কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
ভারতে প্রায় আট বছর কখনো বন্দী এবং কখনো গৃহবন্দী থাকার পর অবশেষে দেশে ফেরার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদের। দেশটিতে অনুপ্রবেশের অভিযোগে সেখানে দায়ের হওয়া মামলায় সম্প্রতি খালাস পেয়েছেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এখন তাঁর দেশে ফিরতে আর কোনো বাধা নেই।
ঢাকায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে অনাপত্তি পাওয়ার পর তাঁকে ‘ট্রাভেল পারমিট’ (টিপি) দেওয়ার বিষয়ে সরকারের সম্মতির কথা গোহাটিতে বাংলাদেশ মিশনকে জানানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতি অনুবিভাগের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক রফিকুল ইসলাম। আজ মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক নিয়মিত ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন কবে ফিরতে পারবেন, এমন প্রশ্নের জবাবে রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এটা তাঁর ওপর নির্ভর করবে। তিনি যেকোনো সময় আসতে পারবেন।’
সালাহউদ্দিন আহমেদ ২০১৫ সালের ১০ মার্চ ঢাকার উত্তরা থেকে ‘নিখোঁজ’ হন। তখন তিনি ছিলেন দলটির যুগ্ম মহাসচিব। দলের পক্ষে নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংসহ গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করতেন প্রশাসন ক্যাডারের সাবেক এই প্রভাবশালী কর্মকর্তা। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এবং দলটির বর্তমান কো-চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বেশ আস্থাভাজন নেতা হিসেবে দলে তাঁর পরিচিতি রয়েছে।
সালাহউদ্দিন নিখোঁজ হওয়ার পর তাঁর ঘনিষ্ঠজনেরা তখন অভিযোগ করেন যে তাঁকে গুম করা হয়েছে।
দুই মাস পর একই বছরের ১১ মে মেঘালয়ের শিলং পুলিশ সালাহউদ্দিনকে সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে উদ্ধার করে। ভারতে প্রবেশের বৈধ কাগজপত্র না থাকার অভিযোগে ফরেনার্স অ্যাক্টে তাঁকে গ্রেপ্তার দেখায় মেঘালয় পুলিশ। সে বছর ২২ জুলাই এ-সংক্রান্ত মামলায় তাঁর বিচার শুরু হয়। প্রায় সাড়ে সাত বছর বিভিন্ন পর্যায়ে মামলাটি চলার পর চলতি বছর ২৮ ফেব্রুয়ারি মেঘালয়ের শিলং জজকোর্ট এক রায়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগ থেকে তাঁকে খালাস দেন।
তবে পাসপোর্ট না থাকায় সালাহউদ্দিন দেশে ফিরতে গোহাটিতে বাংলাদেশ মিশনে টিপি চেয়ে আবেদন করেন। স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় তাঁকে টিপি ইস্যু করা হবে বলে জানান রফিকুল ইসলাম।
কবে নাগাদ দেশে ফিরতে পারেন জানতে ঢাকা থেকে যোগাযোগ করা হলে সালাহউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে জানান, ট্রাভেল পারমিট হাতে পেলে তারপর তিনি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।
বিএনপি ২০০১ সালে নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠনের পর সালাহউদ্দিন যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ভারতে অবস্থানকালেই দলটি তাঁকে সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মনোনীত করে।
ভারতে প্রায় আট বছর কখনো বন্দী এবং কখনো গৃহবন্দী থাকার পর অবশেষে দেশে ফেরার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদের। দেশটিতে অনুপ্রবেশের অভিযোগে সেখানে দায়ের হওয়া মামলায় সম্প্রতি খালাস পেয়েছেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এখন তাঁর দেশে ফিরতে আর কোনো বাধা নেই।
ঢাকায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে অনাপত্তি পাওয়ার পর তাঁকে ‘ট্রাভেল পারমিট’ (টিপি) দেওয়ার বিষয়ে সরকারের সম্মতির কথা গোহাটিতে বাংলাদেশ মিশনকে জানানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতি অনুবিভাগের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক রফিকুল ইসলাম। আজ মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক নিয়মিত ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন কবে ফিরতে পারবেন, এমন প্রশ্নের জবাবে রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এটা তাঁর ওপর নির্ভর করবে। তিনি যেকোনো সময় আসতে পারবেন।’
সালাহউদ্দিন আহমেদ ২০১৫ সালের ১০ মার্চ ঢাকার উত্তরা থেকে ‘নিখোঁজ’ হন। তখন তিনি ছিলেন দলটির যুগ্ম মহাসচিব। দলের পক্ষে নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংসহ গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করতেন প্রশাসন ক্যাডারের সাবেক এই প্রভাবশালী কর্মকর্তা। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এবং দলটির বর্তমান কো-চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বেশ আস্থাভাজন নেতা হিসেবে দলে তাঁর পরিচিতি রয়েছে।
সালাহউদ্দিন নিখোঁজ হওয়ার পর তাঁর ঘনিষ্ঠজনেরা তখন অভিযোগ করেন যে তাঁকে গুম করা হয়েছে।
দুই মাস পর একই বছরের ১১ মে মেঘালয়ের শিলং পুলিশ সালাহউদ্দিনকে সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে উদ্ধার করে। ভারতে প্রবেশের বৈধ কাগজপত্র না থাকার অভিযোগে ফরেনার্স অ্যাক্টে তাঁকে গ্রেপ্তার দেখায় মেঘালয় পুলিশ। সে বছর ২২ জুলাই এ-সংক্রান্ত মামলায় তাঁর বিচার শুরু হয়। প্রায় সাড়ে সাত বছর বিভিন্ন পর্যায়ে মামলাটি চলার পর চলতি বছর ২৮ ফেব্রুয়ারি মেঘালয়ের শিলং জজকোর্ট এক রায়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগ থেকে তাঁকে খালাস দেন।
তবে পাসপোর্ট না থাকায় সালাহউদ্দিন দেশে ফিরতে গোহাটিতে বাংলাদেশ মিশনে টিপি চেয়ে আবেদন করেন। স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় তাঁকে টিপি ইস্যু করা হবে বলে জানান রফিকুল ইসলাম।
কবে নাগাদ দেশে ফিরতে পারেন জানতে ঢাকা থেকে যোগাযোগ করা হলে সালাহউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে জানান, ট্রাভেল পারমিট হাতে পেলে তারপর তিনি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।
বিএনপি ২০০১ সালে নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠনের পর সালাহউদ্দিন যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ভারতে অবস্থানকালেই দলটি তাঁকে সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মনোনীত করে।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১৬ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১৮ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
২ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে