নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের আওতাধীন পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তারা আজ রোববার সচিবালয়ের গেটে কর্মকর্তারা ব্যানার ও জাতীয় পতাকা নিয়ে অবস্থান নেন। পরে তাঁরা স্বাস্থ্য উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করে স্মারকলিপি দেন।
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তারা জানান, এ বিভাগের সচিবের স্বৈরাচারী মনোভাব এবং একনায়কতন্ত্রের ফলে ইতিপূর্বে অনুষ্ঠিত ডিপিসিগুলো আলোর মুখ দেখেনি। বারবার ডিপিসি করে সরকারি অর্থের অপচয় করলেও তিনি পদোন্নতি দেননি।
এর ফলে কর্মকর্তাদের দীর্ঘদিনের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে তাঁরা সচিবের কক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে সচিব তাঁর কক্ষ থেকে কৌশলে বেরিয়ে পড়েন।
স্মারকলিপিতে তাঁদের দাবিগুলো হচ্ছে: যোগ্যতা অর্জনের তারিখ থেকে ১৮তম বিসিএস ও পরবর্তী ব্যাচ পর্যন্ত পদোন্নতি যোগ্য সব কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষভাবে পদোন্নতি। সিনিয়র স্কেলপ্রাপ্তিতে সন্তোষজনক চাকরি এবং পাঁচ বছরের সময়কাল সমাপ্তিতে সিনিয়র স্কেল প্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে হবে;
পরিচালক পদে পদোন্নতির ডিপিসি সম্পন্ন হয়েছে তার পূর্ণাঙ্গ জিও জারি করতে হবে। সহকারী পরিচালক থেকে উপপরিচালক এবং পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা থেকে সহকারী পরিচালক পদে অনতিবিলম্বে পদোন্নতি প্রদান করতে হবে;
ভূতাপেক্ষভাবে পদোন্নতি প্রদানের মাধ্যমে পরিবার পরিকল্পনা ক্যাডারের কর্মকর্তাদের ডিএস পুলে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে এবং মেধারভিত্তিতে ডিএস পুলে পদোন্নতি প্রদান করতে হবে; পদোন্নতিতে অযোগ্য না হওয়ার ক্ষেত্র ব্যতীত সিনিয়রকে বাদ দিয়ে জুনিয়র কর্মকর্তাকে পদোন্নতি-পদায়ন করা যাবে না।
এ ক্ষেত্রে, বিসিএস ব্যাচ ও মেধাক্রম অনুসরণ করতে হবে; বিসিএস (পরিবার পরিকল্পনা) ক্যাডারের পদে প্রশাসন ক্যাডার থেকে পদায়ন করা যাবে না; উপজেলা পর্যায়ে সম্পূর্ণ আলাদা দুটি অফিস হওয়া সত্ত্বেও স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তা কর্তৃক ‘স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা’ পদবি ব্যবহার করা হচ্ছে। প্রশাসনিক শৃঙ্খলার স্বার্থে স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা পদ থেকে ‘পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা’ অংশটুকু বাদ দিতে হবে;
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বিরোধিতাকারী এবং স্বৈরাচারের দোসর কর্মকর্তাদের অনতিবিলম্বে অধিদপ্তর থেকে অপসারণ ও বাধ্যতামূলক অবসর প্রদান করতে হবে।
স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের আওতাধীন পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তারা আজ রোববার সচিবালয়ের গেটে কর্মকর্তারা ব্যানার ও জাতীয় পতাকা নিয়ে অবস্থান নেন। পরে তাঁরা স্বাস্থ্য উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করে স্মারকলিপি দেন।
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তারা জানান, এ বিভাগের সচিবের স্বৈরাচারী মনোভাব এবং একনায়কতন্ত্রের ফলে ইতিপূর্বে অনুষ্ঠিত ডিপিসিগুলো আলোর মুখ দেখেনি। বারবার ডিপিসি করে সরকারি অর্থের অপচয় করলেও তিনি পদোন্নতি দেননি।
এর ফলে কর্মকর্তাদের দীর্ঘদিনের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে তাঁরা সচিবের কক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে সচিব তাঁর কক্ষ থেকে কৌশলে বেরিয়ে পড়েন।
স্মারকলিপিতে তাঁদের দাবিগুলো হচ্ছে: যোগ্যতা অর্জনের তারিখ থেকে ১৮তম বিসিএস ও পরবর্তী ব্যাচ পর্যন্ত পদোন্নতি যোগ্য সব কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষভাবে পদোন্নতি। সিনিয়র স্কেলপ্রাপ্তিতে সন্তোষজনক চাকরি এবং পাঁচ বছরের সময়কাল সমাপ্তিতে সিনিয়র স্কেল প্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে হবে;
পরিচালক পদে পদোন্নতির ডিপিসি সম্পন্ন হয়েছে তার পূর্ণাঙ্গ জিও জারি করতে হবে। সহকারী পরিচালক থেকে উপপরিচালক এবং পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা থেকে সহকারী পরিচালক পদে অনতিবিলম্বে পদোন্নতি প্রদান করতে হবে;
ভূতাপেক্ষভাবে পদোন্নতি প্রদানের মাধ্যমে পরিবার পরিকল্পনা ক্যাডারের কর্মকর্তাদের ডিএস পুলে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে এবং মেধারভিত্তিতে ডিএস পুলে পদোন্নতি প্রদান করতে হবে; পদোন্নতিতে অযোগ্য না হওয়ার ক্ষেত্র ব্যতীত সিনিয়রকে বাদ দিয়ে জুনিয়র কর্মকর্তাকে পদোন্নতি-পদায়ন করা যাবে না।
এ ক্ষেত্রে, বিসিএস ব্যাচ ও মেধাক্রম অনুসরণ করতে হবে; বিসিএস (পরিবার পরিকল্পনা) ক্যাডারের পদে প্রশাসন ক্যাডার থেকে পদায়ন করা যাবে না; উপজেলা পর্যায়ে সম্পূর্ণ আলাদা দুটি অফিস হওয়া সত্ত্বেও স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তা কর্তৃক ‘স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা’ পদবি ব্যবহার করা হচ্ছে। প্রশাসনিক শৃঙ্খলার স্বার্থে স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা পদ থেকে ‘পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা’ অংশটুকু বাদ দিতে হবে;
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বিরোধিতাকারী এবং স্বৈরাচারের দোসর কর্মকর্তাদের অনতিবিলম্বে অধিদপ্তর থেকে অপসারণ ও বাধ্যতামূলক অবসর প্রদান করতে হবে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
৭ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৭ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৮ ঘণ্টা আগে