বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
হজরত শাহজালাল বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালে গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংয়ের কাজ জাপানই পাচ্ছে এমন কথা গত কয়েক মাস থেকে বলছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। কিন্তু এ বিষয়ে এখনো জাপানের কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বেবিচক ও সরকারের চুক্তিই হয়নি। এ চুক্তি করতে আগামী বছর পর্যন্ত সময় লেগে যাবে। আর জাপানি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংয়ের কাজ নতুন টার্মিনালে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসও করবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে শাহজালালের থার্ড টার্মিনাল তৈরি নিয়ে কাজের অগ্রগতি কতটুকু তা জানাতে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সেখানে এসব বিষয় জানান বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মোহাম্মদ মফিদুর রহমান।
নতুন টার্মিনালে অবশ্যই গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং বিদেশি প্রতিষ্ঠান করবে জানিয়ে বেবিচক চেয়ারম্যান বলেন, ‘এই অপারেশনের মেইনটেন্যান্স স্কুপের মধ্যে আছে কার্গো হ্যান্ডলিং, গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং, টার্মিনাল বোর্ডিং। এ ছাড়া যেমন এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল, ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস এগুলো আমাদের কাছে থাকবে। বাকি জিনিসগুলো গ্রাউন্ড ও কার্গো হ্যান্ডলিংটা তাদের প্রতিষ্ঠানের কাছ চলে যাবে। এখন তারা কি বিমানকে দিয়ে করাবে নাকি তারা অন্য কোম্পানিকে দিয়ে করাবে সেটা তাদের ব্যাপার। কারণ টার্মিনাল-৩-এর কনসেশন কিন্তু দেওয়া হচ্ছে ওই লক্ষ্যে। সুতরাং তারাই এটা করবে।’
বেবিচক চেয়ারম্যান বলেন, ‘আপনারা জানেন যে সরকার এ ব্যাপারে একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নতুন এই বিমানবন্দরের মেইনটেন্যান্স ও অপারেশনের কাজ জাপান পাবে বলে একটা নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। ওই সিদ্ধান্তের আলোকে আমাদের পিপিপি কর্তৃপক্ষ একটা ট্রানজেকশন যোগ করেছে। যার মাধ্যমে পুরো কাউন্সিল কন্ডিশন নিয়ে তারা আমাদের সঙ্গে সংযুক্ত হবে। তারা যদি ওইগুলো অ্যাগ্রি (সম্মত) করে তাহলে জাপানি যেসব কোম্পানি আগ্রহী আছে তারা কাজ করবে।’
মফিদুর রহমান বলেন, ‘তাদের (জাপানি কোম্পানি) যেহেতু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পরিচালনার দক্ষতা আছে, আমরা আশা করছি, তাদের তত্ত্বাবধানে গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং, কার্গো হ্যান্ডলিং বা এয়ারপোর্ট হ্যান্ডলিং যেসব কাজ হবে তার সবগুলোই তাদের অপারেশনের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকবে। আসলে তারাই নির্ধারণ করবে এখানে কারা গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং করবে। কারা কীভাবে কাজ করবে।’
এটির কাজ শুরু করে দিয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘তাদের সঙ্গে আমাদের চুক্তি হতে হতে আগামী বছরের মাঝামাঝি সময় লেগে যাবে। তাদের ট্রানজেকশনসহ অন্য কাজগুলো শেষ হওয়ার পর আমরা সংযুক্ত হব। তার আগে কিন্তু আমরা বেবিচকের মাধ্যমে আমাদের যতই অবকাঠামো হয়েছে মেইনটেন্যান্সের জন্য কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেব। এরপর তারা তাদের অপারেশন বুঝে নেবে। তারা যদি দেরি করে আমরা আমাদের কর্মী দিয়ে কাজ শুরু করে দেব। যেখানে বিমান তো আছেই। বিমান আগেও দিয়েছে।’
বিমান গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ে থাকবে কি না জানতে চাইলে বেবিচক চেয়ারম্যান বলেন, ‘বিমান যে গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং দিচ্ছে, তারা সেবার মান দিন দিন উন্নত করছে। আমরা বেবিচক ও মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সব সময় তাদের সুপারভাইজ করছি তাদের সেবার মান বাড়ানোর জন্য। গত কয়েক বছর বলব না, কয়েক মাসে বিমানের গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ের মান অনেক উন্নত করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের অথরিটির একটু সমস্যা আছে। কারণ আমাদের ঠিকাদার যখন কোনো জিনিসপত্র নিয়ে আসছে তখন সেটি পোর্ট থেকে আনতে জটিলতা আছে। এই জটিলতার জন্য আমাদের অনেক আইটেম পোর্টে বসে আছে। সেগুলো তারা সময়মতো খালাস করতে পারছে না। এ জন্য একটু সময় ক্ষেপণ হচ্ছে। তবে আমাদের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান যথাযথ ব্যবস্থা নিচ্ছে। আমরাও সহায়তা করছি যাতে আমাদের লক্ষ্যমাত্রায় আমরা কাজ শেষ করতে পারি। বিদেশি প্রতিষ্ঠানটি আমাদের দেশের প্রতিষ্ঠানকে সাবকনট্রাক্ট দিয়ে কাজ করাচ্ছে। আর আগে যে মালামালের দাম ছিল সেটি ডলারের কারণে বেড়ে গেছে। সেখানে একটু তাদের কষ্ট হচ্ছে। তারপরও বলব ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান অনেক ভালো কাজ করছে।’
নির্মিতব্য বিমানবন্দরে ১৪ বোর্ডিং ব্রিজ নিয়ে জটিলতা কেটেছে কি না এবং গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংয়ের কাজ শুরুর প্রস্তুতি পর্ব কতটা এগিয়েছে জানতে চাইলে বেবিচক চেয়ারম্যান বলেন, ‘অতিরিক্ত কাজের জন্য আমাদের জাইকার অনুমোদনের প্রয়োজন ছিল। জাইকার অনুমোদন সাপেক্ষে আমাদের আবার বিভিন্ন কিছুতে ও বাজেটে পরিবর্তন আনতে হচ্ছে। এ জন্য সরকারেরও অনুমোদন লাগে। তবে এ জন্য সরকারের পক্ষ থেকে আমাদের একটি অনুমোদন দেওয়া আছে। আর জাইকার অনুমোদনটা আমরা সম্প্রতি পেয়েছি। তবে এটার জন্য যে বরাদ্দ দরকার সেটার জন্য এখন আলোচনা চলছে। কিন্তু আগে বরাদ্দটা কম ছিল। নতুন চাহিদাটার ড্রাফটা অনুমোদন করেছে জাইকা। এটা এক মাসের মধ্যে তারা অনুমোদন দিয়ে দেবে। ১৪টি যে বোর্ডিং ব্রিজ সেগুলো হবে। আমরা বরাদ্দ পেলে সবার আগে সেটার কাজ শুরু করব। আগে সফট ওপেনিংটা হবে। আমরা কিন্তু কাজ শুরু করে দিয়েছি।’
হজরত শাহজালাল বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালে গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংয়ের কাজ জাপানই পাচ্ছে এমন কথা গত কয়েক মাস থেকে বলছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। কিন্তু এ বিষয়ে এখনো জাপানের কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বেবিচক ও সরকারের চুক্তিই হয়নি। এ চুক্তি করতে আগামী বছর পর্যন্ত সময় লেগে যাবে। আর জাপানি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংয়ের কাজ নতুন টার্মিনালে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসও করবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে শাহজালালের থার্ড টার্মিনাল তৈরি নিয়ে কাজের অগ্রগতি কতটুকু তা জানাতে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সেখানে এসব বিষয় জানান বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মোহাম্মদ মফিদুর রহমান।
নতুন টার্মিনালে অবশ্যই গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং বিদেশি প্রতিষ্ঠান করবে জানিয়ে বেবিচক চেয়ারম্যান বলেন, ‘এই অপারেশনের মেইনটেন্যান্স স্কুপের মধ্যে আছে কার্গো হ্যান্ডলিং, গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং, টার্মিনাল বোর্ডিং। এ ছাড়া যেমন এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল, ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস এগুলো আমাদের কাছে থাকবে। বাকি জিনিসগুলো গ্রাউন্ড ও কার্গো হ্যান্ডলিংটা তাদের প্রতিষ্ঠানের কাছ চলে যাবে। এখন তারা কি বিমানকে দিয়ে করাবে নাকি তারা অন্য কোম্পানিকে দিয়ে করাবে সেটা তাদের ব্যাপার। কারণ টার্মিনাল-৩-এর কনসেশন কিন্তু দেওয়া হচ্ছে ওই লক্ষ্যে। সুতরাং তারাই এটা করবে।’
বেবিচক চেয়ারম্যান বলেন, ‘আপনারা জানেন যে সরকার এ ব্যাপারে একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নতুন এই বিমানবন্দরের মেইনটেন্যান্স ও অপারেশনের কাজ জাপান পাবে বলে একটা নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। ওই সিদ্ধান্তের আলোকে আমাদের পিপিপি কর্তৃপক্ষ একটা ট্রানজেকশন যোগ করেছে। যার মাধ্যমে পুরো কাউন্সিল কন্ডিশন নিয়ে তারা আমাদের সঙ্গে সংযুক্ত হবে। তারা যদি ওইগুলো অ্যাগ্রি (সম্মত) করে তাহলে জাপানি যেসব কোম্পানি আগ্রহী আছে তারা কাজ করবে।’
মফিদুর রহমান বলেন, ‘তাদের (জাপানি কোম্পানি) যেহেতু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পরিচালনার দক্ষতা আছে, আমরা আশা করছি, তাদের তত্ত্বাবধানে গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং, কার্গো হ্যান্ডলিং বা এয়ারপোর্ট হ্যান্ডলিং যেসব কাজ হবে তার সবগুলোই তাদের অপারেশনের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকবে। আসলে তারাই নির্ধারণ করবে এখানে কারা গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং করবে। কারা কীভাবে কাজ করবে।’
এটির কাজ শুরু করে দিয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘তাদের সঙ্গে আমাদের চুক্তি হতে হতে আগামী বছরের মাঝামাঝি সময় লেগে যাবে। তাদের ট্রানজেকশনসহ অন্য কাজগুলো শেষ হওয়ার পর আমরা সংযুক্ত হব। তার আগে কিন্তু আমরা বেবিচকের মাধ্যমে আমাদের যতই অবকাঠামো হয়েছে মেইনটেন্যান্সের জন্য কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেব। এরপর তারা তাদের অপারেশন বুঝে নেবে। তারা যদি দেরি করে আমরা আমাদের কর্মী দিয়ে কাজ শুরু করে দেব। যেখানে বিমান তো আছেই। বিমান আগেও দিয়েছে।’
বিমান গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ে থাকবে কি না জানতে চাইলে বেবিচক চেয়ারম্যান বলেন, ‘বিমান যে গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং দিচ্ছে, তারা সেবার মান দিন দিন উন্নত করছে। আমরা বেবিচক ও মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সব সময় তাদের সুপারভাইজ করছি তাদের সেবার মান বাড়ানোর জন্য। গত কয়েক বছর বলব না, কয়েক মাসে বিমানের গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ের মান অনেক উন্নত করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের অথরিটির একটু সমস্যা আছে। কারণ আমাদের ঠিকাদার যখন কোনো জিনিসপত্র নিয়ে আসছে তখন সেটি পোর্ট থেকে আনতে জটিলতা আছে। এই জটিলতার জন্য আমাদের অনেক আইটেম পোর্টে বসে আছে। সেগুলো তারা সময়মতো খালাস করতে পারছে না। এ জন্য একটু সময় ক্ষেপণ হচ্ছে। তবে আমাদের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান যথাযথ ব্যবস্থা নিচ্ছে। আমরাও সহায়তা করছি যাতে আমাদের লক্ষ্যমাত্রায় আমরা কাজ শেষ করতে পারি। বিদেশি প্রতিষ্ঠানটি আমাদের দেশের প্রতিষ্ঠানকে সাবকনট্রাক্ট দিয়ে কাজ করাচ্ছে। আর আগে যে মালামালের দাম ছিল সেটি ডলারের কারণে বেড়ে গেছে। সেখানে একটু তাদের কষ্ট হচ্ছে। তারপরও বলব ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান অনেক ভালো কাজ করছে।’
নির্মিতব্য বিমানবন্দরে ১৪ বোর্ডিং ব্রিজ নিয়ে জটিলতা কেটেছে কি না এবং গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংয়ের কাজ শুরুর প্রস্তুতি পর্ব কতটা এগিয়েছে জানতে চাইলে বেবিচক চেয়ারম্যান বলেন, ‘অতিরিক্ত কাজের জন্য আমাদের জাইকার অনুমোদনের প্রয়োজন ছিল। জাইকার অনুমোদন সাপেক্ষে আমাদের আবার বিভিন্ন কিছুতে ও বাজেটে পরিবর্তন আনতে হচ্ছে। এ জন্য সরকারেরও অনুমোদন লাগে। তবে এ জন্য সরকারের পক্ষ থেকে আমাদের একটি অনুমোদন দেওয়া আছে। আর জাইকার অনুমোদনটা আমরা সম্প্রতি পেয়েছি। তবে এটার জন্য যে বরাদ্দ দরকার সেটার জন্য এখন আলোচনা চলছে। কিন্তু আগে বরাদ্দটা কম ছিল। নতুন চাহিদাটার ড্রাফটা অনুমোদন করেছে জাইকা। এটা এক মাসের মধ্যে তারা অনুমোদন দিয়ে দেবে। ১৪টি যে বোর্ডিং ব্রিজ সেগুলো হবে। আমরা বরাদ্দ পেলে সবার আগে সেটার কাজ শুরু করব। আগে সফট ওপেনিংটা হবে। আমরা কিন্তু কাজ শুরু করে দিয়েছি।’
পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে ৩ হাজার ৪৯৩ চিকিৎসক নিয়োগের সঙ্গে অতিরিক্ত আরও ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার উপদেষ্টা পরিষদের ২৩তম বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন বন, পরিবেশ ও জলবায়ু উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
২৫ মিনিট আগেবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার এবং বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ ট্রাস্ট আইন থেকে বঙ্গবন্ধুর নাম বাদ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে তাঁর কার্যালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের ২৩তম বৈঠকে এটি অনুমোদন করা হয়।
২৯ মিনিট আগেবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আন্তর্জাতিক শান্তি পদক নীতিমালা-২৪ বাতিলের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ। আজ মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে তাঁর কার্যালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের ২৩তম বৈঠকে এই প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেঅসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণে চিনি, লবণ ও স্যাচুরেটেড ফ্যাটযুক্ত খাবার ও পানীয়র মোড়কে এসব উপাদানের বিষয়ে সতর্কবার্তা দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগকে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে