নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
শেখ হাসিনা আছেন বলে ভারতের যথেষ্ট মঙ্গল হচ্ছে উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, ‘ভারতে গিয়ে আমি বলেছি, শেখ হাসিনাকে টিকিয়ে রাখতে হবে। শেখ হাসিনা আমাদের আদর্শ। তাঁকে টিকিয়ে রাখলে আমাদের দেশ সত্যিকার অর্থে সাম্প্রদায়িকতামুক্ত একটি দেশ হবে। তাই আমি ভারতকে শেখ হাসিনা সরকারকে টিকিয়ে রাখতে যা যা করা দরকার সেটি করতে বলেছি।’
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে চট্টগ্রাম নগরীর জেএম সেন হলে আয়োজিত জন্মাষ্টমীর আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আব্দুল মোমেন এসব কথা বলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের দেশে কিছু দুষ্টু লোক আছে, কিছু উগ্রবাদী লোক আছে। আমার দেশ সারা পৃথিবী থেকে আলাদা কোনো দেশ না। আপনার দেশে যখন অসুবিধা হয়, আমরা চুপ করে থাকলে দুষ্টু লোক খবর পায়। আপনাদের দেশে সম্প্রতি একজন মহিলা কী একটা কথা বলেছেন। এ ঘটনায় অনেক দেশ কথা বলেছে, কিন্তু আমরা ছোট একটা শব্দও উচ্চারণ করিনি। কারণ আমরা যদি একটু বলি তাহলে আমাদের এসব উগ্রবাদীরা আরও বেশি বেশি বলবে। এতে আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হবে। স্থিতিশীলতা নষ্ট হবে। সে জন্য আমি ভারতবর্ষকে বলেছি, আমরা এমনভাবে কাজ করব, যাতে কোনো ধরনের কোনো উসকানিমূলক ব্যবহারকে আমরা কখনো প্রশ্রয় দেব না। এটি করলে ভারত এবং আমাদের উভয়ের জন্য মঙ্গল।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ‘অনেকে আমাকে ভারতের দালাল বলে। কারণ অনেক কিছু হয়, আমি স্ট্রং স্টেটমেন্ট দিই না। কিন্তু আমারও একটা সাংবিধানিক এলাকা আছে। আমি তো সেটি অস্বীকার করতে পারি না। কেউ যখন আমার এলাকার লোককে বলে কীটপতঙ্গ, তখন আমি সহ্য করতে পারি না। এটাতো সত্যি কথা না, মিথ্যে কথা। সে জন্য আমি বলেছি, উনাদের জ্ঞানের পরিধি বাড়ানো দরকার। আমি কি কোনো ভুল করেছি? কিন্তু এটা ফুলায়ে ফালায়ে বিভিন্নভাবে বিকৃত করে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে।’
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উদ্দেশে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, আপনারা মনে করবেন না আপনারা সংখ্যালঘু। আপনারা এ দেশের নাগরিক, সমান অধিকার। সুতরাং আপনারা আপনাদের অধিকার অবশ্যই অর্জন করবেন। এ বিষয়ে আপনাদের সহযোগিতা করার জন্য আমি আছি। আমরা এমন একটি সমাজ বিনির্মাণ করতে চাই, যেখানে উগ্রবাদ, জঙ্গিবাদ থাকবে না।’
শেখ হাসিনা আছেন বলে ভারতের যথেষ্ট মঙ্গল হচ্ছে উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, ‘ভারতে গিয়ে আমি বলেছি, শেখ হাসিনাকে টিকিয়ে রাখতে হবে। শেখ হাসিনা আমাদের আদর্শ। তাঁকে টিকিয়ে রাখলে আমাদের দেশ সত্যিকার অর্থে সাম্প্রদায়িকতামুক্ত একটি দেশ হবে। তাই আমি ভারতকে শেখ হাসিনা সরকারকে টিকিয়ে রাখতে যা যা করা দরকার সেটি করতে বলেছি।’
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে চট্টগ্রাম নগরীর জেএম সেন হলে আয়োজিত জন্মাষ্টমীর আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আব্দুল মোমেন এসব কথা বলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের দেশে কিছু দুষ্টু লোক আছে, কিছু উগ্রবাদী লোক আছে। আমার দেশ সারা পৃথিবী থেকে আলাদা কোনো দেশ না। আপনার দেশে যখন অসুবিধা হয়, আমরা চুপ করে থাকলে দুষ্টু লোক খবর পায়। আপনাদের দেশে সম্প্রতি একজন মহিলা কী একটা কথা বলেছেন। এ ঘটনায় অনেক দেশ কথা বলেছে, কিন্তু আমরা ছোট একটা শব্দও উচ্চারণ করিনি। কারণ আমরা যদি একটু বলি তাহলে আমাদের এসব উগ্রবাদীরা আরও বেশি বেশি বলবে। এতে আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হবে। স্থিতিশীলতা নষ্ট হবে। সে জন্য আমি ভারতবর্ষকে বলেছি, আমরা এমনভাবে কাজ করব, যাতে কোনো ধরনের কোনো উসকানিমূলক ব্যবহারকে আমরা কখনো প্রশ্রয় দেব না। এটি করলে ভারত এবং আমাদের উভয়ের জন্য মঙ্গল।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ‘অনেকে আমাকে ভারতের দালাল বলে। কারণ অনেক কিছু হয়, আমি স্ট্রং স্টেটমেন্ট দিই না। কিন্তু আমারও একটা সাংবিধানিক এলাকা আছে। আমি তো সেটি অস্বীকার করতে পারি না। কেউ যখন আমার এলাকার লোককে বলে কীটপতঙ্গ, তখন আমি সহ্য করতে পারি না। এটাতো সত্যি কথা না, মিথ্যে কথা। সে জন্য আমি বলেছি, উনাদের জ্ঞানের পরিধি বাড়ানো দরকার। আমি কি কোনো ভুল করেছি? কিন্তু এটা ফুলায়ে ফালায়ে বিভিন্নভাবে বিকৃত করে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে।’
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উদ্দেশে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, আপনারা মনে করবেন না আপনারা সংখ্যালঘু। আপনারা এ দেশের নাগরিক, সমান অধিকার। সুতরাং আপনারা আপনাদের অধিকার অবশ্যই অর্জন করবেন। এ বিষয়ে আপনাদের সহযোগিতা করার জন্য আমি আছি। আমরা এমন একটি সমাজ বিনির্মাণ করতে চাই, যেখানে উগ্রবাদ, জঙ্গিবাদ থাকবে না।’
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। রোববার (২৪ নভেম্বর) আইন মন্ত্রণালয় থেকে এই সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়
৪ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর দায়িত্ব নিয়ে তড়িঘড়ি করে বেশির ভাগ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার। নতুন ডিসিদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে এখন নানা রকম অভিযোগ আসছে। এই অবস্থায় নতুন কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে ডিসি নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
৪ ঘণ্টা আগেসংবিধান সংস্কারে গঠিত কমিশন চলতি নভেম্বর মাসের মধ্যে অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা শেষ করবে বলে জানিয়েছেন কমিশনটির প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘যদি কোনো ধরনের অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতির সৃষ্টি না হয় তাহলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সুপারিশের খসড়া প্রকাশ করা সম্ভব হবে। সুপারিশ চূড়ান্ত করে সরকারের কাছে দে
৫ ঘণ্টা আগেজাপান বাংলাদেশে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তন নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি জানান, জাপান অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে সহায়তা করতে প্রস্তুত এবং দুই দেশের ঐতিহাসিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে