নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘কেমন পুলিশ চাই’ শীর্ষক পুলিশ সংস্কার কমিশন পরিচালিত জনমত জরিপের ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। জনমত জরিপের ফলাফল পুলিশ সংস্কার কমিশনের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ও পুলিশ সংস্কার কমিশনের সদস্যসচিব আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানা গেছে।
মতামত জরিপে সংস্কারের মাধ্যমে কেমন পুলিশ চান জানতে চাওয়া হলে সর্বাধিক মতামত পড়েছে দুটি ক্ষেত্রে: প্রথম অবস্থানে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত এবং দ্বিতীয় অবস্থানে আইনের প্রতি অনুগত/নিরপেক্ষ পুলিশ, তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে দুর্নীতিমুক্ত পুলিশ।
মতামত জরিপে দেখা গেছে, পুলিশকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহারের অবসান চান ৮৯ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ। ক্ষমতার অপব্যবহার করে পুলিশের দুর্নীতি বন্ধ চান ৭৭ দশমিক ৯ শতাংশ। গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডকে চরম মানবাধিকার লঙ্ঘন বিবেচনায় অপরাধী পুলিশ জবাবদিহি ও শাস্তির আওতায় আনার পক্ষে মত দিয়েছেন ৭৪ দশমিক ৯ শতাংশ উত্তরদাতা।
পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেট সম্পর্ক উন্নয়নের মাধ্যমে জেলা পর্যায়ে কার্যকরী একটি আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা গড়ে তোলা উচিত বলে মনে করেন ৪৬ দশমিক ৮ শতাংশ মানুষ।
এ ছাড়া ৬৯ শতাংশ মানুষ মনে করেন বিদ্যমান পুলিশ আইন ও বিধিবিধান পরিবর্তন করে যুগোপযোগী করা উচিত।
পুলিশকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার বন্ধ চান ৮৯ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ।
৭৪ দশমিক ৯ শতাংশ মানুষ মনে করেন পুলিশ কর্তৃক বলপূর্বক গুম করা, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের মতো মানবাধিকার লঙ্ঘনকে দ্রুত জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে।
৭২ দশমিক ৩ শতাংশ মানুষ মনে করেন পুলিশের কাজকর্মের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ে সবার জন্য উন্মুক্ত স্থায়ী অভিযোগ কমিশন স্থাপন জরুরি।
৬৩ শতাংশ মানুষ মনে করেন, সাইবার ক্রাইমসহ বিভিন্ন নিত্যনতুন অপরাধ শনাক্তকরণ ও দমনে বাংলাদেশ পুলিশকে বিভিন্ন উন্নত প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ করে গড়ে তোলা প্রয়োজন।
৬১ শতাংশ মানুষ মনে করেন, অধস্তন পর্যায়ে পুলিশ সদস্যদের বেতনভাতা ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধাদি যুক্তিসংগতভাবে বাড়ানো প্রয়োজন।
৭৭ দশমিক শতাংশ মানুষ মনে করেন ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে পুলিশের দুর্নীতি বন্ধে কার্যকর প্রশাসনিক ও বিধিগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রয়োজন।
পুলিশ সংস্কার কমিশনের সিদ্ধান্তের আলোকে বিগত ৩১ অক্টোবর ‘কেমন পুলিশ চাই’ উপপাদ্যের আওতায় একটি প্রশ্নমালা অনলাইনে প্রচার করা হয়। ব্যাপক প্রচারের জন্য সংবাদমাধ্যমে স্ক্রল প্রচার করা হয় এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিজস্ব ওয়েব সাইটে প্রচারিত হয়। ১৫ নভেম্বরের মধ্যে মতামত পাঠানোর অনুরোধ করা হয়। এ সময় পর্যন্ত মোট ২৪ হাজার ৪৪২ জন মতামত দেন।
উত্তরদাতাদের পেশাভিত্তিক ১৪টি বিভাগের চাকরিজীবী (৩৬.৪%), ছাত্র (২৭.২%) ও ব্যবসায়ী (৭.৬%) ও ৭.১% প্রকৌশলী অংশ নেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিককালে দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন প্রতিহত করতে কিছুসংখ্যক পুলিশ সদস্যের সহিংস ভূমিকা নিয়ে বাংলাদেশসহ বিশ্বজুড়ে সমালোচনার পরিপ্রেক্ষিতে ‘পুলিশ সংস্কার’ এখন সময়ের দাবি। সেই লক্ষ্যে সরকার পুলিশ বাহিনীর সংস্কারের লক্ষ্যে ‘পুলিশ সংস্কার কমিশন’ গঠন করেছে, যার কার্যক্রম চলমান। পুলিশ সংস্কার কমিশন সর্বসাধারণের মূল্যবান মতামত জানতে ‘কেমন পুলিশ চাই’ শিরোনামে জনমত জরিপ পরিচালনা করে।
‘কেমন পুলিশ চাই’ শীর্ষক পুলিশ সংস্কার কমিশন পরিচালিত জনমত জরিপের ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। জনমত জরিপের ফলাফল পুলিশ সংস্কার কমিশনের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ও পুলিশ সংস্কার কমিশনের সদস্যসচিব আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানা গেছে।
মতামত জরিপে সংস্কারের মাধ্যমে কেমন পুলিশ চান জানতে চাওয়া হলে সর্বাধিক মতামত পড়েছে দুটি ক্ষেত্রে: প্রথম অবস্থানে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত এবং দ্বিতীয় অবস্থানে আইনের প্রতি অনুগত/নিরপেক্ষ পুলিশ, তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে দুর্নীতিমুক্ত পুলিশ।
মতামত জরিপে দেখা গেছে, পুলিশকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহারের অবসান চান ৮৯ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ। ক্ষমতার অপব্যবহার করে পুলিশের দুর্নীতি বন্ধ চান ৭৭ দশমিক ৯ শতাংশ। গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডকে চরম মানবাধিকার লঙ্ঘন বিবেচনায় অপরাধী পুলিশ জবাবদিহি ও শাস্তির আওতায় আনার পক্ষে মত দিয়েছেন ৭৪ দশমিক ৯ শতাংশ উত্তরদাতা।
পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেট সম্পর্ক উন্নয়নের মাধ্যমে জেলা পর্যায়ে কার্যকরী একটি আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা গড়ে তোলা উচিত বলে মনে করেন ৪৬ দশমিক ৮ শতাংশ মানুষ।
এ ছাড়া ৬৯ শতাংশ মানুষ মনে করেন বিদ্যমান পুলিশ আইন ও বিধিবিধান পরিবর্তন করে যুগোপযোগী করা উচিত।
পুলিশকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার বন্ধ চান ৮৯ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ।
৭৪ দশমিক ৯ শতাংশ মানুষ মনে করেন পুলিশ কর্তৃক বলপূর্বক গুম করা, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের মতো মানবাধিকার লঙ্ঘনকে দ্রুত জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে।
৭২ দশমিক ৩ শতাংশ মানুষ মনে করেন পুলিশের কাজকর্মের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ে সবার জন্য উন্মুক্ত স্থায়ী অভিযোগ কমিশন স্থাপন জরুরি।
৬৩ শতাংশ মানুষ মনে করেন, সাইবার ক্রাইমসহ বিভিন্ন নিত্যনতুন অপরাধ শনাক্তকরণ ও দমনে বাংলাদেশ পুলিশকে বিভিন্ন উন্নত প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ করে গড়ে তোলা প্রয়োজন।
৬১ শতাংশ মানুষ মনে করেন, অধস্তন পর্যায়ে পুলিশ সদস্যদের বেতনভাতা ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধাদি যুক্তিসংগতভাবে বাড়ানো প্রয়োজন।
৭৭ দশমিক শতাংশ মানুষ মনে করেন ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে পুলিশের দুর্নীতি বন্ধে কার্যকর প্রশাসনিক ও বিধিগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রয়োজন।
পুলিশ সংস্কার কমিশনের সিদ্ধান্তের আলোকে বিগত ৩১ অক্টোবর ‘কেমন পুলিশ চাই’ উপপাদ্যের আওতায় একটি প্রশ্নমালা অনলাইনে প্রচার করা হয়। ব্যাপক প্রচারের জন্য সংবাদমাধ্যমে স্ক্রল প্রচার করা হয় এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিজস্ব ওয়েব সাইটে প্রচারিত হয়। ১৫ নভেম্বরের মধ্যে মতামত পাঠানোর অনুরোধ করা হয়। এ সময় পর্যন্ত মোট ২৪ হাজার ৪৪২ জন মতামত দেন।
উত্তরদাতাদের পেশাভিত্তিক ১৪টি বিভাগের চাকরিজীবী (৩৬.৪%), ছাত্র (২৭.২%) ও ব্যবসায়ী (৭.৬%) ও ৭.১% প্রকৌশলী অংশ নেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিককালে দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন প্রতিহত করতে কিছুসংখ্যক পুলিশ সদস্যের সহিংস ভূমিকা নিয়ে বাংলাদেশসহ বিশ্বজুড়ে সমালোচনার পরিপ্রেক্ষিতে ‘পুলিশ সংস্কার’ এখন সময়ের দাবি। সেই লক্ষ্যে সরকার পুলিশ বাহিনীর সংস্কারের লক্ষ্যে ‘পুলিশ সংস্কার কমিশন’ গঠন করেছে, যার কার্যক্রম চলমান। পুলিশ সংস্কার কমিশন সর্বসাধারণের মূল্যবান মতামত জানতে ‘কেমন পুলিশ চাই’ শিরোনামে জনমত জরিপ পরিচালনা করে।
বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ধর্মের বিষয়ে বাংলাদেশের তরুণেরা খুবই পক্ষপাতহীন উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, তরুণেরা দেশকে নতুন করে গড়তে চান।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে তদন্ত কমিশন। দুই দেশের মধ্যে বন্দি বিনিময়ের কার্যক্রম এবং আটক ব্যক্তিদের সম্ভাব্য পরিণতি সম্পর্কে গোয়েন্দা তথ্য তুলে ধরতে গিয়ে কমিশন তাদের প্রতিবেদনে জানায়, ‘বাংলাদেশে গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা জনসমক্ষে একটি আলোচিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে...
৪ ঘণ্টা আগেআন্তক্যাডার বৈষম্য নিরসনে উপসচিব পদে মেধার ভিত্তিতে শতভাগ পদোন্নতি এবং কৃত্য পেশাভিত্তিক মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে আগামী মঙ্গলবার দেশের সব অফিসে এক ঘণ্টা কলমবিরতি কর্মসূচি পালন করবেন ২৫টি ক্যাডারের কর্মকর্তারা। শনিবার পূর্ত ভবনে আন্তক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের সভায় মঙ্গলবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর
৫ ঘণ্টা আগেদেশের চিকিৎসা ব্যবস্থার ওপর আস্থার সংকট ও অব্যবস্থাপনার কারণে বিদেশে সেবা নিতে যাচ্ছেন রোগীরা। এতে দেশে অর্থনৈতিক খাতে প্রভাব পড়ছে। ‘চিকিৎসা সেবায় বিদেশমুখীতা: আমাদের উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠকে অংশীজনদের আলোচনায় এসব বিষয় উঠে এসেছে। আজ শনিবার রাজধানীর এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয়...
৫ ঘণ্টা আগে