উপসম্পাদকীয়
রাজনৈতিক অস্থিরতা এ দেশে নতুন কিছু নয়; আওয়ামী লীগ বনাম বিএনপি বা জামায়াত বরাবরই অসহিষ্ণু পরিস্থিতির রাজনৈতিক দল। কিন্তু দিন দিন পরিবেশ-পরিস্থিতি অসহনীয় হয়ে পড়ছে। দীর্ঘসময় সরকারে থাকা আওয়ামী লীগকে বিএনপি বা সমমনা দল ও মানুষেরা আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না। পক্ষান্তরে, দেশে সামগ্রিক উন্নয়নের প্রতিভূ হিসেবে আওয়ামী লীগ আবারও ক্ষমতায় আসবে বলেই বিশ্বাস করে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের মানুষেরা।
উন্নয়নে সফলতা পুরোপুরি থাকার পরেও ভোটের ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ জনপ্রিয়তায় বিএনপির চেয়ে অনেক পিছিয়ে আর বিএনপির এমন আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তায় নিরপেক্ষ ভোট হলে বিপুল ভোট পেয়ে সরকার গঠন করবে—এটাও নিশ্চিত বলেই ধরে নেয় আওয়ামী বিরোধীরা। যারা এ পর্যন্ত বাংলাদেশের রাজনৈতিক ক্ষমতায় এসেছে, তারা প্রমাণ করেছে ক্ষমতায় টিকে থাকাটাই বড় কথা; জনগণের জন্য নিবেদিত সরকার বা দলগুলো জনগণেরই জানমালকে জিম্মি করে নিজেদের আখের গোছানোতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। সহজসরল জনগণ ঝাঁপিয়ে পড়ে নির্বিবাদে কোনো কিছু না ভেবেই এবং যথারীতি চরম বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে পড়ে সর্বস্বান্ত হয়। সর্বসাকল্যে এটিই এখনকার গণতন্ত্র।
বরাবরই দেখা যায়, আমাদের দেশের রাজনীতিতে তৃতীয় বা চতুর্থ পক্ষের সুদৃঢ় অবস্থান। ওই পক্ষগুলো সব সময় বিতর্কিত ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে দেশে একটা জগাখিচুড়ি অবস্থা তৈরি করতে তৎপর হয়। সাধারণ দেশবাসী তাতে সব সময়ই দিশেহারা হয় এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠাসহ নির্বাচনের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া থেকে ছিটকে পড়ে। আমেরিকাসহ পশ্চিমা বিশ্বের অনেকেই অনেকভাবে বর্তমান সরকারকে চাপে ফেলতে নানা রকমের চাপ বা হুমকি দিয়ে চলেছে সব সময়। মোটা অর্থের বিনিময়ে লবিস্ট নিয়োগ করে ক্ষমতায় বসার একটি অতি-আধুনিক দিকও দেখা যাচ্ছে। কিন্তু এতে করে দেশেরই বারোটা বাজে। দেশপ্রেমের ঘাটতি আছে দলগুলোর মাঝে আর সে কারণেই বাইরের মোড়লদের দিয়ে দেশকে বিপর্যস্ত করে কিছু দল বা ব্যক্তি—যা খুবই গর্হিত একটি কাজ।
একটি স্বাধীন দেশের সংগ্রামী নায়ককে যখন সপরিবারে খুন হতে হয়, তখন সব ভাষা হারিয়ে যায়। সার্বভৌম দেশটিতে রাজনৈতিক মেরুকরণে বহু রকমের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে এবং এখনো ঘটে চলছে। সামরিক শাসনের নিপীড়ন, স্বৈরচারী সরকারের নিষ্পেষণ, হত্যা-ক্যু ইত্যাদি অতিক্রম করে আজ বাংলাদেশ এ জায়গায় পৌঁছেছে। তারপরও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বা বিপক্ষে নানামুখী মত দেখতে ও শুনতে পাওয়া যায় এ দেশে। একনাগাড়ে প্রায় দেড় যুগ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছে।
বহু চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে এগিয়ে নিয়ে চলছেন; কিছু কিছু ক্ষেত্রে দলীয় নেতাদের নেতিবাচক ভাবনা, আমলাদের অতিরিক্ত ক্ষমতা বা সুযোগ প্রদানসহ তৃণমূলে বিবিধ সুযোগসন্ধানীদের দাপুটে ইমেজ নিঃসন্দেহে অনেক সফলতাকে ম্লান করে দিয়েছে। দৃশ্যমান উন্নয়নের সঙ্গে সু-দৃশ্যমান দুর্নীতিরও ছড়াছড়ি রয়েছে। আঙুল ফুলে কলাগাছ হওয়া নেতাদের নৈতিকতা নিয়ে জনমনে অনেক প্রশ্ন আছে। সব মিলিয়েই দলীয় কিছু নেতিবাচক ঘটনার কারণে সর্ববৃহৎ দলটির ভাবমূর্তি বিনষ্ট হয়েছে।
একইভাবে বিরোধীদলীয় নেতৃত্ব মোটেই শক্তিশালী অবস্থানে নেই; বরাবরই জোরালো সিদ্ধান্ত নিতে ব্যর্থ দলটি কোনোভাবেই সরকারের বিপক্ষে দাঁড়াতে পারছে না। প্রধান নেতৃত্বের অভাব, নির্দেশনায় নানা রকমের অরাজনৈতিক চাপ, অভ্যন্তরীণ কোন্দলসহ নিজেদের মধ্যে কাদা ছোড়াছুড়ি করতে গিয়ে লেজেগোবরে পরিস্থিতিতে পড়েছে আজকের বিএনপি। সর্বোচ্চ জনপ্রিয়তা থাকা সত্ত্বেও প্রহসন ও প্রতারণার নিত্যনতুন কলাকৌশল প্রয়োগ করতে গিয়ে দিন দিন ক্ষয়িষ্ণু হয়ে পড়ছে।
সাধারণ কর্মীরা উদ্যমী হয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েন কিন্তু তাঁদের নিয়ন্ত্রণ এবং নিরাপত্তা দিতে পুরোপুরি ব্যর্থ দলটির অগ্রভাগে থাকা নেতারা। এযাবৎকালের সেরা রাজনৈতিক প্রহসন বাইডেনের উপদেষ্টা বানিয়ে যে রং-তামাশা ঘটানো হলো, তার থেকে বের হতে অনেকটা সময় লাগবে। মাত্রাহীন অবক্ষয় ঘটেছে দলটির ভেতরে এবং বাইরে। আওয়ামী লীগের ফাঁদ কি না জানি না, তবে বিএনপি নিজে নিজেই নিজের ফাঁদ তৈরি করে নির্বাচনের পরিবেশ আগাম নষ্ট করে ফেলেছে; ফলে সরকারি দল আওয়ামী লীগেরই সুবিধা বেশি।
পিটার হাস বা বাইডেনের উপদেষ্টা মিয়া সাহেবরা কাউকে ক্ষমতায় বসানোর অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নের সক্ষমতা রাখেন না। তাঁরা নিজের ঘরে নিজেরাই আগুন লাগিয়ে সরকারকে দায়ী করে। হঠকারিতা সমাধান নয়, আক্রমণাত্মক মনোভাব বা বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি করে সময়কে কিছুটা পিছিয়ে দেওয়া যাবে, কিন্তু নিজেদের ক্ষমতায় বসানো খুব সহজ কাজ নয়। সংযত মনোভাব নিয়ে সব রাজনৈতিক দল এগিয়ে চলুক একটি পরিচ্ছন্ন বাংলাদেশ গঠনে—এটিই জনগণের প্রত্যাশা।
রাজনৈতিক অস্থিরতা এ দেশে নতুন কিছু নয়; আওয়ামী লীগ বনাম বিএনপি বা জামায়াত বরাবরই অসহিষ্ণু পরিস্থিতির রাজনৈতিক দল। কিন্তু দিন দিন পরিবেশ-পরিস্থিতি অসহনীয় হয়ে পড়ছে। দীর্ঘসময় সরকারে থাকা আওয়ামী লীগকে বিএনপি বা সমমনা দল ও মানুষেরা আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না। পক্ষান্তরে, দেশে সামগ্রিক উন্নয়নের প্রতিভূ হিসেবে আওয়ামী লীগ আবারও ক্ষমতায় আসবে বলেই বিশ্বাস করে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের মানুষেরা।
উন্নয়নে সফলতা পুরোপুরি থাকার পরেও ভোটের ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ জনপ্রিয়তায় বিএনপির চেয়ে অনেক পিছিয়ে আর বিএনপির এমন আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তায় নিরপেক্ষ ভোট হলে বিপুল ভোট পেয়ে সরকার গঠন করবে—এটাও নিশ্চিত বলেই ধরে নেয় আওয়ামী বিরোধীরা। যারা এ পর্যন্ত বাংলাদেশের রাজনৈতিক ক্ষমতায় এসেছে, তারা প্রমাণ করেছে ক্ষমতায় টিকে থাকাটাই বড় কথা; জনগণের জন্য নিবেদিত সরকার বা দলগুলো জনগণেরই জানমালকে জিম্মি করে নিজেদের আখের গোছানোতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। সহজসরল জনগণ ঝাঁপিয়ে পড়ে নির্বিবাদে কোনো কিছু না ভেবেই এবং যথারীতি চরম বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে পড়ে সর্বস্বান্ত হয়। সর্বসাকল্যে এটিই এখনকার গণতন্ত্র।
বরাবরই দেখা যায়, আমাদের দেশের রাজনীতিতে তৃতীয় বা চতুর্থ পক্ষের সুদৃঢ় অবস্থান। ওই পক্ষগুলো সব সময় বিতর্কিত ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে দেশে একটা জগাখিচুড়ি অবস্থা তৈরি করতে তৎপর হয়। সাধারণ দেশবাসী তাতে সব সময়ই দিশেহারা হয় এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠাসহ নির্বাচনের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া থেকে ছিটকে পড়ে। আমেরিকাসহ পশ্চিমা বিশ্বের অনেকেই অনেকভাবে বর্তমান সরকারকে চাপে ফেলতে নানা রকমের চাপ বা হুমকি দিয়ে চলেছে সব সময়। মোটা অর্থের বিনিময়ে লবিস্ট নিয়োগ করে ক্ষমতায় বসার একটি অতি-আধুনিক দিকও দেখা যাচ্ছে। কিন্তু এতে করে দেশেরই বারোটা বাজে। দেশপ্রেমের ঘাটতি আছে দলগুলোর মাঝে আর সে কারণেই বাইরের মোড়লদের দিয়ে দেশকে বিপর্যস্ত করে কিছু দল বা ব্যক্তি—যা খুবই গর্হিত একটি কাজ।
একটি স্বাধীন দেশের সংগ্রামী নায়ককে যখন সপরিবারে খুন হতে হয়, তখন সব ভাষা হারিয়ে যায়। সার্বভৌম দেশটিতে রাজনৈতিক মেরুকরণে বহু রকমের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে এবং এখনো ঘটে চলছে। সামরিক শাসনের নিপীড়ন, স্বৈরচারী সরকারের নিষ্পেষণ, হত্যা-ক্যু ইত্যাদি অতিক্রম করে আজ বাংলাদেশ এ জায়গায় পৌঁছেছে। তারপরও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বা বিপক্ষে নানামুখী মত দেখতে ও শুনতে পাওয়া যায় এ দেশে। একনাগাড়ে প্রায় দেড় যুগ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছে।
বহু চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে এগিয়ে নিয়ে চলছেন; কিছু কিছু ক্ষেত্রে দলীয় নেতাদের নেতিবাচক ভাবনা, আমলাদের অতিরিক্ত ক্ষমতা বা সুযোগ প্রদানসহ তৃণমূলে বিবিধ সুযোগসন্ধানীদের দাপুটে ইমেজ নিঃসন্দেহে অনেক সফলতাকে ম্লান করে দিয়েছে। দৃশ্যমান উন্নয়নের সঙ্গে সু-দৃশ্যমান দুর্নীতিরও ছড়াছড়ি রয়েছে। আঙুল ফুলে কলাগাছ হওয়া নেতাদের নৈতিকতা নিয়ে জনমনে অনেক প্রশ্ন আছে। সব মিলিয়েই দলীয় কিছু নেতিবাচক ঘটনার কারণে সর্ববৃহৎ দলটির ভাবমূর্তি বিনষ্ট হয়েছে।
একইভাবে বিরোধীদলীয় নেতৃত্ব মোটেই শক্তিশালী অবস্থানে নেই; বরাবরই জোরালো সিদ্ধান্ত নিতে ব্যর্থ দলটি কোনোভাবেই সরকারের বিপক্ষে দাঁড়াতে পারছে না। প্রধান নেতৃত্বের অভাব, নির্দেশনায় নানা রকমের অরাজনৈতিক চাপ, অভ্যন্তরীণ কোন্দলসহ নিজেদের মধ্যে কাদা ছোড়াছুড়ি করতে গিয়ে লেজেগোবরে পরিস্থিতিতে পড়েছে আজকের বিএনপি। সর্বোচ্চ জনপ্রিয়তা থাকা সত্ত্বেও প্রহসন ও প্রতারণার নিত্যনতুন কলাকৌশল প্রয়োগ করতে গিয়ে দিন দিন ক্ষয়িষ্ণু হয়ে পড়ছে।
সাধারণ কর্মীরা উদ্যমী হয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েন কিন্তু তাঁদের নিয়ন্ত্রণ এবং নিরাপত্তা দিতে পুরোপুরি ব্যর্থ দলটির অগ্রভাগে থাকা নেতারা। এযাবৎকালের সেরা রাজনৈতিক প্রহসন বাইডেনের উপদেষ্টা বানিয়ে যে রং-তামাশা ঘটানো হলো, তার থেকে বের হতে অনেকটা সময় লাগবে। মাত্রাহীন অবক্ষয় ঘটেছে দলটির ভেতরে এবং বাইরে। আওয়ামী লীগের ফাঁদ কি না জানি না, তবে বিএনপি নিজে নিজেই নিজের ফাঁদ তৈরি করে নির্বাচনের পরিবেশ আগাম নষ্ট করে ফেলেছে; ফলে সরকারি দল আওয়ামী লীগেরই সুবিধা বেশি।
পিটার হাস বা বাইডেনের উপদেষ্টা মিয়া সাহেবরা কাউকে ক্ষমতায় বসানোর অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নের সক্ষমতা রাখেন না। তাঁরা নিজের ঘরে নিজেরাই আগুন লাগিয়ে সরকারকে দায়ী করে। হঠকারিতা সমাধান নয়, আক্রমণাত্মক মনোভাব বা বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি করে সময়কে কিছুটা পিছিয়ে দেওয়া যাবে, কিন্তু নিজেদের ক্ষমতায় বসানো খুব সহজ কাজ নয়। সংযত মনোভাব নিয়ে সব রাজনৈতিক দল এগিয়ে চলুক একটি পরিচ্ছন্ন বাংলাদেশ গঠনে—এটিই জনগণের প্রত্যাশা।
শেখ হাসিনা দেশত্যাগের পর আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারাও দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। যাঁরা পালাতে পারেননি তাঁদের জনাকয়েক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে আটক হয়েছেন। আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের দুঃশাসনকালে বিএনপিসহ অন্য নেতাদের যেভাবে হেলমেট পরিয়ে জেলখানা থেকে আদালতে হাজির করা হতো, এখন আওয়ামী লীগের নেতাদের একই কায়দায়
১৬ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের দিন যত যাচ্ছে, ততই নতুন নতুন কিছু প্রশ্নের উদ্ভব হচ্ছে। প্রশ্নগুলো যে গভীরতর রাজনৈতিক বিষয়সংশ্লিষ্ট, তা বলাই বাহুল্য। অনেক সময়ই প্রধান উপদেষ্টার অফিস থেকে সংবাদ সম্মেলন বা সংবাদ ব্রিফিং করে বিষয়গুলো খোলাসার চেষ্টা করা হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনের গুরুত্ব অপরিসীম। বিগত তিনটি জাতীয় নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক ও জনমনে আস্থার সংকটের প্রেক্ষাপটে নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ইতিবাচক হিসেবে দেখা হচ্ছে।
১৬ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী তিন দিনের মধ্যে অটোরিকশা বন্ধের প্রস্তাবে চালকদের রাস্তায় নেমে আসা এবং শহর কার্যত অচল হয়ে পড়ার ঘটনা ঘটেছে। এ অবরোধে সড়ক ও রেলপথে যোগাযোগ ব্যাহত হওয়ায় মানুষের দুর্ভোগ চরমে পৌঁছায়।
১ দিন আগে