মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
সম্পাদকীয়
সম্পাদকীয়
উপসম্পাদকীয়
অপব্যয়!
একবার পুজোর ছুটিতে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ভাগলপুরে বেড়াতে গেছেন। সেখান থেকে দুই মাতুল সুরেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় আর গিরীন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়কে নিয়ে স্টিমারে করে কলকাতায় ফিরছেন। সে সময় পাটনা থেকে কলকাতায় নিয়মিত স্টিমার সার্ভিস ছিল।
‘চিনিল কেমনে!’
আগে কখনো এমনটি দেখা যায়নি; এখন তা বারবার ঘটছে। এখনই কেন তা বারবার ঘটছে? আর তা কেন পদ্মা সেতুতেই হবে? আর কিছু কি নেই ধাক্কা খাওয়ার জন্য? ঘুরেফিরে পদ্মা সেতুর পিলারে আঘাতটা লাগছে, কেন? এ ঘটনার পর বারবার একটি প্রশ্ন মনে ঘুরছে, তা হলো—এটা যে বহু কাঙ্ক্ষিত পদ্মা সেতু, ফেরিগুলো ‘চিনিল কেমনে!’
বিজয় সরকার ও কবিরত্ন এম এ হক: আলাপে ও বন্ধুত্বে
বিজয় সরকার (১৯০৩-১৯৮৫) যখন যশোর, ফরিদপুরসহ দেশ-বিদেশের বিভিন্ন জায়গায় দাপটের সঙ্গে গেয়ে বেড়াচ্ছেন, তখন কবিরত্ন এম এ হক (১৯২৯-২০০৬) খুলনার বিএল কলেজ থেকে পাট চুকিয়ে উপজেলার হাইস্কুলে শিক্ষকতা শুরু করে লেখালেখিতে মনোযোগী হয়েছেন ব্যাপকভাবে।
ছুটি
এমন একসময় এসে হাজির হয়েছে, যখন ছুটি নামের এক আনন্দ অনুভূতিও পরিণত হয়েছে বিষাদে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো দিনের পর দিন বন্ধ। স্বাভাবিক সময়ে ছুটি পাওয়ার অর্থই হলো অবকাশে ভরে উঠবে মন। কোথাও ভ্রমণে যাওয়ার ইচ্ছে জাগবে কিংবা কোনো চলচ্চিত্র, কোনো বই কিংবা নতুন প্রযুক্তির ব্যবহারে অন্য রকম একটা সময় কাটান
চেনা চেনা লাগে!
সবাই যেন বেশ খুশি! প্রিয় ঢাকাসহ সব আগের রূপে! বিষয়টা এমন যে, জ্যামের শহরে জ্যাম না থাকলে কি চলে? এই শহরে জ্যাম থাকবে, কোলাহল, হুইহুল্লোড়, বেড়ানো, আড্ডা, শপিং–এসব না থাকলে ঢাকাকে ঢাকাই মনে হয় না! তাই লকডাউন তুলে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই সবাই ঝাঁকের কইয়ের মতো বেরিয়ে পড়েছেন রাস্তায়, গলিতে, মার্কেটে–সর্বত্র।
প্যারাসিটামলের ‘প্যারা’
চাহিদা বাড়লে ব্যবসায়ীদের একটা অংশ ভীষণ আনন্দে থাকেন। কোনো কিছুর তোয়াক্কা না করে সেই পণ্যের দাম বাড়িয়ে দেন। দাম বাড়ার অজুহাত হিসেবে বলেন, সরবরাহ কম। প্রয়োজন থাকায় মানুষ দামের দিকটা বিবেচনা না করে কিনতে শুরু করে। আর তখন মুনাফার পাহাড়ে বসে এই ব্যবসায়ীরা গোঁফে তেল দেন।
‘কী যেন ফিল্মটার নাম?’
একটা সময় চলচ্চিত্রের চাপে পড়ে কলকাতার মঞ্চনাটকও দর্শক হারাচ্ছিল। বলা হয়ে থাকে, শম্ভু মিত্র তখন নাট্য প্রযোজনার বাঁক পরিবর্তন করছেন। একসময় মঞ্চের রুচি পাল্টে দিয়েছিলেন শিশির ভাদুড়ী, সেটা আরও পাল্টে দিলেন নবনাট্যের শম্ভু মিত্র। দুজনের উপস্থিতিতে নাটক নিয়ে একটা বাহাস হবে, ভাবছিলেন দর্শকেরা।
জয়, বাংলাদেশের ক্রিকেটের জয়
এ এক আনন্দের সিরিজ জয়। টি-টোয়েন্টিতে অস্ট্রেলিয়ার মতো একটি ক্রিকেট-দানবকে বধ করা সহজ কথা নয়। বহুদিন পর বুঝি টেলিভিশনের দিকে দৃষ্টি ছিল দেশবাসীর। এমনকি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখা গেল প্রবাসী বাঙালিদেরও আনন্দ-উল্লাস। বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের এই উপহার সত্যিই অমূল্য।
কাঁচা মরিচের ঝাঁজ
ঝাল খাবারের প্রতি বাঙালির অকৃত্রিম ভালোবাসা রয়েছে, এ কথা স্বীকার করতেই হয়। সে জন্য কাঁচা মরিচ বাঙালির রান্নায় একটি অপরিহার্য উপকরণ, অর্থাৎ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস। অথচ হঠাৎ করেই বাজারে কাঁচা মরিচের দাম চার-পাঁচ গুণ বেড়ে গেছে।
গণটিকায় অব্যবস্থাপনা কাম্য নয়
সময় যায়, আমরাও দাবি করি নানান খাতে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু কাজের সময় দেখা যায়, আমরা আসলে এখনো বেশ পিছিয়ে আছি। অনেক দূর যেতে হবে আমাদের। আমরা মনে করি যে অনেক পরিণত আমরা। বাস্তবে আমাদের কাজে তা প্রমাণ করে না।
মামুনের প্রথম নাটক
লেখালেখি করবেন, এমনটা ভাবেননি কখনো। হাতের লেখা ভালো ছিল বলে স্কুলের দেয়াল পত্রিকায় অন্যদের লেখাগুলো সুন্দর করে নিজের হাতে লিখে দিতেন আবদুল্লাহ আল-মামুন
টাকার গুণগত বিনিয়োগ প্রয়োজন
নগদ টাকা হাতে বেশি থাকলে কী হয়? কেউ অপরিহার্য জিনিসপত্রের পাশাপাশি কিছু বিলাসী পণ্যও কেনেন। কেউ খেয়েদেয়ে, ঘুরেফিরে খরচ করেন। প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে কেনাকাটা বাড়িয়ে দেন। এর ফলে কিছু টাকার অপচয়ও হয়।
কী লিখব, কী লিখব না
শহীদুল জহির প্রথম লিখতে শুরু করেন শহীদুল হক নামে। কিছুদিন লেখালেখি করার পর দেখা গেল, শহীদুল হক নামে লেখককে কেউ চিনতে পারছে না। সে সময় টাইমস পত্রিকার সম্পাদকের নাম ছিল শহীদুল হক, আরেকজন লেখক ছিলেন শহীদুল হক খান নামে।
‘খাসলত’ যায় না ম’লে
কড়া লকডাউন নিয়ে কথা বলতে গিয়ে হাসি পাচ্ছে কেন, সেটা নিশ্চয়ই কাউকে বুঝিয়ে বলতে হবে না। এখন রাজধানীতে পাবলিক ট্রান্সপোর্ট ছাড়া আর সবই স্বাধীনভাবে চলছে বলে মনে হয়। ‘বজ্র আঁটুনি ফসকা গেরো’ প্রবাদটির সৃষ্টি হয়েছিল হয়তো এ ধরনের অবস্থার বর্ণনা করতেই।
রবীন্দ্রনাথের ব্রজেশ্বর
রবীন্দ্রনাথকে নিয়েই কথা, আবার রবীন্দ্রনাথকে নিয়েও নয়। আসলে কথা হচ্ছে ব্রজেশ্বরকে নিয়ে। রবীন্দ্রনাথের ছেলেবেলায় পরিচারকদের সর্দার ছিলেন তিনি। চিবিয়ে চিবিয়ে কথা বলতেন, গম্ভীর ছিল মেজাজ, আর ছিল কড়া গলা।
বজ্রপাতে মৃত্যু
বিয়ের আনন্দ নিমেষে পরিণত হলো কান্নায়। ৫৫ জন মিলে কনের বাড়িতে যাচ্ছিলেন বর-কনেকে আনতে। কিন্তু বর্ষণের কারণে তাঁরা ঠাঁই নিয়েছিলেন পথের এক বাড়িতে। সেখানেই বজ্রপাত।শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত মারা গেছেন ১৭ জন। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
প্রথম ছাপা গল্প
কলকাতা থেকে ঢাকায় চলে এসেছিলেন পড়াশোনা করতে। ছিমছাম ছোট শহরটাকে ভালোবেসে ফেলেছিলেন। পড়তেন আর্টসে, সায়েন্সে পড়ার বাসনা হলো। প্রথমবার ঢাকায় এসেছিলেন কলকাতার মেসে থাকা বড় ভাই টেনদার সঙ্গে।