মনজুরুল ইসলাম, ঢাকা
গত বছর আংশিক উদ্বোধনের সময় ঘোষণা ছিল আগামী অক্টোবরের মধ্যেই যাত্রী চলাচলের জন্য পুরোদমে চালু হবে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল। এরই মধ্যে ভৌত অবকাঠামোর ৯৮ শতাংশ কাজও সম্পন্ন হয়েছে। তবে পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য এখনো জাপানি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপের (পিপিপি) চুক্তি না হওয়ায় চলতি বছর চালু হচ্ছে না টার্মিনালটি। কর্তৃপক্ষ বলছে, দ্রুততম সময়ের মধ্যে পিপিপি চুক্তি করা গেলে আগামী মার্চ মাস নাগাদ সাধারণ যাত্রী চলাচলের জন্য পুরোদমে চালু করা যাবে তৃতীয় টার্মিনাল।
বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, দ্রুততম সময়ের মধ্যে তৃতীয় টার্মিনালটি যাত্রীসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করতে কাজ চলছে। এরই মধ্যে ভৌত কাজ প্রায় শেষের পথে। তিনি বলেন, পিপিপির ভিত্তিতে টার্মিনালটি পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ করবে জাপানের একটি প্রতিষ্ঠান। তাদের সঙ্গে অক্টোবর নাগাদ চুক্তি করা গেলে পরবর্তী সময়ে জনবলের ট্রেনিং ও ট্রায়াল শুরু হবে। এরপর ধাপে ধাপে এসওপিগুলো তৈরি হবে।
টার্মিনালে বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারের জায়গা দেওয়া এবং নিজেদের মধ্যে আবার সমন্বয়ের কাজ করতে হবে। পিপিপি চুক্তির পর এসব কাজ শেষ করতে পাঁচ থেকে ছয় মাস সময় প্রয়োজন হবে। এর পরই তৃতীয় টার্মিনাল যাত্রীদের ব্যবহারের জন্য চালু করা হবে।
৫ সেপ্টেম্বর বেবিচক চেয়ারম্যানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি। সাক্ষাৎকালে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল চালু, জাপানি কোম্পানির সম্পৃক্ততা, লোন পেমেন্ট-সংক্রান্ত বিষয়সহ অন্যান্য পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করা হয়। এ সময় উভয় পক্ষই তৃতীয় টার্মিনাল চালুর প্রক্রিয়া দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার ওপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করে।
এর আগে গত ২৪ আগস্ট তৃতীয় টার্মিনালে নবনির্মিত চেক-ইন কাউন্টার, ইমিগ্রেশন, স্ক্যানার, বোর্ডিং ব্রিজ, অ্যারাইভাল, ডিপারচার এবং এয়ারক্রাফট পার্কিং অ্যাপ্রোন, রোড নেটওয়ার্কসহ এই প্রকল্পের আওতায় নির্মিত অন্য স্থাপনাসমূহ পরিদর্শন করেন বেবিচক চেয়ারম্যান। ওই দিন তিনি জানান, নির্মাণাধীন হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের কাজ ৯৮ শতাংশ শেষ হয়েছে। দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও বৈশ্বিক যোগাযোগের গেটওয়ে হিসেবে এই টার্মিনালের বিশেষ গুরুত্ব উল্লেখ করে অবশিষ্ট কাজসমূহ দ্রুত সময়ের মধ্যে শেষ করার তাগিদ দেন তিনি।
২০১৭ সালের ২৪ অক্টোবর একনেকে অনুমোদন পায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্প ফেজ-১। ২০১৯ সালের ১০ ডিসেম্বর প্রকল্পের প্রথম সংশোধিত ডিপিপি অনুমোদিত হয় ২১ হাজার ৩৯৯ কোটি টাকার। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন স্থপতি রোহানি বাহারিনের করা নকশায় তৃতীয় টার্মিনাল ভবন নির্মাণ করছে জাপানের মিতসুবিশি ও ফুজিটা এবং দক্ষিণ কোরিয়ার স্যামসাং, যার নাম দেওয়া হয়েছে এভিয়েশন ঢাকা কনসোর্টিয়াম। গত বছরের ৭ অক্টোবর টার্মিনালটির আংশিক উদ্বোধন করেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
উল্লেখ্য, তৃতীয় টার্মিনালের নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার সময় নির্ধারিত ছিল গত ৫ এপ্রিল। তবে কাজ পুরোপুরি শেষ না হওয়ায় টার্মিনাল হস্তান্তরের সময় প্রায় ছয় মাস পেছানো হয়। তখন বলা হয়েছিল, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান থেকে সেপ্টেম্বরে আনুষ্ঠানিকভাবে টার্মিনালটি বুঝে নেবে বেবিচক। দায়িত্ব বুঝে নেওয়ার পরই পুরোনো টার্মিনালের অনেক কার্যক্রম তৃতীয় টার্মিনালে স্থানান্তর শুরু করবে তারা।
বর্তমানে শাহজালাল বিমানবন্দরে দুটি টার্মিনালে জায়গা রয়েছে ১ লাখ বর্গমিটারের কিছু বেশি। তৃতীয় টার্মিনাল চালু হলে এর সঙ্গে যুক্ত হবে আরও ২ লাখ ৩০ হাজার বর্গমিটার। তিনতলা টার্মিনাল ভবনে থাকছে ১১৫টি চেক-ইন কাউন্টার, ৬৪টি ডিপারচার ও ৬৪টি অ্যারাইভাল ইমিগ্রেশন ডেস্ক। নিরাপত্তা নিশ্চিতে থাকবে ২৭টি ব্যাগেজ স্ক্যানিং মেশিন, ৪০টি স্ক্যানিং মেশিন, ১২টি বোর্ডিং ব্রিজ, ১৬টি ক্যারোসেল ও ১১টি বডি স্ক্যানার।
তৃতীয় টার্মিনালে একসঙ্গে ৩৭টি উড়োজাহাজ পার্ক করা যাবে। রানওয়েতে উড়োজাহাজের অপেক্ষা কমাতে নির্মাণ করা হয়েছে দুটি হাইস্পিড ট্যাক্সিওয়ে। পণ্য আমদানি ও রপ্তানির জন্য নির্মাণ করা হয়েছে দুটি ভবন। একসঙ্গে ১ হাজার ৩৫০টি গাড়ি পার্কিংয়ের জন্য তিনতলা ভবনের নির্মাণকাজ প্রায় শেষ। তৃতীয় টার্মিনালের মোট ২৬টি বোর্ডিং ব্রিজের মধ্যে প্রথম ধাপে চালু হবে ১২টি। বহির্গমনের জন্য মোট ১১৫টি চেক-ইন কাউন্টারের মধ্যে ১৫টি থাকবে সেলফ সার্ভিস চেক-ইন কাউন্টার। ১০টি স্বয়ংক্রিয় পাসপোর্ট কন্ট্রোল কাউন্টারও থাকবে।
বর্তমানে শাহজালাল বিমানবন্দরে দেশি-বিদেশি ৩৬টি এয়ারলাইনস প্রতিদিন গড়ে ১৫০টি ফ্লাইট পরিচালনা করছে। তৃতীয় টার্মিনালকে ঘিরে ফ্লাইট বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসসহ দেশীয় বেসরকারি এয়ারলাইনসগুলো। আগ্রহ দেখাচ্ছে বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোও।
গত বছর আংশিক উদ্বোধনের সময় ঘোষণা ছিল আগামী অক্টোবরের মধ্যেই যাত্রী চলাচলের জন্য পুরোদমে চালু হবে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল। এরই মধ্যে ভৌত অবকাঠামোর ৯৮ শতাংশ কাজও সম্পন্ন হয়েছে। তবে পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য এখনো জাপানি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপের (পিপিপি) চুক্তি না হওয়ায় চলতি বছর চালু হচ্ছে না টার্মিনালটি। কর্তৃপক্ষ বলছে, দ্রুততম সময়ের মধ্যে পিপিপি চুক্তি করা গেলে আগামী মার্চ মাস নাগাদ সাধারণ যাত্রী চলাচলের জন্য পুরোদমে চালু করা যাবে তৃতীয় টার্মিনাল।
বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, দ্রুততম সময়ের মধ্যে তৃতীয় টার্মিনালটি যাত্রীসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করতে কাজ চলছে। এরই মধ্যে ভৌত কাজ প্রায় শেষের পথে। তিনি বলেন, পিপিপির ভিত্তিতে টার্মিনালটি পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ করবে জাপানের একটি প্রতিষ্ঠান। তাদের সঙ্গে অক্টোবর নাগাদ চুক্তি করা গেলে পরবর্তী সময়ে জনবলের ট্রেনিং ও ট্রায়াল শুরু হবে। এরপর ধাপে ধাপে এসওপিগুলো তৈরি হবে।
টার্মিনালে বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারের জায়গা দেওয়া এবং নিজেদের মধ্যে আবার সমন্বয়ের কাজ করতে হবে। পিপিপি চুক্তির পর এসব কাজ শেষ করতে পাঁচ থেকে ছয় মাস সময় প্রয়োজন হবে। এর পরই তৃতীয় টার্মিনাল যাত্রীদের ব্যবহারের জন্য চালু করা হবে।
৫ সেপ্টেম্বর বেবিচক চেয়ারম্যানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি। সাক্ষাৎকালে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল চালু, জাপানি কোম্পানির সম্পৃক্ততা, লোন পেমেন্ট-সংক্রান্ত বিষয়সহ অন্যান্য পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করা হয়। এ সময় উভয় পক্ষই তৃতীয় টার্মিনাল চালুর প্রক্রিয়া দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার ওপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করে।
এর আগে গত ২৪ আগস্ট তৃতীয় টার্মিনালে নবনির্মিত চেক-ইন কাউন্টার, ইমিগ্রেশন, স্ক্যানার, বোর্ডিং ব্রিজ, অ্যারাইভাল, ডিপারচার এবং এয়ারক্রাফট পার্কিং অ্যাপ্রোন, রোড নেটওয়ার্কসহ এই প্রকল্পের আওতায় নির্মিত অন্য স্থাপনাসমূহ পরিদর্শন করেন বেবিচক চেয়ারম্যান। ওই দিন তিনি জানান, নির্মাণাধীন হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের কাজ ৯৮ শতাংশ শেষ হয়েছে। দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও বৈশ্বিক যোগাযোগের গেটওয়ে হিসেবে এই টার্মিনালের বিশেষ গুরুত্ব উল্লেখ করে অবশিষ্ট কাজসমূহ দ্রুত সময়ের মধ্যে শেষ করার তাগিদ দেন তিনি।
২০১৭ সালের ২৪ অক্টোবর একনেকে অনুমোদন পায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্প ফেজ-১। ২০১৯ সালের ১০ ডিসেম্বর প্রকল্পের প্রথম সংশোধিত ডিপিপি অনুমোদিত হয় ২১ হাজার ৩৯৯ কোটি টাকার। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন স্থপতি রোহানি বাহারিনের করা নকশায় তৃতীয় টার্মিনাল ভবন নির্মাণ করছে জাপানের মিতসুবিশি ও ফুজিটা এবং দক্ষিণ কোরিয়ার স্যামসাং, যার নাম দেওয়া হয়েছে এভিয়েশন ঢাকা কনসোর্টিয়াম। গত বছরের ৭ অক্টোবর টার্মিনালটির আংশিক উদ্বোধন করেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
উল্লেখ্য, তৃতীয় টার্মিনালের নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার সময় নির্ধারিত ছিল গত ৫ এপ্রিল। তবে কাজ পুরোপুরি শেষ না হওয়ায় টার্মিনাল হস্তান্তরের সময় প্রায় ছয় মাস পেছানো হয়। তখন বলা হয়েছিল, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান থেকে সেপ্টেম্বরে আনুষ্ঠানিকভাবে টার্মিনালটি বুঝে নেবে বেবিচক। দায়িত্ব বুঝে নেওয়ার পরই পুরোনো টার্মিনালের অনেক কার্যক্রম তৃতীয় টার্মিনালে স্থানান্তর শুরু করবে তারা।
বর্তমানে শাহজালাল বিমানবন্দরে দুটি টার্মিনালে জায়গা রয়েছে ১ লাখ বর্গমিটারের কিছু বেশি। তৃতীয় টার্মিনাল চালু হলে এর সঙ্গে যুক্ত হবে আরও ২ লাখ ৩০ হাজার বর্গমিটার। তিনতলা টার্মিনাল ভবনে থাকছে ১১৫টি চেক-ইন কাউন্টার, ৬৪টি ডিপারচার ও ৬৪টি অ্যারাইভাল ইমিগ্রেশন ডেস্ক। নিরাপত্তা নিশ্চিতে থাকবে ২৭টি ব্যাগেজ স্ক্যানিং মেশিন, ৪০টি স্ক্যানিং মেশিন, ১২টি বোর্ডিং ব্রিজ, ১৬টি ক্যারোসেল ও ১১টি বডি স্ক্যানার।
তৃতীয় টার্মিনালে একসঙ্গে ৩৭টি উড়োজাহাজ পার্ক করা যাবে। রানওয়েতে উড়োজাহাজের অপেক্ষা কমাতে নির্মাণ করা হয়েছে দুটি হাইস্পিড ট্যাক্সিওয়ে। পণ্য আমদানি ও রপ্তানির জন্য নির্মাণ করা হয়েছে দুটি ভবন। একসঙ্গে ১ হাজার ৩৫০টি গাড়ি পার্কিংয়ের জন্য তিনতলা ভবনের নির্মাণকাজ প্রায় শেষ। তৃতীয় টার্মিনালের মোট ২৬টি বোর্ডিং ব্রিজের মধ্যে প্রথম ধাপে চালু হবে ১২টি। বহির্গমনের জন্য মোট ১১৫টি চেক-ইন কাউন্টারের মধ্যে ১৫টি থাকবে সেলফ সার্ভিস চেক-ইন কাউন্টার। ১০টি স্বয়ংক্রিয় পাসপোর্ট কন্ট্রোল কাউন্টারও থাকবে।
বর্তমানে শাহজালাল বিমানবন্দরে দেশি-বিদেশি ৩৬টি এয়ারলাইনস প্রতিদিন গড়ে ১৫০টি ফ্লাইট পরিচালনা করছে। তৃতীয় টার্মিনালকে ঘিরে ফ্লাইট বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসসহ দেশীয় বেসরকারি এয়ারলাইনসগুলো। আগ্রহ দেখাচ্ছে বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোও।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৪ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৫ ঘণ্টা আগে