মো. হুমায়ূন কবীর, ঢাকা
নামের বানান, জন্মতারিখ বা ঠিকানার ভুল—জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) করতে গিয়ে নাগরিকের ভোগান্তির শেষ নেই। এনআইডিসংক্রান্ত আরেকটি কম আলোচিত ভোগান্তির নাম ‘ম্যাচ ফাউন্ড’ (মিল পাওয়া)। একজনের হাতের আঙুলের ছাপ অন্যজনের সঙ্গে মিলে এই সমস্যা তৈরি হচ্ছে। এর ফলে নতুনদের ক্ষেত্রে এনআইডি নম্বর পড়ছে না। এমনকি যার সঙ্গে মিলছে, তার এনআইডি নম্বরও লক হয়ে যাচ্ছে। আর এ বিষয়ে নাগরিকেরা সঙ্গে সঙ্গে জানতে পারছেন না বলে ম্যাচ ফাউন্ড বড় ধরনের সমস্যা হয়ে উঠেছে।
জাতীয় পরিচয়পত্রের ম্যাচ ফাউন্ড সমস্যা সমাধানের জন্য দেশের বিভিন্ন জেলা, উপজেলার অধিবাসীরা ঢাকার নির্বাচন ভবনে এসে ভিড় করছেন। এ জন্য তাঁরা সময় ছাড়াও বাড়তি খরচের হয়রানির মধ্যে পড়েছেন। আজকের পত্রিকা এ সমস্যার মুখে পড়া কয়েকজন ভুক্তভোগীর সঙ্গে কথা বলেছে।
ইসি সূত্র ও ভুক্তভোগীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কেউ নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন করে হয়তো মাসের পর মাস পার হলেও এনআইডি নম্বর পাচ্ছেন না। এ রকম অনেকে ইসিতে খোঁজ নিতে গিয়ে জানতে পারেন তিনি ‘ম্যাচ ফাউন্ড’ সমস্যার শিকার। তাঁর আঙুলের ছাপ অন্য কারও সঙ্গে মিলে গেছে।
ভোটার হতে এখন দুই হাতের ১০ আঙুলের ছাপ ও চোখের আইরিসের প্রতিচ্ছবি নেয় ইসি। ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময় ছাড়াও সারা বছর থানা ও উপজেলা নির্বাচন কার্যালয়ে নতুন ভোটার নিবন্ধনকালে আঙুলের ছাপ ও আইরিসের প্রতিচ্ছবি নেওয়া হয়। কেউ নতুন ভোটার হতে গেলে প্রথমে তাঁর আঙুলের ছাপ ও আইরিসের প্রতিচ্ছবি ইসির তথ্যভান্ডারে জমা পড়ে। তারপর সেখান থেকে মূল সার্ভারে থাকা কমবেশি ১৩ কোটি নাগরিকের আঙুলের ছাপ ও আইরিসের প্রতিচ্ছবির সঙ্গে আবেদনকারীর তথ্য মেলানো হয়। অন্য কারও সঙ্গে না মিললে আগ্রহী ব্যক্তিকে ভোটার করা হয়। ভোটার হিসেবে নিবন্ধন সম্পন্ন হলে তিনি একটি এনআইডি পান।
ইসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ম্যাচ ফাউন্ড দুই প্রকার—একটি ‘ট্রু ম্যাচ’ (দুই ছাপ একই ব্যক্তির আঙুলের হওয়া), আরেকটি ‘ফলস ম্যাচ’ (অন্য ব্যক্তির সঙ্গে আঙুলের ছাপ মিলে যাওয়া)। একজন কর্মকর্তা অক্টোবরের শেষ দিকে আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, ২০১৯ সালের পরে আবেদন করা নাগরিকদের মধ্যে যাঁদের আঙুলের ছাপ অন্য ব্যক্তির সঙ্গে মিলে গেছে, তাঁদের সমস্যা দিন দশেকের মধ্যে সমাধান হয়ে যাবে। তবে বাকিদের সমস্যার সমাধান কত দিনে হবে তা বলতে পারেননি সংশ্লিষ্টরা।
শিক্ষার্থী ও কৃষকের অভিজ্ঞতা
এক শিক্ষার্থী গত ফেব্রুয়ারিতে নিজ জেলা চট্টগ্রামে ভোটার হওয়ার আবেদন করেছিলেন। এখনো তিনি এনআইডি নম্বর পাননি। সেই শিক্ষার্থীর বড় ভাই সম্প্রতি ঢাকার নির্বাচন ভবনে এসে খোঁজ নিয়ে দেখেন আবেদনটি ম্যাচ ফাউন্ড ক্যাটাগরিতে পড়ে আছে। পরে তাঁকে এনআইডি প্রার্থীকে সঙ্গে নিয়ে এক দিন ইসিতে যেতে বলা হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার নির্বাচন ভবনে কথা হয় একই ভোগান্তিতে পড়া কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের কৃষক মো. তৌহিদুল ইসলামের সঙ্গে। তৌহিদুল বলেন, তিনি ২০০৭-০৮ সালে ভোটার হয়েছেন। করোনাকালে টিকা নিতে গিয়ে জানতে পারেন তাঁর এনআইডি লক হয়ে আছে। এ কারণে টিকাই নিতে পারেননি। তার পর থেকে এই সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছেন কিন্তু এখনো সমাধান হয়নি।
তৌহিদুল বলেন, ‘আমার আঙুলের ছাপ দিলে গাইবান্ধার এক ব্যক্তির ছবি আসে।...এনআইডি লক হয়ে যাওয়ার কারণে আমার অনেক কাজ আটকে আছে।’
ভুলের জন্য ঠেলাঠেলি
ইসির একটি সূত্র বলছে, ম্যাচ ফাউন্ডের বেশির ভাগ ঘটনাই ২০১৯ সালের আগে। ইসির তদন্ত প্রতিবেদনে ধরা পড়েছে, এক ব্যক্তির আঙুলের ছাপ অন্য ব্যক্তির দেওয়ার, ডানের বদলে বাঁ ও বাঁ হাতের বদলে ডান হাতের আঙুলের ছাপ দেওয়ার, এমনকি হাতের বদলে পায়ের আঙুলের ছাপ দেওয়ার কারসাজিও হয়েছে। দৃশ্যত আগের আইডির সঙ্গে মিল এড়ানোর জন্য অসাধু উদ্দেশ্যে এসব করা হয়েছে। এ ছাড়া একজনের তথ্য আরেকজনের সঙ্গে বদল করার অভিযোগও রয়েছে। ইসির কয়েকজন কর্মকর্তা অভিযোগ করেছেন, সংশ্লিষ্ট নির্বাচন কার্যালয়ের কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারী এতে সহায়তা করেছেন। অবশ্য ইসি বলে আসছে, তাদের কর্মকর্তা-কর্মচারী নয়, ডেটা এন্ট্রি অপারেটররা এ জন্য দায়ী।
গত ২৩ সেপ্টেম্বর ঢাকায় নির্বাচন ভবনে রাজশাহী অঞ্চলের এনআইডি সংশোধনের আবেদন ও নতুন ভোটার নিবন্ধনসংক্রান্ত এক সভায় জানানো হয়, বর্তমানে সারা দেশে ম্যাচ ফাউন্ডের সংখ্যা ৫ লাখ ২৫ হাজার ৪৩টি। এ সময় বলা হয়, ম্যাচ ফাউন্ডের ক্ষেত্রে ব্যক্তি যদি দ্বিতীয়বার ভোটার না হয়ে থাকেন, তাহলে আবেদন নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আঙুলের ছাপ হালনাগাদ করবেন। কারিগরি শাখা এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেবে।
ম্যাচ ফাউন্ডজনিত সমস্যা সমাধানের জন্য এখনো দেশের সব জেলার বাসিন্দাদের ঢাকায় নির্বাচন ভবনে আসতে হচ্ছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি সচিব শফিউল আজিম বলেন, এনআইডি সেবা সহজ করার জন্য নানামুখী উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ম্যাচ ফাউন্ড সমস্যা সমাধানের জন্য নাগরিকদের যেন আর ঢাকায় আসতে না হয় সে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
নামের বানান, জন্মতারিখ বা ঠিকানার ভুল—জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) করতে গিয়ে নাগরিকের ভোগান্তির শেষ নেই। এনআইডিসংক্রান্ত আরেকটি কম আলোচিত ভোগান্তির নাম ‘ম্যাচ ফাউন্ড’ (মিল পাওয়া)। একজনের হাতের আঙুলের ছাপ অন্যজনের সঙ্গে মিলে এই সমস্যা তৈরি হচ্ছে। এর ফলে নতুনদের ক্ষেত্রে এনআইডি নম্বর পড়ছে না। এমনকি যার সঙ্গে মিলছে, তার এনআইডি নম্বরও লক হয়ে যাচ্ছে। আর এ বিষয়ে নাগরিকেরা সঙ্গে সঙ্গে জানতে পারছেন না বলে ম্যাচ ফাউন্ড বড় ধরনের সমস্যা হয়ে উঠেছে।
জাতীয় পরিচয়পত্রের ম্যাচ ফাউন্ড সমস্যা সমাধানের জন্য দেশের বিভিন্ন জেলা, উপজেলার অধিবাসীরা ঢাকার নির্বাচন ভবনে এসে ভিড় করছেন। এ জন্য তাঁরা সময় ছাড়াও বাড়তি খরচের হয়রানির মধ্যে পড়েছেন। আজকের পত্রিকা এ সমস্যার মুখে পড়া কয়েকজন ভুক্তভোগীর সঙ্গে কথা বলেছে।
ইসি সূত্র ও ভুক্তভোগীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কেউ নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন করে হয়তো মাসের পর মাস পার হলেও এনআইডি নম্বর পাচ্ছেন না। এ রকম অনেকে ইসিতে খোঁজ নিতে গিয়ে জানতে পারেন তিনি ‘ম্যাচ ফাউন্ড’ সমস্যার শিকার। তাঁর আঙুলের ছাপ অন্য কারও সঙ্গে মিলে গেছে।
ভোটার হতে এখন দুই হাতের ১০ আঙুলের ছাপ ও চোখের আইরিসের প্রতিচ্ছবি নেয় ইসি। ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময় ছাড়াও সারা বছর থানা ও উপজেলা নির্বাচন কার্যালয়ে নতুন ভোটার নিবন্ধনকালে আঙুলের ছাপ ও আইরিসের প্রতিচ্ছবি নেওয়া হয়। কেউ নতুন ভোটার হতে গেলে প্রথমে তাঁর আঙুলের ছাপ ও আইরিসের প্রতিচ্ছবি ইসির তথ্যভান্ডারে জমা পড়ে। তারপর সেখান থেকে মূল সার্ভারে থাকা কমবেশি ১৩ কোটি নাগরিকের আঙুলের ছাপ ও আইরিসের প্রতিচ্ছবির সঙ্গে আবেদনকারীর তথ্য মেলানো হয়। অন্য কারও সঙ্গে না মিললে আগ্রহী ব্যক্তিকে ভোটার করা হয়। ভোটার হিসেবে নিবন্ধন সম্পন্ন হলে তিনি একটি এনআইডি পান।
ইসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ম্যাচ ফাউন্ড দুই প্রকার—একটি ‘ট্রু ম্যাচ’ (দুই ছাপ একই ব্যক্তির আঙুলের হওয়া), আরেকটি ‘ফলস ম্যাচ’ (অন্য ব্যক্তির সঙ্গে আঙুলের ছাপ মিলে যাওয়া)। একজন কর্মকর্তা অক্টোবরের শেষ দিকে আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, ২০১৯ সালের পরে আবেদন করা নাগরিকদের মধ্যে যাঁদের আঙুলের ছাপ অন্য ব্যক্তির সঙ্গে মিলে গেছে, তাঁদের সমস্যা দিন দশেকের মধ্যে সমাধান হয়ে যাবে। তবে বাকিদের সমস্যার সমাধান কত দিনে হবে তা বলতে পারেননি সংশ্লিষ্টরা।
শিক্ষার্থী ও কৃষকের অভিজ্ঞতা
এক শিক্ষার্থী গত ফেব্রুয়ারিতে নিজ জেলা চট্টগ্রামে ভোটার হওয়ার আবেদন করেছিলেন। এখনো তিনি এনআইডি নম্বর পাননি। সেই শিক্ষার্থীর বড় ভাই সম্প্রতি ঢাকার নির্বাচন ভবনে এসে খোঁজ নিয়ে দেখেন আবেদনটি ম্যাচ ফাউন্ড ক্যাটাগরিতে পড়ে আছে। পরে তাঁকে এনআইডি প্রার্থীকে সঙ্গে নিয়ে এক দিন ইসিতে যেতে বলা হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার নির্বাচন ভবনে কথা হয় একই ভোগান্তিতে পড়া কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের কৃষক মো. তৌহিদুল ইসলামের সঙ্গে। তৌহিদুল বলেন, তিনি ২০০৭-০৮ সালে ভোটার হয়েছেন। করোনাকালে টিকা নিতে গিয়ে জানতে পারেন তাঁর এনআইডি লক হয়ে আছে। এ কারণে টিকাই নিতে পারেননি। তার পর থেকে এই সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছেন কিন্তু এখনো সমাধান হয়নি।
তৌহিদুল বলেন, ‘আমার আঙুলের ছাপ দিলে গাইবান্ধার এক ব্যক্তির ছবি আসে।...এনআইডি লক হয়ে যাওয়ার কারণে আমার অনেক কাজ আটকে আছে।’
ভুলের জন্য ঠেলাঠেলি
ইসির একটি সূত্র বলছে, ম্যাচ ফাউন্ডের বেশির ভাগ ঘটনাই ২০১৯ সালের আগে। ইসির তদন্ত প্রতিবেদনে ধরা পড়েছে, এক ব্যক্তির আঙুলের ছাপ অন্য ব্যক্তির দেওয়ার, ডানের বদলে বাঁ ও বাঁ হাতের বদলে ডান হাতের আঙুলের ছাপ দেওয়ার, এমনকি হাতের বদলে পায়ের আঙুলের ছাপ দেওয়ার কারসাজিও হয়েছে। দৃশ্যত আগের আইডির সঙ্গে মিল এড়ানোর জন্য অসাধু উদ্দেশ্যে এসব করা হয়েছে। এ ছাড়া একজনের তথ্য আরেকজনের সঙ্গে বদল করার অভিযোগও রয়েছে। ইসির কয়েকজন কর্মকর্তা অভিযোগ করেছেন, সংশ্লিষ্ট নির্বাচন কার্যালয়ের কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারী এতে সহায়তা করেছেন। অবশ্য ইসি বলে আসছে, তাদের কর্মকর্তা-কর্মচারী নয়, ডেটা এন্ট্রি অপারেটররা এ জন্য দায়ী।
গত ২৩ সেপ্টেম্বর ঢাকায় নির্বাচন ভবনে রাজশাহী অঞ্চলের এনআইডি সংশোধনের আবেদন ও নতুন ভোটার নিবন্ধনসংক্রান্ত এক সভায় জানানো হয়, বর্তমানে সারা দেশে ম্যাচ ফাউন্ডের সংখ্যা ৫ লাখ ২৫ হাজার ৪৩টি। এ সময় বলা হয়, ম্যাচ ফাউন্ডের ক্ষেত্রে ব্যক্তি যদি দ্বিতীয়বার ভোটার না হয়ে থাকেন, তাহলে আবেদন নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আঙুলের ছাপ হালনাগাদ করবেন। কারিগরি শাখা এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেবে।
ম্যাচ ফাউন্ডজনিত সমস্যা সমাধানের জন্য এখনো দেশের সব জেলার বাসিন্দাদের ঢাকায় নির্বাচন ভবনে আসতে হচ্ছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি সচিব শফিউল আজিম বলেন, এনআইডি সেবা সহজ করার জন্য নানামুখী উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ম্যাচ ফাউন্ড সমস্যা সমাধানের জন্য নাগরিকদের যেন আর ঢাকায় আসতে না হয় সে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ব্যবসায়িক অংশীদারিত্বের উপর জোর দিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মার্কিন সাময়িকী টাইমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছে, তিনি ব্যবসায়িক অংশীদার হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সম্পর্ক নির্ম
২ ঘণ্টা আগে‘আওয়ামী লীগও অন্য যে কোনো দলের মতো নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে। আমরা তাঁদের রাজনৈতিক ময়দানে প্রতিযোগিতার জন্য প্রস্তুত। তবে এর আগে তাদের আচরণ এবং অতীতে সংঘটিত অপরাধের জন্য দায় মেনে নিতে হবে। একবার তাঁরা আইনি বাধাগুলো কাটিয়ে উঠলে নির্বাচনে তাদের স্বাগত জানানো হবে।’
৩ ঘণ্টা আগেমাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের ক্লাসের অ্যাসাইনমেন্ট হিসেবে তথ্য অধিকার আইন অনুযায়ী তথ্যপ্রাপ্তির আবেদন করতে দিলে এই আইন সম্পর্কে ধারণা ও বাস্তবায়ন বাড়বে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)-এর চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে এম রিয়াজুল হাসান।
৪ ঘণ্টা আগেপুলিশ বাহিনীর বিভিন্ন ইউনিটে ৫৪ জন কর্মকর্তাকে বদলি ও নতুন কর্মস্থলে পদায়ন করা হয়েছে। এই কর্মকর্তাদের মধ্যে ৩১ জন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এবং ২৩ জন সহকারী পুলিশ সুপার রয়েছেন। গতকাল বুধবার (২০ নভেম্বর) প্রজ্ঞাপনে স্বাক্ষর করেছেন বিদায়ী পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম।
৫ ঘণ্টা আগে