অনলাইন ডেস্ক
যৌথ বাহিনীর বিশেষ অভিযান ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ রাজধানীসহ সারা দেশে আরও ৭৬৯ জন ‘ডেভিল’ গ্রেপ্তার হয়েছে। এ ছাড়া অন্যান্য মামলা ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানার অভিযোগে ৫৭২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে হত্যা, ভাঙচুর, সহিংসতাসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে মামলা রয়েছে। এ ছাড়া অনেককে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার বিকেল থেকে আজ শনিবার বিকেল পর্যন্ত তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। শনিবার সন্ধ্যায় পুলিশ সদর দপ্তরের জনসংযোগ ও গণমাধ্যম শাখার সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি) মো. ইনামুল হক সাগর এসব তথ্য জানান।
ইনামুল হক সাগর বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযান ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ ৭৬৯ জন এবং মামলা ও পরোয়ানাভুক্ত আসামি ৫৭২ জনসহ মোট ১ হাজার ৩৪১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
৮ ফেব্রুয়ারি মধ্যরাত থেকে শুরু হওয়া ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার হয়েছে প্রায় ৭ হাজার ‘ডেভিল’। ওই দিন মধ্যরাত থেকে পুলিশ, র্যাব, সেনাবাহিনী, বিজিবি ও আনসারের সমন্বয়ে গঠিত যৌথ বাহিনী দেশব্যাপী ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ শুরু করে। যাদের বিরুদ্ধে মামলা ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল, তাদের গ্রেপ্তারের পাশাপাশি যারা চাঁদাবাজি, দখল ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত, তাদেরও এই অভিযানে গ্রেপ্তার করা হয়।
অপারেশন ডেভিল হান্টে এখন পর্যন্ত ১০ ফেব্রুয়ারি ৩৩৪ জন, ১১ ফেব্রুয়ারি ৬০৭ জন, ১২ ফেব্রুয়ারি ৫৯১ জন, ১৩ ফেব্রুয়ারি ৫৬৬ জন, ১৪ ফেব্রুয়ারি ৫০৯ জন, ১৫ ফেব্রুয়ারি ৪৭৭ জন, ১৬ ফেব্রুয়ারি ৩৮৯ জন ও ১৭ ফেব্রুয়ারিতে ৫২৯ জন, ১৮ ফেব্রুয়ারি ৫০৬ জন ও ১৯ ফেব্রুয়ারিতে ৫৩২ জন, ২০ ফেব্রুয়ারি ৪৯২ জন, ২১ ফেব্রুয়ারি ৪৬১ জন, ২২ ফেব্রুয়ারি ৭৬৯ জনসহ মোট ৬ হাজার ৭৭১ জন ‘ডেভিল’ গ্রেপ্তার হয়েছে। তবে প্রথম দিন ৯ ফেব্রুয়ারি ডেভিল হান্টে গ্রেপ্তারের আলাদা কোনো পরিসংখ্যান দেয়নি পুলিশ সদর দপ্তর। ওই দিন সারা দেশে গ্রেপ্তার হয় ১ হাজার ৩০৮ জন।
ডেভিল অর্থ ‘শয়তান’ আর হান্ট অর্থ ‘শিকার’। ডেভিল হান্টের বাংলা অর্থ দাঁড়ায় ‘শয়তান শিকার’ করা। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঘোষিত ডেভিল হান্ট দেশবিরোধী চক্র, সন্ত্রাসী ও দুষ্কৃতকারীদের আইনের আওতায় আনতে বোঝানো হয়েছে।
যৌথ বাহিনীর বিশেষ অভিযান ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ রাজধানীসহ সারা দেশে আরও ৭৬৯ জন ‘ডেভিল’ গ্রেপ্তার হয়েছে। এ ছাড়া অন্যান্য মামলা ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানার অভিযোগে ৫৭২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে হত্যা, ভাঙচুর, সহিংসতাসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে মামলা রয়েছে। এ ছাড়া অনেককে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার বিকেল থেকে আজ শনিবার বিকেল পর্যন্ত তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। শনিবার সন্ধ্যায় পুলিশ সদর দপ্তরের জনসংযোগ ও গণমাধ্যম শাখার সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি) মো. ইনামুল হক সাগর এসব তথ্য জানান।
ইনামুল হক সাগর বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযান ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ ৭৬৯ জন এবং মামলা ও পরোয়ানাভুক্ত আসামি ৫৭২ জনসহ মোট ১ হাজার ৩৪১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
৮ ফেব্রুয়ারি মধ্যরাত থেকে শুরু হওয়া ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার হয়েছে প্রায় ৭ হাজার ‘ডেভিল’। ওই দিন মধ্যরাত থেকে পুলিশ, র্যাব, সেনাবাহিনী, বিজিবি ও আনসারের সমন্বয়ে গঠিত যৌথ বাহিনী দেশব্যাপী ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ শুরু করে। যাদের বিরুদ্ধে মামলা ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল, তাদের গ্রেপ্তারের পাশাপাশি যারা চাঁদাবাজি, দখল ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত, তাদেরও এই অভিযানে গ্রেপ্তার করা হয়।
অপারেশন ডেভিল হান্টে এখন পর্যন্ত ১০ ফেব্রুয়ারি ৩৩৪ জন, ১১ ফেব্রুয়ারি ৬০৭ জন, ১২ ফেব্রুয়ারি ৫৯১ জন, ১৩ ফেব্রুয়ারি ৫৬৬ জন, ১৪ ফেব্রুয়ারি ৫০৯ জন, ১৫ ফেব্রুয়ারি ৪৭৭ জন, ১৬ ফেব্রুয়ারি ৩৮৯ জন ও ১৭ ফেব্রুয়ারিতে ৫২৯ জন, ১৮ ফেব্রুয়ারি ৫০৬ জন ও ১৯ ফেব্রুয়ারিতে ৫৩২ জন, ২০ ফেব্রুয়ারি ৪৯২ জন, ২১ ফেব্রুয়ারি ৪৬১ জন, ২২ ফেব্রুয়ারি ৭৬৯ জনসহ মোট ৬ হাজার ৭৭১ জন ‘ডেভিল’ গ্রেপ্তার হয়েছে। তবে প্রথম দিন ৯ ফেব্রুয়ারি ডেভিল হান্টে গ্রেপ্তারের আলাদা কোনো পরিসংখ্যান দেয়নি পুলিশ সদর দপ্তর। ওই দিন সারা দেশে গ্রেপ্তার হয় ১ হাজার ৩০৮ জন।
ডেভিল অর্থ ‘শয়তান’ আর হান্ট অর্থ ‘শিকার’। ডেভিল হান্টের বাংলা অর্থ দাঁড়ায় ‘শয়তান শিকার’ করা। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঘোষিত ডেভিল হান্ট দেশবিরোধী চক্র, সন্ত্রাসী ও দুষ্কৃতকারীদের আইনের আওতায় আনতে বোঝানো হয়েছে।
নারীর প্রতি বৈষম্য দূর করতে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের যেসব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নযোগ্য, সেসব দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
৩৭ মিনিট আগেনিজের অধীনে থাকা তিনটি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের অফিস সময়ে সভায় অংশ নেওয়ার জন্য সম্মানী না নেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
১ ঘণ্টা আগেসমালোচনার মুখে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র (গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়া) হিসেবে মুহাম্মদ আবু আবিদের নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সার্বিক কার্যক্রম তুলে ধরার জন্য ১৫ এপ্রিল তাঁকে খণ্ডকালীন নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা পড়েছে। আজ শনিবার বিকেলে বিকেল সাড়ে ৪টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় শিরীন পারভীন হকের নেতৃত্বে কমিশনের প্রতিনিধি দল প্রধান উপদেষ্টার হাতে প্রতিবেদনটি তুলে দেয়। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস
২ ঘণ্টা আগে