নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডেঙ্গুতে সারা দেশে একদিনে আরও সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্ত হয়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১৩৯ জন।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ তথ্য জানিয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মারা যাওয়া সাতজনের মধ্যে—দুজন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের, দুজন খুলনা বিভাগের, এছাড়া বরিশাল, ঢাকা বিভাগ ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের একজন করে রয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর আরও জানায়, চলতি বছর সারা দেশে এ পর্যন্ত ৫২ হাজার ৫৮ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। এর মধ্য মৃত্যু হয়েছে ২৫৭ জনের।
সরকারের হিসেব অনুযায়ী, জানুয়ারিতে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ১ হাজার ৫৫ জন, যাদের মধ্যে ১৪ জনের মৃত্যু হয়। ফেব্রুয়ারিতে হাসপাতালে ভর্তি হন ৩৩৯ জন, যাদের মধ্যে মৃত্যু হয় তিনজনের। মার্চে ৩১১ জনের বিপরীতে ৫ জনের মৃত্যু হয়। এপ্রিলে ৫০৪ জন হাসপাতালে ভর্তি হন, মারা যান দুজন। মে মাসে ৬৪৪ জনের বিপরীতে ১২ জন, জুনে ৭৯৮ জনের বিপরীতে ৮ জন, জুলাইতে ২ হাজার ৬৬৯ জনের বিপরীতে ১২ জন, আগস্টে ৬ হাজার ৫২১ জনের বিপরীতে ২৭ জন এবং সেপ্টেম্বরে ১৮ হাজার রোগী হাসপাতালে ভর্তির বিপরীতে ৮০ জনের মৃত্যু হয়।
চলতি মাসে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২১ হাজার ১২০ জন, এদের মধ্যে মারা গেছেন ৯৪ জন।
উল্লেখ্য, সরকার ২০০০ সাল থেকে দেশে ডেঙ্গু বিষয়ক তথ্য সংগ্রহ শুরু করে। বাংলাদেশের ইতিহাসে ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ সংক্রমণ ও মৃত্যু হয় ২০২৩ সালে। ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। মৃত্যু হয় ১ হাজার ৭০৫ জনের।
ডেঙ্গুতে সারা দেশে একদিনে আরও সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্ত হয়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১৩৯ জন।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ তথ্য জানিয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মারা যাওয়া সাতজনের মধ্যে—দুজন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের, দুজন খুলনা বিভাগের, এছাড়া বরিশাল, ঢাকা বিভাগ ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের একজন করে রয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর আরও জানায়, চলতি বছর সারা দেশে এ পর্যন্ত ৫২ হাজার ৫৮ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। এর মধ্য মৃত্যু হয়েছে ২৫৭ জনের।
সরকারের হিসেব অনুযায়ী, জানুয়ারিতে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ১ হাজার ৫৫ জন, যাদের মধ্যে ১৪ জনের মৃত্যু হয়। ফেব্রুয়ারিতে হাসপাতালে ভর্তি হন ৩৩৯ জন, যাদের মধ্যে মৃত্যু হয় তিনজনের। মার্চে ৩১১ জনের বিপরীতে ৫ জনের মৃত্যু হয়। এপ্রিলে ৫০৪ জন হাসপাতালে ভর্তি হন, মারা যান দুজন। মে মাসে ৬৪৪ জনের বিপরীতে ১২ জন, জুনে ৭৯৮ জনের বিপরীতে ৮ জন, জুলাইতে ২ হাজার ৬৬৯ জনের বিপরীতে ১২ জন, আগস্টে ৬ হাজার ৫২১ জনের বিপরীতে ২৭ জন এবং সেপ্টেম্বরে ১৮ হাজার রোগী হাসপাতালে ভর্তির বিপরীতে ৮০ জনের মৃত্যু হয়।
চলতি মাসে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২১ হাজার ১২০ জন, এদের মধ্যে মারা গেছেন ৯৪ জন।
উল্লেখ্য, সরকার ২০০০ সাল থেকে দেশে ডেঙ্গু বিষয়ক তথ্য সংগ্রহ শুরু করে। বাংলাদেশের ইতিহাসে ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ সংক্রমণ ও মৃত্যু হয় ২০২৩ সালে। ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। মৃত্যু হয় ১ হাজার ৭০৫ জনের।
মার্চ মাসে দেশে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ৫৮৭টি। এতে নিহত হয়েছেন ৬০৪ জন এবং আহত ১ হাজার ২৩১ জন। ২৪২টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ২৩৩ জন, যা মোট নিহতের ৩৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ৪১ দশমিক ২২ শতাংশ বলে জানিয়েছে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন।
১ ঘণ্টা আগেশনিবার দুপুরে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল অডিটোরিয়ামে (বিএআরসি) ‘ইলিশ সম্পদ ব্যবস্থাপনায় প্রজনন সাফল্য নিরূপণ, জাটকা সংরক্ষণ ও ভবিষ্যৎ করণীয়’ শীর্ষক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
৩ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত মামলায় আসামি গ্রেপ্তারের আগে সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হবে। একই সঙ্গে গ্রেপ্তারের উপযুক্ত প্রমাণও পেশ করতে হবে।
৩ ঘণ্টা আগে