নিজস্ব প্রতিবেদক, প্রতিবেদক
রাজপথে রক্ত দিয়ে ছাত্রদল আন্দোলনের সূচনা করেছে। ছাত্রদলের পথ অনুসরণ করে রাজপথ দখলের আন্দোলনে দলের আর সব অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। এ সময় তিনি ‘আন্দোলনের বিকল্প নেই’ বলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ারও আহ্বান জানান।
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী যুবদল আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এই আহ্বান জানান। ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের ওপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে দেশব্যাপী কর্মসূচি পালনের অংশ হিসেবে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, বাংলাদেশ যাবে কোন পথে, ফয়সালা হবে রাজপথে। এই রাজপথ থেকেই আমাদের অবৈধ সরকারকে ধাক্কা দিতে হবে। আমাদের ছাত্রদল তাদের শরীরের রক্ত ঢাকার রাজপথে দিয়ে এই ধাক্কা দেওয়ার আন্দোলনের সূচনা করেছে। আমি আশা করি যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দলসহ সব অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন ঐক্যবদ্ধভাবে ছাত্রদলের পাশে থেকে একই ইস্যুতে আন্দোলন করবে।’
আওয়ামী লীগের সর্বোচ্চ পর্যায়ের নির্দেশেই ছাত্রদলের ওপর ছাত্রলীগ হামলা করেছে এমন অভিযোগ করে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘আমি স্পষ্টভাবে বলতে চাই, আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখার জন্য সর্বোচ্চ পর্যায়ের নির্দেশে ছাত্রলীগ-যুবলীগের সন্ত্রাসীরা এসব অপকর্ম করছে। আমি স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, এই নেতাদের নির্দেশে যুবলীগ-ছাত্রলীগের পান্ডারা নিউমার্কেটের ঘটনা ঘটিয়েছিল, পার পায়নি। তারা কিন্তু গ্রেপ্তার হয়েছে। আবরারকে যারা হত্যা করেছিল, তারাও কিন্তু তাদের নেত্রী ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় রেহাই পায়নি। বিশ্বজিৎকে যারা হত্যা করেছিল, তারাও কিন্তু ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় রেহাই পায়নি। অতএব, আমি তাদের স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, যারা আজকে এই নির্দেশ তোমাদের (ছাত্রলীগ) দিচ্ছে, তারা তোমাদের ধ্বংস করছে।’
শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় এই বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়। সমাবেশ শুরুর আগে থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে যুবদলের পাশাপাশি খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে আসতে থাকেন বিএনপি এবং দলটির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সমাবেশস্থল জণসমুদ্রে পরিণত হয়। এ সময় পুরো প্রেসক্লাব ও আশপাশের এলাকা সরকারবিরোধী স্লোগানে প্রকম্পিত করে তোলেন যুবদলের নেতা-কর্মীরা। যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর সভাপতিত্বে সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমানসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।
সমাবেশে অংশ নেওয়া যুবদল ও বিএনপির অন্যান্য অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা বলেন, ‘বিএনপির আর পেছনে যাওয়ার রাস্তা নেই। আমরা চাই সরকার পতনের জন্য কার্যকর এক দফা কর্মসূচি। সেই কর্মসূচিতে জীবন উৎসর্গ করতে হলেও দেশ ও গণতন্ত্রের জন্য তা করতে আমরা প্রস্তুত।’
রাজপথে রক্ত দিয়ে ছাত্রদল আন্দোলনের সূচনা করেছে। ছাত্রদলের পথ অনুসরণ করে রাজপথ দখলের আন্দোলনে দলের আর সব অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। এ সময় তিনি ‘আন্দোলনের বিকল্প নেই’ বলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ারও আহ্বান জানান।
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী যুবদল আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এই আহ্বান জানান। ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের ওপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে দেশব্যাপী কর্মসূচি পালনের অংশ হিসেবে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, বাংলাদেশ যাবে কোন পথে, ফয়সালা হবে রাজপথে। এই রাজপথ থেকেই আমাদের অবৈধ সরকারকে ধাক্কা দিতে হবে। আমাদের ছাত্রদল তাদের শরীরের রক্ত ঢাকার রাজপথে দিয়ে এই ধাক্কা দেওয়ার আন্দোলনের সূচনা করেছে। আমি আশা করি যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দলসহ সব অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন ঐক্যবদ্ধভাবে ছাত্রদলের পাশে থেকে একই ইস্যুতে আন্দোলন করবে।’
আওয়ামী লীগের সর্বোচ্চ পর্যায়ের নির্দেশেই ছাত্রদলের ওপর ছাত্রলীগ হামলা করেছে এমন অভিযোগ করে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘আমি স্পষ্টভাবে বলতে চাই, আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখার জন্য সর্বোচ্চ পর্যায়ের নির্দেশে ছাত্রলীগ-যুবলীগের সন্ত্রাসীরা এসব অপকর্ম করছে। আমি স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, এই নেতাদের নির্দেশে যুবলীগ-ছাত্রলীগের পান্ডারা নিউমার্কেটের ঘটনা ঘটিয়েছিল, পার পায়নি। তারা কিন্তু গ্রেপ্তার হয়েছে। আবরারকে যারা হত্যা করেছিল, তারাও কিন্তু তাদের নেত্রী ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় রেহাই পায়নি। বিশ্বজিৎকে যারা হত্যা করেছিল, তারাও কিন্তু ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় রেহাই পায়নি। অতএব, আমি তাদের স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, যারা আজকে এই নির্দেশ তোমাদের (ছাত্রলীগ) দিচ্ছে, তারা তোমাদের ধ্বংস করছে।’
শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় এই বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়। সমাবেশ শুরুর আগে থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে যুবদলের পাশাপাশি খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে আসতে থাকেন বিএনপি এবং দলটির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সমাবেশস্থল জণসমুদ্রে পরিণত হয়। এ সময় পুরো প্রেসক্লাব ও আশপাশের এলাকা সরকারবিরোধী স্লোগানে প্রকম্পিত করে তোলেন যুবদলের নেতা-কর্মীরা। যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর সভাপতিত্বে সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমানসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।
সমাবেশে অংশ নেওয়া যুবদল ও বিএনপির অন্যান্য অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা বলেন, ‘বিএনপির আর পেছনে যাওয়ার রাস্তা নেই। আমরা চাই সরকার পতনের জন্য কার্যকর এক দফা কর্মসূচি। সেই কর্মসূচিতে জীবন উৎসর্গ করতে হলেও দেশ ও গণতন্ত্রের জন্য তা করতে আমরা প্রস্তুত।’
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘আমরা মনে করি এই অন্তর্বর্তী সরকারের সকল সিদ্ধান্ত, সকল নীতি, সকল ভূমিকার মধ্যে জনআকাঙক্ষার প্রতিফলন থাকা উচিত। কিন্তু তিন মাস অতিবাহিত হচ্ছে। আমরা লক্ষ্য করছি দুর্ভাগ্যজনক হলেও অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো কোনো নীতি, কোনো কোনো সিদ্ধ
১ ঘণ্টা আগেসংস্কার নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে বিএনপির কোনো বিরোধ নেই বলে মন্তব্য করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে বিএনপির কোনো বিরোধ নেই। যাঁরা ‘সংস্কার আগে নাকি নির্বাচন আগে’— ধরনের প্রশ্ন তুলে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির
৪ ঘণ্টা আগেবিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেছেন, আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের অন্য নেতাকর্মীরা ভারত ও অন্য দেশে অবস্থান করে বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে অস্থিতিশীলতা তৈরির চেষ্টা করছে।
৬ ঘণ্টা আগেনতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১ দিন আগে