কামরুল হাসান মামুন অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বাংলাদেশে করোনা পরিস্থিতি কখনোই এমন খারাপ হয়নি যে সবকিছু খোলা রেখে শুধু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে হবে। লকডাউন মানে এখন শুধু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান লকডাউন, বাকি সবকিছু খোলা। অথচ পৃথিবীর অন্য অনেক দেশ থেকে বাংলাদেশের করোনা পরিস্থিতি অনেক ভালো। আজ থেকে পাঁচ-ছয় মাস আগে তো বন্ধ রাখার কোনো যুক্তিই ছিল না। এখন একটু খারাপ হলেও একই পরিস্থিতির মধ্যেও অন্য অনেক দেশেই স্কুল-কলেজ খোলা। আমেরিকায় এখনো অবস্থা অনেক খারাপ। তারপরেও ওখানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা।
এখন তো অবস্থা ভালোর দিকে যাচ্ছে। ভালোভাবে টিকা চলছে, সুতরাং খোলার সিদ্ধান্তটা নিয়ে নিলেই পারত। যা হোক, ভালো সিদ্ধান্ত যেকোনো সময় নিলেই ভালো। লাখ লাখ ছেলেমেয়ের পড়াশোনা বন্ধ, এটার জন্য যে ক্ষতি আর করোনার যে ক্ষতি সেটাকে মেলালে দেখা যাবে শিক্ষায় অপূরণীয় ক্ষতি হচ্ছে। এইটা নানান মাত্রার ক্ষতি। পড়াশোনার তো ক্ষতি হচ্ছেই, এ ছাড়া মানসিক যে ক্ষতিটা হচ্ছে তা পোষাবেন কি করে? সুতরাং অতি দ্রুত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়াটাই যুক্তিযুক্ত।
আমাদের যে হলগুলো আছে সেগুলোতে আবাসিক ব্যবস্থা খুবই খারাপ। হলগুলোতে গণ রুম থাকে, পরিবেশের অবস্থাও খুব একটা ভালো না। এগুলোর ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। প্রাথমিকভাবে ল্যাব ও পরীক্ষার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় খোলা উচিত। ক্লাস অনলাইনে যেভাবে চলছে সেটা পরিস্থিতি আরেকটু ভালো হওয়ার আগ পর্যন্ত অনলাইনেই নেওয়া যায়।
এ ছাড়া হলগুলোতেও প্রাথমিক চিকিৎসা, মেডিকেল সেন্টারগুলোকে আরও উন্নত করা, করোনা টেস্টিং ল্যাব, হলগুলোতে শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনের সিদ্ধান্তগুলো নিয়ে কাজ করে পুরোদমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার প্রক্রিয়ায় যেতে হবে।
বাংলাদেশে করোনা পরিস্থিতি কখনোই এমন খারাপ হয়নি যে সবকিছু খোলা রেখে শুধু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে হবে। লকডাউন মানে এখন শুধু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান লকডাউন, বাকি সবকিছু খোলা। অথচ পৃথিবীর অন্য অনেক দেশ থেকে বাংলাদেশের করোনা পরিস্থিতি অনেক ভালো। আজ থেকে পাঁচ-ছয় মাস আগে তো বন্ধ রাখার কোনো যুক্তিই ছিল না। এখন একটু খারাপ হলেও একই পরিস্থিতির মধ্যেও অন্য অনেক দেশেই স্কুল-কলেজ খোলা। আমেরিকায় এখনো অবস্থা অনেক খারাপ। তারপরেও ওখানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা।
এখন তো অবস্থা ভালোর দিকে যাচ্ছে। ভালোভাবে টিকা চলছে, সুতরাং খোলার সিদ্ধান্তটা নিয়ে নিলেই পারত। যা হোক, ভালো সিদ্ধান্ত যেকোনো সময় নিলেই ভালো। লাখ লাখ ছেলেমেয়ের পড়াশোনা বন্ধ, এটার জন্য যে ক্ষতি আর করোনার যে ক্ষতি সেটাকে মেলালে দেখা যাবে শিক্ষায় অপূরণীয় ক্ষতি হচ্ছে। এইটা নানান মাত্রার ক্ষতি। পড়াশোনার তো ক্ষতি হচ্ছেই, এ ছাড়া মানসিক যে ক্ষতিটা হচ্ছে তা পোষাবেন কি করে? সুতরাং অতি দ্রুত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়াটাই যুক্তিযুক্ত।
আমাদের যে হলগুলো আছে সেগুলোতে আবাসিক ব্যবস্থা খুবই খারাপ। হলগুলোতে গণ রুম থাকে, পরিবেশের অবস্থাও খুব একটা ভালো না। এগুলোর ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। প্রাথমিকভাবে ল্যাব ও পরীক্ষার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় খোলা উচিত। ক্লাস অনলাইনে যেভাবে চলছে সেটা পরিস্থিতি আরেকটু ভালো হওয়ার আগ পর্যন্ত অনলাইনেই নেওয়া যায়।
এ ছাড়া হলগুলোতেও প্রাথমিক চিকিৎসা, মেডিকেল সেন্টারগুলোকে আরও উন্নত করা, করোনা টেস্টিং ল্যাব, হলগুলোতে শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনের সিদ্ধান্তগুলো নিয়ে কাজ করে পুরোদমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার প্রক্রিয়ায় যেতে হবে।
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে নীতিনির্ধারণী একটি বিষয় অগ্রাধিকার বিবেচনার জন্য অপেক্ষমাণ আছে, আর তা হলো, রাষ্ট্রীয় কাঠামোর পরিবর্তন করা, নাকি যথাশিগগির নির্বাচন আয়োজন করা? অনেক ধরনের রাষ্ট্রীয় কাঠামোর পরিবর্তনের জন্য জাতীয় সংসদের বিকল্প কিছু আছে বলে মনে হয় না।
১৯ ঘণ্টা আগেকিছু কিছু বিতর্ক তৈরি করা হয় সমসাময়িক বিষয় থেকে দৃষ্টি দূরে সরিয়ে রাখার জন্য। পুরো পাকিস্তান আমলেই রবীন্দ্রনাথকে ঘিরে বিতর্ক জারি রাখা হয়েছিল। আমলাতন্ত্র আর সামরিক আমলাতন্ত্র মিলে পাকিস্তান নামক দেশটায় যে স্বৈরশাসন কায়েম করে রেখেছিল, সেদিকে যেন সচেতন মানুষের চোখ না যায়, সে অভিসন্ধি থেকেই রবীন্দ্রনাথ
১৯ ঘণ্টা আগেএকটি কলা। হ্যাঁ, ঠিকই পড়ছেন। একটি সাধারণ কলা, যা নিলামে বিক্রি হলো ৭৪ কোটি টাকায়। এটি শিল্প, না কৌতুক, না সামাজিক শ্লেষ—নাকি তিনটির মিশেল? ইতালীয় শিল্পী মরিজিও ক্যাটালানের এই ‘কমেডিয়ান’ আমাদের শিল্পের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি আর বাজারজাত সৃজনশীলতার প্রশ্ন নিয়ে ভাবতে বাধ্য করে।
২০ ঘণ্টা আগে‘গণতন্ত্র মঞ্চ’র অন্যতম নেতা সাইফুল হক বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ছাত্রজীবনে তিনি ছাত্র ঐক্য ফোরামের নেতা ছিলেন। তিনি পত্রিকায় নিয়মিত কলাম লেখেন। এখন পর্যন্ত ২০টি বই লিখেছেন। অন্তর্বর্তী সরকার এবং দেশের রাজনীতি নিয়ে...
২ দিন আগে