নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বর্তমান সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি অংশগ্রহণ নাও করতে পারে—এমন আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ মঙ্গলবার সকালে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ আশঙ্কার কথা জানান।
জাতীয় পার্টি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে কি না এ-সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আশঙ্কা আছে, আমাদের দলের অনেকেরই আশঙ্কা আছে। দেশের জনগণের মাঝেও এটা নিয়ে একটা শঙ্কা আছে। কিন্তু এটা চূড়ান্ত কথা হিসেবে এই মুহূর্তে আমরা বিবেচনায় আনতে পারছি না।’
তিনি বলেন, ‘ডেমোক্রেসিতে অনেক কিছু সম্ভব। বয়কট করা, ওয়াকআউট করা এসব বিষয় গণতান্ত্রিক নির্বাচনের সব জায়গাতেই আছে। কী হবে এটা তো এই মুহূর্তে বলতে পারছি না, হলেও হতে পারে। তারা সরে যাবে এ ব্যাপারে এই মুহূর্তে আমি কী করে বলব? এই মুহূর্তে বলতে পারছি না।’
স্বতন্ত্র প্রার্থী নিয়ে জোটের শরিকদের আপত্তি এবং দলীয় প্রার্থীদের অস্বস্তি বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের কোনো সুযোগ নেই। প্রতিদ্বন্দ্বিতার কোনো বিকল্প নেই। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচনের সুযোগ নেই।’
নির্বাচনে সেনা মোতায়েন প্রসঙ্গে কাদের বলেন, সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনের স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে সেনাবাহিনীর দায়িত্ব পালন নিয়ে আপত্তি নেই আওয়ামী লীগের। তবে সেনাবাহিনীকে সব বিষয়ে বিতর্কিত করার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ।
বিএনপির সমালোচনা করে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি দেশের নির্বাচন ও গণতন্ত্রের পথে হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাদের কারণেই দেশের সার্বিক গণতন্ত্র সংকটের মুখে। দেশকে খাটো করতে বিদেশিদের কাছে বদনাম করে কিছু লোক ও বিএনপির মতো কিছু দল।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বাংলাদেশের এ অর্জন সারা দুনিয়ায় প্রশংসিত। উন্নয়ন সমৃদ্ধির পথে বাংলাদেশ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অনেকে এগিয়ে গেছে। এ দেশের কিছু লোক আছে তাদের প্রশংসা করতে সংকীর্ণ থাকে, তারা দেশকে ছোট করার জন্য সব সময় বিদেশিদের কাছে দেশের বদনাম করে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বর্তমান সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি অংশগ্রহণ নাও করতে পারে—এমন আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ মঙ্গলবার সকালে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ আশঙ্কার কথা জানান।
জাতীয় পার্টি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে কি না এ-সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আশঙ্কা আছে, আমাদের দলের অনেকেরই আশঙ্কা আছে। দেশের জনগণের মাঝেও এটা নিয়ে একটা শঙ্কা আছে। কিন্তু এটা চূড়ান্ত কথা হিসেবে এই মুহূর্তে আমরা বিবেচনায় আনতে পারছি না।’
তিনি বলেন, ‘ডেমোক্রেসিতে অনেক কিছু সম্ভব। বয়কট করা, ওয়াকআউট করা এসব বিষয় গণতান্ত্রিক নির্বাচনের সব জায়গাতেই আছে। কী হবে এটা তো এই মুহূর্তে বলতে পারছি না, হলেও হতে পারে। তারা সরে যাবে এ ব্যাপারে এই মুহূর্তে আমি কী করে বলব? এই মুহূর্তে বলতে পারছি না।’
স্বতন্ত্র প্রার্থী নিয়ে জোটের শরিকদের আপত্তি এবং দলীয় প্রার্থীদের অস্বস্তি বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের কোনো সুযোগ নেই। প্রতিদ্বন্দ্বিতার কোনো বিকল্প নেই। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচনের সুযোগ নেই।’
নির্বাচনে সেনা মোতায়েন প্রসঙ্গে কাদের বলেন, সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনের স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে সেনাবাহিনীর দায়িত্ব পালন নিয়ে আপত্তি নেই আওয়ামী লীগের। তবে সেনাবাহিনীকে সব বিষয়ে বিতর্কিত করার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ।
বিএনপির সমালোচনা করে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি দেশের নির্বাচন ও গণতন্ত্রের পথে হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাদের কারণেই দেশের সার্বিক গণতন্ত্র সংকটের মুখে। দেশকে খাটো করতে বিদেশিদের কাছে বদনাম করে কিছু লোক ও বিএনপির মতো কিছু দল।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বাংলাদেশের এ অর্জন সারা দুনিয়ায় প্রশংসিত। উন্নয়ন সমৃদ্ধির পথে বাংলাদেশ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অনেকে এগিয়ে গেছে। এ দেশের কিছু লোক আছে তাদের প্রশংসা করতে সংকীর্ণ থাকে, তারা দেশকে ছোট করার জন্য সব সময় বিদেশিদের কাছে দেশের বদনাম করে।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৪ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে