Ajker Patrika

নববর্ষ বরণে ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’

ভোরের নতুন সূর্য ওঠার মাধ্যমে শুরু হয়েছে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২। ‘নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান’ প্রতিপাদ্য নিয়ে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার মধ্য দিয়ে নববর্ষকে বরণ করে নেওয়া হলো। আজ সোমবার সকাল ৯টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের সামনে থেকে শুরু হয় ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’। শোভাযাত্রাটি চারুকলা অনুষদের সামনে থেকে শুরু হয়ে শাহবাগ মোড় ঘুরে টিএসসি মোড়, শহীদ মিনার, শারীরিক শিক্ষা কেন্দ্র, দোয়েল চত্বর, বাংলা একাডেমির সামনের রাস্তা দিয়ে পুনরায় চারুকলা অনুষদে গিয়ে শেষ হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা

আপডেট : ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০২: ৩৮
‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’তে অংশ নিয়েছেন সব বয়সের, সব ধর্ম-শ্রেণি-পেশার মানুষ। ছবি: আজকের পত্রিকা।
‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’তে অংশ নিয়েছেন সব বয়সের, সব ধর্ম-শ্রেণি-পেশার মানুষ। ছবি: আজকের পত্রিকা।
শোভাযাত্রায় ২৮টি জাতিগোষ্ঠী, বিভিন্ন সরকারি–বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক–শিক্ষার্থী, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনসহ বিভিন্ন দেশের অতিথিরা অংশ নেন। এ ছাড়া ব্যান্ডদল, বিশেষ অতিথি, কৃষক দল, সাধু ও বয়াতি, জাতীয় নারী ফুটবল দল, ফ্যাসিবাদের মোটিফসহ অন্যান্য মোটিফ, রিকশা বহর, পুরান ঢাকার ৫টি ঘোড়ার বহরসহ সব শ্রেণি–পেশার মানুষ শোভাযাত্রায় অংশ নেন।
শোভাযাত্রায় ২৮টি জাতিগোষ্ঠী, বিভিন্ন সরকারি–বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক–শিক্ষার্থী, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনসহ বিভিন্ন দেশের অতিথিরা অংশ নেন। এ ছাড়া ব্যান্ডদল, বিশেষ অতিথি, কৃষক দল, সাধু ও বয়াতি, জাতীয় নারী ফুটবল দল, ফ্যাসিবাদের মোটিফসহ অন্যান্য মোটিফ, রিকশা বহর, পুরান ঢাকার ৫টি ঘোড়ার বহরসহ সব শ্রেণি–পেশার মানুষ শোভাযাত্রায় অংশ নেন।
এ বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রায় বহন করা হয়েছে ৭টি বড় মোটিফ,৭টি মাঝারি মোটিফ এবং ৭টি ছোট মোটিফ। বড় মোটিফের মধ্যে ছিল ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি, মুগ্ধের পানির বোতল, কাঠের বাঘ, ইলিশ মাছ, পালকি ও শান্তির পায়রা।
এ বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রায় বহন করা হয়েছে ৭টি বড় মোটিফ,৭টি মাঝারি মোটিফ এবং ৭টি ছোট মোটিফ। বড় মোটিফের মধ্যে ছিল ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি, মুগ্ধের পানির বোতল, কাঠের বাঘ, ইলিশ মাছ, পালকি ও শান্তির পায়রা।
এ বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রায় বহন করা হয়েছে ৭টি বড় মোটিফ,৭টি মাঝারি মোটিফ এবং ৭টি ছোট মোটিফ। বড় মোটিফের মধ্যে ছিল ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি, মুগ্ধের পানির বোতল, কাঠের বাঘ, ইলিশ মাছ, পালকি ও শান্তির পায়রা।
এ বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রায় বহন করা হয়েছে ৭টি বড় মোটিফ,৭টি মাঝারি মোটিফ এবং ৭টি ছোট মোটিফ। বড় মোটিফের মধ্যে ছিল ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি, মুগ্ধের পানির বোতল, কাঠের বাঘ, ইলিশ মাছ, পালকি ও শান্তির পায়রা।
এ বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রায় বহন করা হয়েছে ৭টি বড় মোটিফ,৭টি মাঝারি মোটিফ এবং ৭টি ছোট মোটিফ। বড় মোটিফের মধ্যে ছিল ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি, মুগ্ধের পানির বোতল, কাঠের বাঘ, ইলিশ মাছ, পালকি ও শান্তির পায়রা।
এ বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রায় বহন করা হয়েছে ৭টি বড় মোটিফ,৭টি মাঝারি মোটিফ এবং ৭টি ছোট মোটিফ। বড় মোটিফের মধ্যে ছিল ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি, মুগ্ধের পানির বোতল, কাঠের বাঘ, ইলিশ মাছ, পালকি ও শান্তির পায়রা।
মাঝারি মোটিফের মধ্যে ছিল সুলতানি ও মুঘল আমলের মুখোশ ১০টি, রঙিন চরকি ২০টি, তালপাতার সেপাই ৮টি, তুহিন পাখি ৫টি, পাখা ৪টি, ঘোড়া ২০টি, লোকজ চিত্রাবলীর ক্যানভাস ১০০ ফুট। ছোট মোটিফের মধ্যে ছিল ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি ৮০টি, বাঘের মাথা ২০০টি, পলো ১০টি, মাছের চাঁই ৬টি, মাথাল ২০টি, লাঙল ৫টি, মাছের ডোলা ৫টি।
মাঝারি মোটিফের মধ্যে ছিল সুলতানি ও মুঘল আমলের মুখোশ ১০টি, রঙিন চরকি ২০টি, তালপাতার সেপাই ৮টি, তুহিন পাখি ৫টি, পাখা ৪টি, ঘোড়া ২০টি, লোকজ চিত্রাবলীর ক্যানভাস ১০০ ফুট। ছোট মোটিফের মধ্যে ছিল ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি ৮০টি, বাঘের মাথা ২০০টি, পলো ১০টি, মাছের চাঁই ৬টি, মাথাল ২০টি, লাঙল ৫টি, মাছের ডোলা ৫টি।
মাঝারি মোটিফের মধ্যে ছিল সুলতানি ও মুঘল আমলের মুখোশ ১০টি, রঙিন চরকি ২০টি, তালপাতার সেপাই ৮টি, তুহিন পাখি ৫টি, পাখা ৪টি, ঘোড়া ২০টি, লোকজ চিত্রাবলীর ক্যানভাস ১০০ ফুট। ছোট মোটিফের মধ্যে ছিল ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি ৮০টি, বাঘের মাথা ২০০টি, পলো ১০টি, মাছের চাঁই ৬টি, মাথাল ২০টি, লাঙল ৫টি, মাছের ডোলা ৫টি।
মাঝারি মোটিফের মধ্যে ছিল সুলতানি ও মুঘল আমলের মুখোশ ১০টি, রঙিন চরকি ২০টি, তালপাতার সেপাই ৮টি, তুহিন পাখি ৫টি, পাখা ৪টি, ঘোড়া ২০টি, লোকজ চিত্রাবলীর ক্যানভাস ১০০ ফুট। ছোট মোটিফের মধ্যে ছিল ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি ৮০টি, বাঘের মাথা ২০০টি, পলো ১০টি, মাছের চাঁই ৬টি, মাথাল ২০টি, লাঙল ৫টি, মাছের ডোলা ৫টি।
মাঝারি মোটিফের মধ্যে ছিল সুলতানি ও মুঘল আমলের মুখোশ ১০টি, রঙিন চরকি ২০টি, তালপাতার সেপাই ৮টি, তুহিন পাখি ৫টি, পাখা ৪টি, ঘোড়া ২০টি, লোকজ চিত্রাবলীর ক্যানভাস ১০০ ফুট। ছোট মোটিফের মধ্যে ছিল ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি ৮০টি, বাঘের মাথা ২০০টি, পলো ১০টি, মাছের চাঁই ৬টি, মাথাল ২০টি, লাঙল ৫টি, মাছের ডোলা ৫টি।
মাঝারি মোটিফের মধ্যে ছিল সুলতানি ও মুঘল আমলের মুখোশ ১০টি, রঙিন চরকি ২০টি, তালপাতার সেপাই ৮টি, তুহিন পাখি ৫টি, পাখা ৪টি, ঘোড়া ২০টি, লোকজ চিত্রাবলীর ক্যানভাস ১০০ ফুট। ছোট মোটিফের মধ্যে ছিল ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি ৮০টি, বাঘের মাথা ২০০টি, পলো ১০টি, মাছের চাঁই ৬টি, মাথাল ২০টি, লাঙল ৫টি, মাছের ডোলা ৫টি।
মাঝারি মোটিফের মধ্যে ছিল সুলতানি ও মুঘল আমলের মুখোশ ১০টি, রঙিন চরকি ২০টি, তালপাতার সেপাই ৮টি, তুহিন পাখি ৫টি, পাখা ৪টি, ঘোড়া ২০টি, লোকজ চিত্রাবলীর ক্যানভাস ১০০ ফুট। ছোট মোটিফের মধ্যে ছিল ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি ৮০টি, বাঘের মাথা ২০০টি, পলো ১০টি, মাছের চাঁই ৬টি, মাথাল ২০টি, লাঙল ৫টি, মাছের ডোলা ৫টি।
মাঝারি মোটিফের মধ্যে ছিল সুলতানি ও মুঘল আমলের মুখোশ ১০টি, রঙিন চরকি ২০টি, তালপাতার সেপাই ৮টি, তুহিন পাখি ৫টি, পাখা ৪টি, ঘোড়া ২০টি, লোকজ চিত্রাবলীর ক্যানভাস ১০০ ফুট। ছোট মোটিফের মধ্যে ছিল ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি ৮০টি, বাঘের মাথা ২০০টি, পলো ১০টি, মাছের চাঁই ৬টি, মাথাল ২০টি, লাঙল ৫টি, মাছের ডোলা ৫টি।
শোভাযাত্রায় অংশ নেওয়া মানুষকে বৈচিত্র্যময় জলরং, সরা চিত্র, মুখোশ, পুতুল ইত্যাদি বহন করতে দেখা যায়। ‘এসো হে বৈশাখ’, ‘শুভ নববর্ষ’ ইত্যাদি লেখা সংবলিত টিশার্ট পরে, প্ল্যাকার্ড নিয়ে অংশ নেন অনেকে। শাড়ি-পাঞ্জাবি ছাড়াও ঐতিহ্যবাহী বিভিন্ন পোশাকে দেখা যায় অনেককে।
শোভাযাত্রায় অংশ নেওয়া মানুষকে বৈচিত্র্যময় জলরং, সরা চিত্র, মুখোশ, পুতুল ইত্যাদি বহন করতে দেখা যায়। ‘এসো হে বৈশাখ’, ‘শুভ নববর্ষ’ ইত্যাদি লেখা সংবলিত টিশার্ট পরে, প্ল্যাকার্ড নিয়ে অংশ নেন অনেকে। শাড়ি-পাঞ্জাবি ছাড়াও ঐতিহ্যবাহী বিভিন্ন পোশাকে দেখা যায় অনেককে।
শোভাযাত্রায় অংশ নেওয়া মানুষকে বৈচিত্র্যময় জলরং, সরা চিত্র, মুখোশ, পুতুল ইত্যাদি বহন করতে দেখা যায়। ‘এসো হে বৈশাখ’, ‘শুভ নববর্ষ’ ইত্যাদি লেখা সংবলিত টিশার্ট পরে, প্ল্যাকার্ড নিয়ে অংশ নেন অনেকে। শাড়ি-পাঞ্জাবি ছাড়াও ঐতিহ্যবাহী বিভিন্ন পোশাকে দেখা যায় অনেককে।
শোভাযাত্রায় অংশ নেওয়া মানুষকে বৈচিত্র্যময় জলরং, সরা চিত্র, মুখোশ, পুতুল ইত্যাদি বহন করতে দেখা যায়। ‘এসো হে বৈশাখ’, ‘শুভ নববর্ষ’ ইত্যাদি লেখা সংবলিত টিশার্ট পরে, প্ল্যাকার্ড নিয়ে অংশ নেন অনেকে। শাড়ি-পাঞ্জাবি ছাড়াও ঐতিহ্যবাহী বিভিন্ন পোশাকে দেখা যায় অনেককে।
শোভাযাত্রায় অংশ নেওয়া মানুষকে বৈচিত্র্যময় জলরং, সরা চিত্র, মুখোশ, পুতুল ইত্যাদি বহন করতে দেখা যায়। ‘এসো হে বৈশাখ’, ‘শুভ নববর্ষ’ ইত্যাদি লেখা সংবলিত টিশার্ট পরে, প্ল্যাকার্ড নিয়ে অংশ নেন অনেকে। শাড়ি-পাঞ্জাবি ছাড়াও ঐতিহ্যবাহী বিভিন্ন পোশাকে দেখা যায় অনেককে।
শোভাযাত্রায় অংশ নেওয়া মানুষকে বৈচিত্র্যময় জলরং, সরা চিত্র, মুখোশ, পুতুল ইত্যাদি বহন করতে দেখা যায়। ‘এসো হে বৈশাখ’, ‘শুভ নববর্ষ’ ইত্যাদি লেখা সংবলিত টিশার্ট পরে, প্ল্যাকার্ড নিয়ে অংশ নেন অনেকে। শাড়ি-পাঞ্জাবি ছাড়াও ঐতিহ্যবাহী বিভিন্ন পোশাকে দেখা যায় অনেককে।
হাতে ন্যায্যতার; মিলনের নানা স্লোগান, কণ্ঠে নববর্ষকে বরণ করে নেওয়ার ঐতিহ্যবাহী নানা গান গাইতে গাইতে এগিয়ে চলেন তাঁরা। শোভাযাত্রায় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী মানুষেরা এসেছেন তাঁদের ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে, সঙ্গে বহন করেছেন তাঁদের জীবনযাপনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ বিভিন্ন উপাদান।
হাতে ন্যায্যতার; মিলনের নানা স্লোগান, কণ্ঠে নববর্ষকে বরণ করে নেওয়ার ঐতিহ্যবাহী নানা গান গাইতে গাইতে এগিয়ে চলেন তাঁরা। শোভাযাত্রায় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী মানুষেরা এসেছেন তাঁদের ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে, সঙ্গে বহন করেছেন তাঁদের জীবনযাপনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ বিভিন্ন উপাদান।
হাতে ন্যায্যতার; মিলনের নানা স্লোগান, কণ্ঠে নববর্ষকে বরণ করে নেওয়ার ঐতিহ্যবাহী নানা গান গাইতে গাইতে এগিয়ে চলেন তাঁরা। শোভাযাত্রায় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী মানুষেরা এসেছেন তাঁদের ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে, সঙ্গে বহন করেছেন তাঁদের জীবনযাপনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ বিভিন্ন উপাদান।
হাতে ন্যায্যতার; মিলনের নানা স্লোগান, কণ্ঠে নববর্ষকে বরণ করে নেওয়ার ঐতিহ্যবাহী নানা গান গাইতে গাইতে এগিয়ে চলেন তাঁরা। শোভাযাত্রায় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী মানুষেরা এসেছেন তাঁদের ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে, সঙ্গে বহন করেছেন তাঁদের জীবনযাপনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ বিভিন্ন উপাদান।
শোভাযাত্রায় অংশ নেওয়া মানুষ এবারের নববর্ষকে ভিন্ন আঙ্গিকে দেখছেন। তাঁদের প্রত্যাশা আবহমানকালের মিলনের এ সংস্কৃতি সদা বহমান থাকবে। তাঁরা মনে করছেন, প্রশাসনিক উদ্যোগ বড় হলেও আধুনিকতার বিষবাষ্পে মানুষের হৃদয়ে কমছে এ সংস্কৃতির আবেদন। তাঁদের প্রত্যাশা এ সংস্কৃতি মানুষের হৃদয়ে আরও বেশি প্রোথিত হবে।
শোভাযাত্রায় অংশ নেওয়া মানুষ এবারের নববর্ষকে ভিন্ন আঙ্গিকে দেখছেন। তাঁদের প্রত্যাশা আবহমানকালের মিলনের এ সংস্কৃতি সদা বহমান থাকবে। তাঁরা মনে করছেন, প্রশাসনিক উদ্যোগ বড় হলেও আধুনিকতার বিষবাষ্পে মানুষের হৃদয়ে কমছে এ সংস্কৃতির আবেদন। তাঁদের প্রত্যাশা এ সংস্কৃতি মানুষের হৃদয়ে আরও বেশি প্রোথিত হবে।
শোভাযাত্রায় অংশ নেওয়া মানুষ এবারের নববর্ষকে ভিন্ন আঙ্গিকে দেখছেন। তাঁদের প্রত্যাশা আবহমানকালের মিলনের এ সংস্কৃতি সদা বহমান থাকবে। তাঁরা মনে করছেন, প্রশাসনিক উদ্যোগ বড় হলেও আধুনিকতার বিষবাষ্পে মানুষের হৃদয়ে কমছে এ সংস্কৃতির আবেদন। তাঁদের প্রত্যাশা এ সংস্কৃতি মানুষের হৃদয়ে আরও বেশি প্রোথিত হবে।
শোভাযাত্রায় অংশ নেওয়া মানুষ এবারের নববর্ষকে ভিন্ন আঙ্গিকে দেখছেন। তাঁদের প্রত্যাশা আবহমানকালের মিলনের এ সংস্কৃতি সদা বহমান থাকবে। তাঁরা মনে করছেন, প্রশাসনিক উদ্যোগ বড় হলেও আধুনিকতার বিষবাষ্পে মানুষের হৃদয়ে কমছে এ সংস্কৃতির আবেদন। তাঁদের প্রত্যাশা এ সংস্কৃতি মানুষের হৃদয়ে আরও বেশি প্রোথিত হবে।
Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

ভারতের সংখ্যালঘু ইস্যুতে বাংলাদেশের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানাল দিল্লি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে ন্যুড পাঠাত’, বিস্ফোরক ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

নালিতাবাড়ীতে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে যুবক আটক

‘শেখ হাসিনা আসবে, বাংলাদেশ হাসবে’ ব্যানারে বিমানবন্দর এলাকায় আ.লীগের মিছিল

পারদর্শী হয়ে উঠছে বাংলাদেশ, স্থিতিশীল হচ্ছে ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক: ভারতীয় বিশেষজ্ঞ

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত