নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর বনানীতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্যসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের ঢুকতে দিচ্ছে না পুলিশ। কার্যালয়ের প্রধান ফটক আটকে তাঁদের বাধা দেওয়া হচ্ছে। এতে কার্যালয়ের সামনে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছেন দলের নেতা-কর্মীরা।
বর্তমানে কার্যালয়টির সামনে অবস্থান নিয়েছে বনানী থানার ব্যাপক পরিমাণ পুলিশ। তারা বলছে, বিশৃঙ্খলা ঘটার মতো তথ্য থাকার কারণে তারা নেতাদের ভেতরে ঢুকতে বাধা দিচ্ছেন।
আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকেই দলটির নেতা-কর্মীরা জাপা চেয়ারম্যানের কার্যালয়ের সামনে জড়ো হতে শুরু করেন। বেলা সাড়ে ১১টায় কার্যালয়ে ঢুকতে গেলে মূল ফটক লাগিয়ে রাখাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা তৈরি হয়।
দলটির নেতা-কর্মীরা বলছেন, নির্বাচনের সময় দলের নেতা-কর্মীদের কেন চেয়ারম্যান, মহাসচিব খোঁজখবর নেননি, সাহায্য-সহযোগিতা করেননি, তার জবাবদিহি চান তাঁরা। এ জন্য তাঁরা দলীয় শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে কথা বলবেন। কিন্তু পুলিশ তাঁদের ভেতরে ঢুকতে বাধা দিচ্ছে।
জাপার সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সাহিদুর রহমান টেপা সাংবাদিকদের বলেন, ‘পার্টি অফিসে নেতা-কর্মীরা সব সময়ই আসবে। আমরা দলীয় বিষয়ে কথা বলব, এটাই তো স্বাভাবিক। কিন্তু এখানে পুলিশ গেট বন্ধ করে রেখেছে।’
সভাপতিমণ্ডলীর আরেক সদস্য সফিকুল ইসলাম সেন্টু বলেন, ‘আমরা সুষ্ঠুভাবে আমাদের কথা বলতে চাই। এখানে বাধা দেওয়া, গেট বন্ধ করে রাখা হবে কেন?’
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, ‘চুন্নু দলটাকে শেষ করে দিয়েছে। আমরা আর এদের চাই না। জাতীয় পার্টিতে পরিবারতন্ত্রের অবসান চাই।’
অন্যদিকে দলটির কার্যালয়ের সামনে সকাল থেকেই পুলিশের কড়া অবস্থান দেখা গেছে। নিরাপত্তার বিষয়ে বনানী থানার পুলিশের এক দায়িত্বশীল কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা এখানে নিরাপত্তার দায়িত্বে আছি। এখানে আমরা প্রতিনিয়তই থাকি। আজকে বিশেষ কিছু না।’
এ বিষয়ে বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কাজী সাহান হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তারা (নেতা-কর্মীরা) তাদের পার্টি অফিসে ঢুকবে এতে আমাদের বাধা দেওয়ার কিছু নেই। তবে শৃঙ্খলা রেখে তারা ঢুকবে এটাই প্রত্যাশা।’
ওসি আরও বলেন, ‘আমাদের কাছে বিশৃঙ্খলা ঘটার বিষয়ে কিছু তথ্য থাকলে আমরা কি তাদের প্রবেশাধিকার শিথিল করে দেখতে পারি? আমরা শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য এখানে অবস্থান করছি।’
তবে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বা মহাসচিবের পক্ষ থেকে পুলিশকে নিরাপত্তার বিষয়ে আহ্বান জানানো হয়নি বলে জানান তিনি।
রাজধানীর বনানীতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্যসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের ঢুকতে দিচ্ছে না পুলিশ। কার্যালয়ের প্রধান ফটক আটকে তাঁদের বাধা দেওয়া হচ্ছে। এতে কার্যালয়ের সামনে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছেন দলের নেতা-কর্মীরা।
বর্তমানে কার্যালয়টির সামনে অবস্থান নিয়েছে বনানী থানার ব্যাপক পরিমাণ পুলিশ। তারা বলছে, বিশৃঙ্খলা ঘটার মতো তথ্য থাকার কারণে তারা নেতাদের ভেতরে ঢুকতে বাধা দিচ্ছেন।
আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকেই দলটির নেতা-কর্মীরা জাপা চেয়ারম্যানের কার্যালয়ের সামনে জড়ো হতে শুরু করেন। বেলা সাড়ে ১১টায় কার্যালয়ে ঢুকতে গেলে মূল ফটক লাগিয়ে রাখাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা তৈরি হয়।
দলটির নেতা-কর্মীরা বলছেন, নির্বাচনের সময় দলের নেতা-কর্মীদের কেন চেয়ারম্যান, মহাসচিব খোঁজখবর নেননি, সাহায্য-সহযোগিতা করেননি, তার জবাবদিহি চান তাঁরা। এ জন্য তাঁরা দলীয় শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে কথা বলবেন। কিন্তু পুলিশ তাঁদের ভেতরে ঢুকতে বাধা দিচ্ছে।
জাপার সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সাহিদুর রহমান টেপা সাংবাদিকদের বলেন, ‘পার্টি অফিসে নেতা-কর্মীরা সব সময়ই আসবে। আমরা দলীয় বিষয়ে কথা বলব, এটাই তো স্বাভাবিক। কিন্তু এখানে পুলিশ গেট বন্ধ করে রেখেছে।’
সভাপতিমণ্ডলীর আরেক সদস্য সফিকুল ইসলাম সেন্টু বলেন, ‘আমরা সুষ্ঠুভাবে আমাদের কথা বলতে চাই। এখানে বাধা দেওয়া, গেট বন্ধ করে রাখা হবে কেন?’
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, ‘চুন্নু দলটাকে শেষ করে দিয়েছে। আমরা আর এদের চাই না। জাতীয় পার্টিতে পরিবারতন্ত্রের অবসান চাই।’
অন্যদিকে দলটির কার্যালয়ের সামনে সকাল থেকেই পুলিশের কড়া অবস্থান দেখা গেছে। নিরাপত্তার বিষয়ে বনানী থানার পুলিশের এক দায়িত্বশীল কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা এখানে নিরাপত্তার দায়িত্বে আছি। এখানে আমরা প্রতিনিয়তই থাকি। আজকে বিশেষ কিছু না।’
এ বিষয়ে বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কাজী সাহান হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তারা (নেতা-কর্মীরা) তাদের পার্টি অফিসে ঢুকবে এতে আমাদের বাধা দেওয়ার কিছু নেই। তবে শৃঙ্খলা রেখে তারা ঢুকবে এটাই প্রত্যাশা।’
ওসি আরও বলেন, ‘আমাদের কাছে বিশৃঙ্খলা ঘটার বিষয়ে কিছু তথ্য থাকলে আমরা কি তাদের প্রবেশাধিকার শিথিল করে দেখতে পারি? আমরা শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য এখানে অবস্থান করছি।’
তবে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বা মহাসচিবের পক্ষ থেকে পুলিশকে নিরাপত্তার বিষয়ে আহ্বান জানানো হয়নি বলে জানান তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বাংলাদেশের মানুষ ‘খুব ভালোবাসে ও সম্মান দেয়’ বলে মন্তব্য করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তাঁর উদ্দেশে বলেছেন, ‘একটাই অনুরোধ করব, আপনার জায়গাটা কোনোভাবে নষ্ট যেন না হয়, সেদিকে সজাগ থাকবেন।’
৮ ঘণ্টা আগেদেশের জনগণকে ভোট দেওয়ার সুযোগ দিলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন বলে মন্তব্য করেছেন দলের ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু।
৯ ঘণ্টা আগেন্যাশনাল পিপলস পার্টির ১৭ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ বুধবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর–রুনি মিলনায়তনে এ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
১৩ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ আমলে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দায়ের করা রাষ্ট্রদ্রোহ ও নাশকতার ১১ মামলা বাতিল করেছেন হাইকোর্ট। আজ বুধবার বিচারপতি একেএম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসাইনের বেঞ্চ এসব মামলা বাতিল
১৪ ঘণ্টা আগে