আয়নাল হোসেন, ঢাকা
রাজধানীর ধানমন্ডির ৫ নম্বর রোডে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনের ভেতরে এখনো আগুন জ্বলছে। ভেতরে প্রচণ্ড তাপ রয়েছে। তবে আসবাবপত্র মালামাল কোনো কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। এটি একটি ধ্বংসস্তূপ ছাড়া আর কিছুই নয়। অন্যদিকে ঐতিহাসিক ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়ির সামনে পাশে পড়ে আছে আগুনে ঝলসে যাওয়া চারটি মানবদেহের কঙ্কাল।
আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই এসব ধ্বংসস্তূপ সামনে থেকে দেখতে আসছে মানুষ। গতকাল সোমবার সন্ধ্যার দিকে এসব স্থানে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়।
সকাল ১০টার দিকে সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল থেকে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ বাড়ির সামনে যাওয়ার পথে একবার হলেও ঘুরে দেখে যাচ্ছেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সরকারি বাড়িটি দেখতে আসা এক ব্যক্তি বলেন, ‘আমাদের সম্পদ আমরাই ধ্বংস করেছি। আবার আমরাই সেটি গড়ে তুলব।’
বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিবিজড়িত ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িটি জাদুঘর হিসেবে পরিচিত। ভেতরে সবকিছু পুড়ে ভস্ম হয়ে গেছে। এই বাড়ির আশপাশের প্রায় সব বাড়িই আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এত দিন এই বাড়ি ও এলাকা সংরক্ষিত থাকলেও, আজ সেটি দেখতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ ভিড় জমিয়েছেন। ওই বাড়ির সামনের একপাশে পড়ে রয়েছে আগুনে ঝলসে যাওয়া চারটি মানবদেহের কঙ্কাল।
এক রিকশাচালক বলেন, ‘গত ১৫ বছর ধরে এই রাস্তা দিয়ে কেউ পায়ে হেঁটেই যেতে পারত না। আজ রাস্তা দিয়ে রিকশা নিয়ে যাচ্ছি।’
অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন গণভবনেও দেখা গেছে উপচে পড়া মানুষের ভিড়। প্রবেশপথের ব্যারিকেডের পাশ দিয়ে লোকজন ভেতরে আসা-যাওয়া করছে। গণভবনের ভেতরে এখনো অসংখ্য উৎসুক লোক। সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যরা মাইকে বলছেন, ‘এগুলো রাষ্ট্রীয় সম্পদ। এটা রক্ষার দায়িত্ব আপনার আমার সবার।’
তবে সংসদ ভবনের পশ্চিম পাশের ফটক আটকে রাখা হয়েছে। সেখানে সাধারণ লোকজনকে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। বাইরে দাঁড়িয়ে ছবি তুলতে দেখা গেছে।
মানুষের ক্ষোভে সরকারি স্থাপনায় ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া হলেও ব্যক্তিগত স্থাপনাগুলো অক্ষত রয়েছে।
রাজধানীর ধানমন্ডির ৫ নম্বর রোডে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনের ভেতরে এখনো আগুন জ্বলছে। ভেতরে প্রচণ্ড তাপ রয়েছে। তবে আসবাবপত্র মালামাল কোনো কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। এটি একটি ধ্বংসস্তূপ ছাড়া আর কিছুই নয়। অন্যদিকে ঐতিহাসিক ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়ির সামনে পাশে পড়ে আছে আগুনে ঝলসে যাওয়া চারটি মানবদেহের কঙ্কাল।
আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই এসব ধ্বংসস্তূপ সামনে থেকে দেখতে আসছে মানুষ। গতকাল সোমবার সন্ধ্যার দিকে এসব স্থানে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়।
সকাল ১০টার দিকে সরেজমিনে দেখা যায়, সকাল থেকে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ বাড়ির সামনে যাওয়ার পথে একবার হলেও ঘুরে দেখে যাচ্ছেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সরকারি বাড়িটি দেখতে আসা এক ব্যক্তি বলেন, ‘আমাদের সম্পদ আমরাই ধ্বংস করেছি। আবার আমরাই সেটি গড়ে তুলব।’
বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিবিজড়িত ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িটি জাদুঘর হিসেবে পরিচিত। ভেতরে সবকিছু পুড়ে ভস্ম হয়ে গেছে। এই বাড়ির আশপাশের প্রায় সব বাড়িই আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এত দিন এই বাড়ি ও এলাকা সংরক্ষিত থাকলেও, আজ সেটি দেখতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ ভিড় জমিয়েছেন। ওই বাড়ির সামনের একপাশে পড়ে রয়েছে আগুনে ঝলসে যাওয়া চারটি মানবদেহের কঙ্কাল।
এক রিকশাচালক বলেন, ‘গত ১৫ বছর ধরে এই রাস্তা দিয়ে কেউ পায়ে হেঁটেই যেতে পারত না। আজ রাস্তা দিয়ে রিকশা নিয়ে যাচ্ছি।’
অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন গণভবনেও দেখা গেছে উপচে পড়া মানুষের ভিড়। প্রবেশপথের ব্যারিকেডের পাশ দিয়ে লোকজন ভেতরে আসা-যাওয়া করছে। গণভবনের ভেতরে এখনো অসংখ্য উৎসুক লোক। সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যরা মাইকে বলছেন, ‘এগুলো রাষ্ট্রীয় সম্পদ। এটা রক্ষার দায়িত্ব আপনার আমার সবার।’
তবে সংসদ ভবনের পশ্চিম পাশের ফটক আটকে রাখা হয়েছে। সেখানে সাধারণ লোকজনকে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। বাইরে দাঁড়িয়ে ছবি তুলতে দেখা গেছে।
মানুষের ক্ষোভে সরকারি স্থাপনায় ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া হলেও ব্যক্তিগত স্থাপনাগুলো অক্ষত রয়েছে।
সাংবাদিক ড. মাহমুদুর রহমান বলেছেন, ২০১৩ সালের গণজাগরণ মঞ্চের ওপর ভিত্তি করে শেখ হাসিনা পরবর্তী ১৩ বছর দেশের মানুষের ওপর সবকিছু চাপিয়ে দিয়েছিল। এতে সাহায্য করেছিল ভারত। বাংলাদেশকে ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রে পরিণত করা হয়েছিল। ভারত চেয়েছিল বাংলাদেশকে হাতের মুঠোয় রাখার জন্য।’
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক কোনো একটি ইস্যুতে আটকে থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা। আজ রোববার ঢাকায় সোনারগাঁও হোটেলে এক সংলাপে তিনি বলেন, ‘আমাদের সম্পর্ক কোনো একটি অ্যাজেন্ডা বা এক ইস্যুতে আটকে থাকতে পারে না। আমাদের পারস্পরিক নির্ভরতার যে বাস্তবতা, তা রা
৭ ঘণ্টা আগেশীতে ঘনকুয়াশার কারণে ঢাকায় উড়োজাহাজ অবতরণে সমস্যা হলে চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে বিকল্প হিসেবে রাখা হয়েছে
৮ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের টেকনাফে ট্রাক্টরচাপায় আবদুর রহমান (৩৭) নামে এক সরকারি কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া নয় জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে