নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ইউক্রেনে আটকে পড়া পাঁচ বাংলাদেশি শিক্ষার্থী দেশে ফিরেছেন। আজ সোমবার দুপুরে পোল্যান্ডের রাজধানী ওয়ারশ থেকে সকাল ১০টায় কাতার এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান তাঁরা। যুদ্ধ শুরুর পরপর তাঁরা সবাই পোল্যান্ডে আশ্রয় নিয়েছিলেন। সেখান থেকে সরকারের সহযোগিতায় আজ তাঁদের দেশে ফিরিয়ে আনা হয়।
দেশে ফিরে আসা ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের বোগোমলেটস ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী দেবব্রত সুস্ময় বলেন, ‘পোল্যান্ডের রাজধানী ওয়ারশ থেকে আসতে কোনো সমস্যা হয়নি। অ্যাম্বাসি থেকে লোক এসে আমাদের উঠিয়ে দিয়েছেন। দেশে ফিরতে কোনো সমস্যা হয়নি।’
সেখানকার যুদ্ধ পরিস্থিতি সম্পর্কে সুস্ময় বলেন, ‘যুদ্ধ যখন শুরু হয় তখন আমরা সবাই কিয়েভেই ছিলাম। প্রথম দিকে আমরা হোস্টেলে ছিলাম। পরিস্থিতি যখন আরও খারাপ হয় তখন বাংকারে চলে যাই। সে সময় তো বাইরে বের হতে পারিনি। তাই দেখার তেমন সুযোগ হয়নি। কিন্তু অনেক শব্দ শোনা যেত।’
দেবব্রত সুস্ময় বলেন, ‘একপর্যায়ে যুদ্ধ পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে ইউনিভার্সিটি থেকে বলা হলো তোমরা তোমাদের মতো নিরাপদ জায়গায় চলে যাও। খবর পেলাম আমাদের অ্যাম্বাসি থেকেও বলা হলো আমাদের সাহায্য করা হবে। তখন আমরা কিয়েভ থেকে লাবিবে যাই। সেখান থেকে হেঁটে পোল্যান্ডের বর্ডারে পৌঁছাই। পরে সেখান থেকে আমাদের গাড়ি দিয়ে অ্যাম্বাসির লোকজন ওয়ারশতে নিয়ে যায়।’
এ সময় পোল্যান্ডের বাংলাদেশি দূতাবাস ও সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান তিনি। সুস্ময় বলেন, ‘আমার সঙ্গে আরও পাঁচজন দেশে এসেছেন। তাঁরা সবাই বাসায় চলে গেছেন।
পোল্যান্ডের বাংলাদেশ দূতাবাস বেশ সহযোগিতা করেছে জানিয়ে দেবব্রত বলেন, ‘তারা সব সময় আমাদের খোঁজখবর নিয়েছে। যখনই ফোন করেছি, রিসিভ করেছে। আমাদের সুন্দরভাবে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ।’
তবে কবে আবার পড়াশোনার জন্য সেখানে ফিরতে পারবেন তা জানেন না তিনি। এ বিষয়ে দেবব্রত বলেন, ‘কবে আবার ফিরতে পারব তা জানি না। যুদ্ধ শেষ না হলে তো ফিরে যাওয়া সম্ভব না। ইউনিভার্সিটি থেকে বলা হয়েছে, অনলাইন ক্লাসের একটা ব্যবস্থা করা হবে। সেটা কবে থেকে শুরু হবে, তা-ও নিশ্চিত না। কয়েকটি ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তেমন ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। আশা করি শিগগিরই শুরু হবে।’
ইউক্রেনে আটকে পড়া পাঁচ বাংলাদেশি শিক্ষার্থী দেশে ফিরেছেন। আজ সোমবার দুপুরে পোল্যান্ডের রাজধানী ওয়ারশ থেকে সকাল ১০টায় কাতার এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান তাঁরা। যুদ্ধ শুরুর পরপর তাঁরা সবাই পোল্যান্ডে আশ্রয় নিয়েছিলেন। সেখান থেকে সরকারের সহযোগিতায় আজ তাঁদের দেশে ফিরিয়ে আনা হয়।
দেশে ফিরে আসা ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের বোগোমলেটস ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী দেবব্রত সুস্ময় বলেন, ‘পোল্যান্ডের রাজধানী ওয়ারশ থেকে আসতে কোনো সমস্যা হয়নি। অ্যাম্বাসি থেকে লোক এসে আমাদের উঠিয়ে দিয়েছেন। দেশে ফিরতে কোনো সমস্যা হয়নি।’
সেখানকার যুদ্ধ পরিস্থিতি সম্পর্কে সুস্ময় বলেন, ‘যুদ্ধ যখন শুরু হয় তখন আমরা সবাই কিয়েভেই ছিলাম। প্রথম দিকে আমরা হোস্টেলে ছিলাম। পরিস্থিতি যখন আরও খারাপ হয় তখন বাংকারে চলে যাই। সে সময় তো বাইরে বের হতে পারিনি। তাই দেখার তেমন সুযোগ হয়নি। কিন্তু অনেক শব্দ শোনা যেত।’
দেবব্রত সুস্ময় বলেন, ‘একপর্যায়ে যুদ্ধ পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে ইউনিভার্সিটি থেকে বলা হলো তোমরা তোমাদের মতো নিরাপদ জায়গায় চলে যাও। খবর পেলাম আমাদের অ্যাম্বাসি থেকেও বলা হলো আমাদের সাহায্য করা হবে। তখন আমরা কিয়েভ থেকে লাবিবে যাই। সেখান থেকে হেঁটে পোল্যান্ডের বর্ডারে পৌঁছাই। পরে সেখান থেকে আমাদের গাড়ি দিয়ে অ্যাম্বাসির লোকজন ওয়ারশতে নিয়ে যায়।’
এ সময় পোল্যান্ডের বাংলাদেশি দূতাবাস ও সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান তিনি। সুস্ময় বলেন, ‘আমার সঙ্গে আরও পাঁচজন দেশে এসেছেন। তাঁরা সবাই বাসায় চলে গেছেন।
পোল্যান্ডের বাংলাদেশ দূতাবাস বেশ সহযোগিতা করেছে জানিয়ে দেবব্রত বলেন, ‘তারা সব সময় আমাদের খোঁজখবর নিয়েছে। যখনই ফোন করেছি, রিসিভ করেছে। আমাদের সুন্দরভাবে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ।’
তবে কবে আবার পড়াশোনার জন্য সেখানে ফিরতে পারবেন তা জানেন না তিনি। এ বিষয়ে দেবব্রত বলেন, ‘কবে আবার ফিরতে পারব তা জানি না। যুদ্ধ শেষ না হলে তো ফিরে যাওয়া সম্ভব না। ইউনিভার্সিটি থেকে বলা হয়েছে, অনলাইন ক্লাসের একটা ব্যবস্থা করা হবে। সেটা কবে থেকে শুরু হবে, তা-ও নিশ্চিত না। কয়েকটি ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তেমন ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। আশা করি শিগগিরই শুরু হবে।’
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। রোববার (২৪ নভেম্বর) আইন মন্ত্রণালয় থেকে এই সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়
৪ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর দায়িত্ব নিয়ে তড়িঘড়ি করে বেশির ভাগ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার। নতুন ডিসিদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে এখন নানা রকম অভিযোগ আসছে। এই অবস্থায় নতুন কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে ডিসি নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
৪ ঘণ্টা আগেসংবিধান সংস্কারে গঠিত কমিশন চলতি নভেম্বর মাসের মধ্যে অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা শেষ করবে বলে জানিয়েছেন কমিশনটির প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘যদি কোনো ধরনের অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতির সৃষ্টি না হয় তাহলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সুপারিশের খসড়া প্রকাশ করা সম্ভব হবে। সুপারিশ চূড়ান্ত করে সরকারের কাছে দে
৫ ঘণ্টা আগেজাপান বাংলাদেশে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তন নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি জানান, জাপান অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে সহায়তা করতে প্রস্তুত এবং দুই দেশের ঐতিহাসিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে