বিভুরঞ্জন সরকার
বাংলাদেশে পরিবহন ক্ষেত্রে ব্যাটারিচালিত রিকশা স্বল্প সময়ে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এটি স্বল্প দূরত্বে যাতায়াতের জন্য একটি সহজলভ্য ও সাশ্রয়ী মাধ্যম হলেও বিভিন্ন যুক্তিসংগত কারণে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা একটি বড় সমস্যার রূপ নিয়েছে। অবৈধভাবে উৎপাদন, ব্যবহারের ক্ষেত্রে আইনগত অনিয়ম এবং এর ফলে সৃষ্ট দুর্ঘটনা ও যানজট পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।
সম্প্রতি হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী তিন দিনের মধ্যে অটোরিকশা বন্ধের প্রস্তাবে চালকদের রাস্তায় নেমে আসা এবং শহর কার্যত অচল হয়ে পড়ার ঘটনা ঘটেছে। এ অবরোধে সড়ক ও রেলপথে যোগাযোগ ব্যাহত হওয়ায় মানুষের দুর্ভোগ চরমে পৌঁছায়।
ব্যাটারিচালিত রিকশা সাধারণ মানুষের জন্য অপেক্ষাকৃত কম খরচে যাতায়াতের মাধ্যম ছাড়াও কয়েক লাখ মানুষ এ খাতের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত হয়ে পড়েছেন। চালক, মেরামতকারী এবং যন্ত্রাংশ সরবরাহকারীদের জীবিকার একটি বড় উৎস এটি।
বাংলাদেশের অনেক শহরে অলিগলিতে বড় যানবাহনের প্রবেশ সম্ভব নয়। এই রিকশা সেখানে কার্যকর এবং জরুরি পরিবহন সেবা দেয়।
অটোরিকশার কারণে সৃষ্ট সংকট
ব্যাটারিচালিত রিকশার সমস্যা সমাধানে নিষেধাজ্ঞা কোনো স্থায়ী সমাধান নয়। এর পরিবর্তে পরিকল্পিত ও বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। সম্ভাব্য সমাধান হতে পারে:
চীন ও ভারতে ব্যাটারিচালিত রিকশা নিয়ন্ত্রণে কার্যকর নীতিমালা গ্রহণ করা হয়েছে। উন্নত মানের প্রযুক্তি, পরিবেশবান্ধব ব্যাটারি এবং লাইসেন্সিং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এসব যানবাহনকে শহুরে পরিবহনের গুরুত্বপূর্ণ অংশে পরিণত করা হয়েছে। বাংলাদেশেও এমন নীতিমালা প্রণয়ন করলে এই যানবাহন নিষিদ্ধ না করেই সমস্যা সমাধান করা সম্ভব।
ব্যাটারিচালিত রিকশা নিষিদ্ধ করা সমস্যার সহজ কিন্তু অস্থায়ী সমাধান হতে পারে। এটি লক্ষাধিক মানুষের জীবিকা ও দেশের পরিবহনব্যবস্থায় বড় ধরনের বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। সুতরাং, সরকারকে দায়িত্বশীল নীতি গ্রহণ করতে হবে, যাতে নাগরিক জীবন ও পরিবেশ উভয়ই সুরক্ষিত থাকে।
একটি সমন্বিত নীতিমালা প্রণয়ন, উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার এবং মানুষের আর্থসামাজিক অবস্থার প্রতি সংবেদনশীল থেকে সংকট মোকাবিলার পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। একটি কার্যকর সিদ্ধান্ত কেবল বর্তমান সংকট নয়, বরং পরিবহনব্যবস্থার উন্নয়নে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।
বাংলাদেশে পরিবহন ক্ষেত্রে ব্যাটারিচালিত রিকশা স্বল্প সময়ে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এটি স্বল্প দূরত্বে যাতায়াতের জন্য একটি সহজলভ্য ও সাশ্রয়ী মাধ্যম হলেও বিভিন্ন যুক্তিসংগত কারণে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা একটি বড় সমস্যার রূপ নিয়েছে। অবৈধভাবে উৎপাদন, ব্যবহারের ক্ষেত্রে আইনগত অনিয়ম এবং এর ফলে সৃষ্ট দুর্ঘটনা ও যানজট পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।
সম্প্রতি হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী তিন দিনের মধ্যে অটোরিকশা বন্ধের প্রস্তাবে চালকদের রাস্তায় নেমে আসা এবং শহর কার্যত অচল হয়ে পড়ার ঘটনা ঘটেছে। এ অবরোধে সড়ক ও রেলপথে যোগাযোগ ব্যাহত হওয়ায় মানুষের দুর্ভোগ চরমে পৌঁছায়।
ব্যাটারিচালিত রিকশা সাধারণ মানুষের জন্য অপেক্ষাকৃত কম খরচে যাতায়াতের মাধ্যম ছাড়াও কয়েক লাখ মানুষ এ খাতের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত হয়ে পড়েছেন। চালক, মেরামতকারী এবং যন্ত্রাংশ সরবরাহকারীদের জীবিকার একটি বড় উৎস এটি।
বাংলাদেশের অনেক শহরে অলিগলিতে বড় যানবাহনের প্রবেশ সম্ভব নয়। এই রিকশা সেখানে কার্যকর এবং জরুরি পরিবহন সেবা দেয়।
অটোরিকশার কারণে সৃষ্ট সংকট
ব্যাটারিচালিত রিকশার সমস্যা সমাধানে নিষেধাজ্ঞা কোনো স্থায়ী সমাধান নয়। এর পরিবর্তে পরিকল্পিত ও বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। সম্ভাব্য সমাধান হতে পারে:
চীন ও ভারতে ব্যাটারিচালিত রিকশা নিয়ন্ত্রণে কার্যকর নীতিমালা গ্রহণ করা হয়েছে। উন্নত মানের প্রযুক্তি, পরিবেশবান্ধব ব্যাটারি এবং লাইসেন্সিং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এসব যানবাহনকে শহুরে পরিবহনের গুরুত্বপূর্ণ অংশে পরিণত করা হয়েছে। বাংলাদেশেও এমন নীতিমালা প্রণয়ন করলে এই যানবাহন নিষিদ্ধ না করেই সমস্যা সমাধান করা সম্ভব।
ব্যাটারিচালিত রিকশা নিষিদ্ধ করা সমস্যার সহজ কিন্তু অস্থায়ী সমাধান হতে পারে। এটি লক্ষাধিক মানুষের জীবিকা ও দেশের পরিবহনব্যবস্থায় বড় ধরনের বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। সুতরাং, সরকারকে দায়িত্বশীল নীতি গ্রহণ করতে হবে, যাতে নাগরিক জীবন ও পরিবেশ উভয়ই সুরক্ষিত থাকে।
একটি সমন্বিত নীতিমালা প্রণয়ন, উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার এবং মানুষের আর্থসামাজিক অবস্থার প্রতি সংবেদনশীল থেকে সংকট মোকাবিলার পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। একটি কার্যকর সিদ্ধান্ত কেবল বর্তমান সংকট নয়, বরং পরিবহনব্যবস্থার উন্নয়নে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে কী পারবে না, তাদেরকে নির্বাচনে অংশ নিতে দেওয়া হবে কী হবে না—এ নিয়ে গরম এখন রাজনীতির মাঠ। জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের নায়ক হিসেবে দাবিদার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দাবি তো আরও একধাপ বেশি। আওয়ামী লীগকে কেবল নির্বাচনের বাইরে রাখাই নয়, দাবি তাদের দেশের প্রাচী
১৩ ঘণ্টা আগেহুমায়ূন আহমেদ ও মেহের আফরোজ শাওনের ছেলে নিষাদ হুমায়ূনের একটা ভাইরাল ভিডিও ক্লিপ দেখলাম। বেশ মজা পেলাম। সত্যি বললে মজার চেয়েও ছোট্ট বাচ্চার কথায় ভাবনার উদ্রেক হলো। চিন্তার দুয়ার উন্মুক্ত হলো।
১৩ ঘণ্টা আগেপরিবেশকে বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করতে সার্কুলার অর্থনীতি বা বৃত্তাকার অর্থনীতি এক নবদিগন্ত উন্মোচন করতে পারে। বাংলাদেশে স্বল্প সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করতে সার্কুলার অর্থনীতির বিকল্প নেই।
১৩ ঘণ্টা আগেবগুড়ার শিবগঞ্জে ৪২০ টাকা কেজি দরে নতুন আলু বিক্রি হয়েছে। আজকের পত্রিকায় খবরটি দেখা গেছে ১৮ নভেম্বর। এই দামে বেচাকেনাও হচ্ছে। ক্রেতারাও নাকি এই দামে আলু কিনতে পেরে সন্তুষ্ট!
১৩ ঘণ্টা আগে