নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে চলতি বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৯ মাসে বজ্রপাতে মোট ২৯৭ জনের প্রাণহানি হয়েছে। তবে জানুয়ারি মাসে কেউ মারা যাননি। বাকি আট মাসে মাসে আহত হয়েছে ৭৩ জন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি মারা গেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া, জয়পুরহাট ও হবিগঞ্জ জেলায়। এসব জেলায় ১৩ জন করে মারা গেছে।
আজ শনিবার দুপুরে সেভ দ্য সোসাইটি অ্যান্ড থান্ডারস্টর্ম অ্যাওয়ারনেস ফোরামের সেগুনবাগিচা কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশিম মোল্লা, গবেষণা সেলের প্রধান নির্বাহী আবদুল আলীম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ ও আইন উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট ফারুক হোসেন।
সংবাদ সম্মেলনে সেভ দ্য সোসাইটি অ্যান্ড থান্ডারস্টর্ম অ্যাওয়ারনেস ফোরাম জানায়, দেশের জাতীয় এবং আঞ্চলিক দৈনিক পত্রিকা, কয়েকটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও টেলিভিশনের স্ক্রল থেকে বজ্রপাতে প্রাণহানির এসব তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, মারা যাওয়া ২৯৭ জনের মধ্যে ১১ জন শিশু ও ৫৫ জন নারী। নারীদের মধ্যে ৬ জন কিশোরী। বাকিরা সবাই পুরুষ। পুরুষের মধ্যে কিশোরের সংখ্যা ১৭। সবচেয়ে বেশি ৯৬ জন মারা গেছে মে মাসে, জুনে ৭৭, সেপ্টেম্বর ৪৭, এপ্রিল ৩১, জুলাই ১৯, আগস্ট ১৭, মার্চ ৯ জন ও ফেব্রুয়ারিতে ১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, ধান কাটা, ঘাস কাটা, গরু আনা ও নানা ধরনের কৃষিকাজের সময় বজ্রপাতে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মানুষ মারা যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ বছরের ৮ মাসে শুধু কৃষিকাজের সময় বজ্রপাতে ১৫২ জন কৃষকের মৃত্যু হয়েছে।
এর মধ্যে শুধু গরু আনতে গিয়ে ১৮ জন, মাছ ধরার সময় ৫২, আম কুড়ানোর সময় ১১, ফাঁকা রাস্তায় চলাচলের সময় ১৫, ঘরে থাকাকালে ২৭, পাথর উত্তোলনের সময় ৩, বাড়ির আঙিনায় খেলার সময় ১৪ শিশু-কিশোর ও গাড়িতে থাকাকালে ১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
বজ্রপাতে মৃত্যুর কমাতে সংগঠনের পক্ষ থেকে পাঁচ দফা দাবি জানিয়েছেন রাশিম মোল্লা। দফাগুলো হলো—পাঠ্যপুস্তকে বজ্রপাত সচেতনতার অধ্যায় অন্তর্ভুক্ত করা, ৩০ মিনিট আগেই বজ্রপাতের পূর্বাভাস জানা যায়, সরকারি তথ্যের (গভ. ইনফো) মাধ্যমে তা জানানো, কৃষক ও জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে সভা, সেমিনার ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা, মাঠে মাঠে শেল্টার সেন্টার স্থাপন এবং আহতদের ফ্রি চিকিৎসাসেবা দেওয়া।
দেশে চলতি বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৯ মাসে বজ্রপাতে মোট ২৯৭ জনের প্রাণহানি হয়েছে। তবে জানুয়ারি মাসে কেউ মারা যাননি। বাকি আট মাসে মাসে আহত হয়েছে ৭৩ জন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি মারা গেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া, জয়পুরহাট ও হবিগঞ্জ জেলায়। এসব জেলায় ১৩ জন করে মারা গেছে।
আজ শনিবার দুপুরে সেভ দ্য সোসাইটি অ্যান্ড থান্ডারস্টর্ম অ্যাওয়ারনেস ফোরামের সেগুনবাগিচা কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশিম মোল্লা, গবেষণা সেলের প্রধান নির্বাহী আবদুল আলীম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ ও আইন উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট ফারুক হোসেন।
সংবাদ সম্মেলনে সেভ দ্য সোসাইটি অ্যান্ড থান্ডারস্টর্ম অ্যাওয়ারনেস ফোরাম জানায়, দেশের জাতীয় এবং আঞ্চলিক দৈনিক পত্রিকা, কয়েকটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও টেলিভিশনের স্ক্রল থেকে বজ্রপাতে প্রাণহানির এসব তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, মারা যাওয়া ২৯৭ জনের মধ্যে ১১ জন শিশু ও ৫৫ জন নারী। নারীদের মধ্যে ৬ জন কিশোরী। বাকিরা সবাই পুরুষ। পুরুষের মধ্যে কিশোরের সংখ্যা ১৭। সবচেয়ে বেশি ৯৬ জন মারা গেছে মে মাসে, জুনে ৭৭, সেপ্টেম্বর ৪৭, এপ্রিল ৩১, জুলাই ১৯, আগস্ট ১৭, মার্চ ৯ জন ও ফেব্রুয়ারিতে ১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, ধান কাটা, ঘাস কাটা, গরু আনা ও নানা ধরনের কৃষিকাজের সময় বজ্রপাতে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মানুষ মারা যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ বছরের ৮ মাসে শুধু কৃষিকাজের সময় বজ্রপাতে ১৫২ জন কৃষকের মৃত্যু হয়েছে।
এর মধ্যে শুধু গরু আনতে গিয়ে ১৮ জন, মাছ ধরার সময় ৫২, আম কুড়ানোর সময় ১১, ফাঁকা রাস্তায় চলাচলের সময় ১৫, ঘরে থাকাকালে ২৭, পাথর উত্তোলনের সময় ৩, বাড়ির আঙিনায় খেলার সময় ১৪ শিশু-কিশোর ও গাড়িতে থাকাকালে ১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
বজ্রপাতে মৃত্যুর কমাতে সংগঠনের পক্ষ থেকে পাঁচ দফা দাবি জানিয়েছেন রাশিম মোল্লা। দফাগুলো হলো—পাঠ্যপুস্তকে বজ্রপাত সচেতনতার অধ্যায় অন্তর্ভুক্ত করা, ৩০ মিনিট আগেই বজ্রপাতের পূর্বাভাস জানা যায়, সরকারি তথ্যের (গভ. ইনফো) মাধ্যমে তা জানানো, কৃষক ও জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে সভা, সেমিনার ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা, মাঠে মাঠে শেল্টার সেন্টার স্থাপন এবং আহতদের ফ্রি চিকিৎসাসেবা দেওয়া।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
২০ মিনিট আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
১ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
২ ঘণ্টা আগে