বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
দেশে রাজনৈতিক ও অন্যান্য বিবেচনায় অনুমোদিত ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে ওঠা বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর মান নিয়ন্ত্রণ না করে আসন বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত বিধ্বংসী। শাহ মখদুম, নাইটিঙ্গেল, নর্দার্ন, কেয়ার মেডিকেলের মতো বহু মেডিকেল কলেজ আছে যেখানে শিক্ষক স্বল্পতা, উপকরণ স্বল্পতা ও মানহীনতা আছে। এসব বন্ধ না করে খাবার দোকান বন্ধ করে লাভ হবে না। কারণ এসব মেডিকেল থেকে বের হওয়া মানহীন চিকিৎসকদের হাতে অদূর ভবিষ্যতে সবাই অনিরাপদ হয়ে পড়বে।
আজ বুধবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে ফাউন্ডেশন ফর ডক্টরস অ্যান্ড সেফটি অ্যান্ড রাইটস (এফডিএসআর) আয়োজিত সাংবাদ সম্মেলন এসব কথা বলেন সংগঠনের উপদেষ্টা ডা. আব্দুন নূর তুষার।
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনে তিনি বলেন, সেন্ট্রাল হাসপাতালে মূল অভিযুক্ত চিকিৎসককে বাদ দিয়ে জরুরি চিকিৎসা দিতে আসা চিকিৎসককে জামিন না দেওয়া ও সহকারীদের আটক করে রাখা চিকিৎসকদের প্রতি ন্যায়সংগত আচরণ ছিল না। পেশাগত অন্যায় বিচার করার কাজ প্রাথমিকভাবে পেশাগত মান নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানের তথা বিএমডিসির।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের অধিকাংশ রোগের চিকিৎসায় স্ট্যান্ডার্ড কোনো ট্রিটমেন্ট প্রোটোকল তৈরি হয়নি। সম্প্রতি মুসলমানি (খতনা) ও এন্ডোস্কোপি করতে গিয়ে অজ্ঞান করা নিয়ে উদ্ভূত জটিলতায় যে তিনজন রোগীর মৃত্যু হলো, তা আমাদের ট্রিটমেন্ট প্রোটোকলের প্রয়োজনীয়তা বুঝিয়ে দিয়েছে। চিকিৎসা প্রদানের ক্ষেত্রে স্ট্যান্ডার্ড প্র্যাকটিস অনুসরণ করলে চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে ঢালাওভাবে ভুল চিকিৎসার অভিযোগ থাকবে না।’
চিকিৎসক নির্যাতনের ঘটনায় কোনো প্রতিকার হয় না অভিযোগ করে ডা. তুষার বলেন, ‘প্রশাসন এসব বিষয়ে চোখ বন্ধ রাখে। এই বিচারগুলো আপস মীমাংসা করা হয় প্রশাসন ও তথাকথিত ডাক্তার নেতাদের মধ্যস্থতায়, যা অন্যায়।’ চিকিৎসক ও রোগীদের স্বার্থে সব স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানে সিসি ক্যামেরাসহ উন্নত নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারের দাবিও জানান তিনি।
কোভিডজনিত মৃত্যুর ক্ষতিপূরণের প্রতিশ্রুতির বিষয়ে রহস্যজনক নীরবতা ভবিষ্যৎ মহামারি এলে চিকিৎসকদের কাজে অনীহার কারণ হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন ডা. তুষার।
এ ছাড়া এফডিএসআরের পক্ষ থেকে চিকিৎসকদের বেসরকারি চাকরিতে ন্যূনতম বেতন নির্ধারণ, বেসরকারি হাসপাতালে শ্রম আইনের আলোকে স্ট্যান্ডার্ড সার্ভিস রুল প্রণয়ন দাবি জানানো হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের চেয়ারম্যান ডা. আবুল হাসনাৎ মিল্টন, মহাসচিব ডা. শেখ আব্দুল্লাহ আল মামুন, ডা. রাহাত, ডা. শাহেদ ইমরান প্রমুখ।
দেশে রাজনৈতিক ও অন্যান্য বিবেচনায় অনুমোদিত ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে ওঠা বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর মান নিয়ন্ত্রণ না করে আসন বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত বিধ্বংসী। শাহ মখদুম, নাইটিঙ্গেল, নর্দার্ন, কেয়ার মেডিকেলের মতো বহু মেডিকেল কলেজ আছে যেখানে শিক্ষক স্বল্পতা, উপকরণ স্বল্পতা ও মানহীনতা আছে। এসব বন্ধ না করে খাবার দোকান বন্ধ করে লাভ হবে না। কারণ এসব মেডিকেল থেকে বের হওয়া মানহীন চিকিৎসকদের হাতে অদূর ভবিষ্যতে সবাই অনিরাপদ হয়ে পড়বে।
আজ বুধবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে ফাউন্ডেশন ফর ডক্টরস অ্যান্ড সেফটি অ্যান্ড রাইটস (এফডিএসআর) আয়োজিত সাংবাদ সম্মেলন এসব কথা বলেন সংগঠনের উপদেষ্টা ডা. আব্দুন নূর তুষার।
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনে তিনি বলেন, সেন্ট্রাল হাসপাতালে মূল অভিযুক্ত চিকিৎসককে বাদ দিয়ে জরুরি চিকিৎসা দিতে আসা চিকিৎসককে জামিন না দেওয়া ও সহকারীদের আটক করে রাখা চিকিৎসকদের প্রতি ন্যায়সংগত আচরণ ছিল না। পেশাগত অন্যায় বিচার করার কাজ প্রাথমিকভাবে পেশাগত মান নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানের তথা বিএমডিসির।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের অধিকাংশ রোগের চিকিৎসায় স্ট্যান্ডার্ড কোনো ট্রিটমেন্ট প্রোটোকল তৈরি হয়নি। সম্প্রতি মুসলমানি (খতনা) ও এন্ডোস্কোপি করতে গিয়ে অজ্ঞান করা নিয়ে উদ্ভূত জটিলতায় যে তিনজন রোগীর মৃত্যু হলো, তা আমাদের ট্রিটমেন্ট প্রোটোকলের প্রয়োজনীয়তা বুঝিয়ে দিয়েছে। চিকিৎসা প্রদানের ক্ষেত্রে স্ট্যান্ডার্ড প্র্যাকটিস অনুসরণ করলে চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে ঢালাওভাবে ভুল চিকিৎসার অভিযোগ থাকবে না।’
চিকিৎসক নির্যাতনের ঘটনায় কোনো প্রতিকার হয় না অভিযোগ করে ডা. তুষার বলেন, ‘প্রশাসন এসব বিষয়ে চোখ বন্ধ রাখে। এই বিচারগুলো আপস মীমাংসা করা হয় প্রশাসন ও তথাকথিত ডাক্তার নেতাদের মধ্যস্থতায়, যা অন্যায়।’ চিকিৎসক ও রোগীদের স্বার্থে সব স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানে সিসি ক্যামেরাসহ উন্নত নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারের দাবিও জানান তিনি।
কোভিডজনিত মৃত্যুর ক্ষতিপূরণের প্রতিশ্রুতির বিষয়ে রহস্যজনক নীরবতা ভবিষ্যৎ মহামারি এলে চিকিৎসকদের কাজে অনীহার কারণ হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন ডা. তুষার।
এ ছাড়া এফডিএসআরের পক্ষ থেকে চিকিৎসকদের বেসরকারি চাকরিতে ন্যূনতম বেতন নির্ধারণ, বেসরকারি হাসপাতালে শ্রম আইনের আলোকে স্ট্যান্ডার্ড সার্ভিস রুল প্রণয়ন দাবি জানানো হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের চেয়ারম্যান ডা. আবুল হাসনাৎ মিল্টন, মহাসচিব ডা. শেখ আব্দুল্লাহ আল মামুন, ডা. রাহাত, ডা. শাহেদ ইমরান প্রমুখ।
বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ব্যবসায়িক অংশীদারিত্বের উপর জোর দিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মার্কিন সাময়িকী টাইমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছে, তিনি ব্যবসায়িক অংশীদার হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সম্পর্ক নির্ম
৩ ঘণ্টা আগে‘আওয়ামী লীগও অন্য যে কোনো দলের মতো নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে। আমরা তাঁদের রাজনৈতিক ময়দানে প্রতিযোগিতার জন্য প্রস্তুত। তবে এর আগে তাদের আচরণ এবং অতীতে সংঘটিত অপরাধের জন্য দায় মেনে নিতে হবে। একবার তাঁরা আইনি বাধাগুলো কাটিয়ে উঠলে নির্বাচনে তাদের স্বাগত জানানো হবে।’
৪ ঘণ্টা আগেমাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের ক্লাসের অ্যাসাইনমেন্ট হিসেবে তথ্য অধিকার আইন অনুযায়ী তথ্যপ্রাপ্তির আবেদন করতে দিলে এই আইন সম্পর্কে ধারণা ও বাস্তবায়ন বাড়বে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)-এর চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে এম রিয়াজুল হাসান।
৫ ঘণ্টা আগেপুলিশ বাহিনীর বিভিন্ন ইউনিটে ৫৪ জন কর্মকর্তাকে বদলি ও নতুন কর্মস্থলে পদায়ন করা হয়েছে। এই কর্মকর্তাদের মধ্যে ৩১ জন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এবং ২৩ জন সহকারী পুলিশ সুপার রয়েছেন। গতকাল বুধবার (২০ নভেম্বর) প্রজ্ঞাপনে স্বাক্ষর করেছেন বিদায়ী পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম।
৬ ঘণ্টা আগে