নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে গণ–অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বর্তমান সরকার গঠিত হলেও এই সরকারের মধ্যে অনেকেই গণ–অভ্যুত্থানের বিপ্লবী চেতনাকে ধারণ করছেন না বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম। তিনি বলেছেন, ‘এ সরকারের কর্মকাণ্ডে আমরা কিছুটা হতাশ।’
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে প্রফেসর কে আলী ফাউন্ডেশন কর্তৃক আয়োজিত ‘নতুন বাংলাদেশ: পার্বত্য চট্টগ্রামসহ সমগ্র বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বর্তমান সরকারের কাছে আমরা আশা করে আছি, কিন্তু এ সরকারের কর্মকাণ্ডে আমরা কিছুটা হতাশ হয়ে গিয়েছি। তাঁদের এক একজন চার-পাঁচটা মন্ত্রণালয় নিয়ে বসে আছেন, কিন্তু সেখানে কোনো কাজ দেখছি না। স্বাস্থ্যমন্ত্রী এখনো পর্যন্ত কোনো হসপিটালে যাননি। অসংখ্য ছাত্র চিকিৎসা পাচ্ছে না। যারা জীবন দিয়ে আমাদের নতুন একটা দেশ গড়ার সুযোগ করে দিয়েছেন, তাঁদের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা সব সময় থাকতে হবে। এ সরকারের প্রতি আমরা অনেক কিছু আশা করি। কিন্তু বিপ্লবী চেতনা অনেকের মধ্যে না থাকার কারণে তাদের পক্ষ থেকে কোনো গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ এখনো পর্যন্ত নেওয়া হয়নি।’
তিনি বলেন, ‘এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান কাজ ছিল একটা নির্বাচন কমিশন গঠন করা। কিন্তু এখনো পর্যন্ত সেটি করা হয়নি। নির্বাচন নিয়ে তারা উদাসীন। মনে হয় যেন তারা বছরের পর বছর ক্ষমতায় থাকবে। ক্ষমতায় থাকুক সমস্যা নাই। তবে জনগণের আশা–আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন আপনারা ঘটান। এমনই একটা দুর্বল সরকার যে আনসার পর্যন্ত অভ্যুত্থান করতে চায়। সুতরাং, আমাদের অতি অল্প সময়ের মধ্যে জনগণের নির্বাচিত একটি সরকার প্রয়োজন।’
বিপ্লব হাতছাড়া হওয়ার উপক্রম হয়েছে উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশের দিকে তাকালে মনে হয় না, এখানে একটি বিপ্লব হয়েছে। এর প্রধান কারণ হলো, বর্তমান যে সরকারকে আমরা বসিয়েছি, তাঁদের অনেকের মধ্যেই বিপ্লবী চেতনা নেই। এরা বিপ্লবকে ধারণ করেন না। তাঁদের জন্য এটা হলো একটা চাকরি। সরকার একটা রোডম্যাপ এখনো পর্যন্ত দেয়নি।’
নির্বাচিত সরকার ছাড়া পার্বত্য চট্টগ্রামের সংকট দূর হবে না জানিয়ে তিনি বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম অশান্তই থাকবে। এই দুর্বল সরকার এটা ঠিক করতে পারবে না। একটা শক্তিশালী সরকার যদি দেশে আসে; জনগণের নির্বাচিত সরকার তাহলে এসব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে তারা সক্ষম হবে।
দেশে গণ–অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বর্তমান সরকার গঠিত হলেও এই সরকারের মধ্যে অনেকেই গণ–অভ্যুত্থানের বিপ্লবী চেতনাকে ধারণ করছেন না বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম। তিনি বলেছেন, ‘এ সরকারের কর্মকাণ্ডে আমরা কিছুটা হতাশ।’
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে প্রফেসর কে আলী ফাউন্ডেশন কর্তৃক আয়োজিত ‘নতুন বাংলাদেশ: পার্বত্য চট্টগ্রামসহ সমগ্র বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বর্তমান সরকারের কাছে আমরা আশা করে আছি, কিন্তু এ সরকারের কর্মকাণ্ডে আমরা কিছুটা হতাশ হয়ে গিয়েছি। তাঁদের এক একজন চার-পাঁচটা মন্ত্রণালয় নিয়ে বসে আছেন, কিন্তু সেখানে কোনো কাজ দেখছি না। স্বাস্থ্যমন্ত্রী এখনো পর্যন্ত কোনো হসপিটালে যাননি। অসংখ্য ছাত্র চিকিৎসা পাচ্ছে না। যারা জীবন দিয়ে আমাদের নতুন একটা দেশ গড়ার সুযোগ করে দিয়েছেন, তাঁদের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা সব সময় থাকতে হবে। এ সরকারের প্রতি আমরা অনেক কিছু আশা করি। কিন্তু বিপ্লবী চেতনা অনেকের মধ্যে না থাকার কারণে তাদের পক্ষ থেকে কোনো গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ এখনো পর্যন্ত নেওয়া হয়নি।’
তিনি বলেন, ‘এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান কাজ ছিল একটা নির্বাচন কমিশন গঠন করা। কিন্তু এখনো পর্যন্ত সেটি করা হয়নি। নির্বাচন নিয়ে তারা উদাসীন। মনে হয় যেন তারা বছরের পর বছর ক্ষমতায় থাকবে। ক্ষমতায় থাকুক সমস্যা নাই। তবে জনগণের আশা–আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন আপনারা ঘটান। এমনই একটা দুর্বল সরকার যে আনসার পর্যন্ত অভ্যুত্থান করতে চায়। সুতরাং, আমাদের অতি অল্প সময়ের মধ্যে জনগণের নির্বাচিত একটি সরকার প্রয়োজন।’
বিপ্লব হাতছাড়া হওয়ার উপক্রম হয়েছে উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশের দিকে তাকালে মনে হয় না, এখানে একটি বিপ্লব হয়েছে। এর প্রধান কারণ হলো, বর্তমান যে সরকারকে আমরা বসিয়েছি, তাঁদের অনেকের মধ্যেই বিপ্লবী চেতনা নেই। এরা বিপ্লবকে ধারণ করেন না। তাঁদের জন্য এটা হলো একটা চাকরি। সরকার একটা রোডম্যাপ এখনো পর্যন্ত দেয়নি।’
নির্বাচিত সরকার ছাড়া পার্বত্য চট্টগ্রামের সংকট দূর হবে না জানিয়ে তিনি বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম অশান্তই থাকবে। এই দুর্বল সরকার এটা ঠিক করতে পারবে না। একটা শক্তিশালী সরকার যদি দেশে আসে; জনগণের নির্বাচিত সরকার তাহলে এসব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে তারা সক্ষম হবে।
সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
২ ঘণ্টা আগেসেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
২১ ঘণ্টা আগেনাছিম বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষেই আমরা যদি ভুল করে থাকি, অথবা অন্যায় করে থাকি, সেই অন্যায়ের জন্য জাতির কাছে ক্ষমতা চাইতে আমাদের কোনো আপত্তি অথবা আমরা ক্ষমা চাইব না—এ ধরনের গোঁড়ামি আমাদের ভেতরে কাজ করে না। এ ধরনের দল, এই মানসিকতার দল আওয়ামী লীগ নয়...
১ দিন আগেবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দলে চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে সশস্ত্র বাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছিল। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানস্থলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর...
১ দিন আগে