্রে অচলাবস্থার অবসানের সর্বোত্তম উপায় হলো আস্থাপূর্ণ সংলাপ।’ এ সময় তিনি উল্লেখ করেন, ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া নির্বাচনের ক্ষেত্রে উদ্ভূত সমস্যা সমাধানেও সংলাপ সবচেয়ে ভালো উপায়।
তবে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের ব্যাপারে জনগণের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত উল্লেখ করে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রতিনিধিদল স্বীকার করে যে বাংলাদেশের জনগণই চূড়ান্তভাবে তাদের নির্বাচনের বিশ্বাসযোগ্যতা ও বৈধতা এবং তাদের দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রার গতিপথ নির্ধারণ করবে। তাই আমরা বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে সমর্থন ও শক্তিশালী করার চেতনায় এই নির্বাচন-পূর্ব বিবৃতি প্রদান করছি।
প্রতিনিধিদলটিতে আইআরআইয়ের কো-চেয়ার ও ইউএসএইডের সাবেক উপপ্রশাসক বনি গ্লিক, যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক সাবেক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী কার্ল এফ ইন্ডারফুর্থ, মালয়েশিয়ার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের সাবেক সদস্য মারিয়া চিন আবদুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের সাবেক সহযোগী কাউন্সেল জামিল জেফার, আইআরআইয়ের এশিয়া-প্যাসিফিক ডিভিশনের জ্যেষ্ঠ পরিচালক জোহানা কাও, এনডিআইয়ের এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের পরিচালক মনপ্রীত সিং আনন্দ।
আরও পড়ুন—
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার জন্য লিটমাস টেস্ট হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। চলতি মাসের ৮ থেকে ১২ তারিখ পর্যন্ত ঢাকা সফর করে যুক্তরাষ্ট্রের থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই) ও ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউটের (এনডিআই) একটি যৌথ প্রতিনিধিদল। সেই সফরের মূল্যায়নের পরিপ্রেক্ষিতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে প্রতিনিধিদল। সেখানেই এ কথা বলা হয়।
আইআরআইয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশের শক্তিশালী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের দৃঢ় ঐতিহ্য দেশটির উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার লক্ষ্যে ভিশন-২০৪১ বাস্তবায়নের জন্য একটি শক্তিশালী ভিত্তি স্থাপন করেছে। কিন্তু বর্তমান রাজনৈতিক পরিবেশ সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে বেশ কয়েকটি চ্যালেঞ্জ উপস্থাপন করে, যার মধ্য আপসহীন মনোভাব, রাজনীতিতে একক দলকে সুবিধা দেওয়া, উসকানিমূলক বক্তব্য, রাজনৈতিক সহিংসতা, ব্যাপক অনিশ্চয়তা ও ভয়ের পরিবেশ, সংকুচিত জনপরিসর ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং নাগরিক, রাজনীতিবিদ ও সমাজের অন্যান্য স্তরের মানুষের মধ্যে আস্থার ঘাটতি উল্লেখযোগ্য।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘নারী, যুবসমাজ ও সমাজের অন্যান্য প্রান্তিক গোষ্ঠীও রাজনীতি ও জনপরিসরে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য বাধার সম্মুখীন হয়। বাংলাদেশ ইতিহাসের সন্ধিক্ষণে অবস্থান করছে এবং আসন্ন নির্বাচন দেশটির গণতান্ত্রিক, অংশগ্রহণমূলক ও প্রতিযোগিতামূলক রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার প্রতি অঙ্গীকারের একটি লিটমাস পরীক্ষা হিসেবে হাজির হয়েছে।’
বাংলাদেশের নির্বাচনী প্রক্রিয়া নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক সাবেক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী কার্ল এফ ইন্ডারফুর্থ বলেন, ‘আমরা মনে করি, প্রাথমিক সমস্যা হলো প্রধান প্রধান রাজনৈতিক উপাদানগুলোর মধ্যে গঠনমূলক সংযোগের অভাব। এ ক্ষেত্রে অচলাবস্থার অবসানের সর্বোত্তম উপায় হলো আস্থাপূর্ণ সংলাপ।’ এ সময় তিনি উল্লেখ করেন, ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া নির্বাচনের ক্ষেত্রে উদ্ভূত সমস্যা সমাধানেও সংলাপ সবচেয়ে ভালো উপায়।
তবে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের ব্যাপারে জনগণের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত উল্লেখ করে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রতিনিধিদল স্বীকার করে যে বাংলাদেশের জনগণই চূড়ান্তভাবে তাদের নির্বাচনের বিশ্বাসযোগ্যতা ও বৈধতা এবং তাদের দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রার গতিপথ নির্ধারণ করবে। তাই আমরা বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে সমর্থন ও শক্তিশালী করার চেতনায় এই নির্বাচন-পূর্ব বিবৃতি প্রদান করছি।
প্রতিনিধিদলটিতে আইআরআইয়ের কো-চেয়ার ও ইউএসএইডের সাবেক উপপ্রশাসক বনি গ্লিক, যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক সাবেক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী কার্ল এফ ইন্ডারফুর্থ, মালয়েশিয়ার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের সাবেক সদস্য মারিয়া চিন আবদুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের সাবেক সহযোগী কাউন্সেল জামিল জেফার, আইআরআইয়ের এশিয়া-প্যাসিফিক ডিভিশনের জ্যেষ্ঠ পরিচালক জোহানা কাও, এনডিআইয়ের এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের পরিচালক মনপ্রীত সিং আনন্দ।
আরও পড়ুন—
ভারতে অবস্থানরত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিচারের মুখোমুখি করতে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের চাপ রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে তাঁকে ফেরত পেতে কূটনৈতিক পত্র দেওয়া হয়েছে ভারতকে। রাষ্ট্রপক্ষ বলছে, তাঁকে আনা গেলে বিচারের কাজটি ভালোভাবে এগিয়ে নেওয়া যাবে।
১ ঘণ্টা আগেবিগত সময়ের নির্বাচনে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তারা অনিয়ম করেছেন। এ জন্য তাঁরা নগদ টাকা পেয়েছেন। নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে পুলিশের কয়েকজন কর্মকর্তা এসব তথ্য জানিয়েছেন। বৈঠক সূত্রে এসব জানা গেছে।
৮ ঘণ্টা আগেখ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব ‘শুভ বড়দিন’ আজ ২৫ ডিসেম্বর। এই ধর্মের প্রবর্তক যিশুখ্রিষ্ট আজকের এই দিনে বেথলেহেমে জন্মগ্রহণ করেন। খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীরা এ দিনটিকে ‘শুভ বড়দিন’ হিসেবে উদ্যাপন করে থাকে। দিনটি উপলক্ষে আজ বুধবার সরকারি ছুটি।
৮ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগের অনুসন্ধান করতে যাচ্ছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। একই সঙ্গে তাঁর সরকারের আমলের পদ্মা সেতুসহ এক ডজনের বেশি মেগা প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান ও পুনঃ তদন্ত করতে চায় সংস্থাটি। দুদকের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা আজক
১০ ঘণ্টা আগে