তাসনিম মহসিন
ঢাকা: দেখো, আমাদের রোহিঙ্গাতে (রাখাইনে) নিয়ে যাওয়ার কথা বলে এখানে নিয়ে এসেছে। এখন যেতে দিচ্ছে না। আমাদের আটকে রেখেছে, নির্যাতন করছে। এর বিচার চাই। একটি ভিডিওতে এমনটাই জানাচ্ছিলেন ভাসানচরে থাকা এক রোহিঙ্গা।
গত সোমবার ভাসানচর পরিদর্শনে যায় বাংলাদেশে সফরে আসা জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআরের দুই সহকারী হাইকমিশনার। আর তাঁরা ভাসানচরে গেলে সেখানকার রোহিঙ্গারা একত্রে জড়ো হয়ে আন্দোলন করতে থাকে। আন্দোলনরত রোহিঙ্গাদের ছত্রভঙ্গ করতে সেখানে লাঠি চালায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। হঠাৎ করে রোহিঙ্গারা যে আন্দোলন করবে তার কোন আগাম গোয়েন্দা তথ্য ছিল না আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের কাছে।
জাতিসংঘের সূত্র বলছে, বাংলাদেশ সফররত ইউএনএইচসিআরের দুই সহকারী হাইকমিশনার রউফ মাজাও ও গিলিয়ান ট্রিগস ভাসানচর গেলে দ্বীপটিতে থাকা রোহিঙ্গারা একত্র হয়ে তাদের সঙ্গে কথা বলতে চায়। আন্দোলনের সময়ে রেশন, মাসিক ভাতা, কর্মসংস্থান, উন্নত চিকিৎসা, ভাসানচরে আটকে রাখাসহ বিভিন্ন ইস্যুতে বিক্ষোভ করে রোহিঙ্গারা।
পশ্চিমা কূটনৈতিকের কয়েকটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, রোহিঙ্গারা ভাসানচরে আটকে রাখার অভিযোগে বিক্ষোভ প্রদর্শনসহ স্থায়ী কর্মসংস্থান ও অর্থ চায়। সেই সঙ্গে খাবার কমে আসা এবং খাবারের মান নিয়েও অসন্তোষ রয়েছে দ্বীপটিতে থাকা নিপীড়িত এ জনগোষ্ঠীর মধ্যে। ভাসানচরের জন্য সরকারের বাজেট চলতি বছরের জুন পর্যন্ত। আর ২০২১ সালের জাতিসংঘের ঘোষিত যৌথ সারাদান পরিকল্পনায় (জেআরপি) অর্থায়নের জন্য যুক্ত করা হয়নি। ফলে এক প্রকার অনিশ্চয়তায় পড়েছে সেখানে থাকা রোহিঙ্গারা। আগামী ২০২২ সালের আগে বিশেষ পরিস্থিতি ছাড়া জেআরপিতে ভাসানচরের অর্থায়নের বিষয়টি যুক্ত হচ্ছে না। আর বাংলাদেশের সরকারের আগামী বাজেটে ভাসানচরের জন্য আলাদা কোন বরাদ্দ থাকবে কি না, তাও নিশ্চিত নয়। সব মিলিয়ে দ্বীপটিতে নিজেদের বন্দী হিসেবে বিবেচনা করছে রোহিঙ্গারা।
কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানায়, কক্সবাজারের থেকে উন্নত সুযোগ-সুবিধা থাকলেও রোহিঙ্গারা ভাসানচরে থাকতে চায় না। ভাসানচরে থাকলে আয়ের সুযোগ থাকে না রোহিঙ্গাদের। কক্সবাজারে থাকলে সেখানে দিন মজুর বা আশপাশের এলাকাতে কাজ করে আয় করতে পারে রোহিঙ্গারা। আর এ রোহিঙ্গাদের একটি শ্রেণি রয়েছে যারা মানব ও মাদক পাচারের সঙ্গে জড়িত। রোহিঙ্গাদের বিভিন্ন উপায়ে যে আয় হয়, তা দিয়ে সমুদ্র পথে মালয়েশিয়াসহ অন্যান্য দেশে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিতে চায় তারা।
ঢাকায় পশ্চিমা এক দূতাবাসের রাজনৈতিক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, এত দিন ভাসানচরের ব্যয় বহন করছিল বাংলাদেশ সরকার। আসছে বাজেটে নতুন বরাদ্দ সম্পর্কে এখনো কিছু জানা যায়নি। আর ভাসানচর নিজের অর্থে চালানোতে আগ্রহী না বাংলাদেশ। এখানে বাংলাদেশ চায় জাতিসংঘ ভাসানচরের দায়িত্ব গ্রহণ করুক। ফলে সার্বিক বিবেচনায় খাবারের মান ও পরিমাণ নিয়ে একটি অসন্তোষ শোনা যাচ্ছে।
এই কর্মকর্তা বলেন, ১০ লাখ রোহিঙ্গা একত্রে থেকে আন্দোলন-বিক্ষোভ করার সাহস পায় না। সেখানে ১৮ হাজারের সাহস পাওয়ার কথা না। এর আগে রাষ্ট্রদূতেরা ভাসানচরে পরিদর্শনে গিয়েছিল। সেখানে কোন রকম বিক্ষোভ করেনি তারা। কিন্তু করেছে জাতিসংঘের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সামনে। যার অর্থ দাঁড়ায়, রোহিঙ্গারা ভাসানচরে জাতিসংঘকে দায়িত্ব নেওয়ার জন্য প্ররোচনা করছে। পুরো বিষয়টি নিজেদের পক্ষে আনতে হতাশা ও উন্মাদনা দেখানো চেষ্টা করেছে রোহিঙ্গারা। এখন রোহিঙ্গারা স্বপ্রণোদিত হয়ে কাজটি করেছে কিনা তা প্রশ্নের বিষয়।
হঠাৎ করে রোহিঙ্গাদের বিক্ষোভের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার শাহ রেজওয়ান হায়াত আজকের পত্রিকাকে বলেন, তারা স্থায়ী চাকরির সুযোগ চায়। এটা তো আমাদের পক্ষে অনুমোদন দেওয়া সম্ভব নয়। কক্সবাজারে আমাদের পুরো বিষয়টি গোছাতে সময় লেগেছে তিন থেকে সাড়ে তিন বছর। আর ভাসানচরে সরকার একাই কাজ করছে এবং যথেষ্ট করেছে। মশারি থেকে শুরু করে সকল সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়েছে। ভাসানচরে আমাদের পক্ষ থেকে অব্যবস্থাপনা নেই। মানুষের তো চাহিদার শেষ নেই। রোহিঙ্গাদেরও চাহিদা দিন দিন বাড়ছে।
খাদ্যের সংকট বা মান নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, কক্সবাজারে যে খাবার দেওয়া হয়, তার থেকে একটু বেশিই দেওয়া হয় ভাসানচরে। আর আগামী ৪ থেকে ৫ মাসের মজুত রয়েছে আমাদের কাছে।
ভাসানচরে কর্মরত গোয়েন্দা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জাতিসংঘের পুরো সফর সূচীটিই নির্ধারিত ছিল। ভাসানচর পরিদর্শনে তারা রোহিঙ্গাদের সঙ্গেও মত বিনিময় করত।
কিন্তু যে মাজিদের (দল প্রধান) ঠিক করা হয়েছিল শুধু তাদের কথা যথেষ্ট নয় বলে মনে করেছে সাধারণ রোহিঙ্গারা। ফলে তারা একত্র হয়ে তাদের কথা জানাতে চেয়েছিল। রোহিঙ্গারা যে এভাবে বিক্ষোভ করবে তার আগাম কোন তথ্য আমাদের কাছে ছিল না।
এদিকে ভাসানচরের এ ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সফররত ইউএনএইচসিআরের দুই সহকারী হাইকমিশনারসহ প্রতিনিধি দল।
ঢাকা: দেখো, আমাদের রোহিঙ্গাতে (রাখাইনে) নিয়ে যাওয়ার কথা বলে এখানে নিয়ে এসেছে। এখন যেতে দিচ্ছে না। আমাদের আটকে রেখেছে, নির্যাতন করছে। এর বিচার চাই। একটি ভিডিওতে এমনটাই জানাচ্ছিলেন ভাসানচরে থাকা এক রোহিঙ্গা।
গত সোমবার ভাসানচর পরিদর্শনে যায় বাংলাদেশে সফরে আসা জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআরের দুই সহকারী হাইকমিশনার। আর তাঁরা ভাসানচরে গেলে সেখানকার রোহিঙ্গারা একত্রে জড়ো হয়ে আন্দোলন করতে থাকে। আন্দোলনরত রোহিঙ্গাদের ছত্রভঙ্গ করতে সেখানে লাঠি চালায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। হঠাৎ করে রোহিঙ্গারা যে আন্দোলন করবে তার কোন আগাম গোয়েন্দা তথ্য ছিল না আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের কাছে।
জাতিসংঘের সূত্র বলছে, বাংলাদেশ সফররত ইউএনএইচসিআরের দুই সহকারী হাইকমিশনার রউফ মাজাও ও গিলিয়ান ট্রিগস ভাসানচর গেলে দ্বীপটিতে থাকা রোহিঙ্গারা একত্র হয়ে তাদের সঙ্গে কথা বলতে চায়। আন্দোলনের সময়ে রেশন, মাসিক ভাতা, কর্মসংস্থান, উন্নত চিকিৎসা, ভাসানচরে আটকে রাখাসহ বিভিন্ন ইস্যুতে বিক্ষোভ করে রোহিঙ্গারা।
পশ্চিমা কূটনৈতিকের কয়েকটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, রোহিঙ্গারা ভাসানচরে আটকে রাখার অভিযোগে বিক্ষোভ প্রদর্শনসহ স্থায়ী কর্মসংস্থান ও অর্থ চায়। সেই সঙ্গে খাবার কমে আসা এবং খাবারের মান নিয়েও অসন্তোষ রয়েছে দ্বীপটিতে থাকা নিপীড়িত এ জনগোষ্ঠীর মধ্যে। ভাসানচরের জন্য সরকারের বাজেট চলতি বছরের জুন পর্যন্ত। আর ২০২১ সালের জাতিসংঘের ঘোষিত যৌথ সারাদান পরিকল্পনায় (জেআরপি) অর্থায়নের জন্য যুক্ত করা হয়নি। ফলে এক প্রকার অনিশ্চয়তায় পড়েছে সেখানে থাকা রোহিঙ্গারা। আগামী ২০২২ সালের আগে বিশেষ পরিস্থিতি ছাড়া জেআরপিতে ভাসানচরের অর্থায়নের বিষয়টি যুক্ত হচ্ছে না। আর বাংলাদেশের সরকারের আগামী বাজেটে ভাসানচরের জন্য আলাদা কোন বরাদ্দ থাকবে কি না, তাও নিশ্চিত নয়। সব মিলিয়ে দ্বীপটিতে নিজেদের বন্দী হিসেবে বিবেচনা করছে রোহিঙ্গারা।
কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানায়, কক্সবাজারের থেকে উন্নত সুযোগ-সুবিধা থাকলেও রোহিঙ্গারা ভাসানচরে থাকতে চায় না। ভাসানচরে থাকলে আয়ের সুযোগ থাকে না রোহিঙ্গাদের। কক্সবাজারে থাকলে সেখানে দিন মজুর বা আশপাশের এলাকাতে কাজ করে আয় করতে পারে রোহিঙ্গারা। আর এ রোহিঙ্গাদের একটি শ্রেণি রয়েছে যারা মানব ও মাদক পাচারের সঙ্গে জড়িত। রোহিঙ্গাদের বিভিন্ন উপায়ে যে আয় হয়, তা দিয়ে সমুদ্র পথে মালয়েশিয়াসহ অন্যান্য দেশে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিতে চায় তারা।
ঢাকায় পশ্চিমা এক দূতাবাসের রাজনৈতিক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, এত দিন ভাসানচরের ব্যয় বহন করছিল বাংলাদেশ সরকার। আসছে বাজেটে নতুন বরাদ্দ সম্পর্কে এখনো কিছু জানা যায়নি। আর ভাসানচর নিজের অর্থে চালানোতে আগ্রহী না বাংলাদেশ। এখানে বাংলাদেশ চায় জাতিসংঘ ভাসানচরের দায়িত্ব গ্রহণ করুক। ফলে সার্বিক বিবেচনায় খাবারের মান ও পরিমাণ নিয়ে একটি অসন্তোষ শোনা যাচ্ছে।
এই কর্মকর্তা বলেন, ১০ লাখ রোহিঙ্গা একত্রে থেকে আন্দোলন-বিক্ষোভ করার সাহস পায় না। সেখানে ১৮ হাজারের সাহস পাওয়ার কথা না। এর আগে রাষ্ট্রদূতেরা ভাসানচরে পরিদর্শনে গিয়েছিল। সেখানে কোন রকম বিক্ষোভ করেনি তারা। কিন্তু করেছে জাতিসংঘের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সামনে। যার অর্থ দাঁড়ায়, রোহিঙ্গারা ভাসানচরে জাতিসংঘকে দায়িত্ব নেওয়ার জন্য প্ররোচনা করছে। পুরো বিষয়টি নিজেদের পক্ষে আনতে হতাশা ও উন্মাদনা দেখানো চেষ্টা করেছে রোহিঙ্গারা। এখন রোহিঙ্গারা স্বপ্রণোদিত হয়ে কাজটি করেছে কিনা তা প্রশ্নের বিষয়।
হঠাৎ করে রোহিঙ্গাদের বিক্ষোভের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার শাহ রেজওয়ান হায়াত আজকের পত্রিকাকে বলেন, তারা স্থায়ী চাকরির সুযোগ চায়। এটা তো আমাদের পক্ষে অনুমোদন দেওয়া সম্ভব নয়। কক্সবাজারে আমাদের পুরো বিষয়টি গোছাতে সময় লেগেছে তিন থেকে সাড়ে তিন বছর। আর ভাসানচরে সরকার একাই কাজ করছে এবং যথেষ্ট করেছে। মশারি থেকে শুরু করে সকল সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়েছে। ভাসানচরে আমাদের পক্ষ থেকে অব্যবস্থাপনা নেই। মানুষের তো চাহিদার শেষ নেই। রোহিঙ্গাদেরও চাহিদা দিন দিন বাড়ছে।
খাদ্যের সংকট বা মান নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, কক্সবাজারে যে খাবার দেওয়া হয়, তার থেকে একটু বেশিই দেওয়া হয় ভাসানচরে। আর আগামী ৪ থেকে ৫ মাসের মজুত রয়েছে আমাদের কাছে।
ভাসানচরে কর্মরত গোয়েন্দা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জাতিসংঘের পুরো সফর সূচীটিই নির্ধারিত ছিল। ভাসানচর পরিদর্শনে তারা রোহিঙ্গাদের সঙ্গেও মত বিনিময় করত।
কিন্তু যে মাজিদের (দল প্রধান) ঠিক করা হয়েছিল শুধু তাদের কথা যথেষ্ট নয় বলে মনে করেছে সাধারণ রোহিঙ্গারা। ফলে তারা একত্র হয়ে তাদের কথা জানাতে চেয়েছিল। রোহিঙ্গারা যে এভাবে বিক্ষোভ করবে তার আগাম কোন তথ্য আমাদের কাছে ছিল না।
এদিকে ভাসানচরের এ ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সফররত ইউএনএইচসিআরের দুই সহকারী হাইকমিশনারসহ প্রতিনিধি দল।
এয়ারক্র্যাফটের ভেতরে স্বর্ণ পাওয়া গেলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া বলে সতর্কবার্তা দিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান খান। আজ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কাস্টমস হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ১০০ দিন পূর্তি উপলক্ষে আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ ভাষণ সরাসরি সম্প্রচার করা হবে বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) এবং বিটিভি ওয়ার্ল্ডে।
২ ঘণ্টা আগেগতকাল শনিবার ঢাকায় পৌঁছার পর সামাজিক মাধ্যম এক্স–এ দেওয়া এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, একটি শান্তিপূর্ণ ভবিষ্যৎ ও জবাবদিহিমূলক ব্যবস্থা বাংলাদেশের প্রাপ্য। ব্রিটিশ প্রতিমন্ত্রী আজ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গেও বৈঠক করবেন।
৫ ঘণ্টা আগেমাটি পরীক্ষার মাধ্যমে সুষম সার ব্যবহারে উৎসাহিত করতে ভ্রাম্যমাণ গবেষণাগারের মাধ্যমে মাটি পরীক্ষার কর্মসূচি হাতে নিয়েছে মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট (এসআরডিআই)। এই কর্মসূচির আওতায় ১০টি ভ্রাম্যমাণ পরীক্ষাগার দেশের ৪৯ জেলার ৫৬টি উপজেলায় মাটি পরীক্ষা করবে। কৃষকেরা মাত্র ২৫ টাকা ভর্তুকি মূল্যে (প্রকৃ
৭ ঘণ্টা আগে